চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় এই তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। আবহাওয়া কার্যালয় বলছে, চুয়াডাঙ্গার ওপর দিয়ে বইছে মৃদু শৈত্য প্রবাহ।
এদিকে শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। ঘন কুয়াশা কেটে গেলেও দুর্ভোগ বাড়িয়েছে হিমেল হাওয়া। হাড় কাঁপানো শীতে অনেকে বাড়ি থেকে বেড় হচ্ছেন না। যাঁরা জীবিকার তাগিদে বের হচ্ছেন তাঁরা বিপাকে পড়েছেন। চুয়াডাঙ্গা শহরসহ জেলাজুড়ে সাধারণ মানুষের চলাচল অনেকাংশেই কমে গেছে। রিকশা, ভ্যান ও ইজিবাইকসহ শহরের বিভিন্ন মোড়ের ভ্রাম্যমাণ দোকানগুলো সন্ধ্যার পর থেকেই মানুষ কমতে শুরু করে। তবে ভিড় বেড়েছে শহরের নতুন ও পুরোনো শীতবস্ত্রের দোকানগুলোতে। শীতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালসহ জেলার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতেও বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা। প্রাপ্ত বয়স্কদের তুলনায় বেশি আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা।
ইজিবাইক চালক ইসরাফিল হোসেন বলেন, ‘সংসারের তাগিদে সকাল বেলা গাড়ি নিয়ে বের হই। শীত বেশি পড়ায় লোকজন কম। অনেক সময় একজন বা দুজন যাত্রী নিয়ে ভাড়ায় যেতে হচ্ছে।’
ইঞ্জিনচালিত ভ্যানচালক কবির আলী বলেন, ‘আমরা খেটে খাওয়া মানুষ। প্রতিদিন ভ্যান না চালালে আমার সংসার চলে না। কয়েক দিন ধরে ঠান্ডা বাতাসের কারণে ভ্যান চালাতে কষ্ট হচ্ছে। যাত্রীও কমে গেছে।’
আবহাওয়া কার্যালয় জানায়, গত তিন দিন থেকে এ জেলায় ক্রমাগত তাপমাত্রা কমছে। জেলার সর্বত্র মৃদু শৈত্য প্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। শীতে স্থবির জনজীবন। বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছিল। ওই সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ। এরপর সকাল ৯টায় তাপমাত্রা আরও কমতে থাকে। ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা নেমে আসে। যা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন।
চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের পর্যবেক্ষক জাহিদুল হক জানান, দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। কয়েক দিন আগে থেকেই চুয়াডাঙ্গায় ধীরে ধীরে তাপমাত্রা হ্রাস পেতে শুরু করেছে। মৃদু শৈত্য প্রবাহের কারণে সঙ্গে প্রচণ্ড শীত অনুভূত হচ্ছে। এ আবহাওয়া কয়েক দিন অব্যাহত থাকবে বলে তিনি জানান।
চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় এই তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। আবহাওয়া কার্যালয় বলছে, চুয়াডাঙ্গার ওপর দিয়ে বইছে মৃদু শৈত্য প্রবাহ।
এদিকে শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। ঘন কুয়াশা কেটে গেলেও দুর্ভোগ বাড়িয়েছে হিমেল হাওয়া। হাড় কাঁপানো শীতে অনেকে বাড়ি থেকে বেড় হচ্ছেন না। যাঁরা জীবিকার তাগিদে বের হচ্ছেন তাঁরা বিপাকে পড়েছেন। চুয়াডাঙ্গা শহরসহ জেলাজুড়ে সাধারণ মানুষের চলাচল অনেকাংশেই কমে গেছে। রিকশা, ভ্যান ও ইজিবাইকসহ শহরের বিভিন্ন মোড়ের ভ্রাম্যমাণ দোকানগুলো সন্ধ্যার পর থেকেই মানুষ কমতে শুরু করে। তবে ভিড় বেড়েছে শহরের নতুন ও পুরোনো শীতবস্ত্রের দোকানগুলোতে। শীতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালসহ জেলার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতেও বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা। প্রাপ্ত বয়স্কদের তুলনায় বেশি আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা।
ইজিবাইক চালক ইসরাফিল হোসেন বলেন, ‘সংসারের তাগিদে সকাল বেলা গাড়ি নিয়ে বের হই। শীত বেশি পড়ায় লোকজন কম। অনেক সময় একজন বা দুজন যাত্রী নিয়ে ভাড়ায় যেতে হচ্ছে।’
ইঞ্জিনচালিত ভ্যানচালক কবির আলী বলেন, ‘আমরা খেটে খাওয়া মানুষ। প্রতিদিন ভ্যান না চালালে আমার সংসার চলে না। কয়েক দিন ধরে ঠান্ডা বাতাসের কারণে ভ্যান চালাতে কষ্ট হচ্ছে। যাত্রীও কমে গেছে।’
আবহাওয়া কার্যালয় জানায়, গত তিন দিন থেকে এ জেলায় ক্রমাগত তাপমাত্রা কমছে। জেলার সর্বত্র মৃদু শৈত্য প্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। শীতে স্থবির জনজীবন। বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছিল। ওই সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ। এরপর সকাল ৯টায় তাপমাত্রা আরও কমতে থাকে। ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা নেমে আসে। যা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন।
চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের পর্যবেক্ষক জাহিদুল হক জানান, দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। কয়েক দিন আগে থেকেই চুয়াডাঙ্গায় ধীরে ধীরে তাপমাত্রা হ্রাস পেতে শুরু করেছে। মৃদু শৈত্য প্রবাহের কারণে সঙ্গে প্রচণ্ড শীত অনুভূত হচ্ছে। এ আবহাওয়া কয়েক দিন অব্যাহত থাকবে বলে তিনি জানান।
রেলওয়ে প্রকল্পের মাধ্যমে নিয়োগ পাওয়া গেটকিপাররা বকেয়া বেতন ও চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। আজ রোববার সকাল ৯টা থেকে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সামনে প্রায় ২৫০ জন গেটকিপার এ কর্মসূচিতে অংশ নেন।
১০ মিনিট আগেখাদিজা বেগম আরও বলেন, ‘চাঁদাবাজি করার জন্যই আমাকে না জানিয়ে কৌশলে আক্তার হোসেন মামলার বাদী হয়েছেন। রিপন হত্যার সঙ্গে বকশীগঞ্জের কোনো মানুষ জড়িত না। কারণ আমার স্বামী মারা গেছেন ঢাকার উত্তরায়। মামলা করার আগেই আক্তার হোসেন মামলার ভয় দেখিয়ে দুই শতাধিক নিরীহ মানুষের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকার বাণিজ্য করেছেন।
৩২ মিনিট আগেপ্রথমবারের মতো রাজশাহী এসেছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) ট্রফি। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে রাজশাহী নগরের আলুপট্টি মোড়ে বিপিএল চ্যাম্পিয়নস ট্রফি প্রদর্শনীর জন্য উন্মোচন করা হয়।
৪২ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বাঁশখালীতে আগুনে ৯ দোকান পুড়ে গেছে। এতে প্রায় ৩০ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের। গতকাল শনিবার রাত দেড়টার দিকে খানখানাবাদ ইউনিয়নের ছৈয়দ আহমেদ টেক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে