ভূমিকম্পের খবর সংগ্রহ ও প্রকাশ করায় সাংবাদিকদের আটক করছে তুরস্ক সরকার। দেশটির প্রেস ফ্রিডম গ্রুপগুলো অভিযোগ করে বলেছে, ইতিমধ্যে বেশ কয়েকজন সাংবাদিককে আটক ও হয়রানি করা হয়েছে। তাঁদের খবর সংগ্রহ করতে বাধা দেওয়া হয়েছে।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, মীর আলী কোসের নামে এক মুক্ত সাংবাদিক ভূমিকম্পের দিন (৬ ফেব্রুয়ারি) ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল থেকে ২০০ মাইল দূরে ছিলেন। তিনি ভূমিকম্পের পরপরই খবর সংগ্রহ করতে ক্যামেরা ও মাইক্রোফোন নিয়ে বিধ্বস্ত এলাকায় ছুটে যান। এরপর বেঁচে থাকা মানুষের দুর্ভোগ ও উদ্ধারের ভিডিও পোস্ট করেন সামাজিক মাধ্যম টুইটারে। তাঁর বিরুদ্ধে তুরস্ক সরকার ‘ভুয়া খবর’ ছড়ানোর অভিযোগ তুলেছে। আইনজীবীরা বলছেন, তাঁর তিন বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মীর আলী কোসের ছাড়া আরও অন্তত তিনজন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ভূমিকম্প নিয়ে ভুয়া খবর ছড়ানোর তদন্ত চলছে। তবে তুরস্ক সরকার সাংবাদিকদের আটকের বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
গত ৬ ফেব্রুয়ারি তুরস্ক ও সিরিয়ার দক্ষিণ, পূর্ব ও উত্তর সীমান্তে ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল তুরস্কের কাহরামানমারাসে। গতকাল শুক্রবার তুরস্কের দুর্যোগ ও জরুরি ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (এএফএডি) জানিয়েছে, শুক্রবার রাত পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪৪ হাজার ২১৮তে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে সিরিয়া সরকার জানিয়েছে, সেখানে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ হাজার ৯১৪তে দাঁড়িয়েছে। সব মিলিয়ে উভয় দেশে মৃতের সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়িয়েছে।
‘চোখের পানি ধরে রাখতে পারিনি’
মুক্ত সাংবাদিক হিসেবে কাজ করেন মীর আলী কোসের। তিনি কুর্দি সম্প্রদায়ের। ভূমিকম্পের রাতে তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় শহর দিয়ারবাকিতে ছিলেন তিনি। মীর আলী কোসের বলেন, ‘হঠাৎ অনুভব করলাম, আমি কাঁপছি। আমার ঘর কাঁপছে, টেলিভিশন কাঁপছে। আমি দ্রুত ডিনার টেবিলের নিচে ঢুকে যাই। পরে সেখান থেকে বের হয়ে দৌড়ে বাইরে বের হই।’
মীর আলী কোসের এরপর দিয়ারবাকির ছেড়ে গাজিয়ানটেপ শহরে যান। সেখানে তাপমাত্রা ছিল হিমাংকের নিচে। কোসের বলেন, ‘মানুষের দুর্ভোগ ও ধ্বংসলীলা দেখে হতবাক হয়ে যাই। সেখানে অন্তত ৩ হাজার মানুষ মারা গেছে। আমি ভিডিও ধারণের জন্য ক্যামেরা চালু করার পর চোখের পানি ধরে রাখতে পারিনি।’
‘উসকানিদাতা’
ভূমিকম্পে বেঁচে যাওয়া মানুষেরা বলেছেন, তাঁরা কয়েক দিন ধরে কোনো সাহায্য পাননি। এসব অসহায় মানুষের দুর্ভোগ মীর আলী কোসের তাঁর টুইটারে শেয়ার করেছেন। তবে তাঁর শেয়ার করা খবরকে ভুয়া মনে করছে তুরস্ক সরকার।
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনে গিয়ে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান বলেছিলেন, ‘যারা ভুয়া খবর ছড়াচ্ছে, সামাজিক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে এবং উসকানি দিচ্ছে, তাদের বিচার করা হবে।’
মীর আলী কোসের বলেছেন, ‘আমি যখন ভূমিকম্পের খবর সংগ্রহ করে প্রচার করছিলাম, তখন দিয়ারবাকির পুলিশ আমার বাসায় একটি নোট রেখে এসেছিল। সেখানে লেখা ছিল, আমাকে থানায় গিয়ে বিবৃতি দিতে হবে।’
