চীনের আরও ৪২টি কোম্পানির ওপর বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ওয়াশিংটনের অভিযোগ, এই চীনা কোম্পানিগুলো ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট, মিসাইল গাইডেন্স সিস্টেমের মতো বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বস্তু রাশিয়ার প্রতিরক্ষাশিল্পকে সরবরাহ করছে। যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এই নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দিয়েছে। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার মার্কিন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় তাদের নিষেধাজ্ঞার তালিকা দীর্ঘ করার ঘোষণা দেয়। ঘোষণায় চীনা প্রতিষ্ঠানগুলো ছাড়াও এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, জার্মানি, ভারত, তুরস্ক, যুক্তরাজ্য ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের একটি করে প্রতিষ্ঠান রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের এই ঘোষণা এমন এক সময়ে এল, যখন হোয়াইট হাউসের তরফ থেকে চীনা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্টের বৈঠক আয়োজনের তোড়জোড় করা হচ্ছে।
নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা অ্যালান এস্তেভেজ এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘যে প্রতিষ্ঠানগুলোর কোনো পণ্য নির্মাণের প্রাথমিক ধাপ যুক্তরাষ্ট্রে সম্পন্ন হয়েছে, সেগুলো রাশিয়ার কাছে বিক্রি করলে আমরা তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে দ্বিধা করব না, সেই প্রতিষ্ঠানগুলো যেখানেই অবস্থিত হোক না কেন।’
যুক্তরাষ্ট্রের এই প্রচেষ্টা মূলত দেশটিতে উৎপাদিত প্রযুক্তিপণ্য যেন কোনোভাবেই রাশিয়ার সামরিক ঠিকাদারদের হাতে না পড়ে তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে। বিশেষ করে ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট, মিসাইল গাইডেন্স সিস্টেমের মতো বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পণ্য ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনের লক্ষ্যকে নির্ভুল করার কাজে ব্যবহার করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ম্যাথিউ এক্সেলরড জানিয়েছেন, শুক্রবার যে প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে, সেগুলোই মূলত যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত প্রযুক্তিপণ্য রাশিয়ার কাছে বিক্রি করার উল্লেখযোগ্য মাধ্যম। তিনি বলেছেন, ‘অতিরিক্ত এই নিষেধাজ্ঞার তালিকা একটি স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে—আপনারা যদি যুক্তরাষ্ট্র থেকে উৎপাদিত কোনো পণ্য রাশিয়ার প্রতিরক্ষা খাতে সরবরাহ করার চেষ্টা করেন, তবে আমরা সেটি খুঁজে বের করব এবং এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’
চীনের আরও ৪২টি কোম্পানির ওপর বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ওয়াশিংটনের অভিযোগ, এই চীনা কোম্পানিগুলো ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট, মিসাইল গাইডেন্স সিস্টেমের মতো বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বস্তু রাশিয়ার প্রতিরক্ষাশিল্পকে সরবরাহ করছে। যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এই নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দিয়েছে। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার মার্কিন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় তাদের নিষেধাজ্ঞার তালিকা দীর্ঘ করার ঘোষণা দেয়। ঘোষণায় চীনা প্রতিষ্ঠানগুলো ছাড়াও এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, জার্মানি, ভারত, তুরস্ক, যুক্তরাজ্য ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের একটি করে প্রতিষ্ঠান রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের এই ঘোষণা এমন এক সময়ে এল, যখন হোয়াইট হাউসের তরফ থেকে চীনা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্টের বৈঠক আয়োজনের তোড়জোড় করা হচ্ছে।
নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা অ্যালান এস্তেভেজ এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘যে প্রতিষ্ঠানগুলোর কোনো পণ্য নির্মাণের প্রাথমিক ধাপ যুক্তরাষ্ট্রে সম্পন্ন হয়েছে, সেগুলো রাশিয়ার কাছে বিক্রি করলে আমরা তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে দ্বিধা করব না, সেই প্রতিষ্ঠানগুলো যেখানেই অবস্থিত হোক না কেন।’
যুক্তরাষ্ট্রের এই প্রচেষ্টা মূলত দেশটিতে উৎপাদিত প্রযুক্তিপণ্য যেন কোনোভাবেই রাশিয়ার সামরিক ঠিকাদারদের হাতে না পড়ে তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে। বিশেষ করে ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট, মিসাইল গাইডেন্স সিস্টেমের মতো বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পণ্য ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনের লক্ষ্যকে নির্ভুল করার কাজে ব্যবহার করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ম্যাথিউ এক্সেলরড জানিয়েছেন, শুক্রবার যে প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে, সেগুলোই মূলত যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত প্রযুক্তিপণ্য রাশিয়ার কাছে বিক্রি করার উল্লেখযোগ্য মাধ্যম। তিনি বলেছেন, ‘অতিরিক্ত এই নিষেধাজ্ঞার তালিকা একটি স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে—আপনারা যদি যুক্তরাষ্ট্র থেকে উৎপাদিত কোনো পণ্য রাশিয়ার প্রতিরক্ষা খাতে সরবরাহ করার চেষ্টা করেন, তবে আমরা সেটি খুঁজে বের করব এবং এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’
বাংলাদেশের আরও ৩০ লাখ মানুষের জীবনে নেমে আসতে পারে দারিদ্র্যের অন্ধকার। বিশ্বব্যাংক সতর্ক করেছে, চলতি অর্থবছরেই এই বিপর্যয় সামনে আসছে। একসময় যে মানুষগুলো অল্প আয়ের ভেতরেও বুকভরা আশা নিয়ে দিন কাটাত, আজ তারা রুটি-রুজির টানাপোড়েনে নুয়ে পড়ছে।
৩ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংকিং খাতে আবারও ঋণ পুনঃ তপসিলের হিড়িক পড়েছে। পুরোনো ধারাবাহিকতায় বছরের পর বছর ঋণ পুনঃ তপসিল করে আড়াল করা হচ্ছে প্রকৃত খেলাপি ঋণের চিত্র। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন বলছে, ২০২৪ সালে প্রায় ৫৭ হাজার কোটি টাকার ঋণ পুনঃ তপসিল হয়েছে। এর বড় একটি অংশ, প্রায় ৩৬ হাজার কোটি টাকা পুনঃ তপসিল কর
৩ ঘণ্টা আগেগত এক দশকে বাংলাদেশের চামড়াশিল্প টানা সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। যেখানে দেশের অন্যান্য রপ্তানিমুখী খাত উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে, সেখানে চামড়া খাত বিপরীত চিত্র দেখাচ্ছে। ২০১২ সালে এ খাত থেকে রাজস্ব আয় হয়েছিল ১১৩ কোটি মার্কিন ডলার, যা ২০২৪ সালে নেমে এসেছে ৯৭ কোটি ডলারে। অর্থাৎ ১০ বছরে বাৎসরিক আয়
৩ ঘণ্টা আগেতরুণ স্থপতিদের মেধা ও স্বপ্নকে সম্মান জানাতে ষষ্ঠবারের মতো দেওয়া হলো ‘কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড’। আধুনিক স্থাপত্য ভাবনার দূরদর্শিতা ও সৃজনশীলতায় এগিয়ে থাকা তিনজন শিক্ষার্থী পেলেন এই সম্মাননা। গত শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে পুরস্কার তুলে দেন অন্তর্বর্তী
৩ ঘণ্টা আগে