নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শরীয়তপুরের জাজিরায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় শতাধিক বোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। মুহুর্মুহু বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে এলাকা। ভিডিওতে দেখা যায়, লোকজন বালতিতে করে হাতবোমা নিয়ে একে অপরের দিকে ছুড়ে মারছে।
আজ শনিবার সকালে বিলাসপুর ইউনিয়নের দূর্বাডাঙ্গা এলাকায় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কুদ্দুস বেপারী ওরফে বোমা কুদ্দুস এবং পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থী ও স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা জলিল মাদবরের সমর্থকদের মধ্যে এ সংঘর্ষ ঘটে। তবে এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে শরীয়তপুরের জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, পূর্ব বিরোধের জের ধরে বিলাশপুর এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। মূলত ঈদে বাড়িতে আসার পর লোকজন দুপক্ষে বিভক্ত হয়ে এমন হামলার ঘটনা ঘটায়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে।
সংঘর্ষে জড়ানো ব্যক্তিরা এত ককটেল কীভাবে পেলেন জানতে চাইলে এসপি বলেন, ‘ওই এলাকার মানুষের দেশীয় নানা অস্ত্র ও বিস্ফোরক বানাতে পারেন ও বানানোর প্রবণতা রয়েছে। এই বিস্ফোরক তৈরি জন্য যে ধরনের উপাদান প্রয়োজন তারা কীভাবে তা হাতে পান সে বিষয়ে খতিয়ে দেখা হচ্ছে। অভিযান চালিয়ে সেসব উদ্ধার করা হবে।’
এদিকে পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে কুদ্দুসের সঙ্গে জলিলের দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছে। দুই পক্ষ কিছুদিন পরপর হাতবোমাসহ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে একে অপরের বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। একাধিক সংঘর্ষে ইতিপূর্বে বেশ কয়েকজন হতাহত হয়েছেন। এসব ঘটনায় কুদ্দুস ও জলিল হত্যাসহ একাধিক মামলার আসামি।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর যৌথবাহিনী অভিযান চালিয়ে ঢাকা থেকে কুদ্দুস ও জলিলকে গ্রেপ্তার করে। কয়েক মাস জেল খাটার পর কিছুদিন আগে কুদ্দুস জামিনে বের হন। জলিল এখনো জেলহাজতে রয়েছেন। কুদ্দুস জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর আবারও এলাকায় উত্তেজনা দেখা দেয়। এরই ধারাবাহিকতায় শনিবার সকালে উভয়ের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
শরীয়তপুরের জাজিরায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় শতাধিক বোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। মুহুর্মুহু বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে এলাকা। ভিডিওতে দেখা যায়, লোকজন বালতিতে করে হাতবোমা নিয়ে একে অপরের দিকে ছুড়ে মারছে।
আজ শনিবার সকালে বিলাসপুর ইউনিয়নের দূর্বাডাঙ্গা এলাকায় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কুদ্দুস বেপারী ওরফে বোমা কুদ্দুস এবং পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থী ও স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা জলিল মাদবরের সমর্থকদের মধ্যে এ সংঘর্ষ ঘটে। তবে এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে শরীয়তপুরের জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, পূর্ব বিরোধের জের ধরে বিলাশপুর এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। মূলত ঈদে বাড়িতে আসার পর লোকজন দুপক্ষে বিভক্ত হয়ে এমন হামলার ঘটনা ঘটায়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে।
সংঘর্ষে জড়ানো ব্যক্তিরা এত ককটেল কীভাবে পেলেন জানতে চাইলে এসপি বলেন, ‘ওই এলাকার মানুষের দেশীয় নানা অস্ত্র ও বিস্ফোরক বানাতে পারেন ও বানানোর প্রবণতা রয়েছে। এই বিস্ফোরক তৈরি জন্য যে ধরনের উপাদান প্রয়োজন তারা কীভাবে তা হাতে পান সে বিষয়ে খতিয়ে দেখা হচ্ছে। অভিযান চালিয়ে সেসব উদ্ধার করা হবে।’
এদিকে পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে কুদ্দুসের সঙ্গে জলিলের দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছে। দুই পক্ষ কিছুদিন পরপর হাতবোমাসহ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে একে অপরের বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। একাধিক সংঘর্ষে ইতিপূর্বে বেশ কয়েকজন হতাহত হয়েছেন। এসব ঘটনায় কুদ্দুস ও জলিল হত্যাসহ একাধিক মামলার আসামি।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর যৌথবাহিনী অভিযান চালিয়ে ঢাকা থেকে কুদ্দুস ও জলিলকে গ্রেপ্তার করে। কয়েক মাস জেল খাটার পর কিছুদিন আগে কুদ্দুস জামিনে বের হন। জলিল এখনো জেলহাজতে রয়েছেন। কুদ্দুস জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর আবারও এলাকায় উত্তেজনা দেখা দেয়। এরই ধারাবাহিকতায় শনিবার সকালে উভয়ের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
ঘটনাস্থল থেকে দুর্ঘটনাকবলিত মোটরসাইকেল হেফাজতে নেওয়ার চেষ্টা করলে আহত ব্যক্তিদের বন্ধুরা পুলিশের ওপর চড়াও হন। তাঁরা দুই পুলিশ সদস্যকে কিল-ঘুষি ও লাঠিসোঁটা দিয়ে বেধড়ক মারধর করেন। একপর্যায়ে তাঁরা দুর্ঘটনা কবলিত মোটরসাইকেলটি সেখান থেকে নিয়ে সটকে পড়েন। খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে আহত দুই সহকর্মীকে উদ্ধ
১ ঘণ্টা আগেপাবনার ঈশ্বরদীতে বিদ্যুতায়িত হয়ে নারীসহ দুজন মারা গেছেন। অটোরিকশায় চার্জ দেওয়ার সময় বিদ্যুতাহত ব্যক্তিকে বাঁচাতে গিয়ে এক বৃদ্ধাও মারা যান। গতকাল মঙ্গলবার রাতে উপজেলার পাকশী বিভাগীয় রেল শহরের এম এস কলোনি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া ব্যক্তিরা হলেন পাকশীর হঠাৎপাড়া এলাকার মৃত ফজল মাতুব্বরের ছেলে...
১ ঘণ্টা আগেচাঁদা নেওয়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ওই ঘটনায় অভিযুক্ত তরুণ মো. আশরাফুলকে ধরতে অভিযান চালানো হয়। রাতে ধানমন্ডি এলাকায় থেকে তাঁকে আটক করা হয়। বর্তমানে থানা হেফাজতে রয়েছে। তাঁর গ্রামের বাড়ি লক্ষ্মীপুর জেলার চন্দ্রগঞ্জে। থাকেন হাজারিবাগ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ৩৭ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে