নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের অর্থনীতির স্বার্থে মূলত তিনটি বিষয়ে জোর দিতে পরামর্শ দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। তা হলো—কর রাজস্ব বৃদ্ধি এবং কম গুরুত্বপূর্ণ খাতে ব্যয় কমানো; মূল্যস্ফীতি হ্রাস, পাশাপাশি মুদ্রানীতি কাঠামোর আধুনিকীকরণ; খেলাপি কমানো এবং ব্যাংক খাতে তদারকি বৃদ্ধিসহ আর্থিক খাতে সংস্কার।
আজ শুক্রবার বাংলাদেশ সময় সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে আইএমএফ এসব কথা বলে। সংবাদ সম্মেলনে স্বাগত ও সমাপনী বক্তব্য দেন আইএমএফের এশিয়া-প্যাসিফিক বিভাগের প্রধান রাহুল আনন্দ।
এর আগে বাংলাদেশের ওপর দেশভিত্তিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে আইএমএফ। ওই প্রতিবেদনে বাংলাদেশের সার্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ও করণীয় নিয়ে পর্যালোচনা রয়েছে।
আইএমএফ অনুমোদিত ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির দ্বিতীয় কিস্তির ৬৯ কোটি ডলার ছাড় করে ১২ ডিসেম্বর। যা আজ বাংলাদের হিসাবে যুক্ত হয়েছে। এ উপলক্ষে আইএমএফের এশিয়া-প্যাসিফিক বিভাগ এই সংবাদ সম্মেলনটির আয়োজন করে। এতে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে আইএমএফের প্রতিনিধি জয়েন্দু দে।
সংবাদ সম্মেলনে আইএমএফ বলেছে, সরকার সামষ্টিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—বাংলাদেশ ব্যাংক মুদ্রানীতি কঠোর করেছে, মুদ্রাবিনিময় হার নমনীয় করার অনুমতি দিয়েছে। সব মিলিয়ে বাংলাদেশের প্রচেষ্টা সন্তোষজনকই এবং আইএমএফের ঋণ কর্মসূচির বেশির ভাগ লক্ষ্যমাত্রা ও সংস্কারের প্রতিশ্রুতি বাংলাদেশ পূরণ করেছে।
ভালো অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য বেসরকারি খাতের মাধ্যমে পুঁজিবাজারকে বেশি কার্যকর করার পরামর্শ দিয়েছেন রাহুল আনন্দ।
তবে বাংলাদেশ গত জুন শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংরক্ষণের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারেনি। আইএমএফের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে যে বিশেষ বিবেচনা চেয়েছিল বাংলাদেশ, সংস্থাটি সেটির সঙ্গে নীতিগতভাবে সহমত হয়েছে। চলতি ডিসেম্বর শেষে রিজার্ভ সংরক্ষণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে নতুন করে। আইএমএফ বলেছে, ডিসেম্বর শেষে নিট রিজার্ভ থাকার কথা ছিল ২৬ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার। এখন তা ১৭ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলার থাকলেই হবে।
আইএমএফ জানায়, গত অক্টোবরে দেশের নিট বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ১৫ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার, আর মোট রিজার্ভ ছিল ২০ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার। আর জুনে ২৩ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও নিট রিজার্ভ ছিল ১৯ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার।
এদিকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে জানতে চাইলে রাহুল আনন্দ বলেন, এ ধরনের বিষয়ের সঙ্গে আইএমএফ সম্পর্কিত নয় বলে কোনো মন্তব্য করতে চান না।
বাংলাদেশের অর্থনীতির স্বার্থে মূলত তিনটি বিষয়ে জোর দিতে পরামর্শ দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। তা হলো—কর রাজস্ব বৃদ্ধি এবং কম গুরুত্বপূর্ণ খাতে ব্যয় কমানো; মূল্যস্ফীতি হ্রাস, পাশাপাশি মুদ্রানীতি কাঠামোর আধুনিকীকরণ; খেলাপি কমানো এবং ব্যাংক খাতে তদারকি বৃদ্ধিসহ আর্থিক খাতে সংস্কার।
আজ শুক্রবার বাংলাদেশ সময় সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে আইএমএফ এসব কথা বলে। সংবাদ সম্মেলনে স্বাগত ও সমাপনী বক্তব্য দেন আইএমএফের এশিয়া-প্যাসিফিক বিভাগের প্রধান রাহুল আনন্দ।
এর আগে বাংলাদেশের ওপর দেশভিত্তিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে আইএমএফ। ওই প্রতিবেদনে বাংলাদেশের সার্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ও করণীয় নিয়ে পর্যালোচনা রয়েছে।
আইএমএফ অনুমোদিত ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির দ্বিতীয় কিস্তির ৬৯ কোটি ডলার ছাড় করে ১২ ডিসেম্বর। যা আজ বাংলাদের হিসাবে যুক্ত হয়েছে। এ উপলক্ষে আইএমএফের এশিয়া-প্যাসিফিক বিভাগ এই সংবাদ সম্মেলনটির আয়োজন করে। এতে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে আইএমএফের প্রতিনিধি জয়েন্দু দে।
সংবাদ সম্মেলনে আইএমএফ বলেছে, সরকার সামষ্টিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—বাংলাদেশ ব্যাংক মুদ্রানীতি কঠোর করেছে, মুদ্রাবিনিময় হার নমনীয় করার অনুমতি দিয়েছে। সব মিলিয়ে বাংলাদেশের প্রচেষ্টা সন্তোষজনকই এবং আইএমএফের ঋণ কর্মসূচির বেশির ভাগ লক্ষ্যমাত্রা ও সংস্কারের প্রতিশ্রুতি বাংলাদেশ পূরণ করেছে।
ভালো অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য বেসরকারি খাতের মাধ্যমে পুঁজিবাজারকে বেশি কার্যকর করার পরামর্শ দিয়েছেন রাহুল আনন্দ।
তবে বাংলাদেশ গত জুন শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংরক্ষণের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারেনি। আইএমএফের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে যে বিশেষ বিবেচনা চেয়েছিল বাংলাদেশ, সংস্থাটি সেটির সঙ্গে নীতিগতভাবে সহমত হয়েছে। চলতি ডিসেম্বর শেষে রিজার্ভ সংরক্ষণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে নতুন করে। আইএমএফ বলেছে, ডিসেম্বর শেষে নিট রিজার্ভ থাকার কথা ছিল ২৬ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার। এখন তা ১৭ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলার থাকলেই হবে।
আইএমএফ জানায়, গত অক্টোবরে দেশের নিট বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ১৫ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার, আর মোট রিজার্ভ ছিল ২০ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার। আর জুনে ২৩ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও নিট রিজার্ভ ছিল ১৯ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার।
এদিকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে জানতে চাইলে রাহুল আনন্দ বলেন, এ ধরনের বিষয়ের সঙ্গে আইএমএফ সম্পর্কিত নয় বলে কোনো মন্তব্য করতে চান না।
ভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনকুবের গৌতম আদানি ও তাঁর ব্যবসায়িক গোষ্ঠী আদানি গ্রুপের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযোগপত্র দাখিল ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও আদানি গ্রুপের সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে। এমনটাই ধারণা করছেন ঢাকার জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাষ্ট্রের আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এমন এক
২৮ মিনিট আগেঅর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৫ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
২০ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
২১ ঘণ্টা আগে