মঞ্জুর রহমান, মানিকগঞ্জ
ভ্রাম্যমাণ আদালতে বাধা দিয়ে মানিকগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সিফাত কোরাইশী সুমন বলেছেন, ‘প্রতিবছর প্রশাসন, সাংবাদিক, পুলিশ এবং রাজনীতিবিদদের নামে ভাসমান হকারদের কাছ থেকে চাঁদা তোলা হয়। এটা আমরা মানব না। এভাবে বছরে বছরে লোকজনকে নিঃস্ব করা যাবে না। লোক দেখানো উচ্ছেদ চলবে না।’
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত জেলা প্রশাসন ও পৌর কর্তৃপক্ষ যৌথভাবে মানিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড জনবহুল এলাকায় ফুটপাত ও সড়ক দখল করে নির্মাণ করা অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে। এ সময় জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সিফাত কোরাইশী সুমন বাগড়া দিয়ে এসব কথা বলেন।
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সিফাত কোরাইশী সুমন বলেন, ‘আমাদের এখানে যারা দোকান করছেন তাঁরা সবাই মানিকগঞ্জের মানুষ। এখানে বাইরের কোনো মানুষ নাই। প্রতি বছর আমাদের বিভিন্ন লোকের নামে, রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নামে, প্রশাসনের নামে পৌরসভার নামে হকারদের কাছ থেকে চাঁদা তোলা হয়। আবার তাঁদের কাছ থেকে (ভাসমান হকার) এক লাখ, ৫০ হাজার টাকা নেয়, আবার দোকান বসিয়ে দেয়, এটা আমরা মানব না। এভাবে বছরে বছরে লোকজনকে নিঃস্ব করা যাবে না।’
দোকানপাট স্থায়ীভাবে উচ্ছেদ করার আহ্বান জানিয়ে কোরাইশী সুমন বলেন, ‘পৌরসভা যদি ওয়াদা দেয়, দোকানপাট স্থায়ীভাবে উচ্ছেদ করা হবে, আর কোনো দোকান উঠবে না, তাহলে ভাঙতে দেওয়া হবে, তা ছাড়া ভাঙতে দেওয়া হবে না। এখানে গরিব মানুষ দোকান করে। আপনি দেখেন এখানে যতগুলো দোকান আছে প্রতিটি দোকান থেকে টাকা তোলা হয়। আমরা তুলি, আমাদের নেতারা তুলে। এটা তো কোনো কথা না। উচ্ছেদ করলে পুরোপুরি করেন, না হলে উচ্ছেদ বন্ধ করেন। লোক দেখানো উচ্ছেদ চলবে না।’
এ সময় পৌরসভার কাউন্সিলর তসলিম মিয়াকে সুমন বলেন, ‘আমি আপনাদের ঘৃণা করি। আপনারা হেলোবাইকের লাইসেন্স দিয়েছেন কতগুলো, আর রাস্তায় চলে কতগুলো। আপনারা আবার রিকশার লাইসেন্স দিচ্ছেন। রাস্তায় যানজট লেগে থাকে। টাকা খাওয়ার মেশিন হিসেবে আপনারা কাজ করেন। সাধারণ জনগণকে আপনারা খাবেন। স্থায়ী সমাধান দিলে দেবেন, না হলে এটা হবে না। আমি সাধারণ মানুষের পক্ষে।’
এ সময় তসলিম হৃদয় সুমনকে বলেন, ‘আপনার কথা কি শেষ হয়েছে। আপনি সাধারণ মানুষের পক্ষে আর সাধারণ মানুষ আমাদের ভোট দিয়ে জনপ্রতিনিধি করেছেন। আপনি যেহেতু টাকার কথা বলছেন, আমার পৌরসভার কে দোকান দিয়ে টাকা নিয়েছেন লিখিত দেন, তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ সময় তসলিম মিয়াকে কথার মাঝেই সুমন বলেন, ‘এখানকার ভাসমান হকারদের কাছ থেকে টাকা নেওয়া হয়, কার নামে টাকা ওঠে না? সাংবাদিক, প্রশাসন, রাজনীতিবিদ, বলেন কার নাম উঠে না, প্রশাসনের নামে, সাংবাদিকের নামে, পুলিশের নামে, রাজনীতিবিদের নামে, টাকা ওঠানো হয়।’
এ সময় তসলিম বলেন, ‘রাজনীতিবিদদের দায়িত্ব আমরা নিতে পারব না, চাঁদাবাজ ঠেকানোর দায়িত্ব পুলিশের।’
তখন সুমন বলেন, ‘আমি সবার সঙ্গে কথা বলেছি, যারা টাকা দিয়েছেন, কোন নেতারা কোন প্রশাসনের মাধ্যমে, কোন সাংবাদিকের মাধ্যমে টাকা পয়সা খাইছে...সব জানি। যদি হকারদের টাকা পয়সা নিয়ে থাকে তাহলে ফেরত দিতে হবে। এখানে যারা ফলের দোকান দিয়েছে তাদের ডাকেন, তারা কত টাকা দিয়ে বসেছে। আপনারা লোক দেখানো কাজ করতে পারবেন না।’
