মুলাদী (বরিশাল) প্রতিনিধি
বরিশালের মুলাদীতে ধার দেওয়া ৫০ হাজার টাকা আদায় করে দিতে পুলিশ ‘খরচ হিসেবে’ ১৫ হাজার টাকা নিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। মুলাদী থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) সঞ্জিত চন্দ্র দে ও ওয়্যারলেস অপারেটর শফিউলের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ পাওয়া গেছে।
গত বুধবার দুপুরে মুলাদী থানায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় উপজেলার দক্ষিণ গাছুয়া গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা সেলিম আহমেদ খানের ছেলে সজীব হোসেন খান তিনজনের বিরুদ্ধে মুলাদী সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপারের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, মুলাদী পোস্ট অফিসের কর্মচারী মাজেদ রাড়ী উপজেলা রিসোর্স সেন্টারের কম্পিউটার অপারেটর মিজানুর রহমানের কাছ থেকে ১ লাখ টাকা ধার নেন। টাকা পেতে মিজান সজীবের সহযোগিতায় থানায় অভিযোগ করেন। পরে পুলিশের মধ্যস্থতায় মিজান ৫০ হাজার টাকা ফেরত পান।
সেখান থেকে তিনি সজীবকে ১৫ হাজার টাকা দিলে পুলিশকে খরচ বাবদ ২ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
সজীব জানান, এএসআই সঞ্জিত পুরো ১৫ হাজার টাকাই দাবি করছিলেন। টাকা না দিলে মামলায় গ্রেপ্তারের ভয় দেখাতেন তিনি। বুধবার সবীজকে থানায় ডেকে নিয়ে ১৩ হাজার টাকা আদায় করা হয়।
এএসআই সঞ্জিত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, সজীব পুলিশের নাম ভাঙিয়ে মিজানের কাছ থেকে ১৫ হাজার টাকা নিয়েছিলেন। তাই তাঁকে থানায় ডেকে সতর্ক করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের কাজ করবেন না বলে মুচলেকা রাখা হয়েছে।
এ বিষয়ে মুলাদী সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার বায়েজিদ ইবনে আকবর বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বরিশালের মুলাদীতে ধার দেওয়া ৫০ হাজার টাকা আদায় করে দিতে পুলিশ ‘খরচ হিসেবে’ ১৫ হাজার টাকা নিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। মুলাদী থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) সঞ্জিত চন্দ্র দে ও ওয়্যারলেস অপারেটর শফিউলের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ পাওয়া গেছে।
গত বুধবার দুপুরে মুলাদী থানায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় উপজেলার দক্ষিণ গাছুয়া গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা সেলিম আহমেদ খানের ছেলে সজীব হোসেন খান তিনজনের বিরুদ্ধে মুলাদী সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপারের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, মুলাদী পোস্ট অফিসের কর্মচারী মাজেদ রাড়ী উপজেলা রিসোর্স সেন্টারের কম্পিউটার অপারেটর মিজানুর রহমানের কাছ থেকে ১ লাখ টাকা ধার নেন। টাকা পেতে মিজান সজীবের সহযোগিতায় থানায় অভিযোগ করেন। পরে পুলিশের মধ্যস্থতায় মিজান ৫০ হাজার টাকা ফেরত পান।
সেখান থেকে তিনি সজীবকে ১৫ হাজার টাকা দিলে পুলিশকে খরচ বাবদ ২ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
সজীব জানান, এএসআই সঞ্জিত পুরো ১৫ হাজার টাকাই দাবি করছিলেন। টাকা না দিলে মামলায় গ্রেপ্তারের ভয় দেখাতেন তিনি। বুধবার সবীজকে থানায় ডেকে নিয়ে ১৩ হাজার টাকা আদায় করা হয়।
এএসআই সঞ্জিত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, সজীব পুলিশের নাম ভাঙিয়ে মিজানের কাছ থেকে ১৫ হাজার টাকা নিয়েছিলেন। তাই তাঁকে থানায় ডেকে সতর্ক করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের কাজ করবেন না বলে মুচলেকা রাখা হয়েছে।
এ বিষয়ে মুলাদী সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার বায়েজিদ ইবনে আকবর বলেন, বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
১ few সেকেন্ড আগেনুর নবী সরকার কালাইয়ের কিডনি বেচাকেনার দালাল চক্রের সদস্য। এ অপরাধে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে কিডনি, অস্ত্র ও মানবপাচারসহ একাধিক মামলা চলমান।
২৫ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
২ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
২ ঘণ্টা আগে