নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলম, তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীনসহ পরিবারের ১২ সদস্যের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচার মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন এই নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।
অন্য যাদের দেশ ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে তাঁরা হলেন—সাইফুল আলমের ছেলে আশরাফুল আলম, আহসানুল আলম, ভাই মোরশেদুল আলম, সহিদুল আলম, রাশেদুল আলম, আবদুস সামাদ, আবদুস সামাদের স্ত্রী শাহানা ফেরদৌস, ভাই ওসমান গণি, ওসমান গণির স্ত্রী ফারজানা বেগম ও ভাই মোহাম্মদ আবদুল্লাহ হাসান। এ ছাড়া তাদের স্বজন মিশকাত আহমেদেরও দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে বলে বিশেষ পিপি মীর আহমেদ আলী সালাম আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন। দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. নূর-ই আলম তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, গত ৪ আগস্ট একটি ইংরেজি দৈনিকে এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিদেশে অর্থ পাচার সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন ছাপা হয়। উক্ত প্রতিবেদন থেকে জানা যায় এস আলম গ্রুপের সাইফুল আলম ও তাদের পরিবারের সদস্যরা সিঙ্গাপুর, ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ড, সাইপ্রাস ও অন্যান্য দেশে এক বিলিয়ন ডলার পাচার করেছে। হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী উক্ত অভিযোগটি দুদকে অনুসন্ধান চলমান।
এতে আরও বলা হয়, বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে—সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা যেকোনো মুহূর্তে দেশত্যাগ করতে পারেন। তাঁরা দেশত্যাগ করলে অনুসন্ধান কাজ মারাত্মকভাবে ব্যাহত হবে। বিদেশে অর্থপাচার সংক্রান্তে তাদের জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন রয়েছে। এ কারণে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিদেশ গমন রহিত করা প্রয়োজন।
আবেদনের ওপর শুনানি শেষে আদালত এস আলম পরিবারের সদস্যদের ওপর বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। একই সঙ্গে আদেশের অনুলিপি পুলিশের বিশেষ শাখাকে (এসবি) প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রেরণের নির্দেশ দেন।
ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলম, তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীনসহ পরিবারের ১২ সদস্যের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচার মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন এই নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।
অন্য যাদের দেশ ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে তাঁরা হলেন—সাইফুল আলমের ছেলে আশরাফুল আলম, আহসানুল আলম, ভাই মোরশেদুল আলম, সহিদুল আলম, রাশেদুল আলম, আবদুস সামাদ, আবদুস সামাদের স্ত্রী শাহানা ফেরদৌস, ভাই ওসমান গণি, ওসমান গণির স্ত্রী ফারজানা বেগম ও ভাই মোহাম্মদ আবদুল্লাহ হাসান। এ ছাড়া তাদের স্বজন মিশকাত আহমেদেরও দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে বলে বিশেষ পিপি মীর আহমেদ আলী সালাম আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন। দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. নূর-ই আলম তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, গত ৪ আগস্ট একটি ইংরেজি দৈনিকে এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিদেশে অর্থ পাচার সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন ছাপা হয়। উক্ত প্রতিবেদন থেকে জানা যায় এস আলম গ্রুপের সাইফুল আলম ও তাদের পরিবারের সদস্যরা সিঙ্গাপুর, ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ড, সাইপ্রাস ও অন্যান্য দেশে এক বিলিয়ন ডলার পাচার করেছে। হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী উক্ত অভিযোগটি দুদকে অনুসন্ধান চলমান।
এতে আরও বলা হয়, বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে—সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা যেকোনো মুহূর্তে দেশত্যাগ করতে পারেন। তাঁরা দেশত্যাগ করলে অনুসন্ধান কাজ মারাত্মকভাবে ব্যাহত হবে। বিদেশে অর্থপাচার সংক্রান্তে তাদের জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন রয়েছে। এ কারণে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিদেশ গমন রহিত করা প্রয়োজন।
আবেদনের ওপর শুনানি শেষে আদালত এস আলম পরিবারের সদস্যদের ওপর বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। একই সঙ্গে আদেশের অনুলিপি পুলিশের বিশেষ শাখাকে (এসবি) প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রেরণের নির্দেশ দেন।
বাংলাদেশের আরও ৩০ লাখ মানুষের জীবনে নেমে আসতে পারে দারিদ্র্যের অন্ধকার। বিশ্বব্যাংক সতর্ক করেছে, চলতি অর্থবছরেই এই বিপর্যয় সামনে আসছে। একসময় যে মানুষগুলো অল্প আয়ের ভেতরেও বুকভরা আশা নিয়ে দিন কাটাত, আজ তারা রুটি-রুজির টানাপোড়েনে নুয়ে পড়ছে।
৩ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংকিং খাতে আবারও ঋণ পুনঃ তপসিলের হিড়িক পড়েছে। পুরোনো ধারাবাহিকতায় বছরের পর বছর ঋণ পুনঃ তপসিল করে আড়াল করা হচ্ছে প্রকৃত খেলাপি ঋণের চিত্র। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন বলছে, ২০২৪ সালে প্রায় ৫৭ হাজার কোটি টাকার ঋণ পুনঃ তপসিল হয়েছে। এর বড় একটি অংশ, প্রায় ৩৬ হাজার কোটি টাকা পুনঃ তপসিল কর
৩ ঘণ্টা আগেগত এক দশকে বাংলাদেশের চামড়াশিল্প টানা সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। যেখানে দেশের অন্যান্য রপ্তানিমুখী খাত উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে, সেখানে চামড়া খাত বিপরীত চিত্র দেখাচ্ছে। ২০১২ সালে এ খাত থেকে রাজস্ব আয় হয়েছিল ১১৩ কোটি মার্কিন ডলার, যা ২০২৪ সালে নেমে এসেছে ৯৭ কোটি ডলারে। অর্থাৎ ১০ বছরে বাৎসরিক আয়
৪ ঘণ্টা আগেতরুণ স্থপতিদের মেধা ও স্বপ্নকে সম্মান জানাতে ষষ্ঠবারের মতো দেওয়া হলো ‘কেএসআরএম অ্যাওয়ার্ড’। আধুনিক স্থাপত্য ভাবনার দূরদর্শিতা ও সৃজনশীলতায় এগিয়ে থাকা তিনজন শিক্ষার্থী পেলেন এই সম্মাননা। গত শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে পুরস্কার তুলে দেন অন্তর্বর্তী
৪ ঘণ্টা আগে