উপস্থিত ম্যাজিস্ট্রেটকে সুমন বলেন, ‘স্যার, আপনি ডিসি স্যারকে বলেন, এটা স্টপ করতে হবে। আমি সাধারণ জনগণের পক্ষে।’
এ সময় উপস্থিত সাংবাদিকেরা সুমনকে প্রশ্ন করেন, ‘এখানকার হকারদের কাছ থেকে যারা চাঁদা নেয়, আপনি এ রকম দু-একজন সাংবাদিক, দু-একজন পুলিশ, দু-একজন নেতার নাম বলেন। আপনার কাছে তো অনেক তথ্য আছে।’ কিন্তু সুমন কারও নাম বলতে না পেরে সাংবাদিকদের ঘুরে ঘুরে নাম জেনে নিতে বলেন।
সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মানিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড জনবহুল এলাকায় ফুটপাত ও সড়ক দখল করে রেস্তোরাঁ, ফলের দোকানসহ অবৈধ স্থাপনা গড়ে তোলা হয়। এতে শহরের প্রবেশদ্বার মানিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড এলাকায় যানজটের সৃষ্টি হয় এবং যাত্রী ও পথচারীদের ভোগান্তির শিকার হতে হয়। এ বিষয়টি জেলার আইনশৃঙ্খলা সভাসহ বিভিন্ন সভায় আলোচনা হয়।
অবশেষে আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার দিকে মানিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ফুটপাত ও সড়ক দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান শুরু করে জেলা প্রশাসন ও পৌর কর্তৃপক্ষ। এতে নেতৃত্ব দেন সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) জহিরুল আলম। এ সময় প্যানেল মেয়র তসলিম হৃদয়সহ পৌরসভার কর্মচারী ও সদর থানার পুলিশের একটি দল অভিযানে সহযোগিতা করেন। এ সময় চাঁন হোটেল, আল মোবারক হোটেলের সামনের অংশ ভেঙে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে ফুটপাতে গড়ে ওঠা ফলের দোকানসহ বেশ কিছু অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়।
পৌরসভার প্যানেল মেয়র তসলিম হৃদয় বলেন, ‘অবৈধভাবে দোকানপাট বসিয়ে শহরে যানজট তৈরি এবং শহরের সৌন্দর্য নষ্ট করছে। ঈদে যানবাহন ও জনগণের চলাচল নিরাপদ করতে এ অভিযান পরিচালনা হয়েছে। যত বাধা আসুক জনস্বার্থে ভবিষ্যতে এমন অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
সুমনের বাধা দেওয়ার বিষয়ে তসলিম মিয়া বলেন, ‘সুমন একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় থেকে এভাবে বাধা দিতে পারে না। তবুও বলব, যা হয়েছে তা একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় যেই বাধা দিতে আসুক না কেন, এই ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট সহকারী কমিশনার (ভূমি) জহিরুল আলম বলেন, ‘মানিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড যানজটমুক্ত করতেই এই উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়। কেউ ফুটপাত ও সড়ক দখল করে দোকানপাট ও অবৈধ স্থাপনা তুললে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ভ্রাম্যমাণ আদালতে বাধা দিয়ে মানিকগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সিফাত কোরাইশী সুমন বলেছেন, ‘প্রতিবছর প্রশাসন, সাংবাদিক, পুলিশ এবং রাজনীতিবিদদের নামে ভাসমান হকারদের কাছ থেকে চাঁদা তোলা হয়। এটা আমরা মানব না। এভাবে বছরে বছরে লোকজনকে নিঃস্ব করা যাবে না। লোক দেখানো উচ্ছেদ চলবে না।’
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত জেলা প্রশাসন ও পৌর কর্তৃপক্ষ যৌথভাবে মানিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড জনবহুল এলাকায় ফুটপাত ও সড়ক দখল করে নির্মাণ করা অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে। এ সময় জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সিফাত কোরাইশী সুমন বাগড়া দিয়ে এসব কথা বলেন।
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সিফাত কোরাইশী সুমন বলেন, ‘আমাদের এখানে যারা দোকান করছেন তাঁরা সবাই মানিকগঞ্জের মানুষ। এখানে বাইরের কোনো মানুষ নাই। প্রতি বছর আমাদের বিভিন্ন লোকের নামে, রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নামে, প্রশাসনের নামে পৌরসভার নামে হকারদের কাছ থেকে চাঁদা তোলা হয়। আবার তাঁদের কাছ থেকে (ভাসমান হকার) এক লাখ, ৫০ হাজার টাকা নেয়, আবার দোকান বসিয়ে দেয়, এটা আমরা মানব না। এভাবে বছরে বছরে লোকজনকে নিঃস্ব করা যাবে না।’
দোকানপাট স্থায়ীভাবে উচ্ছেদ করার আহ্বান জানিয়ে কোরাইশী সুমন বলেন, ‘পৌরসভা যদি ওয়াদা দেয়, দোকানপাট স্থায়ীভাবে উচ্ছেদ করা হবে, আর কোনো দোকান উঠবে না, তাহলে ভাঙতে দেওয়া হবে, তা ছাড়া ভাঙতে দেওয়া হবে না। এখানে গরিব মানুষ দোকান করে। আপনি দেখেন এখানে যতগুলো দোকান আছে প্রতিটি দোকান থেকে টাকা তোলা হয়। আমরা তুলি, আমাদের নেতারা তুলে। এটা তো কোনো কথা না। উচ্ছেদ করলে পুরোপুরি করেন, না হলে উচ্ছেদ বন্ধ করেন। লোক দেখানো উচ্ছেদ চলবে না।’
এ সময় পৌরসভার কাউন্সিলর তসলিম মিয়াকে সুমন বলেন, ‘আমি আপনাদের ঘৃণা করি। আপনারা হেলোবাইকের লাইসেন্স দিয়েছেন কতগুলো, আর রাস্তায় চলে কতগুলো। আপনারা আবার রিকশার লাইসেন্স দিচ্ছেন। রাস্তায় যানজট লেগে থাকে। টাকা খাওয়ার মেশিন হিসেবে আপনারা কাজ করেন। সাধারণ জনগণকে আপনারা খাবেন। স্থায়ী সমাধান দিলে দেবেন, না হলে এটা হবে না। আমি সাধারণ মানুষের পক্ষে।’
এ সময় তসলিম হৃদয় সুমনকে বলেন, ‘আপনার কথা কি শেষ হয়েছে। আপনি সাধারণ মানুষের পক্ষে আর সাধারণ মানুষ আমাদের ভোট দিয়ে জনপ্রতিনিধি করেছেন। আপনি যেহেতু টাকার কথা বলছেন, আমার পৌরসভার কে দোকান দিয়ে টাকা নিয়েছেন লিখিত দেন, তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ সময় তসলিম মিয়াকে কথার মাঝেই সুমন বলেন, ‘এখানকার ভাসমান হকারদের কাছ থেকে টাকা নেওয়া হয়, কার নামে টাকা ওঠে না? সাংবাদিক, প্রশাসন, রাজনীতিবিদ, বলেন কার নাম উঠে না, প্রশাসনের নামে, সাংবাদিকের নামে, পুলিশের নামে, রাজনীতিবিদের নামে, টাকা ওঠানো হয়।’
এ সময় তসলিম বলেন, ‘রাজনীতিবিদদের দায়িত্ব আমরা নিতে পারব না, চাঁদাবাজ ঠেকানোর দায়িত্ব পুলিশের।’
তখন সুমন বলেন, ‘আমি সবার সঙ্গে কথা বলেছি, যারা টাকা দিয়েছেন, কোন নেতারা কোন প্রশাসনের মাধ্যমে, কোন সাংবাদিকের মাধ্যমে টাকা পয়সা খাইছে...সব জানি। যদি হকারদের টাকা পয়সা নিয়ে থাকে তাহলে ফেরত দিতে হবে। এখানে যারা ফলের দোকান দিয়েছে তাদের ডাকেন, তারা কত টাকা দিয়ে বসেছে। আপনারা লোক দেখানো কাজ করতে পারবেন না।’
উপস্থিত ম্যাজিস্ট্রেটকে সুমন বলেন, ‘স্যার, আপনি ডিসি স্যারকে বলেন, এটা স্টপ করতে হবে। আমি সাধারণ জনগণের পক্ষে।’
