সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সাবেক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ সাদিক এখন সুনামগঞ্জ–৪ আসনের সংসদ সদস্য। তিনি বলেছেন, প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তারের পর আদালতে স্বীকারোক্তি দেওয়া সৈয়দ আবেদ আলী তাঁর গাড়িচালক ছিলেন না। তিনি পিএসসির চেয়ারম্যান হিসেবে যোগ দেওয়ার আগেই আবেদ আলী চাকরিচ্যুত হন।
প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) পিএসসির সাবেক চেয়ারম্যানের গাড়িচালক সৈয়দ আবেদ আলীসহ ১৭ ব্যক্তি গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিয়ে এখন সর্বত্র আলোচনা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকে এ নিয়ে সরব। আবেদ আলী পিএসসির কোন চেয়ারম্যানের গাড়িচালক ছিলেন এ নিয়ে বিভিন্ন তথ্য পাওয়া যাচ্ছে।
প্রসঙ্গটি নিয়ে পিএসসির সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাদিকের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমি ২০১৬ সালে পিএসসিতে চেয়ারম্যান হিসেবে যোগদান করি। এর আগেই আবেদ আলী চাকরিচ্যুত হন। আমি কখনো তাঁকে দেখিনি।’
মোহাম্মদ সাদিক গত জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে সুনামগঞ্জ–৪ আসন (সদর ও বিশ্বম্ভরপুর) থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। বর্তমানে তিনি যুক্তরাজ্যে অবস্থান করছেন।
মোহাম্মদ সাদিক বলেন, ‘আমি চেয়ারম্যান হিসেবে যোগদানের আগে পিএসসির সদস্য ছিলাম। তারও আগে ওই লোকের (আবেদ আলী) চাকরি গেছে বলে শুনেছি। ড. জিনাতুন নেসা তাহমিদা বেগম ও এটিএম আহমেদুল হক চৌধুরী যখন পিএসসির চেয়ারম্যান ছিলেন, তখন আবেদ পিএসসির চেয়ারম্যানের গাড়িচালক ছিলেন। ইকরাম আহমদ যখন চেয়ারম্যান ছিলেন, তখন তিনি বরখাস্ত হন। পরে তাঁকে চাকরিচ্যুতও করা হয়।’
পিএসসির চেয়ারম্যান থাকাকালে মোহাম্মদ সাদিকের ব্যক্তিগত সচিব (পিএস) ছিলেন মো. জাহাঙ্গীর আলম। বর্তমানে তিনি কৃষি মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘সাদিক স্যার যোগদানের আগেই আবেদ আলী চাকরিচ্যুত হন। সাদিক স্যারের গাড়িচালক ছিলেন আবু বকর সিদ্দিক নামের একজন।’
আরও পড়ুন:
বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সাবেক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ সাদিক এখন সুনামগঞ্জ–৪ আসনের সংসদ সদস্য। তিনি বলেছেন, প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তারের পর আদালতে স্বীকারোক্তি দেওয়া সৈয়দ আবেদ আলী তাঁর গাড়িচালক ছিলেন না। তিনি পিএসসির চেয়ারম্যান হিসেবে যোগ দেওয়ার আগেই আবেদ আলী চাকরিচ্যুত হন।
প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) পিএসসির সাবেক চেয়ারম্যানের গাড়িচালক সৈয়দ আবেদ আলীসহ ১৭ ব্যক্তি গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিয়ে এখন সর্বত্র আলোচনা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকে এ নিয়ে সরব। আবেদ আলী পিএসসির কোন চেয়ারম্যানের গাড়িচালক ছিলেন এ নিয়ে বিভিন্ন তথ্য পাওয়া যাচ্ছে।
প্রসঙ্গটি নিয়ে পিএসসির সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাদিকের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমি ২০১৬ সালে পিএসসিতে চেয়ারম্যান হিসেবে যোগদান করি। এর আগেই আবেদ আলী চাকরিচ্যুত হন। আমি কখনো তাঁকে দেখিনি।’
মোহাম্মদ সাদিক গত জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে সুনামগঞ্জ–৪ আসন (সদর ও বিশ্বম্ভরপুর) থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। বর্তমানে তিনি যুক্তরাজ্যে অবস্থান করছেন।
মোহাম্মদ সাদিক বলেন, ‘আমি চেয়ারম্যান হিসেবে যোগদানের আগে পিএসসির সদস্য ছিলাম। তারও আগে ওই লোকের (আবেদ আলী) চাকরি গেছে বলে শুনেছি। ড. জিনাতুন নেসা তাহমিদা বেগম ও এটিএম আহমেদুল হক চৌধুরী যখন পিএসসির চেয়ারম্যান ছিলেন, তখন আবেদ পিএসসির চেয়ারম্যানের গাড়িচালক ছিলেন। ইকরাম আহমদ যখন চেয়ারম্যান ছিলেন, তখন তিনি বরখাস্ত হন। পরে তাঁকে চাকরিচ্যুতও করা হয়।’
পিএসসির চেয়ারম্যান থাকাকালে মোহাম্মদ সাদিকের ব্যক্তিগত সচিব (পিএস) ছিলেন মো. জাহাঙ্গীর আলম। বর্তমানে তিনি কৃষি মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘সাদিক স্যার যোগদানের আগেই আবেদ আলী চাকরিচ্যুত হন। সাদিক স্যারের গাড়িচালক ছিলেন আবু বকর সিদ্দিক নামের একজন।’
আরও পড়ুন:
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, ‘বাংলাদেশ এখনো ভ্রমণ সতর্কতা ইস্যু করেনি। তবে আমি মনে করি, যাদের নিতান্ত প্রয়োজন নেই, এ সংঘাতের সময় বরং ভ্রমণ না করাই ভালো।’
৩৯ মিনিট আগেভারতের সঙ্গে পাকিস্তানের চলমান উত্তেজনার কারণে বাংলাদেশের ওপর সরাসরি কোনো প্রভাব পড়বে না বলে মনে করেন অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। আজ রোববার (২৭ এপ্রিল) ঢাকার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এই মন্তব্য করেন।
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ-আমিনবাজার সঞ্চালন লাইনের গ্রিড বিপর্যয়ের ঘটনায় বুয়েটের উপ-উপাচার্য আবদুল হাসিব চৌধুরীর নেতৃত্বে আট সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে সাত কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। অতীতে বিভিন্ন বড় ধরনের গ্রিড বিপর্যয়ের তদন্ত হলেও কার্যকর সুপারিশ বাস্তবায়ন হয়নি।
২ ঘণ্টা আগেপ্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, তদন্তকারী কর্মকর্তা সব বিধিবিধান মেনে সরেজমিনে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিল করেন। প্রতিবেদনে অভিযোগ প্রমাণিত হয়। এটি সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা অনুযায়ী ‘অসদাচরণ’ হিসেবে গণ্য হয়েছে। পরে তাঁকে শাস্তি দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে