টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
প্রায় ৬০ কোটি টাকার বিনিময়ে যমুনা নদীর উপর নির্মিত বঙ্গবন্ধু সেতুর টোল ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব পেয়েছে নতুন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না রোড অ্যান্ড ব্রিজ করপোরেশন (সিআরবিসি)। কোম্পানিটি এখন থেকে অনলাইনে টোল আদায় করবে, এতে কমবে যানজট।
আজ শনিবার (৩১ আগস্ট) সেতুর দায়িত্ব বুঝে নিয়েছে সিআরবিসি। আগামী পাঁচ বছর প্রতিষ্ঠানটি নিজস্ব জনবলে সেতুর টোল আদায় ও রক্ষণাবেক্ষণ কাজের অপারেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না রোড ও ব্রিজ করপোরেশন (সিআরবিসি) কোম্পানিকে ৫৯ কোটি ৬৩ লাখ ৯৬ হাজার ৫০৪ দশমিক ১৪ টাকা মূল্যে কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে। এতে ওই কোম্পানি পরবর্তী পাঁচ বছর সেতুর টোল আদায় ও পরিচালনা কার্যক্রম তাদের নিজস্ব জনবল দ্বারা পরিচালনা করবে।
বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের যমুনা সেতুর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোহাম্মদ তোফাজ্জল হোসেন বলেন, কম টাকায় দরপত্র দেওয়া হলেও টোল কমানোর কোনো সুযোগ নেই। সরকার নির্ধারিত টোল আদায় করতে হবে। ডিজিটাল সফটওয়্যারের মাধ্যমে টোল আদায় করা হবে। ফলে টোল আদায়ের কারণে কোনো যানজট সৃষ্টি হবে না।
বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের যুগ্ম সচিব আলতাফ হোসেন শেখ বলেন, ইতিমধ্যে কার্যাদেশ পেয়ে রাত ১২টার পর থেকে নতুন কোম্পানি টোল আদায় শুরু করেছে। প্রাক্কলিত মূল্য থেকে প্রায় ১৫ কোটি টাকা সাশ্রয় মূল্যে পাঁচ বছরের জন্য বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের সঙ্গে তারা চুক্তি সম্পন্ন করেছে। এই কোম্পানির ব্যবস্থাপনা এবং সফটওয়্যারের মাধ্যমে টোল আদায় করা হবে ধারণা করা হচ্ছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে গাড়ি পারাপার করা যাবে। এখানে অনলাইনে টোল দিয়ে যাতায়াতের জন্য প্রত্যেকটা লাইনে ব্যবস্থা থাকবে। ব্যবহারকারী যদি টোল কালেকশন সিস্টেমে অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করেন, তাহলে টোল পারাপারের সময় তাঁরা অনলাইনে টোল দিতে পারবেন। সরাসরি টোলের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকাটা জমা হয়ে যাবে। এতে টোলে কোনো ট্রাফিক জ্যাম হবে না। একদিকে সরকারের ১৫ কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে। অন্যদিকে জনগণও কম সময়ে দ্রুততার সহি টোল প্লাজা দিয়ে পার হয়ে যেতে পারবে।
উল্লেখ, গত ২০১৮ সাল হতে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ (বিবিএ) ২০২৪ আগস্ট পর্যন্ত যমুনা সেতুর টোল আদায় ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে ছিল। দীর্ঘ ছয় বছর পর নতুন কোনো ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে দায়িত্ব দিল সরকার।
আরও খবর পড়ুন:
প্রায় ৬০ কোটি টাকার বিনিময়ে যমুনা নদীর উপর নির্মিত বঙ্গবন্ধু সেতুর টোল ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব পেয়েছে নতুন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না রোড অ্যান্ড ব্রিজ করপোরেশন (সিআরবিসি)। কোম্পানিটি এখন থেকে অনলাইনে টোল আদায় করবে, এতে কমবে যানজট।
আজ শনিবার (৩১ আগস্ট) সেতুর দায়িত্ব বুঝে নিয়েছে সিআরবিসি। আগামী পাঁচ বছর প্রতিষ্ঠানটি নিজস্ব জনবলে সেতুর টোল আদায় ও রক্ষণাবেক্ষণ কাজের অপারেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না রোড ও ব্রিজ করপোরেশন (সিআরবিসি) কোম্পানিকে ৫৯ কোটি ৬৩ লাখ ৯৬ হাজার ৫০৪ দশমিক ১৪ টাকা মূল্যে কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে। এতে ওই কোম্পানি পরবর্তী পাঁচ বছর সেতুর টোল আদায় ও পরিচালনা কার্যক্রম তাদের নিজস্ব জনবল দ্বারা পরিচালনা করবে।
বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের যমুনা সেতুর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোহাম্মদ তোফাজ্জল হোসেন বলেন, কম টাকায় দরপত্র দেওয়া হলেও টোল কমানোর কোনো সুযোগ নেই। সরকার নির্ধারিত টোল আদায় করতে হবে। ডিজিটাল সফটওয়্যারের মাধ্যমে টোল আদায় করা হবে। ফলে টোল আদায়ের কারণে কোনো যানজট সৃষ্টি হবে না।
বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের যুগ্ম সচিব আলতাফ হোসেন শেখ বলেন, ইতিমধ্যে কার্যাদেশ পেয়ে রাত ১২টার পর থেকে নতুন কোম্পানি টোল আদায় শুরু করেছে। প্রাক্কলিত মূল্য থেকে প্রায় ১৫ কোটি টাকা সাশ্রয় মূল্যে পাঁচ বছরের জন্য বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের সঙ্গে তারা চুক্তি সম্পন্ন করেছে। এই কোম্পানির ব্যবস্থাপনা এবং সফটওয়্যারের মাধ্যমে টোল আদায় করা হবে ধারণা করা হচ্ছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে গাড়ি পারাপার করা যাবে। এখানে অনলাইনে টোল দিয়ে যাতায়াতের জন্য প্রত্যেকটা লাইনে ব্যবস্থা থাকবে। ব্যবহারকারী যদি টোল কালেকশন সিস্টেমে অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করেন, তাহলে টোল পারাপারের সময় তাঁরা অনলাইনে টোল দিতে পারবেন। সরাসরি টোলের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকাটা জমা হয়ে যাবে। এতে টোলে কোনো ট্রাফিক জ্যাম হবে না। একদিকে সরকারের ১৫ কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে। অন্যদিকে জনগণও কম সময়ে দ্রুততার সহি টোল প্লাজা দিয়ে পার হয়ে যেতে পারবে।
উল্লেখ, গত ২০১৮ সাল হতে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ (বিবিএ) ২০২৪ আগস্ট পর্যন্ত যমুনা সেতুর টোল আদায় ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে ছিল। দীর্ঘ ছয় বছর পর নতুন কোনো ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে দায়িত্ব দিল সরকার।
আরও খবর পড়ুন:
বাংলাদেশের আরও ৩০ লাখ মানুষের জীবনে নেমে আসতে পারে দারিদ্র্যের অন্ধকার। বিশ্বব্যাংক সতর্ক করেছে, চলতি অর্থবছরেই এই বিপর্যয় সামনে আসছে। একসময় যে মানুষগুলো অল্প আয়ের ভেতরেও বুকভরা আশা নিয়ে দিন কাটাত, আজ তারা রুটি-রুজির টানাপোড়েনে নুয়ে পড়ছে।
১ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংকিং খাতে আবারও ঋণ পুনঃ তপসিলের হিড়িক পড়েছে। পুরোনো ধারাবাহিকতায় বছরের পর বছর ঋণ পুনঃ তপসিল করে আড়াল করা হচ্ছে প্রকৃত খেলাপি ঋণের চিত্র। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন বলছে, ২০২৪ সালে প্রায় ৫৭ হাজার কোটি টাকার ঋণ পুনঃ তপসিল হয়েছে। এর বড় একটি অংশ, প্রায় ৩৬ হাজার কোটি টাকা পুনঃ তপসিল কর
২ ঘণ্টা আগেগত এক দশকে বাংলাদেশের চামড়াশিল্প টানা সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। যেখানে দেশের অন্যান্য রপ্তানিমুখী খাত উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে, সেখানে চামড়া খাত বিপরীত চিত্র দেখাচ্ছে। ২০১২ সালে এ খাত থেকে রাজস্ব আয় হয়েছিল ১১৩ কোটি মার্কিন ডলার, যা ২০২৪ সালে নেমে এসেছে ৯৭ কোটি ডলারে। অর্থাৎ ১০ বছরে বাৎসরিক আয়
২ ঘণ্টা আগেতরুণ স্থপতিদের মেধা ও স্বপ্নকে সম্মান জানাতে ষষ্ঠবারের মতো দেওয়া হলো ‘কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড’। আধুনিক স্থাপত্য ভাবনার দূরদর্শিতা ও সৃজনশীলতায় এগিয়ে থাকা তিনজন শিক্ষার্থী পেলেন এই সম্মাননা। গত শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে পুরস্কার তুলে দেন অন্তর্বর্তী
২ ঘণ্টা আগে