রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
শিল্প-সাহিত্য
গল্প
কবিতা
প্রবন্ধ
রম্য
আলোচনা
শিশুতোষ
সময়ের কাজ
জীবন পালটে গেছে, ব্যর্থতার সাথে পরিচয় পড়ন্ত বেলায় চুপিসারে, আগুন বিদ্রোহ করে অন্তরের গভীরে, ছুটে যেতে চায় অরণ্যে দাবানল সহসা নিভে যায়, কথা ভেসে ওঠে–সময়ের কাজ সময়ে করতে হয়।
অনুবাদ কবিতা: চার্লস বুকোস্কি
কবি পরিচিতি: চার্লস বুকোস্কি একজন জার্মান আমেরিকান কবি, ঔপন্যাসিক ও গল্পকার। সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক অসংগতি যেমন উঠে এসেছে তার কবিতায় আর লেখনীতে, একইভাবে জীবনকে নিয়ে, নিজেকে নিয়ে তাঁর যে অদ্ভুত বিদ্রূপ, তাচ্ছিল্য রয়েছে তা সত্যিই আমাদের নিজের অস্তিত্ব, আর অবস্থান নিয়ে নতুন করে ভাবতে বাধ্য করে
দূর-দিগন্তের মানুষ
কাঁঠালিচাঁপার ঝোপের পাশে এক সন্ধ্যাকালে পিতাকে সে দেখেছিল নিশ্চুপ দাঁড়িয়ে থাকতে। তখন মেয়েটির চোখ থেকে ঝরছিল বিস্ময়ের বৃষ্টি। এক কি দুপলক। পরমুহূর্তেই বাড়ি ছুটে গিয়েছিল মাকে কথাটা জানাতে। মা ঘরে ছিল না। শাক কুড়াতে গিয়েছিল মাঠের ধানখেতের আলে। কার্তিকের মাঠে তখন কুয়াশা কিংবা ওস্ ঝরছিল। ওস্ ভেজা ঘেসো পথ
উজানি মাছেদের বউজীবন
বাদলার মরসুম এলেই ঘোড়াউত্রার জলে যেন কী এক রহস্য খেলে যায়। এমনিতেই বছর-কাবারি তার ভাব-সাবের তেমন অদল-বদল নাই। আর দশটা নদ-নদী যেভাবে চলে-ফেরে, ঘাড়-ঘুরিয়ে, কোমর বাঁকিয়ে অন্য পথে ধায়—ঘোড়াউত্রাও তেমনি চলে। সারা বৎসর তেমন চেত-বেধ নাই, শুধু বাদলার মরসুম এলেই ভিন্নকথা। তখন আষাঢ়ে-জলধর আসমানে সামান্য
খচ্চরের রাখাল
যুগের খচ্চর চড়ে—ব্রাত্য মানুষের পিঠ, কাঁধ, ঘাড়, বুক বেয়ে; এক চালাক রাখাল বহু ছদ্মনামে হেসে বেড়ায়, ভেসে বেড়ায়।
পা
যাবার আগেই পৌঁছে যাচ্ছি। যাচ্ছি আজ তোমার কাছে। মেঘ যাচ্ছি। ট্রাম-ট্রেন পাখি যাচ্ছি। বাতাস-শিশির ফুল যাচ্ছি। ধানের পাতা দুল যাচ্ছি।
এই বৃষ্টিস্নাত সকালে, পুঁজির ধারণা থেকে...
