নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সভা-সমাবেশ বা মিছিল নিষিদ্ধ করতে পুলিশ কমিশনারের ক্ষমতাসংক্রান্ত পুলিশ অধ্যাদেশের ২৯ ধারা কেন সংবিধান পরিপন্থী ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এসংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
এর আগে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আব্দুল মোমেন চৌধুরীসহ কয়েকজন জনস্বার্থে এই রিট করেন। রিটে আইনসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিবসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়।
পরে বৃহস্পতিবার উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ আদেশের জন্য দিন ধার্য করা হয়।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও আবেদনের পক্ষে আব্দুল মোমেন চৌধুরী শুনানি করেন। শুনানিতে আবদুল মোমেন চৌধুরী বলেন, অধ্যাদেশের ২৯ ধারা সংবিধানের ৩৭ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এটি মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী। সংবিধান বলছে, আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধানিষেধ সাপেক্ষে সমাবেশ করার কথা। অথচ অধ্যাদেশে পুলিশকে দেওয়া হয়েছে নিষিদ্ধ করার ক্ষমতা। দুটি ভিন্ন জিনিস। এটি সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এই ধারার ক্ষমতাবলে পুলিশ কাউকে অনুমতি দিতে পারে আবার কারও ক্ষেত্রে অস্বীকারও করতে পারে। পুলিশ সহযোগিতা করবে। সংবিধানের ৩৭ অনুচ্ছেদে এটাই বলা আছে। পুলিশ জনগণের বন্ধু হবে। কিন্তু তাদের প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করানো হয়েছে।
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ৩৭ অনুচ্ছেদ অনুসারে এটা নিয়ন্ত্রিত অধিকার। বিষয়টি পরিষ্কার করে বলা আছে। সংবিধান ও আইন মান্য করা, শৃঙ্খলা রক্ষা করা, নাগরিক দায়িত্ব পালন করা এবং জাতীয় সম্পত্তি রক্ষা করা প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য। শৃঙ্খলা রক্ষা করবে পুলিশ। অধ্যাদেশের ২৯ ধারা হচ্ছে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে। মহানগরের বাইরে ১৪৪ ধারা দেওয়া হয়। আর ১০৫ ধারা হলো দায়মুক্তির বিধান। এটা সব আইনেই আছে। তাই রিট আবেদনটি সরাসরি খারিজযোগ্য।
সভা-সমাবেশ বা মিছিল নিষিদ্ধ করতে পুলিশ কমিশনারের ক্ষমতাসংক্রান্ত পুলিশ অধ্যাদেশের ২৯ ধারা কেন সংবিধান পরিপন্থী ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এসংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
এর আগে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আব্দুল মোমেন চৌধুরীসহ কয়েকজন জনস্বার্থে এই রিট করেন। রিটে আইনসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিবসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়।
পরে বৃহস্পতিবার উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ আদেশের জন্য দিন ধার্য করা হয়।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও আবেদনের পক্ষে আব্দুল মোমেন চৌধুরী শুনানি করেন। শুনানিতে আবদুল মোমেন চৌধুরী বলেন, অধ্যাদেশের ২৯ ধারা সংবিধানের ৩৭ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এটি মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী। সংবিধান বলছে, আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বাধানিষেধ সাপেক্ষে সমাবেশ করার কথা। অথচ অধ্যাদেশে পুলিশকে দেওয়া হয়েছে নিষিদ্ধ করার ক্ষমতা। দুটি ভিন্ন জিনিস। এটি সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এই ধারার ক্ষমতাবলে পুলিশ কাউকে অনুমতি দিতে পারে আবার কারও ক্ষেত্রে অস্বীকারও করতে পারে। পুলিশ সহযোগিতা করবে। সংবিধানের ৩৭ অনুচ্ছেদে এটাই বলা আছে। পুলিশ জনগণের বন্ধু হবে। কিন্তু তাদের প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করানো হয়েছে।
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ৩৭ অনুচ্ছেদ অনুসারে এটা নিয়ন্ত্রিত অধিকার। বিষয়টি পরিষ্কার করে বলা আছে। সংবিধান ও আইন মান্য করা, শৃঙ্খলা রক্ষা করা, নাগরিক দায়িত্ব পালন করা এবং জাতীয় সম্পত্তি রক্ষা করা প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য। শৃঙ্খলা রক্ষা করবে পুলিশ। অধ্যাদেশের ২৯ ধারা হচ্ছে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে। মহানগরের বাইরে ১৪৪ ধারা দেওয়া হয়। আর ১০৫ ধারা হলো দায়মুক্তির বিধান। এটা সব আইনেই আছে। তাই রিট আবেদনটি সরাসরি খারিজযোগ্য।
ঢাকার ডেমরা ও নারায়ণগঞ্জের তারাবর সংযোগকারী সুলতানা কামাল সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। সেতুর গুরুত্বপূর্ণ অংশের কয়েকটি এক্সপানশন জয়েন্টের রাবার পুরোপুরি উঠে গেছে। এ ছাড়া জয়েন্ট ধরে রাখার চাপযুক্ত কংক্রিট ঢালাই নষ্ট হয়ে ইট-পাথর-বালু বের হয়ে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। ভারী যানবাহন চলাচলের সময় সেতুর বিভিন্ন
৩৭ মিনিট আগেপাহাড়-টিলা কাটা নিষিদ্ধ। পানির উৎস জলাধার-পুকুর ভরাটও নিষিদ্ধ। চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির হারুয়ালছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. ইকবাল হোসেন চৌধুরী দুই নিষেধাজ্ঞাই অমান্য করছেন। ইউনিয়ন পরিষদ ভবন সম্প্রসারণের জন্য পুকুর ভরাট করছেন তিনি। আর সে কাজ করতে মাটির জোগান আসছে পাহাড় কেটে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে কাপাসগোলায় উন্মুক্ত নালায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাসহ পড়ে শিশুমৃত্যুর ঘটনায় চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) কোনো গাফিলতি আছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে কার্যালয় দুটির বিষয়ে তদন্ত করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
১ ঘণ্টা আগেউত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের স্বাস্থ্য খাতের সংকট যেন কাটছেই না। হস্তান্তরের ৯ মাস পেরিয়ে গেলেও প্রয়োজনীয় জনবল ও জিনিসপত্রের অভাবে সেবা চালু হয়নি পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের ২৫০ শয্যার নতুন বহুতল ভবনে। শূন্য ভবনে জমছে ধুলাবালু।
২ ঘণ্টা আগে