ফ্রান্সে পুলিশের গুলিতে ১৭ বছর বয়সী এক আফ্রিকান কিশোর নিহতের ঘটনায় দেশব্যাপী ব্যাপক সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে আজ শুক্রবার পর্যন্ত চলমান সহিংসতায় ২৪৯ পুলিশ কর্মকর্তা আহত হয়েছেন। আটক করা হয়েছে ৬৬৭ জনের বেশি বিক্ষোভকারীকে।
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট অভিযুক্তের বিচারের আশ্বাস দিয়ে ক্ষুব্ধ জনতাকে শান্ত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে তিনি মন্ত্রীদের নিয়ে আপৎকালীন বৈঠকেও বসেছেন।
ফ্রান্সের পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার (২৯ জুন) মার্সেই, লিয়ন, পাউ, তুলুস ও লিল শহরেও সহিংসতা দেখা গেছে। প্যারিসে বেশ কিছু দোকানে লুটপাট ও গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। দাঙ্গা থামাতে মোতায়েন করা হয়েছে ৪০ হাজারের বেশি পুলিশ সদস্যকে।
জানা যায়, প্যারিসের পশ্চিমে নান্তেরে এলাকায় নাহেল এম নামের ওই কিশোর গত মঙ্গলবার গাড়ি চালিয়ে যাওয়ার সময় ট্রাফিক পুলিশ তাকে থামতে বলে। সে না থামলে পুলিশ খুব কাছে থেকে তাকে গুলি করে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে দেখা যায়, একজন পুলিশ অফিসার একটি গাড়ির চালকের দিকে বন্দুক তাক করে আছেন। এরপর একটি গুলির শব্দ শোনা যায় এবং তারপর গাড়িটি থেমে যায়। বুকে গুলিবিদ্ধ নাহেলকে জরুরি চিকিৎসা দেওয়া হলেও বাঁচানো যায়নি।
গুলিবর্ষণকারী কর্মকর্তাকে হত্যার অভিযোগে এরই মধ্যে আটক ও কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ওই পুলিশ কর্মকর্তা তাঁর কৃতকর্মের জন্য ভুল স্বীকার ও দেশবাসীর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন।
ঘটনার প্রতিবাদে মঙ্গলবার রাতে নান্তেঁ শহরে নাহেলের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সাদা মিছিলে ৬ হাজার ২০০ জন অংশ নেন। মিছিল থেকে প্যারিস ও অন্য আরও কয়েকটি শহরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। গাড়ি ও বাসস্টপে আগুন দেওয়া হয়, কিছু রাস্তায় ব্যারিকেড দেওয়া হয়, আক্রান্ত হয় পুলিশ স্টেশনও। এ সময় দাঙ্গা পুলিশ বিক্ষোভকারীদের সরাতে কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে।
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ এ ব্যাপারে একটি সংকটকালীন বৈঠক করেছেন এবং সহিংসতাকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ আখ্যা দিয়ে সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।
সহিংসতা এড়াতে গতকাল সন্ধ্যা ৯টা থেকে ইলে-দ্যঁ-ফ্রান্স রুটে বাস এবং ট্রাম চলাচল বন্ধ রয়েছে। বেশ কয়েকটি পৌরসভা আগামী সোমবার পর্যন্ত জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। ক্ল্যামার্তের নির্দিষ্ট জেলাগুলোতে রাত ৯টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত জারি করা হয়েছে। কোঁপিজে শহরে রাত ১০টা থেকে সকাল ৫টা ও সাভিনি-ল্যু-তোম্ফে শুধু খনি শ্রমিকদের জন্য এ জরুরি অবস্থা জারি থাকবে।
ফ্রান্সে পুলিশের গুলিতে ১৭ বছর বয়সী এক আফ্রিকান কিশোর নিহতের ঘটনায় দেশব্যাপী ব্যাপক সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে আজ শুক্রবার পর্যন্ত চলমান সহিংসতায় ২৪৯ পুলিশ কর্মকর্তা আহত হয়েছেন। আটক করা হয়েছে ৬৬৭ জনের বেশি বিক্ষোভকারীকে।
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট অভিযুক্তের বিচারের আশ্বাস দিয়ে ক্ষুব্ধ জনতাকে শান্ত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে তিনি মন্ত্রীদের নিয়ে আপৎকালীন বৈঠকেও বসেছেন।
ফ্রান্সের পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার (২৯ জুন) মার্সেই, লিয়ন, পাউ, তুলুস ও লিল শহরেও সহিংসতা দেখা গেছে। প্যারিসে বেশ কিছু দোকানে লুটপাট ও গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। দাঙ্গা থামাতে মোতায়েন করা হয়েছে ৪০ হাজারের বেশি পুলিশ সদস্যকে।
জানা যায়, প্যারিসের পশ্চিমে নান্তেরে এলাকায় নাহেল এম নামের ওই কিশোর গত মঙ্গলবার গাড়ি চালিয়ে যাওয়ার সময় ট্রাফিক পুলিশ তাকে থামতে বলে। সে না থামলে পুলিশ খুব কাছে থেকে তাকে গুলি করে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে দেখা যায়, একজন পুলিশ অফিসার একটি গাড়ির চালকের দিকে বন্দুক তাক করে আছেন। এরপর একটি গুলির শব্দ শোনা যায় এবং তারপর গাড়িটি থেমে যায়। বুকে গুলিবিদ্ধ নাহেলকে জরুরি চিকিৎসা দেওয়া হলেও বাঁচানো যায়নি।
গুলিবর্ষণকারী কর্মকর্তাকে হত্যার অভিযোগে এরই মধ্যে আটক ও কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ওই পুলিশ কর্মকর্তা তাঁর কৃতকর্মের জন্য ভুল স্বীকার ও দেশবাসীর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন।
ঘটনার প্রতিবাদে মঙ্গলবার রাতে নান্তেঁ শহরে নাহেলের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সাদা মিছিলে ৬ হাজার ২০০ জন অংশ নেন। মিছিল থেকে প্যারিস ও অন্য আরও কয়েকটি শহরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। গাড়ি ও বাসস্টপে আগুন দেওয়া হয়, কিছু রাস্তায় ব্যারিকেড দেওয়া হয়, আক্রান্ত হয় পুলিশ স্টেশনও। এ সময় দাঙ্গা পুলিশ বিক্ষোভকারীদের সরাতে কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে।
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ এ ব্যাপারে একটি সংকটকালীন বৈঠক করেছেন এবং সহিংসতাকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ আখ্যা দিয়ে সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।
সহিংসতা এড়াতে গতকাল সন্ধ্যা ৯টা থেকে ইলে-দ্যঁ-ফ্রান্স রুটে বাস এবং ট্রাম চলাচল বন্ধ রয়েছে। বেশ কয়েকটি পৌরসভা আগামী সোমবার পর্যন্ত জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। ক্ল্যামার্তের নির্দিষ্ট জেলাগুলোতে রাত ৯টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত জারি করা হয়েছে। কোঁপিজে শহরে রাত ১০টা থেকে সকাল ৫টা ও সাভিনি-ল্যু-তোম্ফে শুধু খনি শ্রমিকদের জন্য এ জরুরি অবস্থা জারি থাকবে।
কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় ভারত সরকারের বয়ান নিয়ে সন্দিহান পাকিস্তান। ফলে এ ঘটনার তদন্তে চীন ও রাশিয়ার মতো শক্তিগুলোকে দেখতে চায় দেশটি। বিদ্যমান উত্তেজনা নিরসনে ইরানের মধ্যস্থতার প্রস্তাবকেও স্বাগত জানিয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। অন্যদিকে এ হামলায় জড়িত ষড়যন্ত্রকারীদে
৬ ঘণ্টা আগেভয়াবহ শিকার কাশ্মীরের পেহেলগামে আবারও ফিরতে শুরু করেছেন পর্যটকেরা। সম্প্রতি গ্রীষ্মকালীন ছুটি উপভোগ করতে আসা ২৬ জন পর্যটক এই হামলায় প্রাণ হারান। কিন্তু এ ঘটনার পরেও কিছু পর্যটক তাদের ভ্রমণ পরিকল্পনা অনুযায়ী আবারও সেখানে ঘুরতে এসেছেন। ঘুরতে আসা পর্যটকদের সবার মুখে প্রায় একই কথা শোনা
৬ ঘণ্টা আগেবিবিসি জানিয়েছে, চীনের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যম সিসিটিভিতে চারজন অফিসারের ছবি প্রকাশ করা হয়েছে। ছবিগুলোতে তাদেরকে কালো পোশাকে, চীনের পতাকা হাতে স্প্র্যাটলি দ্বীপপুঞ্জের বিতর্কিত স্যান্ডি কেই রিফে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রতারক ও জালিয়াতদের কাছে বছরের পর বছর ধরে বিশ্বস্ত ও আস্থাভাজন ছিলেন এফবিআই-এর বিশেষ আর্ট ক্রাইম টিমের সদস্য রনি ওয়াকার। তবে তাঁর আসল পরিচয় ছিল গোপন। তিনি ছিলেন ছদ্মবেশী এক গোয়েন্দা।
৮ ঘণ্টা আগে