পেশাদার লেখক তৈরি করতে চাই
পাপিয়া জেরীন, বৈভব
বৈভব প্রকাশনীর স্বত্বাধিকারী পাপিয়া জেরিন। বইমেলার বৈভবের স্টল নম্বর ৫৪১। এ পর্যন্ত প্রকাশনীটি ১১৭টি বই প্রকাশ করেছে। পাপিয়া জেরীন একজন নারী উদ্যোক্তাও। নানাবাড়ি মুন্সিগঞ্জে শৈশবকাল কেটেছে তাঁর।
পাপিয়া জেরীন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শন বিষয়ে স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। তারপর নিজের প্রকাশনা সংস্থা তৈরির পর ক্যারিয়ার শুরু করেন।
প্রকাশক হওয়ার আগে থেকেই পাপিয়া লেখালেখির সঙ্গে জড়িত। তবে লেখালেখি করে জীবিকা নির্বাহের ধারা গড়ে তোলাটা ছিল তাঁর প্রকাশক হয়ে ওঠার পেছনের মূল বিষয়। পাপিয়া জেরীন তাঁর প্রথম বই ‘ঊনসপ্ততি’ প্রকাশ করতে গিয়ে নানান জটিলতায় পড়েন। এ দেশের অধিকাংশ প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান তরুণদের প্রথম বইটি প্রকাশ করতে চায় না। লেখককে নিজের টাকা ব্যয় করে বই প্রকাশ করতে হয়। এই অবস্থা দেখে নিজেই মনস্থির করেন, একটি প্রকাশনা সংস্থা গড়ে তুলবেন, যেখানে পাওয়া যাবে মানসম্পন্ন বই। আর তৈরি হবে পেশাদার লেখক। এই ভাবনা থেকে ২০১৮ সালের শেষদিকে বৈভবের কাজ শুরু করেন পাপিয়া জেরীন।
বৈভব থেকে প্রথম যেদিন বই প্রকাশিত হয়েছিল, সেদিন কিছুটা ভীতির সঙ্গে ভালো লাগাও কাজ করেছিল তাঁর। এই কয়েক বছরে অসংখ্য বই প্রকাশ করছে বৈভব প্রকাশনী। স্বাভাবিকভাবে নিজের প্রতিষ্ঠান নিয়ে অনেক দূর এগিয়ে যেতে চান পাপিয়া জেরীন। পাশাপাশি তৈরি করতে চান একঝাঁক পেশাদার লেখক।
শিশুদের রূপকথার গল্প শোনাই
মিতিয়া ওসমান, ময়ূরপঙ্খী
মিতিয়া ওসমান ময়ূরপঙ্খীর কর্ণধার। বইমেলায় এই প্রতিষ্ঠানের স্টল নম্বর ৬৮৩-৬৮৬। প্রকাশনীটি ২০১৬ সাল থেকে ১৬০টি সচিত্র শিশুতোষ বই প্রকাশ করেছে। বইমেলায় স্টল নেওয়ার শুরুর
বছর ২০১৬ সালে শিশুসাহিত্যের জন্য বাংলা একাডেমির রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই স্মৃতি পুরস্কার পায় ময়ূরপঙ্খী।
মিতিয়া ওসমানের শৈশব কেটেছে ঢাকায়। বাবা প্রকাশক হওয়ার সুবাদে ছোটবেলা থেকে সেই পরিবেশে বড় হয়েছেন তিনি। বলা যায়, একধরনের দায়িত্ববোধের জায়গা থেকে মিতিয়া নিজেকে প্রকাশনার কাজে যুক্ত করেন। শিশুদের জন্য বাংলা, ইংরেজি—দুই ভাষাতেই বই প্রকাশ করেন তিনি। প্রথমবার বই প্রকাশ করেন ২০১৫ সালে। ‘সেদিন শিশুদের রঙিন বই হাতে নিয়ে খুবই আনন্দ হয়েছিল। আসলে সেই আনন্দের অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়।’ মিতিয়া ওসমান নিজের প্রকাশনা সংস্থা থেকে প্রথম বই প্রকাশের অনুভূতি জানিয়েছেন এভাবেই।
প্রকাশনার শুরুর দিকে তরুণ প্রকাশক হিসেবে খুব একটা গুরুত্ব পাননি মিতিয়া ওসমান। নারী হিসেবে কাজ করতে গিয়ে অনেক ধরনের প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীনও হন। তবে এ ক্ষেত্রে তিনি চুপচাপ বসে থাকেননি। সব বাধাবিপত্তি পাশ কাটিয়ে এগিয়ে গেছেন। সে কারণে প্রকাশনা জগতে এখন তিনি গুরুত্ব পাচ্ছেন। মিতিয়া মনে করেন, বই শুধু পড়ার বিষয় নয়, বই খেলার মাধ্যমও হতে পারে। চিত্রের মাধ্যমে একটা সাধারণ গল্প শিশুদের মননে অন্য রকম আকর্ষণ তৈরি করতে পারে।
গল্পের মাধ্যমে শিশুদের রূপকথার গল্প শোনান মিতিয়া। পাশাপাশি সেই গল্পে রঙিন চিত্র দিয়ে শিশুদের পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলেন। স্বপ্ন দেখেন, ভবিষ্যতে বাংলাদেশে বিভিন্ন ফরম্যাটে শিশুতোষ বই প্রকাশ করবেন।
ভালো সম্পাদনার বই পাঠককে দিতে চাই
রুম্মান তাসফিক, পেন্ডুলাম
পেন্ডুলাম পাবলিশার্সের স্বত্বাধিকারী রুম্মান তাসফিক। বইমেলার স্টল নম্বর ৫৪২-৫৪৩। এ পর্যন্ত ৬৫টি বই প্রকাশ করেছে পেন্ডুলাম। প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু ২০১৮ সালের শেষ দিকে।
রুম্মানের জন্ম নোয়াখালীতে। তবে শৈশব আর কৈশোর কেটেছে ঢাকায়। চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ার সময়, সেই ২০০৪ সালে তিনি প্রথম বইমেলায় যান। বইমেলায় অনেক বই দেখে তিনি বাবার কাছে জানতে চান, এত বই একসঙ্গে কোথা থেকে আসে। বাবা জানিয়েছিলেন, লেখক লেখেন, প্রকাশক প্রকাশ করেন। এ কথা শুনে মনে মনে প্রকাশক হতে চেয়েছিলেন রুম্মান। তাঁকে প্রিন্টিংয়ের কাজ কেউ হাতে ধরে শেখায়নি। বাংলাবাজার, কাঁটাবন, নয়াবাজার ঘুরে ঘুরে শিখেছেন। পেন্ডুলাম পাবলিশার্সের প্রথম বই ছাপা হয় বাংলাবাজারে। যেদিন সন্ধ্যায় জানতে পারেন, পেন্ডুলামের প্রথম বই প্রস্তুত হয়ে গেছে, সেদিন বিশাল এক ঘোরের মধ্যে ছিলেন তিনি। অবশ্য ‘এখনো নতুন কোনো বই প্রকাশিত হলে সমানভাবে উচ্ছ্বসিত হই।’ জানান রুম্মান তাসফিক।
পেন্ডুলাম পাবলিশার্স প্রতিষ্ঠার শুরুর দিকে লেখক-পাঠকেরা সহযোগিতা করলেও প্রিন্টিং, বইয়ের প্রচ্ছদ ও বাইন্ডিংয়ের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হন। তবে এখন আর ওই সমস্যায় পড়তে হয় না।
সবাই তাঁকে চেনেন। রুম্মান তাসফিক মনে করেন, প্রকাশনা জগতে আসলে দক্ষ জনবলের অভাব রয়েছে। সেটা না থাকলে আরও অনেক ধরনের বই প্রকাশ করা যেত।
স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসেন রুম্মান। নানান সমস্যার মুখোমুখি হলেও গন্তব্যে যেতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ তিনি। ভালো সম্পাদনা, ভালো বাঁধাইয়ের বই পাঠকের হাতে তুলে দিতে চান তিনি। নতুন নতুন পাঠকের সংখ্যা বাড়বে—এমন বই প্রকাশ করতে চান। ভবিষ্যতে শিশুদের বই প্রকাশে বেশি আগ্রহ রুম্মান তাসফিকের।
পেশাদার লেখক তৈরি করতে চাই
পাপিয়া জেরীন, বৈভব
বৈভব প্রকাশনীর স্বত্বাধিকারী পাপিয়া জেরিন। বইমেলার বৈভবের স্টল নম্বর ৫৪১। এ পর্যন্ত প্রকাশনীটি ১১৭টি বই প্রকাশ করেছে। পাপিয়া জেরীন একজন নারী উদ্যোক্তাও। নানাবাড়ি মুন্সিগঞ্জে শৈশবকাল কেটেছে তাঁর।
পাপিয়া জেরীন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শন বিষয়ে স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। তারপর নিজের প্রকাশনা সংস্থা তৈরির পর ক্যারিয়ার শুরু করেন।
প্রকাশক হওয়ার আগে থেকেই পাপিয়া লেখালেখির সঙ্গে জড়িত। তবে লেখালেখি করে জীবিকা নির্বাহের ধারা গড়ে তোলাটা ছিল তাঁর প্রকাশক হয়ে ওঠার পেছনের মূল বিষয়। পাপিয়া জেরীন তাঁর প্রথম বই ‘ঊনসপ্ততি’ প্রকাশ করতে গিয়ে নানান জটিলতায় পড়েন। এ দেশের অধিকাংশ প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান তরুণদের প্রথম বইটি প্রকাশ করতে চায় না। লেখককে নিজের টাকা ব্যয় করে বই প্রকাশ করতে হয়। এই অবস্থা দেখে নিজেই মনস্থির করেন, একটি প্রকাশনা সংস্থা গড়ে তুলবেন, যেখানে পাওয়া যাবে মানসম্পন্ন বই। আর তৈরি হবে পেশাদার লেখক। এই ভাবনা থেকে ২০১৮ সালের শেষদিকে বৈভবের কাজ শুরু করেন পাপিয়া জেরীন।
বৈভব থেকে প্রথম যেদিন বই প্রকাশিত হয়েছিল, সেদিন কিছুটা ভীতির সঙ্গে ভালো লাগাও কাজ করেছিল তাঁর। এই কয়েক বছরে অসংখ্য বই প্রকাশ করছে বৈভব প্রকাশনী। স্বাভাবিকভাবে নিজের প্রতিষ্ঠান নিয়ে অনেক দূর এগিয়ে যেতে চান পাপিয়া জেরীন। পাশাপাশি তৈরি করতে চান একঝাঁক পেশাদার লেখক।
শিশুদের রূপকথার গল্প শোনাই
মিতিয়া ওসমান, ময়ূরপঙ্খী
মিতিয়া ওসমান ময়ূরপঙ্খীর কর্ণধার। বইমেলায় এই প্রতিষ্ঠানের স্টল নম্বর ৬৮৩-৬৮৬। প্রকাশনীটি ২০১৬ সাল থেকে ১৬০টি সচিত্র শিশুতোষ বই প্রকাশ করেছে। বইমেলায় স্টল নেওয়ার শুরুর
বছর ২০১৬ সালে শিশুসাহিত্যের জন্য বাংলা একাডেমির রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই স্মৃতি পুরস্কার পায় ময়ূরপঙ্খী।
মিতিয়া ওসমানের শৈশব কেটেছে ঢাকায়। বাবা প্রকাশক হওয়ার সুবাদে ছোটবেলা থেকে সেই পরিবেশে বড় হয়েছেন তিনি। বলা যায়, একধরনের দায়িত্ববোধের জায়গা থেকে মিতিয়া নিজেকে প্রকাশনার কাজে যুক্ত করেন। শিশুদের জন্য বাংলা, ইংরেজি—দুই ভাষাতেই বই প্রকাশ করেন তিনি। প্রথমবার বই প্রকাশ করেন ২০১৫ সালে। ‘সেদিন শিশুদের রঙিন বই হাতে নিয়ে খুবই আনন্দ হয়েছিল। আসলে সেই আনন্দের অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়।’ মিতিয়া ওসমান নিজের প্রকাশনা সংস্থা থেকে প্রথম বই প্রকাশের অনুভূতি জানিয়েছেন এভাবেই।
প্রকাশনার শুরুর দিকে তরুণ প্রকাশক হিসেবে খুব একটা গুরুত্ব পাননি মিতিয়া ওসমান। নারী হিসেবে কাজ করতে গিয়ে অনেক ধরনের প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীনও হন। তবে এ ক্ষেত্রে তিনি চুপচাপ বসে থাকেননি। সব বাধাবিপত্তি পাশ কাটিয়ে এগিয়ে গেছেন। সে কারণে প্রকাশনা জগতে এখন তিনি গুরুত্ব পাচ্ছেন। মিতিয়া মনে করেন, বই শুধু পড়ার বিষয় নয়, বই খেলার মাধ্যমও হতে পারে। চিত্রের মাধ্যমে একটা সাধারণ গল্প শিশুদের মননে অন্য রকম আকর্ষণ তৈরি করতে পারে।
গল্পের মাধ্যমে শিশুদের রূপকথার গল্প শোনান মিতিয়া। পাশাপাশি সেই গল্পে রঙিন চিত্র দিয়ে শিশুদের পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলেন। স্বপ্ন দেখেন, ভবিষ্যতে বাংলাদেশে বিভিন্ন ফরম্যাটে শিশুতোষ বই প্রকাশ করবেন।
ভালো সম্পাদনার বই পাঠককে দিতে চাই
রুম্মান তাসফিক, পেন্ডুলাম
পেন্ডুলাম পাবলিশার্সের স্বত্বাধিকারী রুম্মান তাসফিক। বইমেলার স্টল নম্বর ৫৪২-৫৪৩। এ পর্যন্ত ৬৫টি বই প্রকাশ করেছে পেন্ডুলাম। প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু ২০১৮ সালের শেষ দিকে।
রুম্মানের জন্ম নোয়াখালীতে। তবে শৈশব আর কৈশোর কেটেছে ঢাকায়। চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ার সময়, সেই ২০০৪ সালে তিনি প্রথম বইমেলায় যান। বইমেলায় অনেক বই দেখে তিনি বাবার কাছে জানতে চান, এত বই একসঙ্গে কোথা থেকে আসে। বাবা জানিয়েছিলেন, লেখক লেখেন, প্রকাশক প্রকাশ করেন। এ কথা শুনে মনে মনে প্রকাশক হতে চেয়েছিলেন রুম্মান। তাঁকে প্রিন্টিংয়ের কাজ কেউ হাতে ধরে শেখায়নি। বাংলাবাজার, কাঁটাবন, নয়াবাজার ঘুরে ঘুরে শিখেছেন। পেন্ডুলাম পাবলিশার্সের প্রথম বই ছাপা হয় বাংলাবাজারে। যেদিন সন্ধ্যায় জানতে পারেন, পেন্ডুলামের প্রথম বই প্রস্তুত হয়ে গেছে, সেদিন বিশাল এক ঘোরের মধ্যে ছিলেন তিনি। অবশ্য ‘এখনো নতুন কোনো বই প্রকাশিত হলে সমানভাবে উচ্ছ্বসিত হই।’ জানান রুম্মান তাসফিক।
পেন্ডুলাম পাবলিশার্স প্রতিষ্ঠার শুরুর দিকে লেখক-পাঠকেরা সহযোগিতা করলেও প্রিন্টিং, বইয়ের প্রচ্ছদ ও বাইন্ডিংয়ের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হন। তবে এখন আর ওই সমস্যায় পড়তে হয় না।
সবাই তাঁকে চেনেন। রুম্মান তাসফিক মনে করেন, প্রকাশনা জগতে আসলে দক্ষ জনবলের অভাব রয়েছে। সেটা না থাকলে আরও অনেক ধরনের বই প্রকাশ করা যেত।
স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসেন রুম্মান। নানান সমস্যার মুখোমুখি হলেও গন্তব্যে যেতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ তিনি। ভালো সম্পাদনা, ভালো বাঁধাইয়ের বই পাঠকের হাতে তুলে দিতে চান তিনি। নতুন নতুন পাঠকের সংখ্যা বাড়বে—এমন বই প্রকাশ করতে চান। ভবিষ্যতে শিশুদের বই প্রকাশে বেশি আগ্রহ রুম্মান তাসফিকের।
ডেস্কে বসে কপের খবর নেওয়া আর আকাশের চাঁদ ছোঁয়ার মধ্যে যেন তেমন কোনো পার্থক্য নেই। কিন্তু হঠাৎ মনে পড়ল আনিকা তাবাসসুমের কথা। এই মুহূর্তে তিনি আছেন আজারবাইজানের বাকুতে। এত এত অ্যাপের দুনিয়ায় তাঁকে ধরা কি খুব কঠিন? চেষ্টা করতেই তাঁর কাছ থেকে পাওয়া গেল উত্তর। আমরাও চটপট কথা বলে ফেললাম আনিকার সঙ্গে।
৪ দিন আগেবাংলাদেশে তৈরি পোশাক খাতে ৩৩ লাখ ১৭ হাজার ৩৯৭ জন শ্রমিক কাজ করছেন এখন। বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) বায়োমেট্রিক ডেটাবেইস থেকে পাওয়া গেছে এ তথ্য। এই বিশালসংখ্যক শ্রমিকের মধ্যে ১৭ লাখ ৩৪ হাজার ৪৫৯ জন বা ৫২ দশমিক ২৮ শতাংশ নারী...
৪ দিন আগেআরব অঞ্চলের দেশগুলোর ঐতিহ্যবাহী খেলা উটের দৌড়। একসময় আমাদের দেশে যেমন ঘোড়দৌড় হতো, বিষয়টি তেমনই। সেখানে শুধু ঘোড়ার বদলে থাকে উট। সে উট যাঁরা চালনা করেন, তাঁরা হলেন জকি। এত দিন জকি হিসেবে সৌদি আরবে ছিল পুরুষদের দাপট। দেশটিতে সেই প্রচলিত প্রথা অবশ্য ভেঙেছে ২০২২ সালে...
৪ দিন আগেঅ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে পেনিসিলিনের আবিষ্কার মানবজাতিকে স্বস্তি দিয়েছিল। তারপর আবিষ্কৃত হয় ছত্রাকজনিত রোগের বিরুদ্ধে কর্মক্ষম অ্যান্টিবায়োটিক নাইস্ট্যাটিন। এটির সঙ্গে যুক্ত আছে রাচেল ফুলার ব্রাউন এবং তাঁর সহযোগী এলিজাবেথ হ্যাজেনের নাম। এই দুজনের আবিষ্কারটি ছিল ছত্রাকজনিত রোগের বিরুদ্ধে প্রথম কার্যকর
৪ দিন আগে