ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলায় টিকটক ভিডিও তৈরির প্রলোভন দেখিয়ে এক তরুণীকে (২০) ডেকে এনে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি স্থানীয়রা টের পেয়ে আপত্তিকর ভিডিও ধারণ ও তরুণী এবং ধর্ষণে অভিযুক্ত যুবকদের মারধর করে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ইউপি সদস্যের ছেলেসহ ছয়জনকে আটক করেছে পুলিশ।
আজ শনিবার রাত ৮টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোকসেদুর রহমান। এর আগে শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) গভীর রাতে উপজেলার চুমুরদী ইউনিয়নের বাবলাতলা গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়।
ধর্ষণের শিকার ওই তরুণীর বাসা ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে। আটক ব্যক্তিরা হলেন ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার আমজাদ শেখের ছেলে আকরাম আলী শেখ (২৮), মধুখালী উপজেলার ছত্তার শেখের ছেলে জুয়েল (২৮)।
ভিডিও ধারণ ও মারধরের ঘটনায় অভিযুক্তরা হলেন চুমুরদী ইউনিয়ন পরিষদের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আনারুলের ছেলে সাইদুল মোল্লা (২৭), সিরাজ শরীফের ছেলে মামুন (৩০), ইউনুস শেখের ছেলে জুয়েল (২৬), রশিদ মিয়ার ছেলে বাবু (২৭)
পুলিশ ও ভুক্তভোগীর অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ৩১ ডিসেম্বর আকরাম আলী শেখ ওই তরুণীকে টিকটক ভিডিও তৈরির মাধ্যমে অর্থ উপার্জনের প্রলোভন দেখিয়ে বোয়ালমারী থেকে ভাঙ্গায় নিয়ে আসেন। পরে ৩ জানুয়ারি আকরাম ভাঙ্গা উপজেলার চুমুরদী ইউনিয়নের বাবলাতলা গ্রামে এক বাড়ি ভাড়া নেন এবং তরুণীকে নিজের স্ত্রী পরিচয় দিয়ে সেখানে রাখেন।
ওই রাতেই আকরাম ও তাঁর সহযোগী জুয়েল মোল্লা তরুণীকে দুই দফায় ধর্ষণ করেন। বিষয়টি স্থানীয়দের সন্দেহ হলে চুমুরদী ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আনারুল মোল্লার ছেলে সাইদুল মোল্লা ও তাঁর সহযোগীরা আকরাম এবং তরুণীকে একটি ঘরে আটক করে। এরপর তাঁদের বিবস্ত্র করে মারধর ও আপত্তিকর ভিডিও ধারণ করেন। ভিডিও এবং ছবি ধারণের পর তাঁরা আকরামকে ব্ল্যাকমেল করে মোটা অঙ্কের চাঁদা দাবি করেন। বাধ্য হয়ে আকরাম তাঁদের টাকা দেন। টাকা পেয়ে চলে যান তাঁরা।
ঘটনার খবর পেয়ে গতকাল শুক্রবার গভীর রাতেই বাবলাতলা গ্রামে অভিযান চালায় ভাঙ্গা থানা-পুলিশ। অভিযানে ছয়জনকে আটক করা হয়। আটক ব্যক্তিদের মোবাইল ফোনে সেই ভিডিও পাওয়া যায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
ভাঙ্গা থানার ওসি মোকসেদুর রহমান জানান, ভুক্তভোগী তরুণীর লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে ধর্ষণ ও পর্নোগ্রাফি আইনে তিনটি মামলা করার প্রস্তুতি চলছে। আটক ছয়জনকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে।
ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলায় টিকটক ভিডিও তৈরির প্রলোভন দেখিয়ে এক তরুণীকে (২০) ডেকে এনে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি স্থানীয়রা টের পেয়ে আপত্তিকর ভিডিও ধারণ ও তরুণী এবং ধর্ষণে অভিযুক্ত যুবকদের মারধর করে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ইউপি সদস্যের ছেলেসহ ছয়জনকে আটক করেছে পুলিশ।
আজ শনিবার রাত ৮টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোকসেদুর রহমান। এর আগে শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) গভীর রাতে উপজেলার চুমুরদী ইউনিয়নের বাবলাতলা গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়।
