নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্নীতির মামলার আসামি ডাক বিভাগের সাবেক মহাপরিচালক শুধাংশু শেখর ভদ্র আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন। আজ সোমবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন আসামি শুধাংশুকে জামিন দেন।
শুধাংশু আদালতে আত্মসমর্পণ করে তার আইনজীবীর মাধ্যমে জামিন চেয়ে আবেদন করেন। দুদকের বিশেষ পিপি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর জামিনের বিরোধিতা করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেন।
গত ২০ আগস্ট প্রকল্পের ১৫ কোটি ১১ লাখ টাকা আর্থিক ক্ষতিসাধনের অভিযোগে শুধাংশু শেখর ভদ্র এবং ডেপুটি পোস্ট মাস্টার জেনারেল মোস্তাক আহমেদের বিরুদ্ধে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
গত ১৬ অক্টোবর ডেপুটি পোস্ট মাস্টার জেনারেল মোস্তাক আহমেদকে গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করলে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন একই আদালত।
মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে সরকারি ক্ষমতার অপব্যবহার করে অপরাধজনক বিশ্বাস ভঙ্গের মাধ্যমে ‘পোস্ট ই-সেন্টার ফর রুরাল কমিউনিটি’ শীর্ষক প্রকল্পের বরাদ্দ করা ১৫ কোটি ১১ লাখ ৪২ হাজার টাকার ৫০০টি এইচপি সার্ভার ও ইউপিএস ক্রয় করে তা ব্যবহার না করে সরকারি অর্থের অপব্যবহার করেছেন।
ডাক বিভাগের ‘পোস্ট-ই-সেন্টার’ শীর্ষক প্রকল্পের বরাদ্দ করা ১৫ কোটি ১১ লাখ ৪২ হাজার টাকায় ৫০০টি এইচইপি সার্ভার ও ইউপিএস কিনে তা ব্যবহার না করে, সরকারি অর্থ ও বাজেট ব্যবস্থাপনা আইন, ২০০৯-এর ২৩ ধারা লঙ্ঘন পূর্বক সরকারি অর্থের অপব্যবহার করেছেন।
প্রকল্পের অধীন ৫০০টি এইচপিই এমএল ৩০ ও উইনার ব্র্যান্ডের ইউপিএসসহ অন্যান্য ইলেকট্রনিক সামগ্রী ক্রয়ের জন্য সরকারি মালিকানাধীন টেলিফোন শিল্প সংস্থার (টেশিস) সঙ্গে চুক্তি করা হয়। পরে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ডাকঘরগুলোয় বিতরণ করা হয়।
এ ঘটনা তদন্তের জন্য টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ থেকে অতিরিক্ত সচিব (টেলিকম) মো. মুহিবুর রহমানকে আহ্বায়ক করে তিন সদস্যের একটি তদন্ত টিম গঠন করা হয়। ওই তদন্তেও অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়।
প্রকল্পটি ২০১৭ সালের জুন মাসে শেষ হয়েছে। কিন্তু সরবরাহ চালানে কোনো কোনো মালামাল প্রকল্প সমাপ্তির প্রায় দুই বছর পর সরবরাহ করা হয়েছে। টেশিসের টঙ্গী, গাজীপুর অফিসে এসব যন্ত্রপাতি অফিসে অব্যবহৃত অবস্থায় রয়েছে। যন্ত্রপাতি সম্পূর্ণ অব্যবহৃত অবস্থায় দীর্ঘদিন যাবত পড়ে আছে। এমনকি প্রকল্পের আওতায় সংগৃহীত এসব যন্ত্র কোনোটিই ব্যবহারের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
কোনো কোনো ক্ষেত্রে মেশিন ও যন্ত্রাংশ প্যাকেটজাত অবস্থায় পড়ে ছিল। প্রকল্প কর্তৃপক্ষ থেকে এসব মেশিন কী কাজে ব্যবহার করা হবে, তার কোনো নির্দেশনা ডাক বিভাগের প্রকল্প কর্তৃপক্ষ থেকে আঞ্চলিক অফিসকে প্রদান না করায় এসব যন্ত্র কোনো কাজে আসেনি। প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ সম্পূর্ণ টাকাই অপচয় করা হয়েছে।
দুর্নীতির মামলার আসামি ডাক বিভাগের সাবেক মহাপরিচালক শুধাংশু শেখর ভদ্র আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন। আজ সোমবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন আসামি শুধাংশুকে জামিন দেন।
শুধাংশু আদালতে আত্মসমর্পণ করে তার আইনজীবীর মাধ্যমে জামিন চেয়ে আবেদন করেন। দুদকের বিশেষ পিপি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর জামিনের বিরোধিতা করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেন।
গত ২০ আগস্ট প্রকল্পের ১৫ কোটি ১১ লাখ টাকা আর্থিক ক্ষতিসাধনের অভিযোগে শুধাংশু শেখর ভদ্র এবং ডেপুটি পোস্ট মাস্টার জেনারেল মোস্তাক আহমেদের বিরুদ্ধে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
গত ১৬ অক্টোবর ডেপুটি পোস্ট মাস্টার জেনারেল মোস্তাক আহমেদকে গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করলে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন একই আদালত।
মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে সরকারি ক্ষমতার অপব্যবহার করে অপরাধজনক বিশ্বাস ভঙ্গের মাধ্যমে ‘পোস্ট ই-সেন্টার ফর রুরাল কমিউনিটি’ শীর্ষক প্রকল্পের বরাদ্দ করা ১৫ কোটি ১১ লাখ ৪২ হাজার টাকার ৫০০টি এইচপি সার্ভার ও ইউপিএস ক্রয় করে তা ব্যবহার না করে সরকারি অর্থের অপব্যবহার করেছেন।
ডাক বিভাগের ‘পোস্ট-ই-সেন্টার’ শীর্ষক প্রকল্পের বরাদ্দ করা ১৫ কোটি ১১ লাখ ৪২ হাজার টাকায় ৫০০টি এইচইপি সার্ভার ও ইউপিএস কিনে তা ব্যবহার না করে, সরকারি অর্থ ও বাজেট ব্যবস্থাপনা আইন, ২০০৯-এর ২৩ ধারা লঙ্ঘন পূর্বক সরকারি অর্থের অপব্যবহার করেছেন।
প্রকল্পের অধীন ৫০০টি এইচপিই এমএল ৩০ ও উইনার ব্র্যান্ডের ইউপিএসসহ অন্যান্য ইলেকট্রনিক সামগ্রী ক্রয়ের জন্য সরকারি মালিকানাধীন টেলিফোন শিল্প সংস্থার (টেশিস) সঙ্গে চুক্তি করা হয়। পরে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ডাকঘরগুলোয় বিতরণ করা হয়।
এ ঘটনা তদন্তের জন্য টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ থেকে অতিরিক্ত সচিব (টেলিকম) মো. মুহিবুর রহমানকে আহ্বায়ক করে তিন সদস্যের একটি তদন্ত টিম গঠন করা হয়। ওই তদন্তেও অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়।
প্রকল্পটি ২০১৭ সালের জুন মাসে শেষ হয়েছে। কিন্তু সরবরাহ চালানে কোনো কোনো মালামাল প্রকল্প সমাপ্তির প্রায় দুই বছর পর সরবরাহ করা হয়েছে। টেশিসের টঙ্গী, গাজীপুর অফিসে এসব যন্ত্রপাতি অফিসে অব্যবহৃত অবস্থায় রয়েছে। যন্ত্রপাতি সম্পূর্ণ অব্যবহৃত অবস্থায় দীর্ঘদিন যাবত পড়ে আছে। এমনকি প্রকল্পের আওতায় সংগৃহীত এসব যন্ত্র কোনোটিই ব্যবহারের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
কোনো কোনো ক্ষেত্রে মেশিন ও যন্ত্রাংশ প্যাকেটজাত অবস্থায় পড়ে ছিল। প্রকল্প কর্তৃপক্ষ থেকে এসব মেশিন কী কাজে ব্যবহার করা হবে, তার কোনো নির্দেশনা ডাক বিভাগের প্রকল্প কর্তৃপক্ষ থেকে আঞ্চলিক অফিসকে প্রদান না করায় এসব যন্ত্র কোনো কাজে আসেনি। প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ সম্পূর্ণ টাকাই অপচয় করা হয়েছে।
মূল সড়কে অটোরিকশা চালানোর দাবিতে রাজধানীর জুরাইন রেলগেট এলাকায় চালকেরা বিক্ষোভ করলে মারধরের শিকার হয়েছেন। পুলিশ ও স্থানীয়রা তাঁদের লাঠিপেটা করে সরিয়ে দেন। আজ শুক্রবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে...
১৭ মিনিট আগেকুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
১ ঘণ্টা আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
২ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
২ ঘণ্টা আগে