সম্পাদকীয়
ব্রিটিশবিরোধী ভারতবর্ষের স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসের এক মহানায়ক নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু। তাঁর প্রাথমিক পড়াশোনা শুরু হয় কটকের রাভেনশা কলেজিয়েট স্কুলে। এরপর তিনি কলকাতার প্রেসিডেন্সি ও স্কটিশ চার্চ কলেজ থেকে পড়াশোনা শেষ করেন। সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করলে নিয়োগপত্র পেয়ে যান। কিন্তু বিপ্লব-সচেতন দৃষ্টিভঙ্গির জন্য তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন। ১৯১৯ সালের জালিওয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ড ও দমনমূলক রাওলাট আইন বিক্ষুব্ধ করেছিল তাঁকে।
নেতাজি কংগ্রেসের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তাঁর রাজনৈতিক শিক্ষাগুরু ছিলেন দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ। দেশবন্ধুর মতোই স্বরাজ, অর্থাৎ পূর্ণ স্বাধীনতার সমর্থক ছিলেন। তিনি মনে করতেন সশস্ত্র আন্দোলন ছাড়া ভারতবর্ষ থেকে ইংরেজদের বিতাড়িত করা যাবে না। অন্যদিকে কংগ্রেসের নেতা মহাত্মা গান্ধী অহিংস পথে ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের কথা বলতেন। এ নিয়ে বিরোধের ফলে নেতাজি কংগ্রেস ত্যাগ করতে বাধ্য হন। এরপর তিনি গঠন করেন ‘ফরওয়ার্ড ব্লক’।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির প্রবল চাপে ব্রিটিশরা এক কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়। নেতাজি সেই পরিস্থিতিকে ব্যবহার করতে পারেন ভেবে ব্রিটিশ সরকার তাঁকে কলকাতায় গৃহবন্দী করে। কিন্তু সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে ছদ্মবেশে তিনি দেশ ত্যাগ করেন। প্রথমে কাবুল, পরে মস্কো হয়ে জার্মানির বার্লিনে উপস্থিত হন।
এরপর স্বাধীনতা আন্দোলনকে এগিয়ে নিতে গঠন করেন ‘আজাদ হিন্দ ফৌজ’। এটিই ছিল প্রথম স্বদেশি সরকার। এই সরকারের নিজস্ব পোস্টাল স্ট্যাম্প, মুদ্রা এবং একটি গোপন গোয়েন্দা সংস্থা ছিল। এরপর তিনি নিজের সেনা নিয়ে মিয়ানমার পৌঁছান। এখানে নেতাজি তাঁর বিখ্যাত স্লোগান ‘তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাকে স্বাধীনতা দেব’ কথাটি বলেছিলেন।
১৯৪৫ সালের ১৮ আগস্ট তাইওয়ানের তাইপেতে একটি বিমান দুর্ঘটনার পর তাঁকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। এর পর থেকে তাঁর নিখোঁজ হওয়া নিয়ে রহস্যই থেকে গেছে।
ভারতবর্ষের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম বীর সেনা ও স্বপ্নদ্রষ্টা সুভাষচন্দ্র বসু ১৮৯৭ সালের ২৩ জানুয়ারি ওডিশার কটকে জন্মগ্রহণ করেন।
ব্রিটিশবিরোধী ভারতবর্ষের স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসের এক মহানায়ক নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু। তাঁর প্রাথমিক পড়াশোনা শুরু হয় কটকের রাভেনশা কলেজিয়েট স্কুলে। এরপর তিনি কলকাতার প্রেসিডেন্সি ও স্কটিশ চার্চ কলেজ থেকে পড়াশোনা শেষ করেন। সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করলে নিয়োগপত্র পেয়ে যান। কিন্তু বিপ্লব-সচেতন দৃষ্টিভঙ্গির জন্য তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন। ১৯১৯ সালের জালিওয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ড ও দমনমূলক রাওলাট আইন বিক্ষুব্ধ করেছিল তাঁকে।
নেতাজি কংগ্রেসের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তাঁর রাজনৈতিক শিক্ষাগুরু ছিলেন দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ। দেশবন্ধুর মতোই স্বরাজ, অর্থাৎ পূর্ণ স্বাধীনতার সমর্থক ছিলেন। তিনি মনে করতেন সশস্ত্র আন্দোলন ছাড়া ভারতবর্ষ থেকে ইংরেজদের বিতাড়িত করা যাবে না। অন্যদিকে কংগ্রেসের নেতা মহাত্মা গান্ধী অহিংস পথে ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের কথা বলতেন। এ নিয়ে বিরোধের ফলে নেতাজি কংগ্রেস ত্যাগ করতে বাধ্য হন। এরপর তিনি গঠন করেন ‘ফরওয়ার্ড ব্লক’।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির প্রবল চাপে ব্রিটিশরা এক কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়। নেতাজি সেই পরিস্থিতিকে ব্যবহার করতে পারেন ভেবে ব্রিটিশ সরকার তাঁকে কলকাতায় গৃহবন্দী করে। কিন্তু সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে ছদ্মবেশে তিনি দেশ ত্যাগ করেন। প্রথমে কাবুল, পরে মস্কো হয়ে জার্মানির বার্লিনে উপস্থিত হন।
এরপর স্বাধীনতা আন্দোলনকে এগিয়ে নিতে গঠন করেন ‘আজাদ হিন্দ ফৌজ’। এটিই ছিল প্রথম স্বদেশি সরকার। এই সরকারের নিজস্ব পোস্টাল স্ট্যাম্প, মুদ্রা এবং একটি গোপন গোয়েন্দা সংস্থা ছিল। এরপর তিনি নিজের সেনা নিয়ে মিয়ানমার পৌঁছান। এখানে নেতাজি তাঁর বিখ্যাত স্লোগান ‘তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাকে স্বাধীনতা দেব’ কথাটি বলেছিলেন।
১৯৪৫ সালের ১৮ আগস্ট তাইওয়ানের তাইপেতে একটি বিমান দুর্ঘটনার পর তাঁকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। এর পর থেকে তাঁর নিখোঁজ হওয়া নিয়ে রহস্যই থেকে গেছে।
ভারতবর্ষের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম বীর সেনা ও স্বপ্নদ্রষ্টা সুভাষচন্দ্র বসু ১৮৯৭ সালের ২৩ জানুয়ারি ওডিশার কটকে জন্মগ্রহণ করেন।
আজ ‘গৃহস্থালি কাজকে না বলুন’ দিবস। এই দিনে সবাইকে উৎসাহিত করা হয় গৃহস্থালি কাজ থেকে বিরতি নিয়ে নিজের জন্য সময় দেওয়ায়। ১৯৮০–এর দশকে এই দিনটির প্রচলন হয়। দিবসটির সূচনা করেন থমাস এবং রুথ রায়, যারা ওই সময় বিভিন্ন মজার ছুটি তৈরির জন্য পরিচিত ছিলেন।
৫ দিন আগে১৯৮৮ সালের ৮ আগস্ট, প্যারিসের শার্ল দ্য গল বিমানবন্দরে পৌঁছান ৪২ বছর বয়সী নাসেরি। তাঁর গন্তব্য ছিল লন্ডন। সে জন্য ফ্রান্সে ট্রানজিট নিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বাঁধে বিপত্তি। তাঁর কাছে বৈধ পাসপোর্ট ছিল না। এ কারণে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ তাঁকে কোনো ফ্লাইটে উঠতে দেয়নি। ফলস্বরূপ তিনি আটকা পড়ে যান সেখানেই।
৯ দিন আগেকানাডার অন্টারিও প্রদেশের কিংস্টোন শহরে বৈরী আবহাওয়ার মাঝেই ঈদ উল্ ফিতর উদ্যাপন করেছেন কুইনস ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি ছাত্র-ছাত্রী ও কমিউনিটির সদস্যরা। প্রচণ্ড বৈরী আবহাওয়ার কারণে তারা ইন-ডোর অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন...
৯ দিন আগে১৭০০ সালের ফ্রান্সে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হতো প্রকাশ্যে। মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দৃশ্য দেখতে রীতিমতো হুমড়ি খেয়ে পড়ত মানুষ। তবে এখানেও ছিল শ্রেণিবৈষম্য! গরিব অপরাধীদের জন্য সাধারণ শাস্তি ছিল কোয়ার্টারিং। কোয়ার্টারিং এমন একটি পদ্ধতি, যেখানে অপরাধীর চার হাত-পা চারটি গরুর সঙ্গে বাঁধা হতো।
১৫ দিন আগে