জামালপুর প্রতিনিধি
জামালপুর পৌরসভার বাসিন্দা হয়েও বর্ষা মৌসুমে ৬ মাস পানিবন্দী হয়ে দুর্বিষহ জীবনযাপন করতে হচ্ছে ফুলবাড়িয়া ও জঙ্গলপাড়ার প্রায় ৩ শতাধিক পরিবারকে। পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টিতে তলিয়ে যায় এলাকার সবগুলো রাস্তা ও বাড়িঘর।
এলাকাবাসী বলছে, নিয়মিত পৌরসভার কর দিয়েও মিলছে না কাঙ্খিত সেবা। তবে পৌর কর্তৃপক্ষের দাবি, বিষয়টি এতদিন তাদের জানা ছিল না। দ্রুত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা গ্রহণ করার আশ্বাস দিয়েছে তারা।
জামালপুর পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ফুলবাড়িয়া ও জঙ্গল পাড়া এলাকা। এই দুই পাড়ায় পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় শুধু বর্ষা মৌসুম নয়, সামান্য বৃষ্টি হলেই সড়ক পানির নিচে থাকে। একই সঙ্গে বাসা বাড়িতেও ঢুকে পড়ে পানি। ১০-১২ বছর ধরে দুই এলাকার চিত্র এটি। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন দুই গ্রামের ৩ শতাধিক পরিবার। এ দুর্ভোগ তাদের নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়ে।
ভুক্তভোগীরা বলেছেন, ঘরের মেঝেতেও হাঁটু পানি থাকে বছরের ৬ মাস। রান্নাবান্না করতে হয় বিছানার ওপর। ছেলে মেয়েদের হাঁটু বা কখনো কোমর পানি পেরিয়ে স্কুল কলেজে যেতে হয়। অনেক সময় বই-খাতা, জামা-কাপড় ভিজে ফিরতে হয় বাড়িতে। নিয়মিত ট্যাক্স পরিশোধ করেও সে অনুযায়ী সুযোগ-সুবিধা পান না তারা। এলাকার কাউন্সিলর বা মেয়র কোনো দিন সমস্যার খোঁজ নিতে আসেননি।
ফুলবাড়িয়া গ্রামের মৌসুমি আক্তার, এই দুই এলাকার মানুষের বাড়িঘর থেকে পানি নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা না থাকায় সামন্য বৃষ্টিতে চলাচলের রাস্তা ডুবে যায়। হাঁটু পানি পেরিয়ে চলাচল করতে হয়। বাড়িঘরে পানি থাকে বছরের ৬ মাস। এছাড়া সামান্য বৃষ্টি হলেই পানি জমে যায় ঘরের ভেতর। ছেলে মেয়েদের স্কুলে আসা যাওয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। পৌরসভার নির্বাচন এলেই প্রার্থীরা সমস্যা সমাধান করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে চলে যান। কিন্তু নির্বাচিত হওয়ার পর মেয়র বা কাউন্সিলররা আর কোনো খোঁজ নেন না।
জঙ্গলপাড়ার বাসিন্দা লাল মিয়া বলেন, ‘অনেক বার পৌরসভার মেয়রের কাছে গেছি। এলাকার কাউন্সিলরের কাছে সমস্যা সমাধানের কথা বলেছি। ওরা কোনো সমাধান করেনি। এভাবে আমরা বেঁচে আছি। কোনো বয়স্ক রোগী নেওয়া যায় না।’
জামালপুর পৌরসভার নির্বাহী কর্মকর্তা মো. হাফিজুর রহমান বলেন, ‘এ বিষয়ে আপনাদের মাধ্যমে আমরা অবগত হলাম। সংশ্লিষ্ট এলাকার জলাবদ্ধতা দূরীকরণের লক্ষ্য পৌরসভার পক্ষ থেকে যত দ্রুত সম্ভব আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
জামালপুর পৌরসভার বাসিন্দা হয়েও বর্ষা মৌসুমে ৬ মাস পানিবন্দী হয়ে দুর্বিষহ জীবনযাপন করতে হচ্ছে ফুলবাড়িয়া ও জঙ্গলপাড়ার প্রায় ৩ শতাধিক পরিবারকে। পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টিতে তলিয়ে যায় এলাকার সবগুলো রাস্তা ও বাড়িঘর।
এলাকাবাসী বলছে, নিয়মিত পৌরসভার কর দিয়েও মিলছে না কাঙ্খিত সেবা। তবে পৌর কর্তৃপক্ষের দাবি, বিষয়টি এতদিন তাদের জানা ছিল না। দ্রুত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা গ্রহণ করার আশ্বাস দিয়েছে তারা।
জামালপুর পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ফুলবাড়িয়া ও জঙ্গল পাড়া এলাকা। এই দুই পাড়ায় পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় শুধু বর্ষা মৌসুম নয়, সামান্য বৃষ্টি হলেই সড়ক পানির নিচে থাকে। একই সঙ্গে বাসা বাড়িতেও ঢুকে পড়ে পানি। ১০-১২ বছর ধরে দুই এলাকার চিত্র এটি। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন দুই গ্রামের ৩ শতাধিক পরিবার। এ দুর্ভোগ তাদের নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়ে।
ভুক্তভোগীরা বলেছেন, ঘরের মেঝেতেও হাঁটু পানি থাকে বছরের ৬ মাস। রান্নাবান্না করতে হয় বিছানার ওপর। ছেলে মেয়েদের হাঁটু বা কখনো কোমর পানি পেরিয়ে স্কুল কলেজে যেতে হয়। অনেক সময় বই-খাতা, জামা-কাপড় ভিজে ফিরতে হয় বাড়িতে। নিয়মিত ট্যাক্স পরিশোধ করেও সে অনুযায়ী সুযোগ-সুবিধা পান না তারা। এলাকার কাউন্সিলর বা মেয়র কোনো দিন সমস্যার খোঁজ নিতে আসেননি।
ফুলবাড়িয়া গ্রামের মৌসুমি আক্তার, এই দুই এলাকার মানুষের বাড়িঘর থেকে পানি নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা না থাকায় সামন্য বৃষ্টিতে চলাচলের রাস্তা ডুবে যায়। হাঁটু পানি পেরিয়ে চলাচল করতে হয়। বাড়িঘরে পানি থাকে বছরের ৬ মাস। এছাড়া সামান্য বৃষ্টি হলেই পানি জমে যায় ঘরের ভেতর। ছেলে মেয়েদের স্কুলে আসা যাওয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। পৌরসভার নির্বাচন এলেই প্রার্থীরা সমস্যা সমাধান করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে চলে যান। কিন্তু নির্বাচিত হওয়ার পর মেয়র বা কাউন্সিলররা আর কোনো খোঁজ নেন না।
জঙ্গলপাড়ার বাসিন্দা লাল মিয়া বলেন, ‘অনেক বার পৌরসভার মেয়রের কাছে গেছি। এলাকার কাউন্সিলরের কাছে সমস্যা সমাধানের কথা বলেছি। ওরা কোনো সমাধান করেনি। এভাবে আমরা বেঁচে আছি। কোনো বয়স্ক রোগী নেওয়া যায় না।’
জামালপুর পৌরসভার নির্বাহী কর্মকর্তা মো. হাফিজুর রহমান বলেন, ‘এ বিষয়ে আপনাদের মাধ্যমে আমরা অবগত হলাম। সংশ্লিষ্ট এলাকার জলাবদ্ধতা দূরীকরণের লক্ষ্য পৌরসভার পক্ষ থেকে যত দ্রুত সম্ভব আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
পশ্চিম শিবরামপুর কোম্পানি মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত কিশোরী দিনাজপুর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরেছে। এই ঘটনায় পুলিশ সুপারসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
১ মিনিট আগেপিস্তল–গুলিসহ বাগেরহাটের রামপালে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার উপজেলার কালীগঞ্জ বাজারের একটি রাইস মিল থেকে তাঁদের আটক করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে এক রাউন্ড পিস্তলের গুলি ও ২৫ রাউন্ড শটগানের গুলি উদ্ধার করা হয়। আজ (শনিবার) তাদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
২ মিনিট আগেজনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবিত উপসচিব পদে পদোন্নতির ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ কোটা প্রশাসন ক্যাডারের জন্য বরাদ্দ রাখা জুলাই বিপ্লবের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বলে মন্তব্য করেছেন আন্তক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের সমন্বয়ক ড. মুহম্মদ মফিজুর রহমান।
৪ মিনিট আগেখুলনার বটিয়াঘাটা উপজেলার বিরাট গ্রামের সুবিধাবঞ্চিত নারীদের জীবনে পরিবর্তনের আশা জাগাচ্ছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) শিক্ষার্থীদের উদ্যোগ ‘প্রজেক্ট সমৃদ্ধি’। পুরোনো কাপড় আর পাটের সৃজনশীল ব্যবহারের মাধ্যমে শুধু পরিবেশবান্ধব পণ্য তৈরি নয় নারীদের স্বাবলম্বী করার পথ দেখাচ্ছে। পাশাপাশি, শিশুদের সৃজনশীল
৫ মিনিট আগে