থানায় যাওয়ার পর মীর আলী কোসেরকে বলা হয়, তাঁর বিরুদ্ধে ভুয়া খবর ছড়ানোর অভিযোগ তদন্ত করা হচ্ছে। পুলিশ তাঁর খবর সংগ্রহ নিয়ে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করে।
‘তারা সমালোচনা পছন্দ করে না’
মীর আলী কোসের বলেছেন, ‘আমি আমার কাজের প্রতি সৎ ছিলাম। ভূমিকম্পে বেঁচে যাওয়া মানুষ থেকে শুরু করে পুলিশ, মানবাধিকারকর্মী ও উদ্ধারকর্মীদের সাক্ষাৎকার নিয়েছি। পুঙ্খানুপুঙ্খ গবেষণা, বিশ্লেষণ ও তথ্যের সত্যতা যাচাই ছাড়া কোনো খবর প্রকাশ করিনি।’
সাংবাদিকদের বৈশ্বিক সংস্থা রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস (আরএসএফ) কোসেরের বিরুদ্ধে তদন্তকে ‘অযৌক্তিক’ বলে অভিহিত করেছে এবং কর্তৃপক্ষকে তা প্রত্যাহার করার আহ্বান জানিয়েছে।
কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে) নামের আরেকটি সংগঠন বলেছে, কোসের ছাড়া আরও অন্তত তিনজন সাংবাদিক ফৌজদারি অভিযোগের মুখোমুখি হতে যাচ্ছেন। তাঁরা হলেন মারদান ইয়ানারদাগ, এনভার আয়সেভার ও মেহমেত গুল। তিনজনই সরকারের উদ্ধার তৎপরতার সমালোচনা করেছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ উসকে দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে।
তবে বিবিসি বলেছে, কতজন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে তুরস্ক সরকার তদন্ত করছে, তা স্পষ্ট নয়। গত মঙ্গলবার পুলিশ জানিয়েছে, সামাজিকমাধ্যমে উসকানিমূলক পোস্ট দেওয়ার অভিযোগে অন্তত ১৩৪ জনকে আটক করা হয়েছে। এর মধ্যে ২৫ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। তবে পুলিশ তাঁদের নাম পরিচয় প্রকাশ করেনি।
ইস্তাম্বুল বিলগি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক ও সাইবার অধিকার বিশেষজ্ঞ ইয়ামান আকদেনিজ বলেছেন, ‘সরকার ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলের তথ্য গোপন করার চেষ্টা করছে।’
এর আগে উদ্ধার অভিযান নিয়ে ‘বিভ্রান্তিকর’ তথ্য ছড়ানোর বিরুদ্ধে সতর্ক করেছে তুরস্কের প্রেসিডেনশিয়াল কমিউনিকেশন ডিরেক্টর। পাশাপাশি সরকারের এই দপ্তর স্মার্টফোনে একটি অ্যাপ চালু করেছে, যার মাধ্যমে মানুষকে ভূমিকম্প সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর পোস্ট রিপোর্ট করতে উৎসাহিত করা হচ্ছে।
আরজু গায়েবুল্লা নামের ইস্তাম্বুলের এক সাংবাদিক বলেছেন, তুরস্ক সরকার সমালোচনা পছন্দ করে না। সরকার এবার আরও সোচ্চার হয়েছে।
সাংবাদিকদের আটক ও হয়রানির ব্যাপারে জানতে তুরস্কের প্রেসিডেনশিয়াল ডিরেক্টরেটের সঙ্গে যোগাযোগ করেও কোনো সাড়া পায়নি বলে জানিয়েছে বিবিসি।
ভূমিকম্পের খবর সংগ্রহ ও প্রকাশ করায় সাংবাদিকদের আটক করছে তুরস্ক সরকার। দেশটির প্রেস ফ্রিডম গ্রুপগুলো অভিযোগ করে বলেছে, ইতিমধ্যে বেশ কয়েকজন সাংবাদিককে আটক ও হয়রানি করা হয়েছে। তাঁদের খবর সংগ্রহ করতে বাধা দেওয়া হয়েছে।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, মীর আলী কোসের নামে এক মুক্ত সাংবাদিক ভূমিকম্পের দিন (৬ ফেব্রুয়ারি) ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল থেকে ২০০ মাইল দূরে ছিলেন। তিনি ভূমিকম্পের পরপরই খবর সংগ্রহ করতে ক্যামেরা ও মাইক্রোফোন নিয়ে বিধ্বস্ত এলাকায় ছুটে যান। এরপর বেঁচে থাকা মানুষের দুর্ভোগ ও উদ্ধারের ভিডিও পোস্ট করেন সামাজিক মাধ্যম টুইটারে। তাঁর বিরুদ্ধে তুরস্ক সরকার ‘ভুয়া খবর’ ছড়ানোর অভিযোগ তুলেছে। আইনজীবীরা বলছেন, তাঁর তিন বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মীর আলী কোসের ছাড়া আরও অন্তত তিনজন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ভূমিকম্প নিয়ে ভুয়া খবর ছড়ানোর তদন্ত চলছে। তবে তুরস্ক সরকার সাংবাদিকদের আটকের বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