এ সময় উপস্থিত সাংবাদিকেরা সুমনকে প্রশ্ন করেন, ‘এখানকার হকারদের কাছ থেকে যারা চাঁদা নেয়, আপনি এ রকম দু-একজন সাংবাদিক, দু-একজন পুলিশ, দু-একজন নেতার নাম বলেন। আপনার কাছে তো অনেক তথ্য আছে।’ কিন্তু সুমন কারও নাম বলতে না পেরে সাংবাদিকদের ঘুরে ঘুরে নাম জেনে নিতে বলেন।
সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মানিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড জনবহুল এলাকায় ফুটপাত ও সড়ক দখল করে রেস্তোরাঁ, ফলের দোকানসহ অবৈধ স্থাপনা গড়ে তোলা হয়। এতে শহরের প্রবেশদ্বার মানিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড এলাকায় যানজটের সৃষ্টি হয় এবং যাত্রী ও পথচারীদের ভোগান্তির শিকার হতে হয়। এ বিষয়টি জেলার আইনশৃঙ্খলা সভাসহ বিভিন্ন সভায় আলোচনা হয়।
অবশেষে আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার দিকে মানিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ফুটপাত ও সড়ক দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান শুরু করে জেলা প্রশাসন ও পৌর কর্তৃপক্ষ। এতে নেতৃত্ব দেন সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) জহিরুল আলম। এ সময় প্যানেল মেয়র তসলিম হৃদয়সহ পৌরসভার কর্মচারী ও সদর থানার পুলিশের একটি দল অভিযানে সহযোগিতা করেন। এ সময় চাঁন হোটেল, আল মোবারক হোটেলের সামনের অংশ ভেঙে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে ফুটপাতে গড়ে ওঠা ফলের দোকানসহ বেশ কিছু অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়।
পৌরসভার প্যানেল মেয়র তসলিম হৃদয় বলেন, ‘অবৈধভাবে দোকানপাট বসিয়ে শহরে যানজট তৈরি এবং শহরের সৌন্দর্য নষ্ট করছে। ঈদে যানবাহন ও জনগণের চলাচল নিরাপদ করতে এ অভিযান পরিচালনা হয়েছে। যত বাধা আসুক জনস্বার্থে ভবিষ্যতে এমন অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
সুমনের বাধা দেওয়ার বিষয়ে তসলিম মিয়া বলেন, ‘সুমন একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় থেকে এভাবে বাধা দিতে পারে না। তবুও বলব, যা হয়েছে তা একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় যেই বাধা দিতে আসুক না কেন, এই ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট সহকারী কমিশনার (ভূমি) জহিরুল আলম বলেন, ‘মানিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ড যানজটমুক্ত করতেই এই উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়। কেউ ফুটপাত ও সড়ক দখল করে দোকানপাট ও অবৈধ স্থাপনা তুললে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
৩ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
৭ মিনিট আগেদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এক কোটি ৮০ লাখ মানুষের অনুসমর্থনের ভিত্তিতে একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের জন্য গত ৪ বছর ধরে আমাদের এই সংগঠন কাজ করছে। গত ১৮ আগস্ট শাহবাগ চত্বরে এক সংহতি সমাবেশের মাধ্যমে আমরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর...
১৭ মিনিট আগেগণ-অভ্যুত্থানের পর রাজনৈতিক দলগুলো আপসের পথে হাঁটছে। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার বিষয়ে আপস করা হয়েছে বিএনপি, জামায়াতসহ অন্যান্য দলের সঙ্গে। দ্রুত নির্বাচনের আয়োজন করে ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টাও চলছে বলে তাঁরা মন্তব্য করেন।
২৪ মিনিট আগে