নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী অর্থবছরে (২০২৪-২৫) ভাতাপ্রাপ্ত প্রতিবন্ধী ব্যক্তির সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে। আজ বৃহস্পতিবার বাজেট বক্তৃতায় এ কথা জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘প্রতিবন্ধীদের স্বার্থ এবং অধিকার সুরক্ষায় আমাদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। আগামী অর্থবছরে প্রতিবন্ধী ভাতাপ্রাপ্ত ব্যক্তির সংখ্যা বর্তমান ২৯ লাখ থেকে বাড়িয়ে ৩২ লাখ ৩৪ হাজার জনে উন্নীত করা হবে।
বাজেট বক্তৃতায় জানানো হয়, প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের উপবৃত্তির হার বর্তমান ৯৫০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০ টাকায় উন্নীত করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, গত ২৩ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে মহান জাতীয় সংসদে ‘জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন আইন ২০২৩’ পাস করা হয়েছে। জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে ঢাকার মিরপুরের ১৪ নং সেক্টরে ১৫ তলা বিশিষ্ট অত্যাধুনিক জাতীয় প্রতিবন্ধী কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়েছে এবং ফাউন্ডেশনের ক্যাম্পাসে ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে বাংলা ইশারা ভাষা দিবস সরকারিভাবে উদ্যাপন করা হয়েছে।
দেশের প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীকে থেরাপিউটিক সেবা প্রদানের লক্ষ্যে ৬৪টি জেলা ও ৩৯টি উপজেলায় মোট ১০৩টি প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র চালু রয়েছে। এ সকল কেন্দ্র থেকে বিনা মূল্যে সেবা এবং সহায়ক উপকরণ প্রদান করা হচ্ছে। এ সকল কেন্দ্র থেকে জানুয়ারি ২০২৪ পর্যন্ত ৭৫ হাজার সহায়ক উপকরণ (কৃত্রিম অঙ্গ, হুইল
চেয়ার, সাইকেল, ক্রাচ, স্ট্যান্ডিং ফ্রেম, ওয়াকিং ফ্রেম, সাদাছড়ি, এলবো ক্র্যাচ, আয়বর্ধক উপকরণ হিসেবে সেলাই মেশিন) প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের মধ্যে বিনা মূল্যে
বিতরণ করা হয়েছে।
প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের উন্নয়নে অনুদান/ঋণ নীতিমালা অনুযায়ী ফাউন্ডেশনের কল্যাণ তহবিল থেকে ২০০৩-০৪ হতে ২০২২-২৩ অর্থবছর পর্যন্ত প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের নিয়ে কর্মরত বেসরকারি সংস্থার মাঝে প্রায় ১৬ কোটি টাকা অনুদান ও ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। এ কার্যক্রমের উপকারভোগী ব্যক্তির সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ৩০ হাজার জন।
আগামী অর্থবছরে (২০২৪-২৫) ভাতাপ্রাপ্ত প্রতিবন্ধী ব্যক্তির সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে। আজ বৃহস্পতিবার বাজেট বক্তৃতায় এ কথা জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘প্রতিবন্ধীদের স্বার্থ এবং অধিকার সুরক্ষায় আমাদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। আগামী অর্থবছরে প্রতিবন্ধী ভাতাপ্রাপ্ত ব্যক্তির সংখ্যা বর্তমান ২৯ লাখ থেকে বাড়িয়ে ৩২ লাখ ৩৪ হাজার জনে উন্নীত করা হবে।
