সৌদি আরবে অবৈধভাবে গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণের ব্যবসা করার দায়ে বাংলাদেশিকে দেশে ফেরত পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন দেশটির একটি আদালত। একই সঙ্গে অবৈধ ব্যবসা পরিচালনায় সহায়তা করার দায়ে এক সৌদি নারী ও তাঁর আইনজীবীকে সাজা দেওয়া হয়েছে। দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশের আপিল আদালত এ রায় দিয়েছেন।
সৌদি গেজেট এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সৌদি আরবের আল-আহসা গভর্নরেটে এক সৌদি নারী নিজের নামে বাংলাদেশি প্রবাসীকে গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণের ব্যবসা করার সুযোগ করে দেন। মূলত ব্যবসাটি বাংলাদেশি প্রবাসীর ছিল, মালিকানা ছিল ওই সৌদি নারীর নামে। নিজের নামে মালিকানা রাখার বিনিময়ে তিনি ওই বাংলাদেশির থেকে অর্থ পেতেন। সৌদি আরবে এই ধরনের অপরাধকে তাসাত্তুর বলা হয়।
আদালতের রায়ে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ, বাণিজ্যিক রেজিস্ট্রার প্রত্যাহার ও আইন লঙ্ঘনকারীদের জরিমানা আরোপ করা হয়েছে। একই সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি নাগরিককে নিজ দেশে প্রত্যাবাসনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে তাসাত্তুর আইনে অভিযুক্তরা দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর সৌদি আরবের ‘ন্যাশনাল প্রোগ্রাম টু কমব্যাট কমার্শিয়াল কনসিলমেন্টের’ যৌথ দল সাজা কার্যকর শুরু করেছে।
আদালত ওই নারীকে দোষী সাব্যস্ত করে বলেছে, অভিযুক্ত বাংলাদেশি নাগরিকের জন্য প্রতিষ্ঠানের বাণিজ্যিক রেজিস্ট্রি নিজের নামে করে পরিচালনা সুবিধা দিয়েছে। কর্মীদের তত্ত্বাবধান এবং সৌদি আরবের বাইরে টাকা পাঠানোর অনুমতিও দিয়েছে।
সৌদি আরবে বাণিজ্যিক গোপনীয়তা ঠেকাতে ন্যাশনাল প্রোগ্রাম টু কমব্যাট কমার্শিয়াল কনসিলমেন্ট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অনুমোদনের জন্য ১০টি মান নির্ধারণ করেছে এবং এগুলো প্রতিনিয়ত পর্যবেক্ষণ করা হয়। তাসাত্তুর আইনে অপরাধীদের সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের জেল ও ৫০ লাখ সৌদি রিয়াল পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে। একই সঙ্গে অবৈধ কার্যকলাপের মাধ্যমে অর্জিত সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার বিধান রয়েছে।
সৌদি আরবে অবৈধভাবে গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণের ব্যবসা করার দায়ে বাংলাদেশিকে দেশে ফেরত পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন দেশটির একটি আদালত। একই সঙ্গে অবৈধ ব্যবসা পরিচালনায় সহায়তা করার দায়ে এক সৌদি নারী ও তাঁর আইনজীবীকে সাজা দেওয়া হয়েছে। দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশের আপিল আদালত এ রায় দিয়েছেন।
সৌদি গেজেট এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সৌদি আরবের আল-আহসা গভর্নরেটে এক সৌদি নারী নিজের নামে বাংলাদেশি প্রবাসীকে গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণের ব্যবসা করার সুযোগ করে দেন। মূলত ব্যবসাটি বাংলাদেশি প্রবাসীর ছিল, মালিকানা ছিল ওই সৌদি নারীর নামে। নিজের নামে মালিকানা রাখার বিনিময়ে তিনি ওই বাংলাদেশির থেকে অর্থ পেতেন। সৌদি আরবে এই ধরনের অপরাধকে তাসাত্তুর বলা হয়।
আদালতের রায়ে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ, বাণিজ্যিক রেজিস্ট্রার প্রত্যাহার ও আইন লঙ্ঘনকারীদের জরিমানা আরোপ করা হয়েছে। একই সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি নাগরিককে নিজ দেশে প্রত্যাবাসনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে তাসাত্তুর আইনে অভিযুক্তরা দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর সৌদি আরবের ‘ন্যাশনাল প্রোগ্রাম টু কমব্যাট কমার্শিয়াল কনসিলমেন্টের’ যৌথ দল সাজা কার্যকর শুরু করেছে।
আদালত ওই নারীকে দোষী সাব্যস্ত করে বলেছে, অভিযুক্ত বাংলাদেশি নাগরিকের জন্য প্রতিষ্ঠানের বাণিজ্যিক রেজিস্ট্রি নিজের নামে করে পরিচালনা সুবিধা দিয়েছে। কর্মীদের তত্ত্বাবধান এবং সৌদি আরবের বাইরে টাকা পাঠানোর অনুমতিও দিয়েছে।
সৌদি আরবে বাণিজ্যিক গোপনীয়তা ঠেকাতে ন্যাশনাল প্রোগ্রাম টু কমব্যাট কমার্শিয়াল কনসিলমেন্ট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান অনুমোদনের জন্য ১০টি মান নির্ধারণ করেছে এবং এগুলো প্রতিনিয়ত পর্যবেক্ষণ করা হয়। তাসাত্তুর আইনে অপরাধীদের সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের জেল ও ৫০ লাখ সৌদি রিয়াল পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে। একই সঙ্গে অবৈধ কার্যকলাপের মাধ্যমে অর্জিত সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার বিধান রয়েছে।
কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় ভারত সরকারের বয়ান নিয়ে সন্দিহান পাকিস্তান। ফলে এ ঘটনার তদন্তে চীন ও রাশিয়ার মতো শক্তিগুলোকে দেখতে চায় দেশটি। বিদ্যমান উত্তেজনা নিরসনে ইরানের মধ্যস্থতার প্রস্তাবকেও স্বাগত জানিয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। অন্যদিকে এ হামলায় জড়িত ষড়যন্ত্রকারীদে
৫ ঘণ্টা আগেভয়াবহ শিকার কাশ্মীরের পেহেলগামে আবারও ফিরতে শুরু করেছেন পর্যটকেরা। সম্প্রতি গ্রীষ্মকালীন ছুটি উপভোগ করতে আসা ২৬ জন পর্যটক এই হামলায় প্রাণ হারান। কিন্তু এ ঘটনার পরেও কিছু পর্যটক তাদের ভ্রমণ পরিকল্পনা অনুযায়ী আবারও সেখানে ঘুরতে এসেছেন। ঘুরতে আসা পর্যটকদের সবার মুখে প্রায় একই কথা শোনা
৫ ঘণ্টা আগেবিবিসি জানিয়েছে, চীনের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যম সিসিটিভিতে চারজন অফিসারের ছবি প্রকাশ করা হয়েছে। ছবিগুলোতে তাদেরকে কালো পোশাকে, চীনের পতাকা হাতে স্প্র্যাটলি দ্বীপপুঞ্জের বিতর্কিত স্যান্ডি কেই রিফে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রতারক ও জালিয়াতদের কাছে বছরের পর বছর ধরে বিশ্বস্ত ও আস্থাভাজন ছিলেন এফবিআই-এর বিশেষ আর্ট ক্রাইম টিমের সদস্য রনি ওয়াকার। তবে তাঁর আসল পরিচয় ছিল গোপন। তিনি ছিলেন ছদ্মবেশী এক গোয়েন্দা।
৭ ঘণ্টা আগে