গত ৬ ফেব্রুয়ারি তুরস্ক ও সিরিয়ার দক্ষিণ, পূর্ব ও উত্তর সীমান্তে ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল তুরস্কের কাহরামানমারাসে। গতকাল শুক্রবার তুরস্কের দুর্যোগ ও জরুরি ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (এএফএডি) জানিয়েছে, শুক্রবার রাত পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪৪ হাজার ২১৮তে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে সিরিয়া সরকার জানিয়েছে, সেখানে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ হাজার ৯১৪তে দাঁড়িয়েছে। সব মিলিয়ে উভয় দেশে মৃতের সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়িয়েছে।
‘চোখের পানি ধরে রাখতে পারিনি’
মুক্ত সাংবাদিক হিসেবে কাজ করেন মীর আলী কোসের। তিনি কুর্দি সম্প্রদায়ের। ভূমিকম্পের রাতে তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় শহর দিয়ারবাকিতে ছিলেন তিনি। মীর আলী কোসের বলেন, ‘হঠাৎ অনুভব করলাম, আমি কাঁপছি। আমার ঘর কাঁপছে, টেলিভিশন কাঁপছে। আমি দ্রুত ডিনার টেবিলের নিচে ঢুকে যাই। পরে সেখান থেকে বের হয়ে দৌড়ে বাইরে বের হই।’
মীর আলী কোসের এরপর দিয়ারবাকির ছেড়ে গাজিয়ানটেপ শহরে যান। সেখানে তাপমাত্রা ছিল হিমাংকের নিচে। কোসের বলেন, ‘মানুষের দুর্ভোগ ও ধ্বংসলীলা দেখে হতবাক হয়ে যাই। সেখানে অন্তত ৩ হাজার মানুষ মারা গেছে। আমি ভিডিও ধারণের জন্য ক্যামেরা চালু করার পর চোখের পানি ধরে রাখতে পারিনি।’
‘উসকানিদাতা’
ভূমিকম্পে বেঁচে যাওয়া মানুষেরা বলেছেন, তাঁরা কয়েক দিন ধরে কোনো সাহায্য পাননি। এসব অসহায় মানুষের দুর্ভোগ মীর আলী কোসের তাঁর টুইটারে শেয়ার করেছেন। তবে তাঁর শেয়ার করা খবরকে ভুয়া মনে করছে তুরস্ক সরকার।
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনে গিয়ে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান বলেছিলেন, ‘যারা ভুয়া খবর ছড়াচ্ছে, সামাজিক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে এবং উসকানি দিচ্ছে, তাদের বিচার করা হবে।’
মীর আলী কোসের বলেছেন, ‘আমি যখন ভূমিকম্পের খবর সংগ্রহ করে প্রচার করছিলাম, তখন দিয়ারবাকির পুলিশ আমার বাসায় একটি নোট রেখে এসেছিল। সেখানে লেখা ছিল, আমাকে থানায় গিয়ে বিবৃতি দিতে হবে।’
থানায় যাওয়ার পর মীর আলী কোসেরকে বলা হয়, তাঁর বিরুদ্ধে ভুয়া খবর ছড়ানোর অভিযোগ তদন্ত করা হচ্ছে। পুলিশ তাঁর খবর সংগ্রহ নিয়ে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করে।
‘তারা সমালোচনা পছন্দ করে না’
মীর আলী কোসের বলেছেন, ‘আমি আমার কাজের প্রতি সৎ ছিলাম। ভূমিকম্পে বেঁচে যাওয়া মানুষ থেকে শুরু করে পুলিশ, মানবাধিকারকর্মী ও উদ্ধারকর্মীদের সাক্ষাৎকার নিয়েছি। পুঙ্খানুপুঙ্খ গবেষণা, বিশ্লেষণ ও তথ্যের সত্যতা যাচাই ছাড়া কোনো খবর প্রকাশ করিনি।’
