সম্পাদকীয়
তারাপদ রায় দুই বাংলার প্রতিষ্ঠিত কবি হলেও তাঁর জন্ম ও শৈশব-কৈশোরের দিনগুলো কেটেছে বাংলাদেশের টাঙ্গাইল শহরে। তিনি ১৯৩৬ সালের ১৭ নভেম্বর টাঙ্গাইল শহরের পূর্ব আদালতপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। বাবা ছিলেন টাঙ্গাইল জজকোর্টের আইনজীবী।
তারাপদ রায় টাঙ্গাইলের বিন্দুবাসিনী হাইস্কুল থেকে ১৯৫১ সালে ম্যাট্রিক পাস করেন। কলকাতায় গিয়ে মৌলানা আজাদ কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন। এরপর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগ থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। কর্মজীবনের শুরুতে তিনি কিছুদিন উত্তর চব্বিশ পরগনার হাবড়ায় শিক্ষকতা করেন। তারপর সরকারি চাকরিতে যোগ দেন পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের অধিকর্তার পদে। ১৯৯৪ সালে সেখান থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
কলকাতায় গিয়ে লেখাপড়ার পাশাপাশি সাহিত্যচর্চা শুরু করে কবি হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন তারাপদ। তাঁর প্রথম কবিতার বই ‘তোমার প্রতিমা’ প্রকাশিত হয় ১৯৬০ সালে।
তারাপদ বাংলা সাহিত্যে সার্থক রম্যরচয়িতাদের মধ্যে ছিলেন জনপ্রিয়। হালকা হাস্যরসের সঙ্গে পরিমিত তিক্তরস মিশিয়ে অসাধারণ এক সাহিত্য ভাষার স্রষ্টা তিনি। কবিতার পাশাপাশি লিখেছেন ছোটগল্প, রম্যরচনা, উপন্যাস, ভ্রমণকাহিনি, প্রবন্ধসহ প্রায় নানা বিষয়ে শতাধিক বই। নিজের আসল নাম ছাড়াও ‘গ্রন্থকীট’ ও ‘নক্ষত্র রায়’ ছদ্মনামে লিখতেন। সম্পাদনা করেছেন দুটি লিটল ম্যাগাজিন—‘পূর্ব মেঘ’ ও ‘কয়েকজন’।
বাংলাদেশে কাটানো তাঁর শৈশবের দিনগুলোকে স্মরণ করে বেশ কয়েকটি ছোট কবিতা রচনা করেছেন তিনি। তাঁর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রচনার মধ্যে রয়েছে ‘চারাবাড়ি পোড়াবাড়ি’র মতো উপন্যাস এবং ‘নীল দিগন্তে তখন ম্যাজিক’-এর মতো ভ্রমণকাহিনি।
তারাপদ রায় কলকাতায় স্থায়ী হলেও তাঁর মা-বাবা টাঙ্গাইলে বসবাস করতেন বলে বেশ কয়েকবার এখানে বেড়াতে এসেছেন। ২০০৭ সালের ২৫ আগস্ট তিনি কলকাতায় মৃত্যুবরণ করেন।
তারাপদ রায় দুই বাংলার প্রতিষ্ঠিত কবি হলেও তাঁর জন্ম ও শৈশব-কৈশোরের দিনগুলো কেটেছে বাংলাদেশের টাঙ্গাইল শহরে। তিনি ১৯৩৬ সালের ১৭ নভেম্বর টাঙ্গাইল শহরের পূর্ব আদালতপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। বাবা ছিলেন টাঙ্গাইল জজকোর্টের আইনজীবী।
তারাপদ রায় টাঙ্গাইলের বিন্দুবাসিনী হাইস্কুল থেকে ১৯৫১ সালে ম্যাট্রিক পাস করেন। কলকাতায় গিয়ে মৌলানা আজাদ কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন। এরপর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগ থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। কর্মজীবনের শুরুতে তিনি কিছুদিন উত্তর চব্বিশ পরগনার হাবড়ায় শিক্ষকতা করেন। তারপর সরকারি চাকরিতে যোগ দেন পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের অধিকর্তার পদে। ১৯৯৪ সালে সেখান থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
