পাবনা প্রতিনিধি
পাবনার বেড়ায় ছাত্রদলের মিছিল থেকে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ দুই ঘণ্টাব্যাপী চলা সংঘর্ষ থামাতে ব্যর্থ হলে সেনাবাহিনীর তৎপরতায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। সংঘর্ষে অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন। আজ বুধবার (১ জানুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বেড়া বাজার এলাকার কাদের ডাক্তারের মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয় একাধিক সূত্রের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ছাত্রদলের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বেড়ায় বেশ কয়েকটি মিছিল বের হয়। দুপুরে দুইদিক থেকে আসা দু’টি মিছিল কাদের ডাক্তারের মোড়ে এসে পৌঁছালে ধাক্কা লাগাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে।
এরপর মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে উপজেলার পৌর এলাকার হাতিগাড়া ও বনগ্রাম সওদাগর পাড়ার মধ্যে এলাকাভিত্তিক সংঘর্ষে রূপ নেয়। এ সময় দেশীয় নানা অস্ত্র নিয়ে হামলা পাল্টা হামলা করে উভয় পক্ষ। পুলিশ পরিস্থিতি সামাল দিতে গেলে তাদের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়া লোকজন। সংঘর্ষ পৌর বাজারেও ছড়িয়ে পড়ে। পরবর্তীতে সেনাবাহিনী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
প্রাথমিকভাবে একাধিক সূত্র থেকে জানা গেছে, সংঘর্ষে লিপ্ত দুটি গ্রুপের একটির নেতৃত্বে ছিলেন বেড়া পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক মুরাদ হোসেন ও অন্যটির নেতৃত্বে ছিলেন পৌর ১ নং ওয়ার্ড ছাত্রদলের আহ্বায়ক প্রান্ত সওদাগর ও ২ নং ওয়ার্ড ছাত্রদলের আহ্বায়ক আবু বক্কর।
প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে চলা সংঘর্ষে বেড়া পৌর যুবদলের আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর মোল্লাসহ উভয় পক্ষের ৩০ নেতা–কর্মী আহত হয়েছেন। গুরুতর আহত বনগ্রাম মহল্লার রাহাত সওদাগর ও আবু হানিফকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
অন্যান্য আহতদের মধ্যে শাকিল (২২), তুষার সওদাগর (২৫), রাসেল (২৫), শাহজাহান (৩৮), আয়মান (২৬), মনিরুল (২২), কাওসার (২৭), ইমরান (২৯), সোলাইমান শেখ (৪৫), ইয়াছিনসহ (২০) অন্তত ত্রিশজন প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। আহতরা পৌর এলাকার বনগ্রাম হাতিগাড়া ও শেখপাড়া মহল্লার বাসিন্দা।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বেড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মোরশেদুল ইসলামের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর দুই প্লাটুন সদস্য ও বেড়া সাঁথিয়া ও আমিনপুর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন।
এ বিষয়ে বেড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অলিউর রহমান জানান, বেড়া-সাঁথিয়া, আমিনপুর থানার পুলিশ ও সেনাবাহিনীর দুই প্লাটুন সদস্য উপস্থিত হয়ে উভয় পক্ষকে ছত্রভঙ্গ করে দিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন। বর্তমান এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে।
তবে এই সংঘর্ষকে দলীয় ঘটনা নয় বলে দাবি করেছে ছাত্রদল। বেড়া পৌর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মানিক হোসেন বলেন, ‘দুই গ্রামের ছেলেদের মধ্যে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। পরে দুই দল গ্রামবাসী সংঘর্ষে জড়িয়ে পরে। এর সঙ্গে দলের কোনো সম্পর্ক নেই। মিছিলে একটু ধাক্কা লাগা থেকে এত বড় সংঘর্ষ হয়। এটা আমরা প্রত্যাশা করিনি।’
পাবনার বেড়ায় ছাত্রদলের মিছিল থেকে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ দুই ঘণ্টাব্যাপী চলা সংঘর্ষ থামাতে ব্যর্থ হলে সেনাবাহিনীর তৎপরতায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। সংঘর্ষে অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন। আজ বুধবার (১ জানুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বেড়া বাজার এলাকার কাদের ডাক্তারের মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয় একাধিক সূত্রের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ছাত্রদলের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বেড়ায় বেশ কয়েকটি মিছিল বের হয়। দুপুরে দুইদিক থেকে আসা দু’টি মিছিল কাদের ডাক্তারের মোড়ে এসে পৌঁছালে ধাক্কা লাগাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে।
এরপর মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে উপজেলার পৌর এলাকার হাতিগাড়া ও বনগ্রাম সওদাগর পাড়ার মধ্যে এলাকাভিত্তিক সংঘর্ষে রূপ নেয়। এ সময় দেশীয় নানা অস্ত্র নিয়ে হামলা পাল্টা হামলা করে উভয় পক্ষ। পুলিশ পরিস্থিতি সামাল দিতে গেলে তাদের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়া লোকজন। সংঘর্ষ পৌর বাজারেও ছড়িয়ে পড়ে। পরবর্তীতে সেনাবাহিনী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
প্রাথমিকভাবে একাধিক সূত্র থেকে জানা গেছে, সংঘর্ষে লিপ্ত দুটি গ্রুপের একটির নেতৃত্বে ছিলেন বেড়া পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক মুরাদ হোসেন ও অন্যটির নেতৃত্বে ছিলেন পৌর ১ নং ওয়ার্ড ছাত্রদলের আহ্বায়ক প্রান্ত সওদাগর ও ২ নং ওয়ার্ড ছাত্রদলের আহ্বায়ক আবু বক্কর।
প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে চলা সংঘর্ষে বেড়া পৌর যুবদলের আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর মোল্লাসহ উভয় পক্ষের ৩০ নেতা–কর্মী আহত হয়েছেন। গুরুতর আহত বনগ্রাম মহল্লার রাহাত সওদাগর ও আবু হানিফকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
অন্যান্য আহতদের মধ্যে শাকিল (২২), তুষার সওদাগর (২৫), রাসেল (২৫), শাহজাহান (৩৮), আয়মান (২৬), মনিরুল (২২), কাওসার (২৭), ইমরান (২৯), সোলাইমান শেখ (৪৫), ইয়াছিনসহ (২০) অন্তত ত্রিশজন প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। আহতরা পৌর এলাকার বনগ্রাম হাতিগাড়া ও শেখপাড়া মহল্লার বাসিন্দা।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বেড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মোরশেদুল ইসলামের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর দুই প্লাটুন সদস্য ও বেড়া সাঁথিয়া ও আমিনপুর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন।
এ বিষয়ে বেড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অলিউর রহমান জানান, বেড়া-সাঁথিয়া, আমিনপুর থানার পুলিশ ও সেনাবাহিনীর দুই প্লাটুন সদস্য উপস্থিত হয়ে উভয় পক্ষকে ছত্রভঙ্গ করে দিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন। বর্তমান এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে।
তবে এই সংঘর্ষকে দলীয় ঘটনা নয় বলে দাবি করেছে ছাত্রদল। বেড়া পৌর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মানিক হোসেন বলেন, ‘দুই গ্রামের ছেলেদের মধ্যে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। পরে দুই দল গ্রামবাসী সংঘর্ষে জড়িয়ে পরে। এর সঙ্গে দলের কোনো সম্পর্ক নেই। মিছিলে একটু ধাক্কা লাগা থেকে এত বড় সংঘর্ষ হয়। এটা আমরা প্রত্যাশা করিনি।’
পাবনার পূর্ব বনগ্রামে সাবেক স্বামী বাপ্পির ছুরিকাঘাতে বৈশাখী নামে এক নারী মারা গেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল শুক্রবার বিকেলে উপজেলার পুষ্পপাড়া পূর্ব বনগ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত বৈশাখী (২৬) একই গ্রামের আকরাম সরদারের মেয়ে...
১ মিনিট আগেসিলেটে বিপুল পরিমাণে চোরাই পণ্য জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ শনিবার সিলেট বিভাগের বিভিন্ন সীমান্তে অভিযান চালিয়ে এসব পণ্য জব্দ করা হয়।
৩ মিনিট আগেটানা তিন দিন তীব্র শীতের পর নীলফামারীতে তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আজ শনিবার সকালে দেখা মিলেছে সূর্যেরও। জেলার শ্রমজীবী ও নিম্ন আয়ের মানুষদের মধ্যে ফিরেছে স্বস্তি।
৭ মিনিট আগেবাগেরহাটের লুটন-ব্রিটিশ বাংলাদেশি হেল্পিং হ্যান্ড হাইস্কুল পরিদর্শন করেছেন নৌপরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন। আজ শনিবার সকালে তিনি সদর উপজেলার শ্রীঘাট...
১০ মিনিট আগে