ঢাবি প্রতিনিধি
বাংলাদেশের ইলেকট্রিক্যাল অ্যাকসেসরিজ এবং লাইটিং পণ্যের বাজারে দেশীয় কোম্পানির নিয়ন্ত্রণ বাড়ছে। দুই ক্যাটাগরির পণ্যের সম্মিলিত বাজার আকার প্রায় সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকা। গড় প্রবৃদ্ধির হারও সাড়ে ১৩ শতাংশ।
‘মার্কেটিং ওয়াচ বাংলাদেশে’র (এমডব্লিউবি) দেশব্যাপী পরিচালিত একটি গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। আজ শনিবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমডব্লিউবির গবেষণার তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরা হয়।
গবেষণার ফলাফল এবং দিকনির্দেশনা তুলে ধরেন মার্কেটিং বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও এমডব্লিউবির সহপ্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান এবং অধ্যাপক ড. মো. নাজমুল হোসাইন।
গবেষণার আওতাভুক্ত পণ্যগুলো ছিল—সুইচ, সকেট, হোল্ডার, মাল্টিপ্লাগ, সার্কিট ব্রেকার, মিটার, এলইডি লাক্স, এলইডি টিউব, এলইডি প্যানেল, ব্র্যাকেট এলইডি, জিএলএস, এনার্জি এফিশিয়েন্সি বাল্ব ও ইমার্জেন্সি লাইটিং অপশনস।
গবেষণার ফলাফলে বলা হয়, এটি একটি বড় এবং অপার সম্ভাবনাময় শিল্প। বর্তমানে দেশজুড়ে প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার খুচরা বিক্রেতা এবং ২ হাজার ৫০০ উদ্যোক্তাসহ মোট ৫ লাখেরও বেশি মানুষ এই শিল্পের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ত। দুই ক্যাটাগরির পণ্যের সম্মিলিত বাজার আকার প্রায় সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকা। যার মধ্যে ইলেকট্রিক্যাল অ্যাকসেসরিজ পণ্যের বাজার প্রায় ৩ হাজার ৫৭৫ কোটি এবং লাইটিং পণ্যের বাজার প্রায় ২ হাজার ৯২৫ কোটি টাকা। উভয় পণ্যের বাজার গত দুই দশক ধরে অব্যাহতভাবে বেড়েই চলেছে। ইলেকট্রিক্যাল অ্যাকসেসরিজ ও লাইটিং পণ্যের গড় প্রবৃদ্ধির হার যথাক্রমে প্রায় ১২ শতাংশ এবং প্রায় ১৫ শতাংশ। যদি আগামী দিনগুলোতে এই প্রবৃদ্ধির হার অব্যাহত থাকে তাহলে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এই খাতটি একটি অত্যন্ত সম্ভাবনাময় বড় খাত হিসাবে আবির্ভূত হবে।
গবেষণা বিশ্লেষণ করে আরও জানা যায়, মোট মার্কেট শেয়ারের প্রায় অর্ধেক নন-ব্র্যান্ডেড অর্থাৎ নিম্নমানের নকল ও অনুমোদনবিহীন পণ্য দখল করে আছে। যেহেতু দেশীয় কোম্পানিগুলোর প্রবৃদ্ধির হার অনেক বেশি, তাই আগামী দিনগুলোতে দেশীয় কোম্পানিগুলো বাজারে আরও বেশি আধিপত্য বিস্তার করবে।
গবেষণায় দেখা যায়, দেশীয় কোম্পানিগুলোর মধ্যে সুপারস্টার গ্রুপ উভয় প্রকার পণ্যের ক্ষেত্রে বাজারে শীর্ষস্থান দখল করে আছে। ইলেকট্রিক্যাল অ্যাকসেসরিজ ব্র্যান্ডেড পণ্যের মার্কেট শেয়ারে সুপার স্টার ২৯ শতাংশ, ওয়ালটন ১৭ শতাংশ, ক্লিক ১৭ শতাংশ, এনার্জি প্যাক ৯ শতাংশ, ওসাকা শতাংশ এবং ব্লিঙ্ক, এমইপি ও লাক্সারি প্রত্যেকে ৩ শতাংশ করে বাজার দখল করে আছে। অন্যদিকে ব্রান্ডেড লাইটিং পণ্যের মার্কেট শেয়ারে সুপার স্টার ২৫ দশমিক ৫৯ শতাংশ, ক্লিক ১৩ শতাংশ, ওয়ালটন ১২ শতাংশ, ট্রান্সটেক ১০ শতাংশ, এনার্জি প্যাক ৮ শতাংশ এবং ফিলিপস ৭ শতাংশ বাজার দখল করে আছে।
এই শিল্পের অগ্রগতির পেছনে মূলত গত ২৫ বছরে ব্যাপক বিদ্যুতায়ন, অব্যাহত জিডিপি প্রবৃদ্ধি, ক্রমবর্ধমান আয়, দ্রুত ও পরিকল্পিত নগরায়ণ, গ্রামীণ উন্নয়ন এবং সরকারের গৃহীত সমন্বিত উদ্যোগ নিয়ামক হিসাবে কাজ করেছে বলে উল্লেখ করা হয় গবেষণায়।
গবেষণা ফলাফল প্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ বি এম শহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক রাজিয়া বেগম ও মার্কেটিং ওয়াচ বাংলাদেশের সদস্য সাখাওয়াত হোসেন মুন্না।
সংবাদ সম্মেলনে অধ্যাপক মিজানুর রহমান বলেন, ‘নিজস্ব অর্থায়নে আমরা স্বল্প পরিসরে এ গবেষণা পরিচালনা করেছি। ফান্ড থাকলে আমরা বড় পরিসরে গবেষণা কাজটি শেষ করতে পারতাম। দুর্দান্ত সম্ভাবনাময় এই শিল্পের প্রবৃদ্ধির জন্য গ্রে-মার্কেটের কার্যক্রম হ্রাসে সরকারের তদারকি ব্যবস্থা জোরদার এবং একই সঙ্গে দেশীয় কোম্পানিগুলোকে উৎসাহিত করার জন্য সরকারের বিদ্যমান ট্যাক্স পদ্ধতির আমূল পরিবর্তন করতে হবে। যাতে কোম্পানিগুলো কম ব্যয়ে পণ্যের কাঁচামাল আমদানি করতে পারে। শিল্পের ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ গড়ে তোলার জন্য সরকার এবং ব্যবসায়ীদের সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণের পাশাপাশি জনগণের মধ্যে নিরাপদ ও মানসম্মত বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি ব্যবহারে সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে।’
অধ্যাপক নাজমুল হোছাইন বলেন, ‘ভোক্তারা এখন ব্র্যান্ড সচেতন হচ্ছে। তাঁরা পণ্য কেনার সময় দামের পাশাপাশি ব্র্যান্ড দেখছে। আমরা গবেষণায় দেখেছি, ভোক্তারা প্রাইস সেনসিটিভ। দামের পাশাপাশি ওয়ারেন্টি এবং টেকসইয়ের দিকেও বেশ নজর রাখে।’
গবেষণার ফলাফল উপস্থাপন শেষে বক্তব্য প্রদানকালে অধ্যাপক এ বি এম শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘গবেষণার ক্ষেত্রে পলিসি মেকারদের মতামত নেওয়ার প্রয়োজন ছিল। কারণ, সরকারই এ বিষয়ে উদ্যোগ নিতে পারবে। দেশীয় পণ্য ব্যবহার উপযোগী করে দেওয়ার জন্য সরকার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবে। সরকারের পক্ষে থেকে এ রকম ফিজিবিলিটি সম্পন্ন বৃহৎ পরিসরে গবেষণা হওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন এ অধ্যাপক।’
বাংলাদেশের ইলেকট্রিক্যাল অ্যাকসেসরিজ এবং লাইটিং পণ্যের বাজারে দেশীয় কোম্পানির নিয়ন্ত্রণ বাড়ছে। দুই ক্যাটাগরির পণ্যের সম্মিলিত বাজার আকার প্রায় সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকা। গড় প্রবৃদ্ধির হারও সাড়ে ১৩ শতাংশ।
‘মার্কেটিং ওয়াচ বাংলাদেশে’র (এমডব্লিউবি) দেশব্যাপী পরিচালিত একটি গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। আজ শনিবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমডব্লিউবির গবেষণার তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরা হয়।
গবেষণার ফলাফল এবং দিকনির্দেশনা তুলে ধরেন মার্কেটিং বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও এমডব্লিউবির সহপ্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান এবং অধ্যাপক ড. মো. নাজমুল হোসাইন।
গবেষণার আওতাভুক্ত পণ্যগুলো ছিল—সুইচ, সকেট, হোল্ডার, মাল্টিপ্লাগ, সার্কিট ব্রেকার, মিটার, এলইডি লাক্স, এলইডি টিউব, এলইডি প্যানেল, ব্র্যাকেট এলইডি, জিএলএস, এনার্জি এফিশিয়েন্সি বাল্ব ও ইমার্জেন্সি লাইটিং অপশনস।
গবেষণার ফলাফলে বলা হয়, এটি একটি বড় এবং অপার সম্ভাবনাময় শিল্প। বর্তমানে দেশজুড়ে প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার খুচরা বিক্রেতা এবং ২ হাজার ৫০০ উদ্যোক্তাসহ মোট ৫ লাখেরও বেশি মানুষ এই শিল্পের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ত। দুই ক্যাটাগরির পণ্যের সম্মিলিত বাজার আকার প্রায় সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকা। যার মধ্যে ইলেকট্রিক্যাল অ্যাকসেসরিজ পণ্যের বাজার প্রায় ৩ হাজার ৫৭৫ কোটি এবং লাইটিং পণ্যের বাজার প্রায় ২ হাজার ৯২৫ কোটি টাকা। উভয় পণ্যের বাজার গত দুই দশক ধরে অব্যাহতভাবে বেড়েই চলেছে। ইলেকট্রিক্যাল অ্যাকসেসরিজ ও লাইটিং পণ্যের গড় প্রবৃদ্ধির হার যথাক্রমে প্রায় ১২ শতাংশ এবং প্রায় ১৫ শতাংশ। যদি আগামী দিনগুলোতে এই প্রবৃদ্ধির হার অব্যাহত থাকে তাহলে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এই খাতটি একটি অত্যন্ত সম্ভাবনাময় বড় খাত হিসাবে আবির্ভূত হবে।
গবেষণা বিশ্লেষণ করে আরও জানা যায়, মোট মার্কেট শেয়ারের প্রায় অর্ধেক নন-ব্র্যান্ডেড অর্থাৎ নিম্নমানের নকল ও অনুমোদনবিহীন পণ্য দখল করে আছে। যেহেতু দেশীয় কোম্পানিগুলোর প্রবৃদ্ধির হার অনেক বেশি, তাই আগামী দিনগুলোতে দেশীয় কোম্পানিগুলো বাজারে আরও বেশি আধিপত্য বিস্তার করবে।
গবেষণায় দেখা যায়, দেশীয় কোম্পানিগুলোর মধ্যে সুপারস্টার গ্রুপ উভয় প্রকার পণ্যের ক্ষেত্রে বাজারে শীর্ষস্থান দখল করে আছে। ইলেকট্রিক্যাল অ্যাকসেসরিজ ব্র্যান্ডেড পণ্যের মার্কেট শেয়ারে সুপার স্টার ২৯ শতাংশ, ওয়ালটন ১৭ শতাংশ, ক্লিক ১৭ শতাংশ, এনার্জি প্যাক ৯ শতাংশ, ওসাকা শতাংশ এবং ব্লিঙ্ক, এমইপি ও লাক্সারি প্রত্যেকে ৩ শতাংশ করে বাজার দখল করে আছে। অন্যদিকে ব্রান্ডেড লাইটিং পণ্যের মার্কেট শেয়ারে সুপার স্টার ২৫ দশমিক ৫৯ শতাংশ, ক্লিক ১৩ শতাংশ, ওয়ালটন ১২ শতাংশ, ট্রান্সটেক ১০ শতাংশ, এনার্জি প্যাক ৮ শতাংশ এবং ফিলিপস ৭ শতাংশ বাজার দখল করে আছে।
এই শিল্পের অগ্রগতির পেছনে মূলত গত ২৫ বছরে ব্যাপক বিদ্যুতায়ন, অব্যাহত জিডিপি প্রবৃদ্ধি, ক্রমবর্ধমান আয়, দ্রুত ও পরিকল্পিত নগরায়ণ, গ্রামীণ উন্নয়ন এবং সরকারের গৃহীত সমন্বিত উদ্যোগ নিয়ামক হিসাবে কাজ করেছে বলে উল্লেখ করা হয় গবেষণায়।
গবেষণা ফলাফল প্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ বি এম শহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক রাজিয়া বেগম ও মার্কেটিং ওয়াচ বাংলাদেশের সদস্য সাখাওয়াত হোসেন মুন্না।
সংবাদ সম্মেলনে অধ্যাপক মিজানুর রহমান বলেন, ‘নিজস্ব অর্থায়নে আমরা স্বল্প পরিসরে এ গবেষণা পরিচালনা করেছি। ফান্ড থাকলে আমরা বড় পরিসরে গবেষণা কাজটি শেষ করতে পারতাম। দুর্দান্ত সম্ভাবনাময় এই শিল্পের প্রবৃদ্ধির জন্য গ্রে-মার্কেটের কার্যক্রম হ্রাসে সরকারের তদারকি ব্যবস্থা জোরদার এবং একই সঙ্গে দেশীয় কোম্পানিগুলোকে উৎসাহিত করার জন্য সরকারের বিদ্যমান ট্যাক্স পদ্ধতির আমূল পরিবর্তন করতে হবে। যাতে কোম্পানিগুলো কম ব্যয়ে পণ্যের কাঁচামাল আমদানি করতে পারে। শিল্পের ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ গড়ে তোলার জন্য সরকার এবং ব্যবসায়ীদের সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণের পাশাপাশি জনগণের মধ্যে নিরাপদ ও মানসম্মত বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি ব্যবহারে সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে।’
অধ্যাপক নাজমুল হোছাইন বলেন, ‘ভোক্তারা এখন ব্র্যান্ড সচেতন হচ্ছে। তাঁরা পণ্য কেনার সময় দামের পাশাপাশি ব্র্যান্ড দেখছে। আমরা গবেষণায় দেখেছি, ভোক্তারা প্রাইস সেনসিটিভ। দামের পাশাপাশি ওয়ারেন্টি এবং টেকসইয়ের দিকেও বেশ নজর রাখে।’
গবেষণার ফলাফল উপস্থাপন শেষে বক্তব্য প্রদানকালে অধ্যাপক এ বি এম শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘গবেষণার ক্ষেত্রে পলিসি মেকারদের মতামত নেওয়ার প্রয়োজন ছিল। কারণ, সরকারই এ বিষয়ে উদ্যোগ নিতে পারবে। দেশীয় পণ্য ব্যবহার উপযোগী করে দেওয়ার জন্য সরকার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবে। সরকারের পক্ষে থেকে এ রকম ফিজিবিলিটি সম্পন্ন বৃহৎ পরিসরে গবেষণা হওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন এ অধ্যাপক।’
বাংলাদেশের আরও ৩০ লাখ মানুষের জীবনে নেমে আসতে পারে দারিদ্র্যের অন্ধকার। বিশ্বব্যাংক সতর্ক করেছে, চলতি অর্থবছরেই এই বিপর্যয় সামনে আসছে। একসময় যে মানুষগুলো অল্প আয়ের ভেতরেও বুকভরা আশা নিয়ে দিন কাটাত, আজ তারা রুটি-রুজির টানাপোড়েনে নুয়ে পড়ছে।
৩ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংকিং খাতে আবারও ঋণ পুনঃ তপসিলের হিড়িক পড়েছে। পুরোনো ধারাবাহিকতায় বছরের পর বছর ঋণ পুনঃ তপসিল করে আড়াল করা হচ্ছে প্রকৃত খেলাপি ঋণের চিত্র। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন বলছে, ২০২৪ সালে প্রায় ৫৭ হাজার কোটি টাকার ঋণ পুনঃ তপসিল হয়েছে। এর বড় একটি অংশ, প্রায় ৩৬ হাজার কোটি টাকা পুনঃ তপসিল কর
৩ ঘণ্টা আগেগত এক দশকে বাংলাদেশের চামড়াশিল্প টানা সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। যেখানে দেশের অন্যান্য রপ্তানিমুখী খাত উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে, সেখানে চামড়া খাত বিপরীত চিত্র দেখাচ্ছে। ২০১২ সালে এ খাত থেকে রাজস্ব আয় হয়েছিল ১১৩ কোটি মার্কিন ডলার, যা ২০২৪ সালে নেমে এসেছে ৯৭ কোটি ডলারে। অর্থাৎ ১০ বছরে বাৎসরিক আয়
৪ ঘণ্টা আগেতরুণ স্থপতিদের মেধা ও স্বপ্নকে সম্মান জানাতে ষষ্ঠবারের মতো দেওয়া হলো ‘কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড’। আধুনিক স্থাপত্য ভাবনার দূরদর্শিতা ও সৃজনশীলতায় এগিয়ে থাকা তিনজন শিক্ষার্থী পেলেন এই সম্মাননা। গত শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে পুরস্কার তুলে দেন অন্তর্বর্তী
৪ ঘণ্টা আগে