নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিআইডব্লিউটিএর সাবেক চেয়ারম্যান ও সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ড. শামসুদ্দোহা খন্দকার ও তাঁর স্ত্রী ফেরদৌসী সুলতানা খন্দকারের বিরুদ্ধে প্রায় তিনশত কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে চার্জশিট দিয়েছে দুদক।
আজ মঙ্গলবার কমিশনের সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন। এদিন ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা খোরশেদ আলম।
দুদক সচিব বলেন, ড. শামসুদ্দোহা খন্দকার ও তাঁর স্ত্রী ফেরদৌসী সুলতানার বিরুদ্ধে ২০১৯ সালে পৃথক দুটি মামলা করা হয়। মামলার পর দীর্ঘ তদন্ত শেষে তাঁদের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও অর্থ পাচারের অভিযোগে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, ড. মো. শামসুদ্দোহা খন্দকার ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে দায়ের করা দুদকের মামলায় তাঁদের নামে ৮ কোটি ৪৪ লাখ ১০ হাজার ২২১ টাকার সম্পদ গোপনসহ ২ কোটি ৮৭ লাখ ৩ হাজার ৩৭৮ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন এবং বিভিন্ন ব্যাংকে সন্দেহজনক তথা অস্বাভাবিক লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন।
একই ভাবে অস্বাভাবিক লেনদেনের মাধ্যমে ২১ কোটি ৫ লাখ ২৫ হাজার ৮২৯ টাকা বিভিন্ন ব্যাংকে জমা পরবর্তীতে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় উত্তোলন করে তা প্রকৃতি, উৎস, অবস্থান, মালিকানা গোপন, স্থানান্তর, হস্তান্তর ও রুপান্তর করেন।
দুদক সচিব বলেন, মিসেস ফেরদৌসী সুলতানা খন্দকার নামে দায়ের হওয়া অপর আরেকটি মামলায় তদন্তে নাম আসে তাঁর স্বামী আসামি ড. মো. শামসুদ্দোহা খন্দকারের। তাঁদের বিরুদ্ধে ২৮ কোটি ৪৭ লাখ ৩ হাজার ৮৯১ টাকার সম্পদ গোপনসহ ২৭ কোটি ৪৮ লাখ ৮২ হাজার ৪৯১ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া যায়। ফেরদৌসী সুলতানা খন্দকার পেশায় একজন গৃহিণী হয়েও বিভিন্ন ব্যাংকে সন্দেহজনক তথা অস্বাভাবিক লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া যায়।
জানা গেছে, গৃহিণী হয়েও তফসিলি ব্যাংকে ৪১ কোটি ২৯ লাখ ১২ হাজার ৩১ টাকা সন্দেহজনক লেনদেন করেন তিনি। পরবর্তীতে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় এসব অর্থ উত্তোলন করে তা প্রকৃতি ও উৎস গোপন করেন।
দুদকের তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ১ হাজার ২৭ শতক জমি আছে তাঁদের নামে। দলিলে এসব জমির দাম ৭০ কোটি টাকা দেখানো হলেও আদতে বাজারদর কয়েক শ কোটি টাকা। ঢাকার নবাবগঞ্জে ৪০ বিঘা জমির ওপর তাঁর একটি রিসোর্ট রয়েছে।
শামসুদ্দোহা ও তাঁর স্ত্রী ফেরদৌসী সুলতানার বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন, সম্পদের তথ্য গোপন দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৪ এর ২৬ (২) ও ২৭ (১) ধারাসহ মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪ (২) ও ৪ (৩) ধারা এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) ধারায় কমিশন চার্জশিট দাখিল করে।
বিআইডব্লিউটিএর সাবেক চেয়ারম্যান ও সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ড. শামসুদ্দোহা খন্দকার ও তাঁর স্ত্রী ফেরদৌসী সুলতানা খন্দকারের বিরুদ্ধে প্রায় তিনশত কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে চার্জশিট দিয়েছে দুদক।
আজ মঙ্গলবার কমিশনের সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন। এদিন ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা খোরশেদ আলম।
দুদক সচিব বলেন, ড. শামসুদ্দোহা খন্দকার ও তাঁর স্ত্রী ফেরদৌসী সুলতানার বিরুদ্ধে ২০১৯ সালে পৃথক দুটি মামলা করা হয়। মামলার পর দীর্ঘ তদন্ত শেষে তাঁদের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও অর্থ পাচারের অভিযোগে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, ড. মো. শামসুদ্দোহা খন্দকার ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে দায়ের করা দুদকের মামলায় তাঁদের নামে ৮ কোটি ৪৪ লাখ ১০ হাজার ২২১ টাকার সম্পদ গোপনসহ ২ কোটি ৮৭ লাখ ৩ হাজার ৩৭৮ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন এবং বিভিন্ন ব্যাংকে সন্দেহজনক তথা অস্বাভাবিক লেনদেনের প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন।
একই ভাবে অস্বাভাবিক লেনদেনের মাধ্যমে ২১ কোটি ৫ লাখ ২৫ হাজার ৮২৯ টাকা বিভিন্ন ব্যাংকে জমা পরবর্তীতে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় উত্তোলন করে তা প্রকৃতি, উৎস, অবস্থান, মালিকানা গোপন, স্থানান্তর, হস্তান্তর ও রুপান্তর করেন।
দুদক সচিব বলেন, মিসেস ফেরদৌসী সুলতানা খন্দকার নামে দায়ের হওয়া অপর আরেকটি মামলায় তদন্তে নাম আসে তাঁর স্বামী আসামি ড. মো. শামসুদ্দোহা খন্দকারের। তাঁদের বিরুদ্ধে ২৮ কোটি ৪৭ লাখ ৩ হাজার ৮৯১ টাকার সম্পদ গোপনসহ ২৭ কোটি ৪৮ লাখ ৮২ হাজার ৪৯১ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া যায়। ফেরদৌসী সুলতানা খন্দকার পেশায় একজন গৃহিণী হয়েও বিভিন্ন ব্যাংকে সন্দেহজনক তথা অস্বাভাবিক লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া যায়।
জানা গেছে, গৃহিণী হয়েও তফসিলি ব্যাংকে ৪১ কোটি ২৯ লাখ ১২ হাজার ৩১ টাকা সন্দেহজনক লেনদেন করেন তিনি। পরবর্তীতে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় এসব অর্থ উত্তোলন করে তা প্রকৃতি ও উৎস গোপন করেন।
দুদকের তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ১ হাজার ২৭ শতক জমি আছে তাঁদের নামে। দলিলে এসব জমির দাম ৭০ কোটি টাকা দেখানো হলেও আদতে বাজারদর কয়েক শ কোটি টাকা। ঢাকার নবাবগঞ্জে ৪০ বিঘা জমির ওপর তাঁর একটি রিসোর্ট রয়েছে।
শামসুদ্দোহা ও তাঁর স্ত্রী ফেরদৌসী সুলতানার বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন, সম্পদের তথ্য গোপন দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৪ এর ২৬ (২) ও ২৭ (১) ধারাসহ মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪ (২) ও ৪ (৩) ধারা এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) ধারায় কমিশন চার্জশিট দাখিল করে।
ঢাকার ডেমরা ও নারায়ণগঞ্জের তারাবর সংযোগকারী সুলতানা কামাল সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। সেতুর গুরুত্বপূর্ণ অংশের কয়েকটি এক্সপানশন জয়েন্টের রাবার পুরোপুরি উঠে গেছে। এ ছাড়া জয়েন্ট ধরে রাখার চাপযুক্ত কংক্রিট ঢালাই নষ্ট হয়ে ইট-পাথর-বালু বের হয়ে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। ভারী যানবাহন চলাচলের সময় সেতুর বিভিন্ন
১ ঘণ্টা আগেপাহাড়-টিলা কাটা নিষিদ্ধ। পানির উৎস জলাধার-পুকুর ভরাটও নিষিদ্ধ। চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির হারুয়ালছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. ইকবাল হোসেন চৌধুরী দুই নিষেধাজ্ঞাই অমান্য করছেন। ইউনিয়ন পরিষদ ভবন সম্প্রসারণের জন্য পুকুর ভরাট করছেন তিনি। আর সে কাজ করতে মাটির জোগান আসছে পাহাড় কেটে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে কাপাসগোলায় উন্মুক্ত নালায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাসহ পড়ে শিশুমৃত্যুর ঘটনায় চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) কোনো গাফিলতি আছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে কার্যালয় দুটির বিষয়ে তদন্ত করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
১ ঘণ্টা আগেউত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের স্বাস্থ্য খাতের সংকট যেন কাটছেই না। হস্তান্তরের ৯ মাস পেরিয়ে গেলেও প্রয়োজনীয় জনবল ও জিনিসপত্রের অভাবে সেবা চালু হয়নি পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের ২৫০ শয্যার নতুন বহুতল ভবনে। শূন্য ভবনে জমছে ধুলাবালু।
২ ঘণ্টা আগে