বাকৃবি প্রতিনিধি
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) অষ্টম সমাবর্তনে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, সমাবর্তন প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবগাম্ভীর্যময় একটি অনুষ্ঠান। এটি একটি প্রতীকী অনুশাসন; যার মাধ্যমে বাস্তবতার মুখোমুখি হন গ্র্যাজুয়েটরা। স্মার্ট শিক্ষাই শিক্ষার্থীদের স্মার্ট নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলবে। আর স্মার্ট কৃষি গ্র্যাজুয়েটরাই গড়ে তুলবেন স্মার্ট বাংলাদেশ। আজ রোববার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টেডিয়ামে (কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ) সমাবর্তন বক্তা ডা. দীপু মনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘সমাবর্তন গ্র্যাজুয়েটদের সামাজিক দায়বদ্ধতা নিয়ে সচেতন করে। আমি যদি ভুল না করি, তাহলে এই প্রথম বাকৃবির সমাবর্তনে সভাপতিত্ব করছেন একজন কৃষিবিদ। বিষয়টি সমাবর্তনে ভিন্ন একটি মাত্রা যোগ করেছে। সমাবর্তন ঘিরে গ্র্যাজুয়েটদের অনেক স্বপ্ন জড়িয়ে থাকে। আমাদের স্বপ্ন দেখতে হবে। স্বপ্নের বাস্তবায়নের জন্য আমাদের কাজ করে যেতে হবে। আমাদের সততা, সহমর্মিতা, পরমতসহিষ্ণুতা অর্জনের চেষ্টা করতে হবে। এ চেষ্টাগুলো নিয়েই আমাদের দেশ গঠনে এগিয়ে যেতে হবে।’
বেলা সাড়ে ১১টায় কৃষি অনুষদের করিডর থেকে সমাবর্তন উপলক্ষে আনন্দ শোভাযাত্রা বের করা হয়। এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক ঘুরে সমাবর্তনস্থলে গিয়ে শেষ হয়। এবারের সমাবর্তনে বাকৃবির ইতিহাসে সর্বোচ্চসংখ্যক কৃষি গ্র্যাজুয়েট অংশগ্রহণ করেন। এতে ৬ হাজার ৫২১ জন গ্র্যাজুয়েট অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে ৫৬ জন পিএইচডি, ১ হাজার ৫১৯ জন স্নাতকোত্তর এবং ৪ হাজার ৯৪৭ জন স্নাতক শিক্ষার্থী। এবারের সমাবর্তনে ২২৪ জন গ্র্যাজুয়েট স্বর্ণপদকের জন্য মনোনীত হন। তাঁদের মধ্যে সমাবর্তনে অংশ নেওয়া ২০১ জনকে পদক দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক লুৎফুল হাসান। এ সময় উপাচার্য বলেন, কৃষির সম্প্রসারণ এবং কৃষির সবুজ বিপ্লব আজ গতি পেয়েছে কৃষিবিদদের অবদানে। কৃষিবিদ হিসেবে তোমাদের দায়িত্ব অনেক। কৃষির সব সেক্টরে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, গ্র্যাজুয়েট, শিক্ষকসহ সবাই কাজ করে যাচ্ছেন।
সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আনুষ্ঠানিকভাবে সনদ গ্রহণের মাধ্যমে নবীন গ্র্যাজুয়েটরা কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করেন। আমাদের সকল কার্যক্রম কৃষিকে কেন্দ্র করে। কৃষির সম্ভাবনা অনেক বেশি। ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদদের প্রথম শ্রেণির মর্যাদা দেন। সেই ধারাবাহিকতায় কৃষির উন্নয়নে কৃষিবিদেরা কাজ করে যাচ্ছেন। বর্তমানে ধান উৎপাদনে বিশ্ব বাংলাদেশ তৃতীয়, পাট উৎপাদনে দ্বিতীয় এবং চা উৎপাদনে চতুর্থ। বর্তমানে সবজির উৎপাদন বেড়েছে প্রায় ৭ গুণ। আমাদের সামনে চ্যালেঞ্জ অনেক। সকল প্রতিবন্ধকতাকে মোকাবিলা করে আমাদের সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) অষ্টম সমাবর্তনে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, সমাবর্তন প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবগাম্ভীর্যময় একটি অনুষ্ঠান। এটি একটি প্রতীকী অনুশাসন; যার মাধ্যমে বাস্তবতার মুখোমুখি হন গ্র্যাজুয়েটরা। স্মার্ট শিক্ষাই শিক্ষার্থীদের স্মার্ট নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলবে। আর স্মার্ট কৃষি গ্র্যাজুয়েটরাই গড়ে তুলবেন স্মার্ট বাংলাদেশ। আজ রোববার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টেডিয়ামে (কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ) সমাবর্তন বক্তা ডা. দীপু মনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘সমাবর্তন গ্র্যাজুয়েটদের সামাজিক দায়বদ্ধতা নিয়ে সচেতন করে। আমি যদি ভুল না করি, তাহলে এই প্রথম বাকৃবির সমাবর্তনে সভাপতিত্ব করছেন একজন কৃষিবিদ। বিষয়টি সমাবর্তনে ভিন্ন একটি মাত্রা যোগ করেছে। সমাবর্তন ঘিরে গ্র্যাজুয়েটদের অনেক স্বপ্ন জড়িয়ে থাকে। আমাদের স্বপ্ন দেখতে হবে। স্বপ্নের বাস্তবায়নের জন্য আমাদের কাজ করে যেতে হবে। আমাদের সততা, সহমর্মিতা, পরমতসহিষ্ণুতা অর্জনের চেষ্টা করতে হবে। এ চেষ্টাগুলো নিয়েই আমাদের দেশ গঠনে এগিয়ে যেতে হবে।’
বেলা সাড়ে ১১টায় কৃষি অনুষদের করিডর থেকে সমাবর্তন উপলক্ষে আনন্দ শোভাযাত্রা বের করা হয়। এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক ঘুরে সমাবর্তনস্থলে গিয়ে শেষ হয়। এবারের সমাবর্তনে বাকৃবির ইতিহাসে সর্বোচ্চসংখ্যক কৃষি গ্র্যাজুয়েট অংশগ্রহণ করেন। এতে ৬ হাজার ৫২১ জন গ্র্যাজুয়েট অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে ৫৬ জন পিএইচডি, ১ হাজার ৫১৯ জন স্নাতকোত্তর এবং ৪ হাজার ৯৪৭ জন স্নাতক শিক্ষার্থী। এবারের সমাবর্তনে ২২৪ জন গ্র্যাজুয়েট স্বর্ণপদকের জন্য মনোনীত হন। তাঁদের মধ্যে সমাবর্তনে অংশ নেওয়া ২০১ জনকে পদক দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক লুৎফুল হাসান। এ সময় উপাচার্য বলেন, কৃষির সম্প্রসারণ এবং কৃষির সবুজ বিপ্লব আজ গতি পেয়েছে কৃষিবিদদের অবদানে। কৃষিবিদ হিসেবে তোমাদের দায়িত্ব অনেক। কৃষির সব সেক্টরে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, গ্র্যাজুয়েট, শিক্ষকসহ সবাই কাজ করে যাচ্ছেন।
সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আনুষ্ঠানিকভাবে সনদ গ্রহণের মাধ্যমে নবীন গ্র্যাজুয়েটরা কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করেন। আমাদের সকল কার্যক্রম কৃষিকে কেন্দ্র করে। কৃষির সম্ভাবনা অনেক বেশি। ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদদের প্রথম শ্রেণির মর্যাদা দেন। সেই ধারাবাহিকতায় কৃষির উন্নয়নে কৃষিবিদেরা কাজ করে যাচ্ছেন। বর্তমানে ধান উৎপাদনে বিশ্ব বাংলাদেশ তৃতীয়, পাট উৎপাদনে দ্বিতীয় এবং চা উৎপাদনে চতুর্থ। বর্তমানে সবজির উৎপাদন বেড়েছে প্রায় ৭ গুণ। আমাদের সামনে চ্যালেঞ্জ অনেক। সকল প্রতিবন্ধকতাকে মোকাবিলা করে আমাদের সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে।
নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় দুই সাংবাদিককে জিম্মি করে বেধড়ক মারধরের পর মুক্তিপণ আদায় করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা থেকে বাড়ি ফেরার পথে গাজীপুরে এই ঘটনা ঘটে। পরে সেখানে সড়কের পাশে তাঁদের ফেলে রেখে যায়।
৭ মিনিট আগেবাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র শ্রীপদ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী বলেছেন , দীর্ঘদিন সংখ্যালঘুদের ‘ইন্ডিয়ার দালাল’ ও ‘আওয়ামী লীগের দালাল’ আখ্যা দিয়ে রাজনীতি করা হয়েছে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আর জ্বালানো যাবে না।
২৮ মিনিট আগেবাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি পয়েন্টে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে এবং চোরাচালান বন্ধে বুলেটপ্রুফ গাড়ি নিয়ে টহল শুরু করেছে বিজিবি। আজ শুক্রবার দুপুর থেকে চোরাচালানের জোন বলে খ্যাত সীমান্ত সড়কের ৪২ নম্বর পিলার থেকে ৫৪ নম্বর পিলার পর্যন্ত আট কিলোমিটার এলাকায় টহল দিচ্ছেন বিজিবির
১ ঘণ্টা আগেবাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে