নওগাঁ প্রতিনিধি
দলিল লেখকদের টানা ধর্মঘটে নওগাঁয় বন্ধ রয়েছে জমির দলিল নিবন্ধন ও সম্পাদনের কাজ। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন সেবাগ্রহীতারা। সংশ্লিষ্টদের মতে, জেলা রেজিস্ট্রার ও সদর উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রারের সঙ্গে দলিল লেখকদের দ্বন্দ্বে এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।
১ ফেব্রুয়ারি থেকে জেলা রেজিস্ট্রার ও সদর উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের নবনির্মিত ভবন এলাকায় দলিল লেখকদের বসার স্থান (সেরেস্তা) না দেওয়ার প্রতিবাদে এ ধর্মঘট শুরু করেন দলিল লেখকেরা।
নওগাঁ দলিল লেখক সমিতির সভাপতি টিপু হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পূর্বের মতো নতুন সাব-রেজিস্ট্রার ভবনের সামনের এলাকায় সেরেস্তা করতে চাচ্ছি। কিন্তু আমাদের বাধা দেওয়া হচ্ছে। অথচ সারা দেশে সব সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয় চত্বরেই দলিল লেখকদের সেরেস্তা রয়েছে। সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয় এক জায়গায় আর দলিল লেখকদের সেরেস্তা আরেক জায়গায় হলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার মুখে পড়তে হয়। এ জন্য আমরা ধর্মঘট পালন করছি।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জেলা রেজিস্ট্রার ও সদর উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের নবনির্মিত ভবন ও চত্বরে দলিল লেখকদের বসার স্থান (সেরেস্তা) না দেওয়ার প্রতিবাদে সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে নিবন্ধিত দলিল লেখকেরা ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ধর্মঘট পালন করছেন। এ জন্য জমি বেচাকেনা বন্ধ হয়ে গেছে। রেজিস্ট্রার ভবন অথবা তাঁর আশপাশে সেরেস্তা চেয়ে দলিল লেখক সমিতির পক্ষ থেকে জেলা রেজিস্ট্রার ও সাব-রেজিস্ট্রারের কাছে আবেদন করা হয়েছে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দলিল লেখকদের সেরেস্তা দিতে অস্বীকৃতি জানান। এতে ভোগান্তিতে পড়েছে জমি ক্রয়-বিক্রয়ে ইচ্ছুক মানুষেরা।
সরেজমিন দেখা যায়, সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে দলিল লেখকদের কোনো উপস্থিতি নেই। কাজ না থাকায় অলস সময় পার করছেন অফিসের কয়েকজন কর্মচারী। তাঁরা জানান, লেখকদের ধর্মঘটের কারণে নিবন্ধন ও সম্পাদক কাজ বন্ধ আছে।
শৈলগাছীর বাসিন্দা আনোয়ারা খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনেক দিন ধরে দলিল লেখার মানুষ পাচ্ছি না। অফিসে এসে এসে ঘুরে যেতে হচ্ছে। কেউই দলিল লিখতে চাচ্ছে না। বড় সমস্যায় পড়েছি।’
উকিলপাড়া এলাকার বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিজের প্রয়োজনে জমি বিক্রি করতে হবে। এ জন্য ক্রেতাও পেয়েছি। তবে দলিল লেখকদের ধর্মঘটের কারণে ১৫ দিন ধরে ঘুরতে হচ্ছে। তাঁরা কেউ দলিল লিখছেন না।’
এ ব্যাপারে জেলা রেজিস্ট্রার শরিফ তরফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দলিল লেখকেরা সরকারি কোনো কর্মচারী-কর্মকর্তা নয়। আইন অনুযায়ী একটা সরকারি কার্যালয়ে দলিল লেখকদের সেরেস্তা করতে দেওয়ার এখতিয়ার আমার নেই। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি পেলে সেরেস্তা করতে দেওয়া যাবে।’