সাংবাদিকদের বৈশ্বিক সংস্থা রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস (আরএসএফ) কোসেরের বিরুদ্ধে তদন্তকে ‘অযৌক্তিক’ বলে অভিহিত করেছে এবং কর্তৃপক্ষকে তা প্রত্যাহার করার আহ্বান জানিয়েছে।
কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে) নামের আরেকটি সংগঠন বলেছে, কোসের ছাড়া আরও অন্তত তিনজন সাংবাদিক ফৌজদারি অভিযোগের মুখোমুখি হতে যাচ্ছেন। তাঁরা হলেন মারদান ইয়ানারদাগ, এনভার আয়সেভার ও মেহমেত গুল। তিনজনই সরকারের উদ্ধার তৎপরতার সমালোচনা করেছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ উসকে দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে।
তবে বিবিসি বলেছে, কতজন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে তুরস্ক সরকার তদন্ত করছে, তা স্পষ্ট নয়। গত মঙ্গলবার পুলিশ জানিয়েছে, সামাজিকমাধ্যমে উসকানিমূলক পোস্ট দেওয়ার অভিযোগে অন্তত ১৩৪ জনকে আটক করা হয়েছে। এর মধ্যে ২৫ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। তবে পুলিশ তাঁদের নাম পরিচয় প্রকাশ করেনি।
ইস্তাম্বুল বিলগি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক ও সাইবার অধিকার বিশেষজ্ঞ ইয়ামান আকদেনিজ বলেছেন, ‘সরকার ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলের তথ্য গোপন করার চেষ্টা করছে।’
এর আগে উদ্ধার অভিযান নিয়ে ‘বিভ্রান্তিকর’ তথ্য ছড়ানোর বিরুদ্ধে সতর্ক করেছে তুরস্কের প্রেসিডেনশিয়াল কমিউনিকেশন ডিরেক্টর। পাশাপাশি সরকারের এই দপ্তর স্মার্টফোনে একটি অ্যাপ চালু করেছে, যার মাধ্যমে মানুষকে ভূমিকম্প সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর পোস্ট রিপোর্ট করতে উৎসাহিত করা হচ্ছে।
আরজু গায়েবুল্লা নামের ইস্তাম্বুলের এক সাংবাদিক বলেছেন, তুরস্ক সরকার সমালোচনা পছন্দ করে না। সরকার এবার আরও সোচ্চার হয়েছে।
সাংবাদিকদের আটক ও হয়রানির ব্যাপারে জানতে তুরস্কের প্রেসিডেনশিয়াল ডিরেক্টরেটের সঙ্গে যোগাযোগ করেও কোনো সাড়া পায়নি বলে জানিয়েছে বিবিসি।
কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় ভারত সরকারের বয়ান নিয়ে সন্দিহান পাকিস্তান। ফলে এ ঘটনার তদন্তে চীন ও রাশিয়ার মতো শক্তিগুলোকে দেখতে চায় দেশটি। বিদ্যমান উত্তেজনা নিরসনে ইরানের মধ্যস্থতার প্রস্তাবকেও স্বাগত জানিয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। অন্যদিকে এ হামলায় জড়িত ষড়যন্ত্রকারীদে
৪ ঘণ্টা আগেভয়াবহ শিকার কাশ্মীরের পেহেলগামে আবারও ফিরতে শুরু করেছেন পর্যটকেরা। সম্প্রতি গ্রীষ্মকালীন ছুটি উপভোগ করতে আসা ২৬ জন পর্যটক এই হামলায় প্রাণ হারান। কিন্তু এ ঘটনার পরেও কিছু পর্যটক তাদের ভ্রমণ পরিকল্পনা অনুযায়ী আবারও সেখানে ঘুরতে এসেছেন। ঘুরতে আসা পর্যটকদের সবার মুখে প্রায় একই কথা শোনা
৪ ঘণ্টা আগেবিবিসি জানিয়েছে, চীনের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যম সিসিটিভিতে চারজন অফিসারের ছবি প্রকাশ করা হয়েছে। ছবিগুলোতে তাদেরকে কালো পোশাকে, চীনের পতাকা হাতে স্প্র্যাটলি দ্বীপপুঞ্জের বিতর্কিত স্যান্ডি কেই রিফে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রতারক ও জালিয়াতদের কাছে বছরের পর বছর ধরে বিশ্বস্ত ও আস্থাভাজন ছিলেন এফবিআই-এর বিশেষ আর্ট ক্রাইম টিমের সদস্য রনি ওয়াকার। তবে তাঁর আসল পরিচয় ছিল গোপন। তিনি ছিলেন ছদ্মবেশী এক গোয়েন্দা।
৬ ঘণ্টা আগে