ধর্ষণের শিকার ওই তরুণীর বাসা ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে। আটক ব্যক্তিরা হলেন ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার আমজাদ শেখের ছেলে আকরাম আলী শেখ (২৮), মধুখালী উপজেলার ছত্তার শেখের ছেলে জুয়েল (২৮)।
ভিডিও ধারণ ও মারধরের ঘটনায় অভিযুক্তরা হলেন চুমুরদী ইউনিয়ন পরিষদের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আনারুলের ছেলে সাইদুল মোল্লা (২৭), সিরাজ শরীফের ছেলে মামুন (৩০), ইউনুস শেখের ছেলে জুয়েল (২৬), রশিদ মিয়ার ছেলে বাবু (২৭)
পুলিশ ও ভুক্তভোগীর অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ৩১ ডিসেম্বর আকরাম আলী শেখ ওই তরুণীকে টিকটক ভিডিও তৈরির মাধ্যমে অর্থ উপার্জনের প্রলোভন দেখিয়ে বোয়ালমারী থেকে ভাঙ্গায় নিয়ে আসেন। পরে ৩ জানুয়ারি আকরাম ভাঙ্গা উপজেলার চুমুরদী ইউনিয়নের বাবলাতলা গ্রামে এক বাড়ি ভাড়া নেন এবং তরুণীকে নিজের স্ত্রী পরিচয় দিয়ে সেখানে রাখেন।
ওই রাতেই আকরাম ও তাঁর সহযোগী জুয়েল মোল্লা তরুণীকে দুই দফায় ধর্ষণ করেন। বিষয়টি স্থানীয়দের সন্দেহ হলে চুমুরদী ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আনারুল মোল্লার ছেলে সাইদুল মোল্লা ও তাঁর সহযোগীরা আকরাম এবং তরুণীকে একটি ঘরে আটক করে। এরপর তাঁদের বিবস্ত্র করে মারধর ও আপত্তিকর ভিডিও ধারণ করেন। ভিডিও এবং ছবি ধারণের পর তাঁরা আকরামকে ব্ল্যাকমেল করে মোটা অঙ্কের চাঁদা দাবি করেন। বাধ্য হয়ে আকরাম তাঁদের টাকা দেন। টাকা পেয়ে চলে যান তাঁরা।
ঘটনার খবর পেয়ে গতকাল শুক্রবার গভীর রাতেই বাবলাতলা গ্রামে অভিযান চালায় ভাঙ্গা থানা-পুলিশ। অভিযানে ছয়জনকে আটক করা হয়। আটক ব্যক্তিদের মোবাইল ফোনে সেই ভিডিও পাওয়া যায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
ভাঙ্গা থানার ওসি মোকসেদুর রহমান জানান, ভুক্তভোগী তরুণীর লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে ধর্ষণ ও পর্নোগ্রাফি আইনে তিনটি মামলা করার প্রস্তুতি চলছে। আটক ছয়জনকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে।
আমন ধান ঘরে তুলেছেন কৃষকেরা। অনাবাদি পড়ে আছে কয়েকটি ধানখেত। এর চারপাশের জমিতে দুলছে হলুদ সরিষা ফুল। এমন নৈসর্গিক পরিবেশেই শুকনা খেতের একপ্রান্তে তৈরি করা হয়েছে সভামঞ্চ। সামনের সারিতে কৃষকদের বসার ব্যবস্থা। কেউ গ্রামের মেঠো পথ দিয়ে সুসজ্জিত গরুর গাড়ি বেয়ে, কেউবা জমির আইল বেয়ে লাঙল, জোয়াল, মাথাল, কাঁচ
৪০ মিনিট আগেবাগেরহাটের কচুয়ায় চাঁদা আদায় করতে গিয়ে রাসেল শেখ ওরফে ডাকাত রাসেল (৩৮) নামের এক যুবক গণপিটুনিতে নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল রোববার বিকেলে উপজেলার চন্দ্রপাড়া এলাকার মহিদ পাইকের...
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) পরীক্ষা দিতে আসা সাজ্জাদ হোসেন নামের নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের এক কর্মীকে আটক করেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার বিভাগের সামনে থেকে তাঁকে আটক করা হয়। পরে তাঁকে প্রক্টরের কার্যালয় থেকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম সরকারি মহিলা কলেজের শিক্ষার্থীদের পরিবহনের জন্য একটি বাস উপহার দিয়েছে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক। সম্প্রতি কলেজ প্রাঙ্গণে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও...
১ ঘণ্টা আগে