বরগুনা প্রতিনিধি
বরগুনায় একটি বেসরকারি হাসপাতালে সিজারিয়ান অপারেশনের পর প্রসূতি ও তাঁর নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে। বামনা উপজেলার সুন্দরবন হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে গতকাল সোমবার রাত পৌনে ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরপরই ক্লিনিকের চিকিৎসক, নার্সসহ সব স্টাফ পালিয়ে গেছেন।
এ ঘটনায় আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় নিহতের বাবা মো. ছগির হোসেন বাদী হয়ে বামনা থানায় হাসপাতালের মালিক, ব্যবস্থাপক, চিকিৎসক ও নার্সসহ ছয়জনকে আসামি করে মামলা করেছেন। বামনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তুষার কুমার মণ্ডল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, আজ দুপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা, বামনা থানার ওসি ও বামনা উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসপাতালে যান। এ সময় হাসপাতালটির নিবন্ধন না থাকায় তা সিলগালা করা হয়।
হাসপাতালটির মালিক বামনা উপজেলার ডৌয়াতলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মাদ মিজানুর রহমান এবং ডৌয়াতলা ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. রেজাউল ইসলাম।
প্রসূতি মোসা. মেঘলা আক্তার (১৯) উপজেলার উত্তর রামনা গ্রামের মো. রফিকুল ইসলামের (তারেক) স্ত্রী। তিনি জানান, মেঘলার প্রসবব্যথা শুরু হলে সোমবার বিকেলে তাঁকে ওই ক্লিনিকে ভর্তি করানো হয়। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা সবুজ কুমার দাস, পরিচালক রেজাউল ইসলামসহ ৫-৬ জন মিলে অস্ত্রোপচার শুরু করেন। রাত পৌনে ১১টার দিকে ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ জানায়, মেঘলা ও নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে। এরপরই সেখান থেকে সবাই পালিয়ে যান।
মো. রফিকুল ইসলাম আরও জানান, ওই হাসপাতালে কোনো অ্যানেসথেসিয়াসিস্ট ছিল না। সেখানে থাকা চিকিৎসকেরাই অ্যানেসথেসিয়া দিয়েছিলেন। যার কারণে তাঁর স্ত্রীর অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়।
এ ঘটনায় আজ দুপুর ১২টার দিকে পুলিশ মেঘলার বাবার বাড়ি গুদিঘাটা গ্রাম থেকে দুজনের লাশ উদ্ধার করে বরগুনা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। সেই সঙ্গে দুপুরে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তারেক হাসান, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান এবং বামনা থানার ওসি তুষার কুমার মণ্ডল হাসপাতাল তালা লাগিয়ে দেন।
বামনা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘সুন্দরবন হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার পরিচালনার জন্য বৈধ কোনো কাগজপত্র নেই। অপচিকিৎসার কারণে প্রসূতি মেঘলা আক্তার ও নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে। তাই আমরা হাসপাতালটিতে তালা লাগিয়ে দিয়েছি।’
সুন্দরবন হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক এবং বরগুনার বামনা উপজেলার ডৌয়াতলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মাদ মিজানুর রহমানের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দিয়েও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
বরগুনায় একটি বেসরকারি হাসপাতালে সিজারিয়ান অপারেশনের পর প্রসূতি ও তাঁর নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে। বামনা উপজেলার সুন্দরবন হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে গতকাল সোমবার রাত পৌনে ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরপরই ক্লিনিকের চিকিৎসক, নার্সসহ সব স্টাফ পালিয়ে গেছেন।
এ ঘটনায় আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় নিহতের বাবা মো. ছগির হোসেন বাদী হয়ে বামনা থানায় হাসপাতালের মালিক, ব্যবস্থাপক, চিকিৎসক ও নার্সসহ ছয়জনকে আসামি করে মামলা করেছেন। বামনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তুষার কুমার মণ্ডল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, আজ দুপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা, বামনা থানার ওসি ও বামনা উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসপাতালে যান। এ সময় হাসপাতালটির নিবন্ধন না থাকায় তা সিলগালা করা হয়।
হাসপাতালটির মালিক বামনা উপজেলার ডৌয়াতলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মাদ মিজানুর রহমান এবং ডৌয়াতলা ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. রেজাউল ইসলাম।
প্রসূতি মোসা. মেঘলা আক্তার (১৯) উপজেলার উত্তর রামনা গ্রামের মো. রফিকুল ইসলামের (তারেক) স্ত্রী। তিনি জানান, মেঘলার প্রসবব্যথা শুরু হলে সোমবার বিকেলে তাঁকে ওই ক্লিনিকে ভর্তি করানো হয়। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা সবুজ কুমার দাস, পরিচালক রেজাউল ইসলামসহ ৫-৬ জন মিলে অস্ত্রোপচার শুরু করেন। রাত পৌনে ১১টার দিকে ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ জানায়, মেঘলা ও নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে। এরপরই সেখান থেকে সবাই পালিয়ে যান।
মো. রফিকুল ইসলাম আরও জানান, ওই হাসপাতালে কোনো অ্যানেসথেসিয়াসিস্ট ছিল না। সেখানে থাকা চিকিৎসকেরাই অ্যানেসথেসিয়া দিয়েছিলেন। যার কারণে তাঁর স্ত্রীর অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়।
এ ঘটনায় আজ দুপুর ১২টার দিকে পুলিশ মেঘলার বাবার বাড়ি গুদিঘাটা গ্রাম থেকে দুজনের লাশ উদ্ধার করে বরগুনা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। সেই সঙ্গে দুপুরে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তারেক হাসান, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান এবং বামনা থানার ওসি তুষার কুমার মণ্ডল হাসপাতাল তালা লাগিয়ে দেন।
বামনা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘সুন্দরবন হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার পরিচালনার জন্য বৈধ কোনো কাগজপত্র নেই। অপচিকিৎসার কারণে প্রসূতি মেঘলা আক্তার ও নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে। তাই আমরা হাসপাতালটিতে তালা লাগিয়ে দিয়েছি।’
সুন্দরবন হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক এবং বরগুনার বামনা উপজেলার ডৌয়াতলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মাদ মিজানুর রহমানের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দিয়েও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
কারখানার ভেতরে আবর্জনায় ভরা। দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়েছে চারপাশে। ছিটিয়ে রাখা হয়েছে তৈরি করা বিভিন্ন খাদ্যপণ্য। এমন অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে যখন খাদ্যপণ্য প্রক্রিয়াজাতের কাজ চলছিল তখন পুলিশ নিয়ে উপস্থিত হলেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।
৪ মিনিট আগেচট্টগ্রামের আকবরশাহতে সন্ত্রাস দমন ও জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিতে স্থাপন করা পুলিশ ফাঁড়ি সন্ত্রাসীদের দখল থেকে পুনরুদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, অতি শিগগিরই সেখানে ফাঁড়ির কার্যক্রম শুরু করা হবে।
৬ মিনিট আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার বায়েক ইউনিয়নের পুটিয়া সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে দুই বাংলাদেশি যুবক আহত হয়েছেন। আজ সোমবার বিকেল ৪টার দিকে গুলির ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগেঢাকায় হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার হয়েছেন আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘের (ইসকন) নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারী। আজ সোমবার বিকেলে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র এবং চট্টগ্রামের হাটহাজারীর পুণ্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ। তাঁকে গ্রেপ্তারের খ
১০ মিনিট আগে