রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
শিল্প-সাহিত্য
গল্প
কবিতা
প্রবন্ধ
রম্য
আলোচনা
শিশুতোষ
সুকুমার রায় সম্পর্কে
উপেন্দ্রকিশোরের মানসবিশ্ব গড়ে ওঠার পশ্চাৎপট মনে রাখতে হবে আমাদের সুকুমার রায়ের কথা ভাবতে গেলে। তাঁর ঠাকুরদা লোকনাথ রায় ছিলেন তন্ত্রসাধক। রীতিমতো মানুষের মাথার খুলির মালা সহযোগে তিনি তন্ত্র সাধনা করতেন। লোকনাথের বাবা রামকান্ত খোল বাজিয়ে খোলা গলায় কীর্তন গাইতেন আর এত
মাহি ও ময়না পাখি
একটা বাঁশের খাঁচা হাতে নিয়ে বসে আছে মাহি। পাখি খুব ভালোবাসে সে। পাখি পোষা তার বহুদিনের শখ। তাই গতকাল বাবা খাঁচাটি এনে দিয়েছেন তাকে। এখন খাঁচা হাতে নিয়ে বদু ভাইয়ের অপেক্ষায় বসে আছে। পাখি ধরে আনতে জঙ্গলে গেছে বদু ভাই। এই কাজে বদু ভাই খুবই পটু। ওস্তাদ টাইপের লোক বললেও ভুল হবে না। পাখি ধরা যেন তার নেশা
আবোল তাবোল আর সুকুমার
‘আবোল তাবোল’ বকো না তো খাও ‘খিচুড়ি’ পেট ভরে ‘কাঠবুড়ো’কে দেখি না আজ ‘কুমড়োপটাশ’ কার ঘরে? ‘কাতুকুতু বুড়ো’ কোথায়? ‘গানের গুতো’ খাচ্ছে কী?
অমর কবি
সমাজের অনাচার যত ভুল আছে, অনিয়ম দেখা যায় দূরে আর কাছে। কর্তা গিন্নি বাবু সাহেবের কাজে, সংসারে যখনই বারোটা বাজে।
সুকুমার রায়
হাঁস আর শজারুকে হাঁসজারু করে, গোমুণ্ডু জুড়ে দেন মোরগের ধড়ে। কাতুকুতু বুড়োটাকে ছেড়ে দেন মাঠে, হুঁকোমুখো হ্যাংলাটা টিংটিং হাঁটে।
সুকুমারের ছড়া
যাচ্ছ কোথায় পাগলা দাশু যাচ্ছ কোথায় টুনি? আবোল তাবোল বকছো সবাই ধান্দা কী তা শুনি!
শব্দের বাগানে এক নির্ভেজাল চাষি–সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
কথাসাহিত্যিক ও কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের (৭ সেপ্টেম্বর ১৯৩৪-২৩ অক্টোবর ২০১২) জন্মদিন আজ। প্রথিতযশা এই সাহিত্যিক একাধারে কবি, ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার, সম্পাদক, সাংবাদিক ও কলামিস্ট। তাঁর লেখা কবিতা, গল্প, উপন্যাস দুই বাংলার পাঠকদের ছুঁয়েছে বহতা নদীর মতো। তাঁর জন্মদিনে আজকের পত্রিকার শ্রদ্ধাঞ্জলি।
কর্নেল নীলাদ্রি সরকারের রহস্যের ভুবনে স্বাগত
সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজের অনবদ্য সৃষ্টি কর্নেল নীলাদ্রি সরকার চরিত্রটি। কোথাও দুর্লভ প্রজাপতি, পাখি, অর্কিড, ক্যাকটাসের খবর পেলেই হলো, হাজির হয়ে যান সেখানে। তা সেটা যতই দুর্গম পাহাড় কিংবা অরণ্য হোক না কেন। তবে তাঁর সবচেয়ে বড় খেয়াল রহস্যের পিছু নেওয়া।
ক্রিটিসিজম
