সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের পর সহকর্মীকে মারধর করতে দেখে উচ্চস্বরে ডাকাডাকির সময় হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান মাসুদ রানা নামের এক শিক্ষক। এ ঘটনায় বিএনপি নেতা ও তাঁর ছেলেসহ ১৩ জনের নাম উল্লেখ করে ওই শিক্ষকের স্ত্রী হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
পুলিশ বলছে, মাসুদ রানার মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে তাঁর পরিবার, প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা ভিন্ন তথ্য দিয়েছেন। প্রাথমিক সুরতহাল প্রতিবেদনেও মরদেহে মারধরের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। চিকিৎসকের ছাড়পত্র ও মামলার এজাহারেও উল্লেখ করা হয়েছে তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ হৃদ্রোগে আক্রান্ত ছিলেন।
এই হত্যা মামলার আসামিরা হলেন—কামারখন্দ উপজেলার রায়দৌলতপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান প্রামাণিক, তাঁর ছেলে রুবেল প্রামাণিক, লুৎফর রহমানের ভাই ছামাদ প্রামাণিক, সানোয়ার প্রামাণিক, ভাতিজা হাসান প্রামাণিক, বাবু প্রামাণিক, আরিফ প্রামাণিকসহ ১৩ জন।
গত বুধবার (৫ জুন) রাত সাড়ে ৯টার দিকে কামারখন্দ উপজেলার রায় দৌলতপুর ইউনিয়নের বলরামপুর বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মাসুদ রানা (৪৬) কামারখন্দ উপজেলার রায়দৌলতপুর দক্ষিণপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুল মান্নানের ছেলে ও স্থানীয় শ্যালবরিষা বি. ইউ. কে উচ্চ বিদ্যালয়ের গণিতের সহকারী শিক্ষক ছিলেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ব্যবসায়ী সজীব বলেন, কামারখন্দ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চশমা প্রতীকের পরাজিত ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী সেলিম রেজার সমর্থক ছিলেন শিক্ষক মাসুদ রানা। অন্যদিকে রায় দৌলতপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি লুৎফর রহমানের স্বজনরা তালা প্রতীকের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী হাফিজুর রহমানের সমর্থক ছিলেন। ৫ জুন নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পর বুধবার রাত ১১টার দিকে শিক্ষক মাসুদ ও তাঁর সহকর্মী শিশিরকে নিয়েমোটরসাইকেলে ফিরছিলেন। বলরামপুর বাজারে এসে তাঁরা দুজনই অপি জুয়েলার্সে বসে নির্বাচনের সর্বশেষ বিষয় নিয়ে আলাপ-আলোচনা করছিলেন।
ব্যবসায়ী সজীব আরও বলেন, এ সময় রায় দৌলতপুর দক্ষিণপাড়া প্রামাণিক গোষ্ঠীর বাবু, আরিফ, আমিরুল, আরাফাত, জিন্নাহ, রাব্বানীসহ ৭-৮ জন তালা প্রতীকের সমর্থক পরিকল্পিতভাবে বাজারে এসে অবস্থা নেন এবং জুয়েলার্সের দোকান থেকে শিক্ষক মাসুদ, শিশির ও প্রিন্সকে বের করে আনেন রাস্তার ওপর। এরপর শিশিরের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় তাঁদের বাঁধা দেওয়ার চেষ্টা করলেও প্রিন্সকে মারধরে করেন তাঁরা। তবে মাসুদ মাস্টারকে কেউ মারধর করেনি।
পরে স্থানীয়রা এগিয়ে আসলে তাঁরা দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে চলে যান। তখন অনেক উচ্চস্বরে চিৎকার করে ডাকাডাকি করেন মাসুদ মাস্টার। এরপর কিছুক্ষণ পরই বাইপাস সার্জারি করা শিক্ষক মাসুদ রিপনের কোলে ঢলে পড়েন। স্থানীয়রা তাঁকে দ্রুত হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
একই ঘটনায় মারধরের শিকার হন দৈনিক সময়ের খবর পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম প্রিন্স ও কামারখন্দ উপজেলা প্রতিনিধি শিশির আকন্দ। তাঁরা দুজন প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। তাঁরা দুজন জানিয়েছেন, ঘটনার সময় বিএনপি নেতা লুৎফর রহমান উপস্থিত ছিলেন না।
এ বিষয়ে রায় দৌলতপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি লুৎফর রহমান বলেন, ‘মাসুদ রানা হৃদ্রোগে ভুগছিলেন। বাইপাস সার্জারি থাকা সত্ত্বেও তিনি দিনভর ভোটকেন্দ্রে দৌড়ঝাঁপ করেছেন। রাতে বাড়ি ফেরার পথে বলরামপুর বাজারে তাহের মেম্বারসহ স্থানীয়দের সামনে স্ট্রোক করে মারা গেছেন শুনেছি। আমার ভাই আব্দুস সামাদ সরকারি দলের সমর্থক হলেও আমার দল নির্বাচনে অংশ নেয়নি। মাসুদ রানার ঘটনা নিয়ে আমাদের রাজনৈতিকভাবে হেয় করার অপচেষ্টা চলছে।’
