একজন অবিবাহিত নারীকে নিরাপদ গর্ভপাতের অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হলে তাঁর ব্যক্তিগত স্বায়ত্তশাসন ও স্বাধীনতাকে লঙ্ঘন করা হয় বলে জানিয়েছেন ভারতের সর্বোচ্চ আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার দেশটির সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন একটি বেঞ্চ এ কথা বলেছেন। ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য হিন্দু এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চটি গতকাল এক নারীর আবেদনের শুনানি করছিলেন।
দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই নারী এক সঙ্গীর সঙ্গে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের কারণে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন। পরে তাঁদের সম্পর্ক ভেঙে যায়। এরপর ওই নারী গর্ভপাত করাতে বিভিন্ন হাসপাতালে গিয়ে বাধার সম্মুখীন হন। এ জন্য তিনি নিম্ন আদালতের শরণাপন্ন হয়েছিলেন। কিন্তু নিম্ন আদালতও তাঁকে গর্ভপাতে নিষেধাজ্ঞামূলক আদেশ দেন।
গতকাল বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চটি নিম্ন আদালতকে শাস্তি দিয়ে বলেছে, বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক ইতিমধ্যেই সুপ্রিম কোর্ট দ্বারা স্বীকৃত। আইনটি সামাজিক নৈতিকতার ধারণা ভেঙে ফেলতে এবং তাদের ব্যক্তিগত স্বায়ত্তশাসন ও শারীরিক অখণ্ডতায় অযথা হস্তক্ষেপ করতে ব্যবহার করা হয়নি।
উচ্চ আদালত আরও বলেছেন, ২০২১ সালে আইনের একটি সংশোধনীর মাধ্যমে ‘স্বামী’ শব্দের জায়গায় ‘সঙ্গী’ শব্দটি প্রতিস্থাপিত করা হয়েছে। এটি একটি সুস্পষ্ট ইঙ্গিত যে আইনটি অবিবাহিত নারীদের অধিকারকে অন্তর্ভুক্ত করেছে।
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট বলেছেন, সংবিধানের ২১ অনুচ্ছেদের অধীনে একজন নারীর প্রজনন পছন্দের অধিকার তাঁর ব্যক্তিগত স্বাধীনতার অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাঁর শারীরিক অখণ্ডতার একটি পবিত্র অধিকার রয়েছে। এতে কোনো সন্দেহ নেই যে একজন নারীর প্রজনন পছন্দ করার অধিকারও তাঁর ব্যক্তিগত স্বাধীনতা।
সুপ্রিম কোর্ট আরও বলেছেন, একজন নারীকে তাঁর গর্ভাবস্থা চালিয়ে যেতে বাধ্য করা শুধু তাঁর শারীরিক অখণ্ডতার লঙ্ঘনই নয়, বরং তাঁর মানসিক আঘাতকে আরও বাড়িয়ে তুলবে।
সুপ্রিম কোর্ট ওই নারীর গর্ভপাত করা নিরাপদ কি না, তা পরীক্ষা করার জন্য একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করতে নির্দেশ দিয়েছেন এবং এক সপ্তাহের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। এ ছাড়া বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চ মামলাটি ২ আগস্টের জন্য ধার্য করেছেন।
একজন অবিবাহিত নারীকে নিরাপদ গর্ভপাতের অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হলে তাঁর ব্যক্তিগত স্বায়ত্তশাসন ও স্বাধীনতাকে লঙ্ঘন করা হয় বলে জানিয়েছেন ভারতের সর্বোচ্চ আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার দেশটির সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন একটি বেঞ্চ এ কথা বলেছেন। ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য হিন্দু এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চটি গতকাল এক নারীর আবেদনের শুনানি করছিলেন।
দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই নারী এক সঙ্গীর সঙ্গে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের কারণে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন। পরে তাঁদের সম্পর্ক ভেঙে যায়। এরপর ওই নারী গর্ভপাত করাতে বিভিন্ন হাসপাতালে গিয়ে বাধার সম্মুখীন হন। এ জন্য তিনি নিম্ন আদালতের শরণাপন্ন হয়েছিলেন। কিন্তু নিম্ন আদালতও তাঁকে গর্ভপাতে নিষেধাজ্ঞামূলক আদেশ দেন।
গতকাল বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চটি নিম্ন আদালতকে শাস্তি দিয়ে বলেছে, বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক ইতিমধ্যেই সুপ্রিম কোর্ট দ্বারা স্বীকৃত। আইনটি সামাজিক নৈতিকতার ধারণা ভেঙে ফেলতে এবং তাদের ব্যক্তিগত স্বায়ত্তশাসন ও শারীরিক অখণ্ডতায় অযথা হস্তক্ষেপ করতে ব্যবহার করা হয়নি।
উচ্চ আদালত আরও বলেছেন, ২০২১ সালে আইনের একটি সংশোধনীর মাধ্যমে ‘স্বামী’ শব্দের জায়গায় ‘সঙ্গী’ শব্দটি প্রতিস্থাপিত করা হয়েছে। এটি একটি সুস্পষ্ট ইঙ্গিত যে আইনটি অবিবাহিত নারীদের অধিকারকে অন্তর্ভুক্ত করেছে।
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট বলেছেন, সংবিধানের ২১ অনুচ্ছেদের অধীনে একজন নারীর প্রজনন পছন্দের অধিকার তাঁর ব্যক্তিগত স্বাধীনতার অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাঁর শারীরিক অখণ্ডতার একটি পবিত্র অধিকার রয়েছে। এতে কোনো সন্দেহ নেই যে একজন নারীর প্রজনন পছন্দ করার অধিকারও তাঁর ব্যক্তিগত স্বাধীনতা।
সুপ্রিম কোর্ট আরও বলেছেন, একজন নারীকে তাঁর গর্ভাবস্থা চালিয়ে যেতে বাধ্য করা শুধু তাঁর শারীরিক অখণ্ডতার লঙ্ঘনই নয়, বরং তাঁর মানসিক আঘাতকে আরও বাড়িয়ে তুলবে।
সুপ্রিম কোর্ট ওই নারীর গর্ভপাত করা নিরাপদ কি না, তা পরীক্ষা করার জন্য একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করতে নির্দেশ দিয়েছেন এবং এক সপ্তাহের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। এ ছাড়া বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চ মামলাটি ২ আগস্টের জন্য ধার্য করেছেন।
কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় ভারত সরকারের বয়ান নিয়ে সন্দিহান পাকিস্তান। ফলে এ ঘটনার তদন্তে চীন ও রাশিয়ার মতো শক্তিগুলোকে দেখতে চায় দেশটি। বিদ্যমান উত্তেজনা নিরসনে ইরানের মধ্যস্থতার প্রস্তাবকেও স্বাগত জানিয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। অন্যদিকে এ হামলায় জড়িত ষড়যন্ত্রকারীদে
৩ ঘণ্টা আগেভয়াবহ শিকার কাশ্মীরের পেহেলগামে আবারও ফিরতে শুরু করেছেন পর্যটকেরা। সম্প্রতি গ্রীষ্মকালীন ছুটি উপভোগ করতে আসা ২৬ জন পর্যটক এই হামলায় প্রাণ হারান। কিন্তু এ ঘটনার পরেও কিছু পর্যটক তাদের ভ্রমণ পরিকল্পনা অনুযায়ী আবারও সেখানে ঘুরতে এসেছেন। ঘুরতে আসা পর্যটকদের সবার মুখে প্রায় একই কথা শোনা
৩ ঘণ্টা আগেবিবিসি জানিয়েছে, চীনের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যম সিসিটিভিতে চারজন অফিসারের ছবি প্রকাশ করা হয়েছে। ছবিগুলোতে তাদেরকে কালো পোশাকে, চীনের পতাকা হাতে স্প্র্যাটলি দ্বীপপুঞ্জের বিতর্কিত স্যান্ডি কেই রিফে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রতারক ও জালিয়াতদের কাছে বছরের পর বছর ধরে বিশ্বস্ত ও আস্থাভাজন ছিলেন এফবিআই-এর বিশেষ আর্ট ক্রাইম টিমের সদস্য রনি ওয়াকার। তবে তাঁর আসল পরিচয় ছিল গোপন। তিনি ছিলেন ছদ্মবেশী এক গোয়েন্দা।
৫ ঘণ্টা আগে