ধামইরহাট (নওগাঁ) প্রতিনিধি
নওগাঁ ধামইরহাটের উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও পৌরসভার মেয়রসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আত্মগোপনে রয়েছেন। বৈষম্যবিরোধী কোটা আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে তাঁরা কার্যালয়ে আসছেন না। এতে সেবা না পেয়ে বিপাকে পড়ছেন নাগরিকেরা।
উপজেলার বিভিন্ন দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, সরকার পতনের দিন থেকে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আজাহার আলী দপ্তরে বসছেন না। উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র আমিনুল ইসলামসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের আওয়ামী লীগ সমর্থিত চেয়ারম্যান ও সদস্যদের একই অবস্থা। তাঁরা সরকার পতনের পর কে, কোথায় রয়েছেন কেউ বলতে পারছেন না। তাঁদের অনুপস্থিতে নাগরিক সেবা ব্যাহত হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান।
ধামইরহাট পৌর এলাকার বাসিন্দা মোখলেছুর রহমান জানান, ছেলের জন্মসনদের জন্য পৌরসভায় এসে দেখেন ফটকে তালা ঝুলছে। পরপর তিন দিন এসে দেখেন একই অবস্থা। এই কারণে ছেলের জন্মসনদ নিতে না পারায় বিপাকে পড়েছেন তিনি।
পৌর এলাকার আরেক বাসিন্দা লুৎফর রহমান জানান, পৌরসভা নির্বাচনের পর থেকে পরিবারের সঙ্গে ঢাকায় থাকেন মেয়র। মন চাইলে মাসে একবার আসেন এলাকায়। প্যানেল মেয়রদের দায়িত্ব দিয়ে চলে যান ঢাকায়। এ কারণে নাগরিক সুযোগ-সুবিধা থেকে পুরোপুরি বঞ্চিত ধামইরহাট পৌরসভা।
উপজেলার মালাহার এলাকার বাসিন্দা কামরুজ্জামান বলেন, ‘সরকারের দেওয়া গভীর নলকূপের বিষয়ে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের সঙ্গে আলাপ করতে কয়েকবার গিয়েছিলাম। কিন্তু এরই মধ্যে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে চেয়ারম্যানের লাপাত্তার কারণে উপজেলা পরিষদের সব কাজকর্ম বন্ধ থাকার বিষয় জানতে পেরে হতাশ হয়েছি।’
পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আমজাদ হোসেন বলেন, ‘চলতি মাসের ৫ তারিখে ল্যাপটপসহ পৌরসভার গুরুত্বপূর্ণ জিনিসপত্র ভেঙে চুরমার করে দুর্বৃত্তরা। একপর্যায়ে আগুনও ধরিয়ে দেয় তারা। তবে পৌরসভার কাজকর্ম সীমিত আকারে শুরু করা হয়েছে।’
উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মাজেদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার পতনের পর থেকে দাপ্তরিক কাজকর্ম চলমান রাখা হয়েছে।’ তবে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কার্যালয়ে কেন অনুপস্থিত তা তিনি জানেন না।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও পৌর মেয়রের মোবাইল ফোনের সংযোগ বন্ধ থাকায় তাঁদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
নওগাঁ ধামইরহাটের উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও পৌরসভার মেয়রসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আত্মগোপনে রয়েছেন। বৈষম্যবিরোধী কোটা আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে তাঁরা কার্যালয়ে আসছেন না। এতে সেবা না পেয়ে বিপাকে পড়ছেন নাগরিকেরা।
উপজেলার বিভিন্ন দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, সরকার পতনের দিন থেকে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আজাহার আলী দপ্তরে বসছেন না। উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র আমিনুল ইসলামসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের আওয়ামী লীগ সমর্থিত চেয়ারম্যান ও সদস্যদের একই অবস্থা। তাঁরা সরকার পতনের পর কে, কোথায় রয়েছেন কেউ বলতে পারছেন না। তাঁদের অনুপস্থিতে নাগরিক সেবা ব্যাহত হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান।
ধামইরহাট পৌর এলাকার বাসিন্দা মোখলেছুর রহমান জানান, ছেলের জন্মসনদের জন্য পৌরসভায় এসে দেখেন ফটকে তালা ঝুলছে। পরপর তিন দিন এসে দেখেন একই অবস্থা। এই কারণে ছেলের জন্মসনদ নিতে না পারায় বিপাকে পড়েছেন তিনি।
পৌর এলাকার আরেক বাসিন্দা লুৎফর রহমান জানান, পৌরসভা নির্বাচনের পর থেকে পরিবারের সঙ্গে ঢাকায় থাকেন মেয়র। মন চাইলে মাসে একবার আসেন এলাকায়। প্যানেল মেয়রদের দায়িত্ব দিয়ে চলে যান ঢাকায়। এ কারণে নাগরিক সুযোগ-সুবিধা থেকে পুরোপুরি বঞ্চিত ধামইরহাট পৌরসভা।
উপজেলার মালাহার এলাকার বাসিন্দা কামরুজ্জামান বলেন, ‘সরকারের দেওয়া গভীর নলকূপের বিষয়ে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের সঙ্গে আলাপ করতে কয়েকবার গিয়েছিলাম। কিন্তু এরই মধ্যে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে চেয়ারম্যানের লাপাত্তার কারণে উপজেলা পরিষদের সব কাজকর্ম বন্ধ থাকার বিষয় জানতে পেরে হতাশ হয়েছি।’
পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আমজাদ হোসেন বলেন, ‘চলতি মাসের ৫ তারিখে ল্যাপটপসহ পৌরসভার গুরুত্বপূর্ণ জিনিসপত্র ভেঙে চুরমার করে দুর্বৃত্তরা। একপর্যায়ে আগুনও ধরিয়ে দেয় তারা। তবে পৌরসভার কাজকর্ম সীমিত আকারে শুরু করা হয়েছে।’
উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মাজেদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার পতনের পর থেকে দাপ্তরিক কাজকর্ম চলমান রাখা হয়েছে।’ তবে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কার্যালয়ে কেন অনুপস্থিত তা তিনি জানেন না।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও পৌর মেয়রের মোবাইল ফোনের সংযোগ বন্ধ থাকায় তাঁদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৩ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৩ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৩ ঘণ্টা আগে