নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোটা নিয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় সামনে থেকে মিছিল বের করেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা।
এর আগে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঘটনার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করে ছাত্রদল।
গতকাল সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বিবৃতিতে ফখরুল বলেন, ‘কোটা সংস্কারের ন্যায্য দাবিতে রাজধানীসহ সারা দেশে বিশ্ববিদ্যালয়-স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের রাজপথের উত্তাল আন্দোলনে সরকার বেসামাল হয়ে পড়েছে। সে জন্যই আন্দোলন দমাতে এখন রাষ্ট্রশক্তি নির্দয়ভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। এটাই আওয়ামী ফ্যাসিবাদের চিরাচরিত বৈশিষ্ট্য।’
ফখরুল বলেন, ‘ক্ষমতা হারানোর ভয়েই এই হিংস্র হামলা। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য শিক্ষার্থীদের ন্যায্য দাবিকে রক্তাক্ত পন্থায় দমনের যে দৃশ্য দেশবাসী অবলোকন করল, তা আওয়ামী ফ্যাসিবাদের আরেকটি হিংস্র অধ্যায় হিসেবে ইতিহাসে সংযোজিত হবে।’
সরকারের সমালোচনা করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এদের হাতে জনগণ, রাষ্ট্র, সমাজ, স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব কখনোই নিরাপদ নয়। পুলিশ ও সন্ত্রাসীদের দিয়ে শিক্ষার্থীদের রক্ত ঝরানোর বীরত্বে আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী এখন আত্মহারা। দমন-পীড়নের ভয়াবহ পন্থা অবলম্বন করে তারা দেশবাসীকে নিথর-নিস্তব্ধ করতে চায়। আওয়ামী সরকার গণতন্ত্রকামী রাজনৈতিক দলের আন্দোলনের ওপর যেভাবে স্টিমরোলার চালাচ্ছে, ঠিক একইভাবে সাধারণ শিক্ষার্থীর চলমান আন্দোলনকে দমনের পন্থা গ্রহণ করেছে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ওপর নির্মম আঘাত করতে যারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ ছাত্রলীগ গুন্ডাদের লেলিয়ে দেয়, তারা মানবতাবিরোধী ও মনুষ্যত্বহীন। দুর্নীতি ও হানাহানি যাদের অবলম্বন, তারা সাধারণ শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক আন্দোলনেও শঙ্কিত হয়ে পড়ে। তাই সম্মিলিত কণ্ঠের আওয়াজকে নিস্তব্ধ করতে তারা ভয়ংকর হিংস্রতার পথ বেছে নেয়।’
বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, ‘কোটা নিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আওয়ামী সরকার ক্রমাগত প্রতারণা করে যাচ্ছে। কারণ, জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করা আওয়ামী লীগের ঐতিহ্য। অবৈধ সরকারের প্রধানমন্ত্রী ২০১৮ সালে কোটা বাতিলের পর চলতি বছর পুনরায় ভিন্ন কায়দায় কোটা পুনর্বহাল করলেন।’
কোটা নিয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় সামনে থেকে মিছিল বের করেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা।
এর আগে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঘটনার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করে ছাত্রদল।
গতকাল সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বিবৃতিতে ফখরুল বলেন, ‘কোটা সংস্কারের ন্যায্য দাবিতে রাজধানীসহ সারা দেশে বিশ্ববিদ্যালয়-স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের রাজপথের উত্তাল আন্দোলনে সরকার বেসামাল হয়ে পড়েছে। সে জন্যই আন্দোলন দমাতে এখন রাষ্ট্রশক্তি নির্দয়ভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। এটাই আওয়ামী ফ্যাসিবাদের চিরাচরিত বৈশিষ্ট্য।’
ফখরুল বলেন, ‘ক্ষমতা হারানোর ভয়েই এই হিংস্র হামলা। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য শিক্ষার্থীদের ন্যায্য দাবিকে রক্তাক্ত পন্থায় দমনের যে দৃশ্য দেশবাসী অবলোকন করল, তা আওয়ামী ফ্যাসিবাদের আরেকটি হিংস্র অধ্যায় হিসেবে ইতিহাসে সংযোজিত হবে।’
সরকারের সমালোচনা করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এদের হাতে জনগণ, রাষ্ট্র, সমাজ, স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব কখনোই নিরাপদ নয়। পুলিশ ও সন্ত্রাসীদের দিয়ে শিক্ষার্থীদের রক্ত ঝরানোর বীরত্বে আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী এখন আত্মহারা। দমন-পীড়নের ভয়াবহ পন্থা অবলম্বন করে তারা দেশবাসীকে নিথর-নিস্তব্ধ করতে চায়। আওয়ামী সরকার গণতন্ত্রকামী রাজনৈতিক দলের আন্দোলনের ওপর যেভাবে স্টিমরোলার চালাচ্ছে, ঠিক একইভাবে সাধারণ শিক্ষার্থীর চলমান আন্দোলনকে দমনের পন্থা গ্রহণ করেছে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ওপর নির্মম আঘাত করতে যারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ ছাত্রলীগ গুন্ডাদের লেলিয়ে দেয়, তারা মানবতাবিরোধী ও মনুষ্যত্বহীন। দুর্নীতি ও হানাহানি যাদের অবলম্বন, তারা সাধারণ শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক আন্দোলনেও শঙ্কিত হয়ে পড়ে। তাই সম্মিলিত কণ্ঠের আওয়াজকে নিস্তব্ধ করতে তারা ভয়ংকর হিংস্রতার পথ বেছে নেয়।’
বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, ‘কোটা নিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আওয়ামী সরকার ক্রমাগত প্রতারণা করে যাচ্ছে। কারণ, জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করা আওয়ামী লীগের ঐতিহ্য। অবৈধ সরকারের প্রধানমন্ত্রী ২০১৮ সালে কোটা বাতিলের পর চলতি বছর পুনরায় ভিন্ন কায়দায় কোটা পুনর্বহাল করলেন।’
দেশের অন্যতম শীর্ষ ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের ৪২তম জাতীয় সম্মেলন শেষ হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী ছাত্রসমাবেশ শুরু হয়। যা গতকাল শনিবার রাতে সম্মেলনের কাউন্সিল অধিবেশনের মাধ্যমে শেষ হয়েছে।
২২ মিনিট আগেজাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক রবিউল কবীর চৌধুরীর অপসারণ দাবি করেছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। একই সঙ্গে এনসিটিবির সদস্য (পাঠ্যপুস্তক) রিয়াদ চৌধুরীরও অপসারণ দাবি করেছে সংগঠনটি।
১ ঘণ্টা আগেমুজিবনগর সরকারের ঘোষিত অঙ্গীকার—সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক ন্যায়বিচার—প্রতিষ্ঠার কথা উল্লেখ করে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, ১৯৭১ সালের মধ্য দিয়ে প্রথম সংবিধানে আমরা যে একটা ঐক্যের ভিত্তি তৈরি করলাম, তাকেই একভাবে অস্বীকার করা হয়েছে। সেটা এমনকি সংবিধানে স্থান পায়নি।
৫ ঘণ্টা আগেসংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবিত দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভায় একমত প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। কমিশনের প্রস্তাবে উচ্চকক্ষে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের কথা বলা হলেও জামায়াতে ইসলামী চায় উভয় কক্ষে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব। গতকাল শনিবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে...
১৫ ঘণ্টা আগে