আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম
সরকারিভাবে গত বছরের শেষ দিকে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে ইউরিয়া সার আমদানি করে বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন (বিসিআইসি)। ১৬ হাজার টন সার খালাসের দায়িত্ব পায় চট্টগ্রাম নগরীর আগ্রাবাদের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট মেসার্স বলাকা ইন্টারন্যাশনাল। প্রতিষ্ঠানটি বিসিআইসি থেকে দলিলাদি সরবরাহ করে কাস্টমসে জমা দেয় চলতি বছরের ৩১ জানুয়ারি।
১ ফেব্রুয়ারি সাময়িক শুল্কায়ন করা হয়। এরপর সারের নমুনা সংগ্রহ করে ৫ ফেব্রুয়ারি ল্যাব টেস্টের জন্য চট্টগ্রাম কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে পাঠানো হয়। নমুনা পাঠানোর আড়াই মাস পর প্রতিবেদন আসে। এই দীর্ঘ সময় সরকারি সার বিপণন, কাস্টমসে চূড়ান্ত শুল্কায়ন, শুল্কসহ অন্যান্য বিল পরিশোধসহ নথিটি আটকে থাকে তিন মাসের বেশি। শুধু সার নয়, এভাবে ল্যাব টেস্টের প্রতিবেদন পেতে দেরি হওয়ায় মাসের পর মাস আটকে থাকছে আমদানিকারকদের বিভিন্ন আমদানি পণ্য।
চট্টগ্রাম কাস্টমস সূত্র জানায়, চট্টগ্রাম বন্দর হয়ে আমদানি হওয়া বিভিন্ন পণ্যের ল্যাব টেস্টের প্রয়োজন হয়। কাস্টমসের শুল্কায়নের জন্যই এই ল্যাব টেস্ট। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে অবস্থিত ৩৩টি সরকারি সংস্থায় এসব পণ্য ল্যাব টেস্টের জন্য পাঠায় চট্টগ্রাম কাস্টমস।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, স্বাধীনতার ৫২ বছরেও দেশের সিংহভাগ রাজস্ব আহরণকারী প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে এখনো গড়ে ওঠেনি ওয়ান স্টপ শুল্কায়নব্যবস্থা।চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে একটি ল্যাব থাকলেও সেটি যেন নামকাওয়াস্তে। সীমিত কয়েকটি পণ্য ছাড়া বেশির ভাগ পণ্যের ল্যাব টেস্ট করা যায় না এখানে।
চট্টগ্রাম সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কাজী মাহমুদ ইমাম বিলু আজকের পত্রিকাকে বলেন, কাস্টম হাউসে নিজস্ব সেন্ট্রাল ল্যাব সুবিধাসহ যোগ্যতাসম্পন্ন কেমিস্ট না থাকায় আমদানি পণ্যের নমুনা বিভিন্ন দপ্তরে পাঠাতে হয়। ফলে এসব নমুনার প্রতিবেদন আসতে মাসের পর মাস অপেক্ষা করতে হয়। অথচ বিদেশ থেকে পণ্য আমদানি করতেও এত সময় লাগে না।
সরকারিভাবে গত বছরের শেষ দিকে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে ইউরিয়া সার আমদানি করে বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন (বিসিআইসি)। ১৬ হাজার টন সার খালাসের দায়িত্ব পায় চট্টগ্রাম নগরীর আগ্রাবাদের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট মেসার্স বলাকা ইন্টারন্যাশনাল। প্রতিষ্ঠানটি বিসিআইসি থেকে দলিলাদি সরবরাহ করে কাস্টমসে জমা দেয় চলতি বছরের ৩১ জানুয়ারি।
১ ফেব্রুয়ারি সাময়িক শুল্কায়ন করা হয়। এরপর সারের নমুনা সংগ্রহ করে ৫ ফেব্রুয়ারি ল্যাব টেস্টের জন্য চট্টগ্রাম কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে পাঠানো হয়। নমুনা পাঠানোর আড়াই মাস পর প্রতিবেদন আসে। এই দীর্ঘ সময় সরকারি সার বিপণন, কাস্টমসে চূড়ান্ত শুল্কায়ন, শুল্কসহ অন্যান্য বিল পরিশোধসহ নথিটি আটকে থাকে তিন মাসের বেশি। শুধু সার নয়, এভাবে ল্যাব টেস্টের প্রতিবেদন পেতে দেরি হওয়ায় মাসের পর মাস আটকে থাকছে আমদানিকারকদের বিভিন্ন আমদানি পণ্য।
চট্টগ্রাম কাস্টমস সূত্র জানায়, চট্টগ্রাম বন্দর হয়ে আমদানি হওয়া বিভিন্ন পণ্যের ল্যাব টেস্টের প্রয়োজন হয়। কাস্টমসের শুল্কায়নের জন্যই এই ল্যাব টেস্ট। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে অবস্থিত ৩৩টি সরকারি সংস্থায় এসব পণ্য ল্যাব টেস্টের জন্য পাঠায় চট্টগ্রাম কাস্টমস।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, স্বাধীনতার ৫২ বছরেও দেশের সিংহভাগ রাজস্ব আহরণকারী প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে এখনো গড়ে ওঠেনি ওয়ান স্টপ শুল্কায়নব্যবস্থা।চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে একটি ল্যাব থাকলেও সেটি যেন নামকাওয়াস্তে। সীমিত কয়েকটি পণ্য ছাড়া বেশির ভাগ পণ্যের ল্যাব টেস্ট করা যায় না এখানে।
চট্টগ্রাম সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কাজী মাহমুদ ইমাম বিলু আজকের পত্রিকাকে বলেন, কাস্টম হাউসে নিজস্ব সেন্ট্রাল ল্যাব সুবিধাসহ যোগ্যতাসম্পন্ন কেমিস্ট না থাকায় আমদানি পণ্যের নমুনা বিভিন্ন দপ্তরে পাঠাতে হয়। ফলে এসব নমুনার প্রতিবেদন আসতে মাসের পর মাস অপেক্ষা করতে হয়। অথচ বিদেশ থেকে পণ্য আমদানি করতেও এত সময় লাগে না।
বুধবার বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের (বিআইবিএম) বার্ষিক ব্যাংকিং সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে গভর্নর এ কথা বলেন।
৫ মিনিট আগেশুল্ক আরোপের এই উচ্চ হারের কারণে বিশ্ববাজার অস্থির হয়ে পড়লেও ট্রাম্পের কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। এমনকি মার্কিন ভোক্তাবাজারে পণ্যমূল্য বেড়ে যেতে পারে—বিশ্লেষকদের এই সতর্কতার পরও ট্রাম্প বলছেন, এই শুল্ক ‘বিস্ফোরণাত্মক’। তবে এটি যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করবে।
১ ঘণ্টা আগেকিহাক সাংয়ের যাত্রা শুরু হয় ১৯৮০ সালের মে মাসে, স্থানীয় অংশীদারদের সঙ্গে ‘ইয়াংওয়ান বাংলাদেশ লিমিটেড’ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে। সুইডিশ ক্রেতার কাছ থেকে পাওয়া সাধারণ পোশাকের একটি ছোট অর্ডার দিয়ে শুরু হয় পথচলা। প্রশিক্ষিত কোরীয় কর্মীদের সাহায্যে অল্প সময়ের মধ্যেই কারখানাটি সমৃদ্ধ হতে শুরু করে। ১৯৮৪ সালের
২ ঘণ্টা আগেচলতি ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি কমে ৩ দশমিক ৯ শতাংশে নেমে আসবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। তবে আগামী অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি বাড়বে ৫ দশমিক ১ শতাংশে। আজ বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের এডিবির ঢাকা অফিসে প্রকাশিত ‘এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক...
২ ঘণ্টা আগে