চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে ফরমালিন পরীক্ষা ছাড়াই ঢুকছে ভারতীয় ফল। অনেকে ভুয়া সনদ দিয়ে পানামায় ভারতীয় ফলের ট্রাক খালাস করে দেশের বিভিন্ন জেলায় পাঠিয়ে দিচ্ছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে, ফরমালিন মেশানো ফল বা যে কোনো খাদ্য খেলে মানবদেহের অনেক ক্ষতি হবে। হতে পারে মরণব্যাধি ক্যানসারসহ বিভিন্ন জটিল ও কঠিন রোগ।
সরেজমিনে সোনামসজিদ স্থলবন্দর ঘুরে দেখা গেছে, ভারতের পাঞ্জাব, কাশির, নাসিক, নাগপুর, দিল্লিসহ বিভিন্ন প্রদেশ থেকে ফল বোঝায় ট্রাক আসছে। আর ভারতের মহাদীপুর স্থলবন্দরে পৌঁছাতে সময় লাগছে ৮-১০ দিন। তারপরও ভারতীয় ফল অক্ষত দেখা যায়। এর আগে স্থলবন্দরে ফরমালিন পরীক্ষা করার জন্য একটি পরীক্ষাগার ছিল। পরীক্ষাগার থেকে ফরমালিন পরীক্ষা করে সনদ দেওয়া হতো। কিন্তু বর্তমানে স্থলবন্দর এলাকায় কোনো ফরমালিন পরীক্ষাগার নেই। তবে স্থলবন্দর কাস্টমস বলছে, তারা ফরমালিন পরীক্ষার সনদ হাতে পেলে ফলের ট্রাক ছাড় দিচ্ছে।
তবে অভিযোগ উঠেছে, কোনো রকম ফরমালিন পরীক্ষা ছাড়াই টাকার বিনিময়ে মিলছে সনদ। এ সনদ দিচ্ছে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে অবস্থিত উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্র। কিন্তু উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্র কর্তৃপক্ষ অভিযোগটি অস্বীকার করেছে।
শিবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আরএমও ডা. আজিজুল হক সুইট বলেন, ফরমালিন মানবদেহের জন্য সম্পূর্ণ নিষেধ। ফরমালিনযুক্ত খাবার বা ফল খেলে লিভার ক্যানসার, যক্ষ্মাসহ মরণব্যাধি রোগ হওয়া আবশ্যক। তাই স্বাস্থ্য বিভাগ ফরমালিনকে একদম নিষেধ করেছে।
এ বিষয়ে উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপসহকারী কর্মকর্তা খন্দকার আব্দুল হাই বলেন, আমরা শুধু গম, ভুট্টা, চাল, পেঁয়াজ ও ফলের রোগ-পোকামাকড় আছে কি না তা নিশ্চয়তা করি। এরপর সনদ দেই। এ ছাড়া আমাদের এখানে ফরমালিন পরীক্ষা করার জন্য যন্ত্রাংশ নেই। তাহলে ফরমালিন পরীক্ষার সনদ কীভাবে দেব?
সোনামসজিদ স্থলবন্দর কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম বলেন, ফরমালিন পরীক্ষার করার জন্য আমাদের কোনো নীতিমালা নেই। আমদানিকারকরা ফরমালিন পরীক্ষার সনদ আমাদের দেয়। তাই দেখে ফলের ট্রাক ছাড়ে দেওয়া হয়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে ফরমালিন পরীক্ষা ছাড়াই ঢুকছে ভারতীয় ফল। অনেকে ভুয়া সনদ দিয়ে পানামায় ভারতীয় ফলের ট্রাক খালাস করে দেশের বিভিন্ন জেলায় পাঠিয়ে দিচ্ছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে, ফরমালিন মেশানো ফল বা যে কোনো খাদ্য খেলে মানবদেহের অনেক ক্ষতি হবে। হতে পারে মরণব্যাধি ক্যানসারসহ বিভিন্ন জটিল ও কঠিন রোগ।
সরেজমিনে সোনামসজিদ স্থলবন্দর ঘুরে দেখা গেছে, ভারতের পাঞ্জাব, কাশির, নাসিক, নাগপুর, দিল্লিসহ বিভিন্ন প্রদেশ থেকে ফল বোঝায় ট্রাক আসছে। আর ভারতের মহাদীপুর স্থলবন্দরে পৌঁছাতে সময় লাগছে ৮-১০ দিন। তারপরও ভারতীয় ফল অক্ষত দেখা যায়। এর আগে স্থলবন্দরে ফরমালিন পরীক্ষা করার জন্য একটি পরীক্ষাগার ছিল। পরীক্ষাগার থেকে ফরমালিন পরীক্ষা করে সনদ দেওয়া হতো। কিন্তু বর্তমানে স্থলবন্দর এলাকায় কোনো ফরমালিন পরীক্ষাগার নেই। তবে স্থলবন্দর কাস্টমস বলছে, তারা ফরমালিন পরীক্ষার সনদ হাতে পেলে ফলের ট্রাক ছাড় দিচ্ছে।
তবে অভিযোগ উঠেছে, কোনো রকম ফরমালিন পরীক্ষা ছাড়াই টাকার বিনিময়ে মিলছে সনদ। এ সনদ দিচ্ছে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে অবস্থিত উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্র। কিন্তু উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্র কর্তৃপক্ষ অভিযোগটি অস্বীকার করেছে।
শিবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আরএমও ডা. আজিজুল হক সুইট বলেন, ফরমালিন মানবদেহের জন্য সম্পূর্ণ নিষেধ। ফরমালিনযুক্ত খাবার বা ফল খেলে লিভার ক্যানসার, যক্ষ্মাসহ মরণব্যাধি রোগ হওয়া আবশ্যক। তাই স্বাস্থ্য বিভাগ ফরমালিনকে একদম নিষেধ করেছে।
এ বিষয়ে উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপসহকারী কর্মকর্তা খন্দকার আব্দুল হাই বলেন, আমরা শুধু গম, ভুট্টা, চাল, পেঁয়াজ ও ফলের রোগ-পোকামাকড় আছে কি না তা নিশ্চয়তা করি। এরপর সনদ দেই। এ ছাড়া আমাদের এখানে ফরমালিন পরীক্ষা করার জন্য যন্ত্রাংশ নেই। তাহলে ফরমালিন পরীক্ষার সনদ কীভাবে দেব?
সোনামসজিদ স্থলবন্দর কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম বলেন, ফরমালিন পরীক্ষার করার জন্য আমাদের কোনো নীতিমালা নেই। আমদানিকারকরা ফরমালিন পরীক্ষার সনদ আমাদের দেয়। তাই দেখে ফলের ট্রাক ছাড়ে দেওয়া হয়।
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নে আই আর খান জুট মিলে অগ্নিকাণ্ডে মজুত করা বিপুলপরিমাণে পাট পুড়ে গেছে। ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট এক ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। অগ্নিকাণ্ডে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগেনোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরফকিরা ইউনিয়নে দুর্গম চরাঞ্চল দিয়ারা বালুয়া গুচ্ছগ্রামে চাঁদা না পেয়ে ছুরিকাঘাতে ইউনুছ আলী এরশাদ (৩৯) নামের এক যুবককে হত্যার অভিযোগ উঠেছে কয়েকজনের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় তিনজন আহত হয়েছেন।
৩৭ মিনিট আগেগোলাম মোস্তফা। বয়স ৩৫ বছর। পঙ্গু হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (নিটোর) চিকিৎসাধীন। গুলিতে তাঁর ডান হাতের কবজি থেকে কনুই পর্যন্ত হাড় ভেঙে কয়েক টুকরা হয়েছিল। গত ২৩ জুলাই ভর্তি হওয়ার পর থেকে হাতে ১০ বার অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। পেশায় নিরাপত্তাকর্মী মোস্তফা গুলিব
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও বরিশাল-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপুকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৭ ঘণ্টা আগে