নূতন কাগজের নূতন সম্পাদকরা, যখন আমাকে তাদের কাগজের পৃষ্ঠা-পূরণ করতে অনুরোধ করেন, তখন আমি উভয় সংকটে পড়ি। কেন, সে কথা আমি বহু বার বলেছি। আসল কথা, এ ক্ষেত্রে কী লিখব ভেবে পাইনে। আর নূতন সম্পাদকরাও কী লিখতে হবে, তা বলে দেন না। যদি দিতেন, তা হলে আরও মুশকিলে পড়তুম। কারণ, ফরমায়েশি লেখা আমি লিখতে পারিনে।
সাহিত্যের কলহ
বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সমালোচক প্রমথ চৌধুরী। তাঁর অনেক অগ্রন্থিত লেখা এখানে ওখানে ছড়িয়ে থাকা লেখাপত্র বিভিন্ন পত্রিকা থেকে সংগ্রহ করেছেন মলয়েন্দু দিন্দা। তাঁর সংগৃহীত লেখাগুলো মন ফকিরা থেকে, প্রথম প্রকাশ পেয়েছে প্রমথ চৌধুরীর দুটি বই অগ্রন্থিত রচনা-১, অগ্রন্থিত রচনা-২ নামে।
প্রমথ চৌধুরী: গদ্যশিল্পী ও নির্মাতা
প্রমথ চৌধুরী (১৮৬৮-১৯৪৬) গদ্যশিল্পী। এর চেয়ে বড় সত্য, তিনি বাংলা গদ্যের নির্মাতা। একটি অভিধা তাঁর নামের সঙ্গে জুড়েই আছে—তিনি বাংলা চলতি গদ্যরীতির প্রবর্তক। এই অভিধার পেছনে যুক্তি ও ভিত্তি রয়েছে। এ ছাড়া সাহিত্যচর্চায় তাঁর ছদ্মনাম বীরবল অতি জনপ্রিয়। কারণ তিনি বীরবল নামে একসময় লেখালেখি করেছেন।
ধিকিধিকি
তপনের কথা শেষ হতে পারে না। আমরা অবাক হাসিতে ফেটে পড়ি। হাসতে হাসতে চোখে পানি আসে। তারপরও আমরা হাসি। বলা যায় হাসির ফোয়ারায় আমরা আপাতত ডুবে আছি। পেটের গহিন থেকে হাসি ঠমকে ঠমকে উঠে আসছে। আমরা হাসিকে বাঁধ দিয়েও রুখতে পারছি না। আশপাশের লোকজন বিস্ময়ে আমাদের হাসি দেখছে আর ভ্রু কুঁচকে যা-তা বলছে।
সমালোচনা
আমরা যারা লিখি, আমরা সকলেই চাই, আমাদের লেখা অপরে সমালোচনা করুক। এর কারণও অতি স্পষ্ট। লেখক মাত্রেই লেখেন পাঠকের জন্য। যদি আমাদের লেখা সম্বন্ধে সকলে নীরব থাকেন তো বুঝতে পারি নে, সে লেখা কেউ পড়েছেন কি না। অপর পক্ষে তার সমালোচনার সাক্ষাৎ পেলেই আমরা এই মনে করে কতকটা স্বস্তি অনুভব করি,
বেনামী কবিতা
লাল ফ্রক পরা এই সকাল দুপুর হয়েছে গা খুলে বসে আছে রোদ তাকে টেনে নিয়ে যাও মাদুরের মতো অথবা দিন’কে ফোটাও যতক্ষণ না গলে গলে উড়ে যায় বাষ্প হয়ে।
ফসিল
দু-হাত শেকড় যেন। শেকড়ের বাঁকানো আঙুল তাল তাল অন্ধকার খুঁড়ে নিরুপাধি অতলে নেমেছে ভূতলের বহুস্তর নিচে ক্ষীণকটি সুন্দরীর গ্রীবা, চিনাংশুকে আবৃত প্রতিমা আগ্নেয় ফসিলরূপে উঠে আসবে আঙুল-শেকড়ে
তুমিগুলো
চারিদিকে একি হচ্ছে! বিভিন্ন বানান থেকে খুলে যাচ্ছে আকার-ইকার, বাতাস থেকে মরে যাচ্ছে নাইট্রোজেন। কবীর হোসেনের কবিতা থেকে উড়ে গেছে পাখি। আমার নদীবিষয়ক কবিতার মাছগুলো নেই, এবং কবিতার ‘তুমি’গুলোও খুঁজে পাচ্ছি না।
বাদামফুলের আত্মঘোষণা ভালোবেসে
যা কিছু আমার তরঙ্গগণনা—শাসনে করেছ যত বর্ণিল রাখি কর্কট, বৃষ্টির অপেক্ষায় কিছুকাল মেঘের মতো রাত