নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চিনি আমদানিতে শুল্ক অর্ধেকে নামিয়ে আনার সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ ট্যারিফ অ্যান্ড ট্রেড কমিশন। বাজারে চিনির দাম স্বাভাবিক ও সাশ্রয়ী মূল্য ধরে রাখতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাছে এই আবেদন জানানো হয়।
গতকাল রোববার ট্যারিফ কমিশনের বাণিজ্য নীতি শাখা থেকে এ সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে। সেখানে অপরিশোধিত ও পরিশোধিত চিনি আমদানিতে বিদ্যমান নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক (আরডি) ৩০ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করার সুপারিশ করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
চিঠিতে শুল্ক কমানোর পক্ষে বিভিন্ন যুক্তি উপস্থাপন করে ট্যারিফ কমিশন। চিঠিতে বলা হয়, আসন্ন পবিত্র মাহে রমজানে স্থানীয় বাজারে চিনির বর্ধিত চাহিদা সৃষ্টি হয়। বর্ধিত এই চাহিদা বিবেচনায় চিনির সামগ্রিক সরবরাহ ব্যবস্থা স্থিতিশীল রাখার জন্য চিনি পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানসমূহকে এখনই চিনি আমদানির নিমিত্ত এলসি খুলতে হবে। গত এক মাসে আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত চিনির মূল্য ৩৯৪ মার্কিন ডলার থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৪৭৬ দশমিক ১৯ মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে। বৃদ্ধির হার ২০ দশমিক ৮১ শতাংশ। আন্তর্জাতিক বাজারে চিনির মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ার এবং আসন্ন পবিত্র রমজানে যৌক্তিক মূল্যে চিনি সরবরাহের নিমিত্ত শুল্ক হ্রাসের বিষয়টি বিবেচনা করা প্রয়োজন।
ট্যারিফ কমিশন আরও জানায়, সার্বিক পর্যালোচনার আলোকে এবং বিশেষভাবে আসন্ন রমজানে বর্ধিত চাহিদা বিবেচনায় এনে সার্বিকভাবে চিনির বাজারমূল্য স্থিতিশীল এবং একই সঙ্গে আনুষ্ঠানিক পদ্ধতিতে চিনি আমদানি উৎসাহিতকরণে অপরিশোধিত ও পরিশোধিত চিনি আমদানিতে বিদ্যমান নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক (আরডি) ৩০ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা যেতে পারে। একই সঙ্গে সীমান্তবর্তী এলাকায় নজরদারি বৃদ্ধিতে আইন প্রয়োগকারী ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সংস্থাকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া যেতে পারে বলে সুপারিশ করেছে ট্যারিফ কমিশন।
প্রতি বছর দেশে সাড়ে ১৭ লাখ টন চিনির চাহিদা রয়েছে। চাহিদা মেটাতে ৯০ শতাংশ চিনি আমদানি করা হয়ে থাকে। আমদানির পরিমাণ দিন দিন বাড়ছে।
বর্তমানে চিনি আমদানিতে ৫ ধরনের শুল্ক-কর রয়েছে। প্রতি টন অপরিশোধিত চিনিতে আগে আমদানি শুল্ক ছিল নির্ধারিত ৩ হাজার টাকা। গত নভেম্বরে তা কমিয়ে অর্ধেক অর্থাৎ ১ হাজার ৫০০ টাকা করা হয়। এর বাইরে অপরিশোধিত চিনি আমদানিতে ১৫ শতাংশ ভ্যাট, ২ শতাংশ অগ্রিম আয়কর (এআইটি), ৩ শতাংশ অগ্রিম কর (এটি) এবং ৩০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক (আরডি) রয়েছে।
এ ছাড়া পরিশোধিত চিনিতে বর্তমানে আমদানি শুল্ক নির্ধারিত ৩ হাজার টাকা, ভ্যাট ১৫ শতাংশ, এআইটি ৫ শতাংশ, এটি ৫ শতাংশ এবং আরডি রয়েছে ৩০ শতাংশ। ট্যারিফ কমিশন বিদ্যমান ওই ৩০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশে নামিয়ে আনার সুপারিশ এনবিআরের কাছে করেছে।
চিনি আমদানিতে শুল্ক অর্ধেকে নামিয়ে আনার সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ ট্যারিফ অ্যান্ড ট্রেড কমিশন। বাজারে চিনির দাম স্বাভাবিক ও সাশ্রয়ী মূল্য ধরে রাখতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাছে এই আবেদন জানানো হয়।
গতকাল রোববার ট্যারিফ কমিশনের বাণিজ্য নীতি শাখা থেকে এ সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে। সেখানে অপরিশোধিত ও পরিশোধিত চিনি আমদানিতে বিদ্যমান নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক (আরডি) ৩০ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করার সুপারিশ করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
চিঠিতে শুল্ক কমানোর পক্ষে বিভিন্ন যুক্তি উপস্থাপন করে ট্যারিফ কমিশন। চিঠিতে বলা হয়, আসন্ন পবিত্র মাহে রমজানে স্থানীয় বাজারে চিনির বর্ধিত চাহিদা সৃষ্টি হয়। বর্ধিত এই চাহিদা বিবেচনায় চিনির সামগ্রিক সরবরাহ ব্যবস্থা স্থিতিশীল রাখার জন্য চিনি পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানসমূহকে এখনই চিনি আমদানির নিমিত্ত এলসি খুলতে হবে। গত এক মাসে আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত চিনির মূল্য ৩৯৪ মার্কিন ডলার থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৪৭৬ দশমিক ১৯ মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে। বৃদ্ধির হার ২০ দশমিক ৮১ শতাংশ। আন্তর্জাতিক বাজারে চিনির মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ার এবং আসন্ন পবিত্র রমজানে যৌক্তিক মূল্যে চিনি সরবরাহের নিমিত্ত শুল্ক হ্রাসের বিষয়টি বিবেচনা করা প্রয়োজন।
ট্যারিফ কমিশন আরও জানায়, সার্বিক পর্যালোচনার আলোকে এবং বিশেষভাবে আসন্ন রমজানে বর্ধিত চাহিদা বিবেচনায় এনে সার্বিকভাবে চিনির বাজারমূল্য স্থিতিশীল এবং একই সঙ্গে আনুষ্ঠানিক পদ্ধতিতে চিনি আমদানি উৎসাহিতকরণে অপরিশোধিত ও পরিশোধিত চিনি আমদানিতে বিদ্যমান নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক (আরডি) ৩০ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা যেতে পারে। একই সঙ্গে সীমান্তবর্তী এলাকায় নজরদারি বৃদ্ধিতে আইন প্রয়োগকারী ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সংস্থাকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া যেতে পারে বলে সুপারিশ করেছে ট্যারিফ কমিশন।
প্রতি বছর দেশে সাড়ে ১৭ লাখ টন চিনির চাহিদা রয়েছে। চাহিদা মেটাতে ৯০ শতাংশ চিনি আমদানি করা হয়ে থাকে। আমদানির পরিমাণ দিন দিন বাড়ছে।
বর্তমানে চিনি আমদানিতে ৫ ধরনের শুল্ক-কর রয়েছে। প্রতি টন অপরিশোধিত চিনিতে আগে আমদানি শুল্ক ছিল নির্ধারিত ৩ হাজার টাকা। গত নভেম্বরে তা কমিয়ে অর্ধেক অর্থাৎ ১ হাজার ৫০০ টাকা করা হয়। এর বাইরে অপরিশোধিত চিনি আমদানিতে ১৫ শতাংশ ভ্যাট, ২ শতাংশ অগ্রিম আয়কর (এআইটি), ৩ শতাংশ অগ্রিম কর (এটি) এবং ৩০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক (আরডি) রয়েছে।
এ ছাড়া পরিশোধিত চিনিতে বর্তমানে আমদানি শুল্ক নির্ধারিত ৩ হাজার টাকা, ভ্যাট ১৫ শতাংশ, এআইটি ৫ শতাংশ, এটি ৫ শতাংশ এবং আরডি রয়েছে ৩০ শতাংশ। ট্যারিফ কমিশন বিদ্যমান ওই ৩০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশে নামিয়ে আনার সুপারিশ এনবিআরের কাছে করেছে।
আসন্ন পবিত্র রমজানকে সামনে রেখে খেজুর আমদানিতে শুল্ক কমিয়েছে সরকার। পাশাপাশি রোজার ইফতারির অন্যতম অনুষঙ্গ এই পণ্যের ওপর থাকা অগ্রিম করও পুরোপুরি তুলে নেওয়া হয়েছে। সরকারের নির্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আজ বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে। তবে খেজুর আমদানির অযৌক্তিক ট্যারিফ ভ্যালু...
১০ ঘণ্টা আগেদেশের বাজারে ফের সোনার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। ২২ ক্যারেট সোনার ভরির নতুন দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। দাম বৃদ্ধির কারণ ও বিস্তারিত জানতে পড়ুন।
১০ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয় এমন জুতা প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক তিন কোম্পানির কাছে প্রস্তুতকৃত চামড়া বিক্রি করা সিদ্ধান্ত নিয়েছে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এপেক্স ট্যানারি লিমিটেড। এ লক্ষ্যে শিগগিরই হবে চুক্তি। চুক্তির আওতায় বছরে ১৬ কোটি টাকার চামড়া বিক্রি করবে এপেক্স ট্যানারি।
১০ ঘণ্টা আগেফলজাত পণ্য রপ্তানির জন্য বিশেষ সুবিধা দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ফলজাত পাল্প থেকে প্রস্তুত করা জুস ও ড্রিংকস রপ্তানির বিপরীতে রপ্তানিকারকেরা এখন মোট রপ্তানি আয়ের ১০ শতাংশ নগদ প্রণোদনা পাবেন। আজ বৃহস্পতিবার এ-সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ
১০ ঘণ্টা আগে