নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম এক মাসের ব্যবধানে বেড়েছে ২৫-৪০ টাকা পর্যন্ত। আর এক সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে ১৫-২০ টাকা পর্যন্ত। খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের কেজি ১৫০ টাকা ছাড়িয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে অত্যাবশ্যকীয় এই পণ্যের দাম সাধারণ মানুষের নাগালে রাখতে পেঁয়াজের আমদানি শুল্ক সম্পূর্ণ প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন।
বর্তমানে পেঁয়াজ আমদানিতে ৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক রয়েছে। নির্দিষ্ট একটি সময়ের জন্য এই শুল্ক প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছে ট্যারিফ কমিশন। গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান ও বাণিজ্যসচিবের কাছে লেখা এক চিঠিতে এ সুপারিশ করা হয়।
চিঠিতে বলা হয়, অত্যাবশ্যকীয় পণ্য পেঁয়াজের দামে আবার অস্থিরতা দেখা দিয়েছে; যা সাধারণ মানুষের উদ্বেগের কারণ হয়ে পড়েছে। সম্প্রতি ভারত পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর নিয়ন্ত্রণ শিথিল করলেও ২০ শতাংশ শুল্কারোপ করেছে। অধিক দামে আমদানির কারণে দেশের বাজারে পণ্যটির দাম বাড়ছে। এমন পরিস্থিতিতে পেঁয়াজ আমদানিতে ৫ শতাংশ শুল্ক নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য প্রত্যাহারের অনুরোধ করা হয়েছে।
ট্যারিফ কমিশন জানায়, বাজারে দাম নিয়ন্ত্রণে গত ৫ সেপ্টেম্বর পেঁয়াজ আমদানিতে আরোপিত সমুদয় নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত প্রত্যাহার করেছিল এনবিআর। তবে বর্তমানে পেঁয়াজ আমদানিতে ৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক রয়েছে। এই আমদানি শুল্ক প্রত্যাহারের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে।
ট্যারিফ কমিশনের চিঠিতে বলা হয়, দেশে পেঁয়াজের বার্ষিক চাহিদা ২৬ থেকে ২৭ লাখ টন। স্থানীয় উৎপাদনের মাধ্যমে এ চাহিদার ৭৫ থেকে ৮০ শতাংশ পূরণ করা সম্ভব হয়; বাকিটা পূরণ হয় আমদানির মাধ্যমে। পেঁয়াজ আমদানির অন্যতম উৎস হচ্ছে ভারত। দেশে অতিবৃষ্টির কারণে মুড়িকাটা পেঁয়াজের উৎপাদন ব্যাহত হওয়ায় সরবরাহ ব্যবস্থায় চাপ পড়েছে।
দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম এক মাসের ব্যবধানে বেড়েছে ২৫-৪০ টাকা পর্যন্ত। আর এক সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে ১৫-২০ টাকা পর্যন্ত। খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের কেজি ১৫০ টাকা ছাড়িয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে অত্যাবশ্যকীয় এই পণ্যের দাম সাধারণ মানুষের নাগালে রাখতে পেঁয়াজের আমদানি শুল্ক সম্পূর্ণ প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন।
বর্তমানে পেঁয়াজ আমদানিতে ৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক রয়েছে। নির্দিষ্ট একটি সময়ের জন্য এই শুল্ক প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছে ট্যারিফ কমিশন। গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান ও বাণিজ্যসচিবের কাছে লেখা এক চিঠিতে এ সুপারিশ করা হয়।
চিঠিতে বলা হয়, অত্যাবশ্যকীয় পণ্য পেঁয়াজের দামে আবার অস্থিরতা দেখা দিয়েছে; যা সাধারণ মানুষের উদ্বেগের কারণ হয়ে পড়েছে। সম্প্রতি ভারত পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর নিয়ন্ত্রণ শিথিল করলেও ২০ শতাংশ শুল্কারোপ করেছে। অধিক দামে আমদানির কারণে দেশের বাজারে পণ্যটির দাম বাড়ছে। এমন পরিস্থিতিতে পেঁয়াজ আমদানিতে ৫ শতাংশ শুল্ক নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য প্রত্যাহারের অনুরোধ করা হয়েছে।
ট্যারিফ কমিশন জানায়, বাজারে দাম নিয়ন্ত্রণে গত ৫ সেপ্টেম্বর পেঁয়াজ আমদানিতে আরোপিত সমুদয় নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত প্রত্যাহার করেছিল এনবিআর। তবে বর্তমানে পেঁয়াজ আমদানিতে ৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক রয়েছে। এই আমদানি শুল্ক প্রত্যাহারের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে।
ট্যারিফ কমিশনের চিঠিতে বলা হয়, দেশে পেঁয়াজের বার্ষিক চাহিদা ২৬ থেকে ২৭ লাখ টন। স্থানীয় উৎপাদনের মাধ্যমে এ চাহিদার ৭৫ থেকে ৮০ শতাংশ পূরণ করা সম্ভব হয়; বাকিটা পূরণ হয় আমদানির মাধ্যমে। পেঁয়াজ আমদানির অন্যতম উৎস হচ্ছে ভারত। দেশে অতিবৃষ্টির কারণে মুড়িকাটা পেঁয়াজের উৎপাদন ব্যাহত হওয়ায় সরবরাহ ব্যবস্থায় চাপ পড়েছে।
দেশের অর্থনৈতিক সংকট নিয়ে আলোচনা চলছে দীর্ঘদিন ধরে। সমস্যাগুলো সবারই কমবেশি জানা, আলোচনার কমতিও নেই। সংশ্লিষ্টরা বারবার বলেছেন, বিশ্লেষণও করেছেন—কোথায় কী সমস্যা। কিন্তু সমাধান কোথায়? কেন সংস্কার বাস্তবায়িত হয় না? কোথায় গিয়ে সব থেমে যায়? প্রশ্নগুলোর উত্তরই যেন সবচেয়ে বেশি অনুপস্থিত।
৮ ঘণ্টা আগেদেশীয় টেক্সটাইল খাত চরম সংকটে। গ্যাস-সংকট, মূল্যবৃদ্ধির চাপ ছিলই, তার ওপর ভারতীয় সুতার আগ্রাসন পরিস্থিতিকে আরও বিপর্যস্ত করেছে। স্থলবন্দর দিয়ে ডাম্পিং মূল্যে সুতা-কাপড় আসায় বাজার খুলে গেছে বিদেশিদের জন্য, স্থানীয় উৎপাদকেরা টিকে থাকার লড়াইয়ে হার মানছে, রপ্তানিও পড়েছে হুমকির মুখে। সবই বিগত সরকারের ভুল
৯ ঘণ্টা আগেতিনটি মার্চেন্ট ব্যাংকের সার্বিক কার্যক্রম পর্যালোচনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এ লক্ষ্যে তিন সদস্যের একটি পরিদর্শন কমিটি গঠন করা হয়েছে, যা প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রমে কোনো অসংগতি রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখবে।
১০ ঘণ্টা আগেদেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ের প্রবাহ বেড়েছে। মাত্র ২৩ দিনেই রেমিট্যান্সের পরিমাণ ২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে, যা ইতিহাসে নতুন রেকর্ড। এত অল্প সময়ে এত বিপুল পরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে আগে কখনো আসেনি। এ ধারা অব্যাহত থাকলে ফেব্রুয়ারি মাসে আরও বড় রেকর্ড গড়তে পারে
১০ ঘণ্টা আগে