অনলাইন ডেস্ক
মধ্যবিত্তের ওপর করের বোঝা কমাতে এবং দেশের স্থবির অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে আয়করের হার কমানোর পরিকল্পনা করছে ভারত সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারিতে বাজেটে এ সংক্রান্ত ঘোষণা আসতে পারে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্র। এই পদক্ষেপ মধ্যবিত্তের ক্রয়ক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে কমে যাওয়া ভোক্তা চাহিদা পুনরুদ্ধারে ভূমিকা রাখতে পারে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ভারত সরকার ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে আসন্ন বাজেটে বার্ষিক আয়ের ১৫ লাখ রুপি (প্রায় ১৭ হাজার ৫৯০ মার্কিন ডলার) পর্যন্ত ব্যক্তিদের আয়করে ছাড় দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। অর্থনীতির শ্লথ গতির প্রেক্ষাপটে মধ্যবিত্তকে স্বস্তি দিতে এবং ভোক্তা ব্যয় বাড়াতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হতে পারে বলে দুই সরকারি সূত্র জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে।
এটি বিশেষত উচ্চ জীবনযাত্রার খরচে চাপে থাকা শহুরে বাসিন্দাদের জন্য সুফল বয়ে আনতে পারে। তবে এই ছাড় পেতে হলে তাঁদের ২০২০ সালে চালু হওয়া করব্যবস্থার আওতায় আসতে হবে, যেখানে বাড়িভাড়া ভাতার মতো করছাড়ের সুযোগ নেই।
ভারত সরকারের ২০২০ সালের করব্যবস্থায় বার্ষিক ৩ লাখ থেকে ১৫ লাখ রুপি আয়ের ওপর করহার ৫ থেকে ২০ শতাংশ। এর বেশি আয়ের ক্ষেত্রে করহার ৩০ শতাংশ।
ভারতে বর্তমানে দুই ধরনের আয়করব্যবস্থা রয়েছে। পুরোনো পদ্ধতিতে বাড়িভাড়া ভাতা এবং বীমার মতো করছাড়ের সুবিধা পাওয়া যায়। অন্যদিকে, ২০২০ সালের নতুন ব্যবস্থায় তুলনামূলকভাবে কম করহার থাকলেও বড় ধরনের করছাড়ের সুবিধা নেই।
সূত্র জানায়, করহার কতটা কমানো হবে, তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। সিদ্ধান্ত বাজেট ঘোষণার কাছাকাছি সময়ে নেওয়া হবে। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্রটি আরও জানায়, করহার কমানো হলে নতুন পদ্ধতিটি বেছে নেওয়ার প্রবণতা বাড়বে, যা তুলনামূলকভাবে সহজ।
এই বিষয়ে ভারতের অর্থ মন্ত্রণালয়ের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
ভারত সরকার মূলত ১ কোটি রুপি বা তার বেশি আয়ের ব্যক্তিদের কাছ থেকে আয়করের বড় অংশ সংগ্রহ করে। এই শ্রেণির আয়করহার ৩০ শতাংশ।
মধ্যবিত্তের হাতে বেশি অর্থ থাকলে তা অর্থনীতিকে চাঙা করতে সহায়ক হতে পারে। বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি ভারতের প্রবৃদ্ধি গত জুলাই-সেপ্টেম্বরে সাত প্রান্তিকের মধ্যে সবচেয়ে ধীরগতি ছিল। উচ্চ খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি শহরের মানুষের সাবান-শ্যাম্পু থেকে গাড়ি ও মোটরসাইকেল পর্যন্ত নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের চাহিদাকে প্রভাবিত করছে।
উচ্চ করের কারণে মধ্যবিত্ত শ্রেণির মধ্যে রাজনৈতিক চাপও বাড়ছে সরকারের ওপর। এর মধ্যে মজুরি বৃদ্ধির হার মূল্যস্ফীতির সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না, যা জনগণের জন্য আরও দুর্ভোগ সৃষ্টি করছে।
মধ্যবিত্তের ওপর করের বোঝা কমাতে এবং দেশের স্থবির অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে আয়করের হার কমানোর পরিকল্পনা করছে ভারত সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারিতে বাজেটে এ সংক্রান্ত ঘোষণা আসতে পারে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্র। এই পদক্ষেপ মধ্যবিত্তের ক্রয়ক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে কমে যাওয়া ভোক্তা চাহিদা পুনরুদ্ধারে ভূমিকা রাখতে পারে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ভারত সরকার ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে আসন্ন বাজেটে বার্ষিক আয়ের ১৫ লাখ রুপি (প্রায় ১৭ হাজার ৫৯০ মার্কিন ডলার) পর্যন্ত ব্যক্তিদের আয়করে ছাড় দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। অর্থনীতির শ্লথ গতির প্রেক্ষাপটে মধ্যবিত্তকে স্বস্তি দিতে এবং ভোক্তা ব্যয় বাড়াতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হতে পারে বলে দুই সরকারি সূত্র জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে।
এটি বিশেষত উচ্চ জীবনযাত্রার খরচে চাপে থাকা শহুরে বাসিন্দাদের জন্য সুফল বয়ে আনতে পারে। তবে এই ছাড় পেতে হলে তাঁদের ২০২০ সালে চালু হওয়া করব্যবস্থার আওতায় আসতে হবে, যেখানে বাড়িভাড়া ভাতার মতো করছাড়ের সুযোগ নেই।
ভারত সরকারের ২০২০ সালের করব্যবস্থায় বার্ষিক ৩ লাখ থেকে ১৫ লাখ রুপি আয়ের ওপর করহার ৫ থেকে ২০ শতাংশ। এর বেশি আয়ের ক্ষেত্রে করহার ৩০ শতাংশ।
ভারতে বর্তমানে দুই ধরনের আয়করব্যবস্থা রয়েছে। পুরোনো পদ্ধতিতে বাড়িভাড়া ভাতা এবং বীমার মতো করছাড়ের সুবিধা পাওয়া যায়। অন্যদিকে, ২০২০ সালের নতুন ব্যবস্থায় তুলনামূলকভাবে কম করহার থাকলেও বড় ধরনের করছাড়ের সুবিধা নেই।
সূত্র জানায়, করহার কতটা কমানো হবে, তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। সিদ্ধান্ত বাজেট ঘোষণার কাছাকাছি সময়ে নেওয়া হবে। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্রটি আরও জানায়, করহার কমানো হলে নতুন পদ্ধতিটি বেছে নেওয়ার প্রবণতা বাড়বে, যা তুলনামূলকভাবে সহজ।
এই বিষয়ে ভারতের অর্থ মন্ত্রণালয়ের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
ভারত সরকার মূলত ১ কোটি রুপি বা তার বেশি আয়ের ব্যক্তিদের কাছ থেকে আয়করের বড় অংশ সংগ্রহ করে। এই শ্রেণির আয়করহার ৩০ শতাংশ।
মধ্যবিত্তের হাতে বেশি অর্থ থাকলে তা অর্থনীতিকে চাঙা করতে সহায়ক হতে পারে। বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি ভারতের প্রবৃদ্ধি গত জুলাই-সেপ্টেম্বরে সাত প্রান্তিকের মধ্যে সবচেয়ে ধীরগতি ছিল। উচ্চ খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি শহরের মানুষের সাবান-শ্যাম্পু থেকে গাড়ি ও মোটরসাইকেল পর্যন্ত নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের চাহিদাকে প্রভাবিত করছে।
উচ্চ করের কারণে মধ্যবিত্ত শ্রেণির মধ্যে রাজনৈতিক চাপও বাড়ছে সরকারের ওপর। এর মধ্যে মজুরি বৃদ্ধির হার মূল্যস্ফীতির সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না, যা জনগণের জন্য আরও দুর্ভোগ সৃষ্টি করছে।
সবজি চাষের জন্য বিখ্যাত যশোরের একটি উপজেলা চৌগাছা। উপজেলার পৌরসভার বড় পাইকারি কাঁচাবাজার থেকে প্রতিদিন রাজধানীসহ বিভিন্ন এলাকায় ট্রাকভর্তি বিভিন্ন ধরনের সবজি সরবরাহ হয়। কিন্তু স্থানীয় ব্যবসায়ীরা কৃষকদের কাছ থেকে কম দামে কিনে পাইকারি বাজারের ১০ ফুট দূরে খুচরা বিক্রয়কেন্দ্রে এবং ১০০ ফুটের মধ্যে আরেকটি
৮ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার সালতা নদী সেখানকার ভূপ্রকৃতির জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। সাতক্ষীরা, খুলনা ও যশোর জেলার বর্ষার পানি নেমে যায় এ নদী দিয়ে। এ ছাড়া শুষ্ক মৌসুমে সেচকাজেও ব্যবহার করা হয় এর পানি। অর্থাৎ জেলাগুলোর ২৫ লক্ষাধিক মানুষ এ নদীর ওপর নির্ভরশীল। গুরুত্ব বিবেচনায় বছর তিনেক আগে খনন করা হয় সালতা নদী।
৮ ঘণ্টা আগেনড়াইল সদর উপজেলার মাইজপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য বাসনা মল্লিককে (৫০) দলবদ্ধ ধর্ষণের পর মুখে বিষ ঢেলে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে যশোর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় মরদেহ যশোর থেকে বাড়িতে আনা হয়
৮ ঘণ্টা আগেভারতীয় খাসিয়ার গুলিতে সিলেটের আরেক যুবক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় গোয়াইনঘাট উপজেলার বিছনাকান্দি দমদমিয়া সীমান্ত এলাকায় এ ঘটনা ঘটে...
৮ ঘণ্টা আগে