বাজেট বক্তৃতায় জানানো হয়, প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের উপবৃত্তির হার বর্তমান ৯৫০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০ টাকায় উন্নীত করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, গত ২৩ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে মহান জাতীয় সংসদে ‘জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন আইন ২০২৩’ পাস করা হয়েছে। জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে ঢাকার মিরপুরের ১৪ নং সেক্টরে ১৫ তলা বিশিষ্ট অত্যাধুনিক জাতীয় প্রতিবন্ধী কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়েছে এবং ফাউন্ডেশনের ক্যাম্পাসে ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে বাংলা ইশারা ভাষা দিবস সরকারিভাবে উদ্যাপন করা হয়েছে।
দেশের প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীকে থেরাপিউটিক সেবা প্রদানের লক্ষ্যে ৬৪টি জেলা ও ৩৯টি উপজেলায় মোট ১০৩টি প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র চালু রয়েছে। এ সকল কেন্দ্র থেকে বিনা মূল্যে সেবা এবং সহায়ক উপকরণ প্রদান করা হচ্ছে। এ সকল কেন্দ্র থেকে জানুয়ারি ২০২৪ পর্যন্ত ৭৫ হাজার সহায়ক উপকরণ (কৃত্রিম অঙ্গ, হুইল
চেয়ার, সাইকেল, ক্রাচ, স্ট্যান্ডিং ফ্রেম, ওয়াকিং ফ্রেম, সাদাছড়ি, এলবো ক্র্যাচ, আয়বর্ধক উপকরণ হিসেবে সেলাই মেশিন) প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের মধ্যে বিনা মূল্যে
বিতরণ করা হয়েছে।
প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের উন্নয়নে অনুদান/ঋণ নীতিমালা অনুযায়ী ফাউন্ডেশনের কল্যাণ তহবিল থেকে ২০০৩-০৪ হতে ২০২২-২৩ অর্থবছর পর্যন্ত প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের নিয়ে কর্মরত বেসরকারি সংস্থার মাঝে প্রায় ১৬ কোটি টাকা অনুদান ও ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। এ কার্যক্রমের উপকারভোগী ব্যক্তির সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ৩০ হাজার জন।
বাংলাদেশের আরও ৩০ লাখ মানুষের জীবনে নেমে আসতে পারে দারিদ্র্যের অন্ধকার। বিশ্বব্যাংক সতর্ক করেছে, চলতি অর্থবছরেই এই বিপর্যয় সামনে আসছে। একসময় যে মানুষগুলো অল্প আয়ের ভেতরেও বুকভরা আশা নিয়ে দিন কাটাত, আজ তারা রুটি-রুজির টানাপোড়েনে নুয়ে পড়ছে।
৯ মিনিট আগেদেশের ব্যাংকিং খাতে আবারও ঋণ পুনঃ তপসিলের হিড়িক পড়েছে। পুরোনো ধারাবাহিকতায় বছরের পর বছর ঋণ পুনঃ তপসিল করে আড়াল করা হচ্ছে প্রকৃত খেলাপি ঋণের চিত্র। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন বলছে, ২০২৪ সালে প্রায় ৫৭ হাজার কোটি টাকার ঋণ পুনঃ তপসিল হয়েছে। এর বড় একটি অংশ, প্রায় ৩৬ হাজার কোটি টাকা পুনঃ তপসিল কর
১৮ মিনিট আগেগত এক দশকে বাংলাদেশের চামড়াশিল্প টানা সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। যেখানে দেশের অন্যান্য রপ্তানিমুখী খাত উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে, সেখানে চামড়া খাত বিপরীত চিত্র দেখাচ্ছে। ২০১২ সালে এ খাত থেকে রাজস্ব আয় হয়েছিল ১১৩ কোটি মার্কিন ডলার, যা ২০২৪ সালে নেমে এসেছে ৯৭ কোটি ডলারে। অর্থাৎ ১০ বছরে বাৎসরিক আয়
২৩ মিনিট আগেতরুণ স্থপতিদের মেধা ও স্বপ্নকে সম্মান জানাতে ষষ্ঠবারের মতো দেওয়া হলো ‘কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড’। আধুনিক স্থাপত্য ভাবনার দূরদর্শিতা ও সৃজনশীলতায় এগিয়ে থাকা তিনজন শিক্ষার্থী পেলেন এই সম্মাননা। গত শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে পুরস্কার তুলে দেন অন্তর্বর্তী
২৫ মিনিট আগে