স্থানীয় ইউপি সদস্য আবু তাহের বলেন, ‘ওই দিন আসলে মাসুদ মাস্টারের সঙ্গে কোনো ঘটনাই ছিল না। অন্যের ঘটনা নিয়ে ডাকাডাকি করার কারণে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। আমরা ঘটনারস্থল থেকেই তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাই। তবে বাদীর মামলায় লুৎফর রহমানের নাম উল্লেখ করা ঠিক হয়নি। কারণ সেই সময় লুৎফর রহমান বা তাঁর ছেলে কেউ ছিল না। মাসুদ রানা বাইপাস সার্জারি করা রোগী ছিলেন।’
সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. ফয়সাল আহম্মেদ বলেন, ‘ওই দিন রাতে মাসুদ মাস্টারকে হাসপাতালে আনার পথেই তিনি মারা গেছেন। তাঁর হৃদ্রোগ ছিল, বাইপাস সার্জারি করা। তবে তাঁর শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাইনি।’
কামারখন্দ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘প্রতিপক্ষ লোকজনের আঘাতে শিক্ষক মাসুদ রানা নিহত হয়েছেন উল্লেখ করে তার স্ত্রী নাজমা খাতুন বাদী হয়ে কামারখন্দ থানায় মামলার অভিযোগ দায়ের করেছেন। তবে এটি হত্যা নাকি স্বাভাবিক মৃত্যু ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।’
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের পর সহকর্মীকে মারধর করতে দেখে উচ্চস্বরে ডাকাডাকির সময় হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান মাসুদ রানা নামের এক শিক্ষক। এ ঘটনায় বিএনপি নেতা ও তাঁর ছেলেসহ ১৩ জনের নাম উল্লেখ করে ওই শিক্ষকের স্ত্রী হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
পুলিশ বলছে, মাসুদ রানার মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে তাঁর পরিবার, প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা ভিন্ন তথ্য দিয়েছেন। প্রাথমিক সুরতহাল প্রতিবেদনেও মরদেহে মারধরের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। চিকিৎসকের ছাড়পত্র ও মামলার এজাহারেও উল্লেখ করা হয়েছে তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ হৃদ্রোগে আক্রান্ত ছিলেন।
এই হত্যা মামলার আসামিরা হলেন—কামারখন্দ উপজেলার রায়দৌলতপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান প্রামাণিক, তাঁর ছেলে রুবেল প্রামাণিক, লুৎফর রহমানের ভাই ছামাদ প্রামাণিক, সানোয়ার প্রামাণিক, ভাতিজা হাসান প্রামাণিক, বাবু প্রামাণিক, আরিফ প্রামাণিকসহ ১৩ জন।
গত বুধবার (৫ জুন) রাত সাড়ে ৯টার দিকে কামারখন্দ উপজেলার রায় দৌলতপুর ইউনিয়নের বলরামপুর বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মাসুদ রানা (৪৬) কামারখন্দ উপজেলার রায়দৌলতপুর দক্ষিণপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুল মান্নানের ছেলে ও স্থানীয় শ্যালবরিষা বি. ইউ. কে উচ্চ বিদ্যালয়ের গণিতের সহকারী শিক্ষক ছিলেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ব্যবসায়ী সজীব বলেন, কামারখন্দ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চশমা প্রতীকের পরাজিত ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী সেলিম রেজার সমর্থক ছিলেন শিক্ষক মাসুদ রানা। অন্যদিকে রায় দৌলতপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি লুৎফর রহমানের স্বজনরা তালা প্রতীকের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী হাফিজুর রহমানের সমর্থক ছিলেন। ৫ জুন নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পর বুধবার রাত ১১টার দিকে শিক্ষক মাসুদ ও তাঁর সহকর্মী শিশিরকে নিয়েমোটরসাইকেলে ফিরছিলেন। বলরামপুর বাজারে এসে তাঁরা দুজনই অপি জুয়েলার্সে বসে নির্বাচনের সর্বশেষ বিষয় নিয়ে আলাপ-আলোচনা করছিলেন।
ব্যবসায়ী সজীব আরও বলেন, এ সময় রায় দৌলতপুর দক্ষিণপাড়া প্রামাণিক গোষ্ঠীর বাবু, আরিফ, আমিরুল, আরাফাত, জিন্নাহ, রাব্বানীসহ ৭-৮ জন তালা প্রতীকের সমর্থক পরিকল্পিতভাবে বাজারে এসে অবস্থা নেন এবং জুয়েলার্সের দোকান থেকে শিক্ষক মাসুদ, শিশির ও প্রিন্সকে বের করে আনেন রাস্তার ওপর। এরপর শিশিরের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় তাঁদের বাঁধা দেওয়ার চেষ্টা করলেও প্রিন্সকে মারধরে করেন তাঁরা। তবে মাসুদ মাস্টারকে কেউ মারধর করেনি।
পরে স্থানীয়রা এগিয়ে আসলে তাঁরা দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে চলে যান। তখন অনেক উচ্চস্বরে চিৎকার করে ডাকাডাকি করেন মাসুদ মাস্টার। এরপর কিছুক্ষণ পরই বাইপাস সার্জারি করা শিক্ষক মাসুদ রিপনের কোলে ঢলে পড়েন। স্থানীয়রা তাঁকে দ্রুত হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
একই ঘটনায় মারধরের শিকার হন দৈনিক সময়ের খবর পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম প্রিন্স ও কামারখন্দ উপজেলা প্রতিনিধি শিশির আকন্দ। তাঁরা দুজন প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। তাঁরা দুজন জানিয়েছেন, ঘটনার সময় বিএনপি নেতা লুৎফর রহমান উপস্থিত ছিলেন না।
এ বিষয়ে রায় দৌলতপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি লুৎফর রহমান বলেন, ‘মাসুদ রানা হৃদ্রোগে ভুগছিলেন। বাইপাস সার্জারি থাকা সত্ত্বেও তিনি দিনভর ভোটকেন্দ্রে দৌড়ঝাঁপ করেছেন। রাতে বাড়ি ফেরার পথে বলরামপুর বাজারে তাহের মেম্বারসহ স্থানীয়দের সামনে স্ট্রোক করে মারা গেছেন শুনেছি। আমার ভাই আব্দুস সামাদ সরকারি দলের সমর্থক হলেও আমার দল নির্বাচনে অংশ নেয়নি। মাসুদ রানার ঘটনা নিয়ে আমাদের রাজনৈতিকভাবে হেয় করার অপচেষ্টা চলছে।’
স্থানীয় ইউপি সদস্য আবু তাহের বলেন, ‘ওই দিন আসলে মাসুদ মাস্টারের সঙ্গে কোনো ঘটনাই ছিল না। অন্যের ঘটনা নিয়ে ডাকাডাকি করার কারণে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। আমরা ঘটনারস্থল থেকেই তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাই। তবে বাদীর মামলায় লুৎফর রহমানের নাম উল্লেখ করা ঠিক হয়নি। কারণ সেই সময় লুৎফর রহমান বা তাঁর ছেলে কেউ ছিল না। মাসুদ রানা বাইপাস সার্জারি করা রোগী ছিলেন।’
সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. ফয়সাল আহম্মেদ বলেন, ‘ওই দিন রাতে মাসুদ মাস্টারকে হাসপাতালে আনার পথেই তিনি মারা গেছেন। তাঁর হৃদ্রোগ ছিল, বাইপাস সার্জারি করা। তবে তাঁর শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাইনি।’
কামারখন্দ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘প্রতিপক্ষ লোকজনের আঘাতে শিক্ষক মাসুদ রানা নিহত হয়েছেন উল্লেখ করে তার স্ত্রী নাজমা খাতুন বাদী হয়ে কামারখন্দ থানায় মামলার অভিযোগ দায়ের করেছেন। তবে এটি হত্যা নাকি স্বাভাবিক মৃত্যু ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।’
রাজশাহীর বাঘা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ফকরুল হাসান বাবলুর বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাতে উপজেলার পাকুড়িয়া ইউনিয়নের কেশবপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে বাড়ির আশপাশে তল্লাশি চালিয়ে তিনটি বিস্ফোরিত ও ছয়টি ককটেল সদৃশ বস্তু উদ্ধার করেছে।
১৭ মিনিট আগেজাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের নাতি বাবুল কাজী (৫৯) দগ্ধের ঘটনায় ১৬ সদস্যের মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ডা. মো. মারুফুল ইসলাম।
৪০ মিনিট আগেকক্সবাজারের চকরিয়া পৌরসভায় বিয়ের আট মাসের মাথায় স্বামীর হাতে ছুরিকাঘাতে তরুণী গৃহবধূ উম্মে হাফ্সা তুহির (১৮) মৃত্যুর ঘটনায় পাঁচজনের নামে মামলা করা হয়েছে। মামলায় আরও দু-তিনজনকে অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার মধ্যরাতে চকরিয়া থানায় মামলাটি করা হয়। এ ঘটনায় তাঁর স্বামীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলি
৪২ মিনিট আগেফরিদপুরের নগরকান্দায় ওয়াজ মাহফিলে ডেকে নিয়ে এক তরুণকে মারধরের ঘটনায় দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে থানার ওসিসহ ২০ জন আহত হয়েছে। আজ শনিবার সকাল ৮টায় নগরকান্দা পৌরসভার মীরাকান্দা ও পার্শ্ববর্তী ফুলসূতি ইউনিয়নের সলিথা গ্রামবাসীর মধ্যে এই সংঘর্ষ হয়।
২ ঘণ্টা আগে