দলিল লেখকদের টানা ধর্মঘটে নওগাঁয় বন্ধ রয়েছে জমির দলিল নিবন্ধন ও সম্পাদনের কাজ। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন সেবাগ্রহীতারা। সংশ্লিষ্টদের মতে, জেলা রেজিস্ট্রার ও সদর উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রারের সঙ্গে দলিল লেখকদের দ্বন্দ্বে এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।
১ ফেব্রুয়ারি থেকে জেলা রেজিস্ট্রার ও সদর উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের নবনির্মিত ভবন এলাকায় দলিল লেখকদের বসার স্থান (সেরেস্তা) না দেওয়ার প্রতিবাদে এ ধর্মঘট শুরু করেন দলিল লেখকেরা।
নওগাঁ দলিল লেখক সমিতির সভাপতি টিপু হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পূর্বের মতো নতুন সাব-রেজিস্ট্রার ভবনের সামনের এলাকায় সেরেস্তা করতে চাচ্ছি। কিন্তু আমাদের বাধা দেওয়া হচ্ছে। অথচ সারা দেশে সব সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয় চত্বরেই দলিল লেখকদের সেরেস্তা রয়েছে। সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয় এক জায়গায় আর দলিল লেখকদের সেরেস্তা আরেক জায়গায় হলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার মুখে পড়তে হয়। এ জন্য আমরা ধর্মঘট পালন করছি।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জেলা রেজিস্ট্রার ও সদর উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের নবনির্মিত ভবন ও চত্বরে দলিল লেখকদের বসার স্থান (সেরেস্তা) না দেওয়ার প্রতিবাদে সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে নিবন্ধিত দলিল লেখকেরা ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ধর্মঘট পালন করছেন। এ জন্য জমি বেচাকেনা বন্ধ হয়ে গেছে। রেজিস্ট্রার ভবন অথবা তাঁর আশপাশে সেরেস্তা চেয়ে দলিল লেখক সমিতির পক্ষ থেকে জেলা রেজিস্ট্রার ও সাব-রেজিস্ট্রারের কাছে আবেদন করা হয়েছে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দলিল লেখকদের সেরেস্তা দিতে অস্বীকৃতি জানান। এতে ভোগান্তিতে পড়েছে জমি ক্রয়-বিক্রয়ে ইচ্ছুক মানুষেরা।
সরেজমিন দেখা যায়, সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে দলিল লেখকদের কোনো উপস্থিতি নেই। কাজ না থাকায় অলস সময় পার করছেন অফিসের কয়েকজন কর্মচারী। তাঁরা জানান, লেখকদের ধর্মঘটের কারণে নিবন্ধন ও সম্পাদক কাজ বন্ধ আছে।
শৈলগাছীর বাসিন্দা আনোয়ারা খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনেক দিন ধরে দলিল লেখার মানুষ পাচ্ছি না। অফিসে এসে এসে ঘুরে যেতে হচ্ছে। কেউই দলিল লিখতে চাচ্ছে না। বড় সমস্যায় পড়েছি।’
উকিলপাড়া এলাকার বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিজের প্রয়োজনে জমি বিক্রি করতে হবে। এ জন্য ক্রেতাও পেয়েছি। তবে দলিল লেখকদের ধর্মঘটের কারণে ১৫ দিন ধরে ঘুরতে হচ্ছে। তাঁরা কেউ দলিল লিখছেন না।’
এ ব্যাপারে জেলা রেজিস্ট্রার শরিফ তরফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দলিল লেখকেরা সরকারি কোনো কর্মচারী-কর্মকর্তা নয়। আইন অনুযায়ী একটা সরকারি কার্যালয়ে দলিল লেখকদের সেরেস্তা করতে দেওয়ার এখতিয়ার আমার নেই। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি পেলে সেরেস্তা করতে দেওয়া যাবে।’
বাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
১ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
২০ মিনিট আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
৪৪ মিনিট আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগে