নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ মিছিলে প্রকাশ্যে অস্ত্র হাতে এক ব্যক্তিকে দেখা গেছে। তাঁর নাম মো. কামরুজ্জামান। তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতির জামাইয়ের দেহরক্ষী।
আজ রোববার দুপুর ১২টার দিকে বিএনপির অবরোধ নৈরাজ্যের প্রতিবাদ ও সাবেক এমপি এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির নামে অপপ্রচারের বিরুদ্ধে এ বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে উপজেলা আওয়ামী লীগ। উপজেলার ১৩টি ইউনিয়ন ও পৌরসভার আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা এতে অংশগ্রহণ করেন। সেখানে ব্যানার হাতে মিছিলের সামনের দিকে ছিলেন কামরুজ্জামান।
মো. কামরুজ্জামানের বাড়ি বাগেরহাটের কুমারখালী গ্রামে। তিনি নান্দাইলের সাবেক সংসদ সদস্য ও নান্দাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মেজর জেনারেল (অব.) আবদুস সালামের মেয়ে ওয়াহিদা হোসেনের স্বামী জাহিদ হাসানের দেহরক্ষী।
দুপুর ১২টার দিকে বিক্ষোভ মিছিল বের হলে সরকারি শহীদ স্মৃতি আদর্শ কলেজে জড়ো হতে থাকেন নেতা-কর্মীরা। কলেজ থেকে মিছিলটি বের হয়ে ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ মহাসড়কে পৌঁছালে মিছিলের সামনে জিনস ও শার্ট পরিহিত কামরুজ্জামান নামের ওই ব্যক্তিকে দেখা যায়। তাঁর পাশেই ছিলেন আওয়ামী লীগের নারী কর্মীদের মিছিলে নেতৃত্ব দেওয়া মেজর জেনারেল (অব.) আবদুস সালামের মেয়ে ওয়াহিদা হোসেন ও তাঁর স্বামী জাহিদ হাসান।
কামরুজ্জামানের সঙ্গে বিভিন্ন মাধ্যমে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে নান্দাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘যিনি মিছিলের সামনে অস্ত্র নিয়ে যাচ্ছেন তাঁর নাম কামরুজ্জামান। তিনি আমাদের সাবেক এমপির মেয়ের জামাইয়ের দেহরক্ষী। তাঁর অস্ত্রটি লাইসেন্স করা এবং বৈধ। তবে প্রকাশ্যে অস্ত্র নিয়ে মিছিলে আসা ঠিক হয়নি।’
নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ রাশেদুজ্জামান মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রকাশ্যে অস্ত্র বহন করা ব্যক্তি ও অস্ত্রের লাইসেন্স বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হবে।’
নান্দাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অরুণ কৃষ্ণ পাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রকাশ্যে অস্ত্র ব্যবহারের নীতিমালা আছে। কিন্তু প্রকাশ্যে এভাবে আগ্নেয়াস্ত্র বহন করা ঠিক হয়নি। তবে একজনের লাইসেন্স করা অস্ত্র অন্যজন বহন করতে পারবে না; করলে বহনকারী ব্যক্তির রিটেইলার লাইসেন্স থাকতে হবে।’
ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ মিছিলে প্রকাশ্যে অস্ত্র হাতে এক ব্যক্তিকে দেখা গেছে। তাঁর নাম মো. কামরুজ্জামান। তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতির জামাইয়ের দেহরক্ষী।
আজ রোববার দুপুর ১২টার দিকে বিএনপির অবরোধ নৈরাজ্যের প্রতিবাদ ও সাবেক এমপি এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির নামে অপপ্রচারের বিরুদ্ধে এ বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে উপজেলা আওয়ামী লীগ। উপজেলার ১৩টি ইউনিয়ন ও পৌরসভার আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা এতে অংশগ্রহণ করেন। সেখানে ব্যানার হাতে মিছিলের সামনের দিকে ছিলেন কামরুজ্জামান।
মো. কামরুজ্জামানের বাড়ি বাগেরহাটের কুমারখালী গ্রামে। তিনি নান্দাইলের সাবেক সংসদ সদস্য ও নান্দাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মেজর জেনারেল (অব.) আবদুস সালামের মেয়ে ওয়াহিদা হোসেনের স্বামী জাহিদ হাসানের দেহরক্ষী।
দুপুর ১২টার দিকে বিক্ষোভ মিছিল বের হলে সরকারি শহীদ স্মৃতি আদর্শ কলেজে জড়ো হতে থাকেন নেতা-কর্মীরা। কলেজ থেকে মিছিলটি বের হয়ে ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ মহাসড়কে পৌঁছালে মিছিলের সামনে জিনস ও শার্ট পরিহিত কামরুজ্জামান নামের ওই ব্যক্তিকে দেখা যায়। তাঁর পাশেই ছিলেন আওয়ামী লীগের নারী কর্মীদের মিছিলে নেতৃত্ব দেওয়া মেজর জেনারেল (অব.) আবদুস সালামের মেয়ে ওয়াহিদা হোসেন ও তাঁর স্বামী জাহিদ হাসান।
কামরুজ্জামানের সঙ্গে বিভিন্ন মাধ্যমে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে নান্দাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘যিনি মিছিলের সামনে অস্ত্র নিয়ে যাচ্ছেন তাঁর নাম কামরুজ্জামান। তিনি আমাদের সাবেক এমপির মেয়ের জামাইয়ের দেহরক্ষী। তাঁর অস্ত্রটি লাইসেন্স করা এবং বৈধ। তবে প্রকাশ্যে অস্ত্র নিয়ে মিছিলে আসা ঠিক হয়নি।’
নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ রাশেদুজ্জামান মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রকাশ্যে অস্ত্র বহন করা ব্যক্তি ও অস্ত্রের লাইসেন্স বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হবে।’
নান্দাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অরুণ কৃষ্ণ পাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রকাশ্যে অস্ত্র ব্যবহারের নীতিমালা আছে। কিন্তু প্রকাশ্যে এভাবে আগ্নেয়াস্ত্র বহন করা ঠিক হয়নি। তবে একজনের লাইসেন্স করা অস্ত্র অন্যজন বহন করতে পারবে না; করলে বহনকারী ব্যক্তির রিটেইলার লাইসেন্স থাকতে হবে।’
ঢাকার ডেমরা ও নারায়ণগঞ্জের তারাবর সংযোগকারী সুলতানা কামাল সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। সেতুর গুরুত্বপূর্ণ অংশের কয়েকটি এক্সপানশন জয়েন্টের রাবার পুরোপুরি উঠে গেছে। এ ছাড়া জয়েন্ট ধরে রাখার চাপযুক্ত কংক্রিট ঢালাই নষ্ট হয়ে ইট-পাথর-বালু বের হয়ে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। ভারী যানবাহন চলাচলের সময় সেতুর বিভিন্ন
২ ঘণ্টা আগেপাহাড়-টিলা কাটা নিষিদ্ধ। পানির উৎস জলাধার-পুকুর ভরাটও নিষিদ্ধ। চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির হারুয়ালছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. ইকবাল হোসেন চৌধুরী দুই নিষেধাজ্ঞাই অমান্য করছেন। ইউনিয়ন পরিষদ ভবন সম্প্রসারণের জন্য পুকুর ভরাট করছেন তিনি। আর সে কাজ করতে মাটির জোগান আসছে পাহাড় কেটে।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে কাপাসগোলায় উন্মুক্ত নালায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাসহ পড়ে শিশুমৃত্যুর ঘটনায় চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) কোনো গাফিলতি আছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে কার্যালয় দুটির বিষয়ে তদন্ত করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
৩ ঘণ্টা আগেউত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের স্বাস্থ্য খাতের সংকট যেন কাটছেই না। হস্তান্তরের ৯ মাস পেরিয়ে গেলেও প্রয়োজনীয় জনবল ও জিনিসপত্রের অভাবে সেবা চালু হয়নি পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের ২৫০ শয্যার নতুন বহুতল ভবনে। শূন্য ভবনে জমছে ধুলাবালু।
৩ ঘণ্টা আগে