কলকাতায় গিয়ে লেখাপড়ার পাশাপাশি সাহিত্যচর্চা শুরু করে কবি হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন তারাপদ। তাঁর প্রথম কবিতার বই ‘তোমার প্রতিমা’ প্রকাশিত হয় ১৯৬০ সালে।
তারাপদ বাংলা সাহিত্যে সার্থক রম্যরচয়িতাদের মধ্যে ছিলেন জনপ্রিয়। হালকা হাস্যরসের সঙ্গে পরিমিত তিক্তরস মিশিয়ে অসাধারণ এক সাহিত্য ভাষার স্রষ্টা তিনি। কবিতার পাশাপাশি লিখেছেন ছোটগল্প, রম্যরচনা, উপন্যাস, ভ্রমণকাহিনি, প্রবন্ধসহ প্রায় নানা বিষয়ে শতাধিক বই। নিজের আসল নাম ছাড়াও ‘গ্রন্থকীট’ ও ‘নক্ষত্র রায়’ ছদ্মনামে লিখতেন। সম্পাদনা করেছেন দুটি লিটল ম্যাগাজিন—‘পূর্ব মেঘ’ ও ‘কয়েকজন’।
বাংলাদেশে কাটানো তাঁর শৈশবের দিনগুলোকে স্মরণ করে বেশ কয়েকটি ছোট কবিতা রচনা করেছেন তিনি। তাঁর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রচনার মধ্যে রয়েছে ‘চারাবাড়ি পোড়াবাড়ি’র মতো উপন্যাস এবং ‘নীল দিগন্তে তখন ম্যাজিক’-এর মতো ভ্রমণকাহিনি।
তারাপদ রায় কলকাতায় স্থায়ী হলেও তাঁর মা-বাবা টাঙ্গাইলে বসবাস করতেন বলে বেশ কয়েকবার এখানে বেড়াতে এসেছেন। ২০০৭ সালের ২৫ আগস্ট তিনি কলকাতায় মৃত্যুবরণ করেন।
আজ ‘গৃহস্থালি কাজকে না বলুন’ দিবস। এই দিনে সবাইকে উৎসাহিত করা হয় গৃহস্থালি কাজ থেকে বিরতি নিয়ে নিজের জন্য সময় দেওয়ায়। ১৯৮০–এর দশকে এই দিনটির প্রচলন হয়। দিবসটির সূচনা করেন থমাস এবং রুথ রায়, যারা ওই সময় বিভিন্ন মজার ছুটি তৈরির জন্য পরিচিত ছিলেন।
৫ দিন আগে১৯৮৮ সালের ৮ আগস্ট, প্যারিসের শার্ল দ্য গল বিমানবন্দরে পৌঁছান ৪২ বছর বয়সী নাসেরি। তাঁর গন্তব্য ছিল লন্ডন। সে জন্য ফ্রান্সে ট্রানজিট নিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বাঁধে বিপত্তি। তাঁর কাছে বৈধ পাসপোর্ট ছিল না। এ কারণে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ তাঁকে কোনো ফ্লাইটে উঠতে দেয়নি। ফলস্বরূপ তিনি আটকা পড়ে যান সেখানেই।
৯ দিন আগেকানাডার অন্টারিও প্রদেশের কিংস্টোন শহরে বৈরী আবহাওয়ার মাঝেই ঈদ উল্ ফিতর উদ্যাপন করেছেন কুইনস ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি ছাত্র-ছাত্রী ও কমিউনিটির সদস্যরা। প্রচণ্ড বৈরী আবহাওয়ার কারণে তারা ইন-ডোর অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন...
৯ দিন আগে১৭০০ সালের ফ্রান্সে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হতো প্রকাশ্যে। মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দৃশ্য দেখতে রীতিমতো হুমড়ি খেয়ে পড়ত মানুষ। তবে এখানেও ছিল শ্রেণিবৈষম্য! গরিব অপরাধীদের জন্য সাধারণ শাস্তি ছিল কোয়ার্টারিং। কোয়ার্টারিং এমন একটি পদ্ধতি, যেখানে অপরাধীর চার হাত-পা চারটি গরুর সঙ্গে বাঁধা হতো।
১৫ দিন আগে