বৃষ্টি এলে রোমান্টিক হবো নাকি কিঞ্চিৎ হিসেবি ভাবনায় পড়ে যাই, এর চেয়ে তুলনামূলক সাহিত্যতত্ত্বের অধ্যাপক হওয়া ভালো
এমন নিদ্রা নিয়ে ফুটেছে হরিদ্রা
এমন নিদ্রা নিয়ে ফুটেছে হরিদ্রা যাই তাকে ছুঁয়ে দিয়ে বলি ঘুম কেন আসে চোখে নির্ঘুম পতঙ্গদের নিয়ে চলা এ ক্ষণ
মগজ খুলে রেখেছি
আমি আমার মগজ খুলে রেখেছি টেবিলে— মগজ থেকে বোধগুলো প্রজাপতি হয়ে উড়ে যায় কোন্ দূরে, সেখানে মেঘেরা সাদা হাঁস হয়ে উড়ে উড়ে রঙধনু আঁকে স্বপ্ন দিয়ে; চশমার কাচ পরিষ্কার করে দেখতে পাই কিছু স্মৃতি পুকুরঘাটে কাঁদে
নিসর্গ ও বাস্তুতন্ত্র প্রসঙ্গে দ্বিজেন শর্মা
দ্বিজেন শর্মা-উত্তর পরিবেশ ও বাস্ততন্ত্রচর্চা প্রসঙ্গে অনেকে হতাশা ব্যক্ত করেছেন। এমনই একজন মুক্তিযুদ্ধ গবেষক তাজুল মোহাম্মদ। তাঁর অভিমত, যেভাবে দ্বিজেন শর্মাকে মূল্যায়নের কথা ছিল, সেভাবে করছি না। আসলেই আমরা তা করছি না। কারণ, তাঁর কাজের প্রয়োজন আমরা অনুধাবন করিনি। এ সমাজ সেই বোধ থেকে অনেক দূরে, তা স
‘সরকারি অনুদানে নির্মিত শিশুতোষ ছবিগুলোর হদিস মেলে না’
‘এখন বিভিন্ন উৎসব হচ্ছে। সরকার শিশুতোষ চলচ্চিত্রের জন্য অনুদানও দিচ্ছে। প্রত্যেক বছর একটা দুইটা ছবিকে দেওয়া হয়। দু-একটা হয়তো আমি দেখেছি। বাকি ছবিগুলো কোথায় যে যায়, তার হদিস মেলে না। সরকার তো টাকা দিচ্ছে। সেগুলো কোথায় যাচ্ছে। কেউ দেখে কি না, কোনো খবর পাওয়া যায় না। এটা ভাববার বিষয়।’
প্রিয় সুকুমার
রামগরুড়ের ছানা হাসে হুলোর শোনায় গান, কে ধরছে আবোল তাবোল গোষ্টপুরের তান। মনের মাঝে তবলা বাজে ধাঁই ধপাধপ ধাঁই, খেয়াল রসে সবাই মজে রসের ফর্দাফাঁই।
সুকুমার রায়ের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি
সুকুমার রায় এক অমর সাহিত্যিক। আজ ১০ সেপ্টেম্বর এই বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী মানুষটির প্রয়াণ দিবস। এক এক করে পেরিয়ে গেছে তাঁর মৃত্যুর ১০০টি বছর। সুকুমারের নিজের ভাষায়
সুকুমার সাহিত্যে রসনাতৃপ্তি
ময়মনসিংহের মসূয়া গ্রামের সৃষ্টিশীল রায়চৌধুরী পরিবার। বংশানুক্রমে ছেলেপুলের হাতে সাহিত্য সৃষ্টির ব্যাটন ধরিয়ে দিয়েছিলেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী। রবিঠাকুরের রাজর্ষি উপন্যাসের দুটি চরিত্র হাসি ও তাতার নামানুসারে তাঁর বড় মেয়ে এবং বড় ছেলের ডাকনাম রেখেছিলেন সুখলতা ও সুকুমার। এই তাতা বা আমাদের প্রিয় সুকুমা
অচল সাইকেল
বিছানার পাশে সোফায় হেলান দিয়ে টিভি দেখছিলেন বাবা। হঠাৎ তার সামনে লম্বালম্বি করে সাইকেলটি রাখল নিধি। : বাবা, শক্ত করে ধরে রাখো। : কেন? : আ রে ধরো না। না ধরলে কিন্তু তোমার অনেক লস হয়ে যাবে। কথা শুনে বাবার তো আক্কেল গুড়ুম।
সুকুমার রায় ও বাংলা শিশুসাহিত্যে তাঁর জাদুকরি প্রভাব
একটি অন্ধ ভিখারি রোজ মন্দিরে পূজা করতে যায়। প্রতিদিন ভক্তিভরে পূজা শেষ করে মন্দিরের দরজায় প্রণাম করে সে ফিরে আসে; মন্দিরের পুরোহিত সেটা ভাল করে লক্ষ্য করে দেখেন। এইভাবে কত বৎসর কেটে গেছে কেউ জানে না। একদিন পুরোহিত ভিখারিকে ডেকে বললেন, “দেখ হে! দেবতা তোমার উপর সন্তুষ্ট হয়েছেন। তুমি কোন একটা বর চাও। ক
আমাকে ভাবায় সুকুমার রায়
বছর কুড়ি আগেও প্রতিটি শৈশবে উঁকি দিলে একটি নাম খুব পরিচিত তিনি সুকুমার রায়। শৈশবের পাঠে সুকুমার নেই এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া বিরল। শিশুদের সুখপাঠ্য ছড়া লিখে অতি সহজেই সুকুমার রায় প্রতিটি শিশুমনে স্থান দখল করে আছেন। শিশুদের ছাড়িয়ে তাঁর লেখা বড়দের মনেও বিশেষ ভালো লাগার সৃষ্টি করে। তাঁর লেখা পড়লে পাঠের দো