শাহীন রহমান, পাবনা
পাবনা সরকারি গ্রন্থাগারে বই পড়ার পরিবর্তে ইন্টারনেটে গেমস আর বাজে সাইট ব্রাউজ করছে কোমলমতি স্কুল শিক্ষার্থীরা। ফ্রি ইন্টারনেট পেয়ে মোবাইলে অনৈতিক বিষয়ে দিনদিন আসক্ত হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। পাঠকের নামে আসা ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের চেঁচামেচিতে নষ্ট হচ্ছে লাইব্রেরির পরিবেশ। কর্তৃপক্ষের নজরদারির অভাবে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন সচেতন সমাজের মানুষজন।
আজ বুধবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে দায়িত্বশীল কেউ নাই। কয়েকজন শিক্ষার্থী মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহার করে গেমস খেলছে এবং বাজে সাইট দেখছে। এরা কেউই বই বা পত্রিকা পড়ছে না। তাদের কারও সামনেই বই নেই। কিছুক্ষণ পর লাইব্রেরির একজন কর্মচারী ইমদাদুল হককে পাশের কক্ষে পাওয়া গেল। তাঁকে বিষয়টি জানানো হলে তিনি ওই সব শিক্ষার্থীদের লাইব্রেরি থেকে বের করে দেন।
আলাপকালে ওই শিক্ষার্থীরা জানান, তারা শহরের আশপাশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী। ফ্রি ইন্টারনেট পেয়ে প্রায়ই তারা লাইব্রেরিতে আসে। বসে গল্প করে আর ইন্টারনেট ব্রাউজ করে গেমস খেলে। বই পড়তে মন চায় না বলেও জানান তারা।
লাইব্রেরিতে আসা জামিল হোসেন (৩৭) নামে একজন পাঠক বলেন, এখানে কয়েকজন ছেলে এসে মোবাইলে গেমস খেলছে, বাজে সাইট দেখছে এবং চেঁচামেচি করছে। তাদের কারণে লাইব্রেরিতে পড়ার পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। তাদের ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
এ বিষয়ে সহকারী লাইব্রেরিয়ান এনামুল হক মোবাইলে বলেন, আমি লাঞ্চের জন্য বাসায় এসেছি। পাঠকেরা লাইব্রেরিতে খুবই কম আসেন। সরকারি সিদ্ধান্তে পাঠকদের সুবিধার্থে ইন্টারনেট সংযোগ দেওয়া হয়েছে। পাঠকেরা ফ্রি ইন্টারনেট পেয়ে ব্রাউজ করেন। তবে আমরা খেয়াল রাখার চেষ্টা করি তাঁরা যেন অনৈতিক কিছু না দেখেন।
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) পাবনা জেলা শাখার সভাপতি আব্দুল মতীন খান বলেন, এক সময় পাবনা সরকারি গ্রন্থাগারে ব্যাপকসংখ্যক পাঠক ছিল। বর্তমানে যে জায়গায় সরকারি লাইব্রেরি করা হয়েছে তাও সেটা শহরের বাইরে। এতে পাবনার মানুষ লাইব্রেরির সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। বর্তমানে সেখানে পাঠক কম হবে এটাই স্বাভাবিক।
আব্দুল মতীন খান আরও বলেন, পাঠক ধরে রাখার জন্য ফ্রি ইন্টার সেবা দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু এই সুযোগে যুবসমাজ অনৈতিক সাইট ব্যবহার করে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। দায়িত্বপ্রাপ্তদের সচেতন থাকবে হবে যাতে শিক্ষার্থীরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে বাজে সাইটে ব্রাউজ না করে। আর পরিবেশ ভালো না হলে পাঠকদের লাভের চেয়ে ক্ষতিই বেশি হবে।
পাবনা সরকারি গ্রন্থাগারে বই পড়ার পরিবর্তে ইন্টারনেটে গেমস আর বাজে সাইট ব্রাউজ করছে কোমলমতি স্কুল শিক্ষার্থীরা। ফ্রি ইন্টারনেট পেয়ে মোবাইলে অনৈতিক বিষয়ে দিনদিন আসক্ত হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। পাঠকের নামে আসা ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের চেঁচামেচিতে নষ্ট হচ্ছে লাইব্রেরির পরিবেশ। কর্তৃপক্ষের নজরদারির অভাবে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন সচেতন সমাজের মানুষজন।
আজ বুধবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে দায়িত্বশীল কেউ নাই। কয়েকজন শিক্ষার্থী মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহার করে গেমস খেলছে এবং বাজে সাইট দেখছে। এরা কেউই বই বা পত্রিকা পড়ছে না। তাদের কারও সামনেই বই নেই। কিছুক্ষণ পর লাইব্রেরির একজন কর্মচারী ইমদাদুল হককে পাশের কক্ষে পাওয়া গেল। তাঁকে বিষয়টি জানানো হলে তিনি ওই সব শিক্ষার্থীদের লাইব্রেরি থেকে বের করে দেন।
আলাপকালে ওই শিক্ষার্থীরা জানান, তারা শহরের আশপাশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী। ফ্রি ইন্টারনেট পেয়ে প্রায়ই তারা লাইব্রেরিতে আসে। বসে গল্প করে আর ইন্টারনেট ব্রাউজ করে গেমস খেলে। বই পড়তে মন চায় না বলেও জানান তারা।
লাইব্রেরিতে আসা জামিল হোসেন (৩৭) নামে একজন পাঠক বলেন, এখানে কয়েকজন ছেলে এসে মোবাইলে গেমস খেলছে, বাজে সাইট দেখছে এবং চেঁচামেচি করছে। তাদের কারণে লাইব্রেরিতে পড়ার পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। তাদের ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
এ বিষয়ে সহকারী লাইব্রেরিয়ান এনামুল হক মোবাইলে বলেন, আমি লাঞ্চের জন্য বাসায় এসেছি। পাঠকেরা লাইব্রেরিতে খুবই কম আসেন। সরকারি সিদ্ধান্তে পাঠকদের সুবিধার্থে ইন্টারনেট সংযোগ দেওয়া হয়েছে। পাঠকেরা ফ্রি ইন্টারনেট পেয়ে ব্রাউজ করেন। তবে আমরা খেয়াল রাখার চেষ্টা করি তাঁরা যেন অনৈতিক কিছু না দেখেন।
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) পাবনা জেলা শাখার সভাপতি আব্দুল মতীন খান বলেন, এক সময় পাবনা সরকারি গ্রন্থাগারে ব্যাপকসংখ্যক পাঠক ছিল। বর্তমানে যে জায়গায় সরকারি লাইব্রেরি করা হয়েছে তাও সেটা শহরের বাইরে। এতে পাবনার মানুষ লাইব্রেরির সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। বর্তমানে সেখানে পাঠক কম হবে এটাই স্বাভাবিক।
আব্দুল মতীন খান আরও বলেন, পাঠক ধরে রাখার জন্য ফ্রি ইন্টার সেবা দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু এই সুযোগে যুবসমাজ অনৈতিক সাইট ব্যবহার করে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। দায়িত্বপ্রাপ্তদের সচেতন থাকবে হবে যাতে শিক্ষার্থীরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে বাজে সাইটে ব্রাউজ না করে। আর পরিবেশ ভালো না হলে পাঠকদের লাভের চেয়ে ক্ষতিই বেশি হবে।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
১ ঘণ্টা আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
১ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এক কোটি ৮০ লাখ মানুষের অনুসমর্থনের ভিত্তিতে একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের জন্য গত ৪ বছর ধরে আমাদের এই সংগঠন কাজ করছে। গত ১৮ আগস্ট শাহবাগ চত্বরে এক সংহতি সমাবেশের মাধ্যমে আমরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর...
১ ঘণ্টা আগে