নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের চতুর্থ প্রজন্মের বিমা প্রতিষ্ঠান জেনিথ ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ১৫ কোটি টাকা তুলতে চায়। এ জন্য কোম্পানিটি নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) আবেদন করেছে। বিএসইসি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
তথ্যমতে, কোম্পানিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের ১ কোটি ৫০ লাখ সাধারণ শেয়ার ইস্যু করে ১৫ কোটি টাকা তুলবে। এই টাকা দিয়ে কোম্পানিটি ব্যবসা সম্প্রসারণ করবে।
২০১৩ সালের জুলাইয়ে জেনিথ ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্সকে বাংলাদেশে জীবনবিমার ব্যবসা করার অনুমোদন দেয় বিমা খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)। অনুমোদন পেয়ে ওই বছরের আগস্ট থেকেই ব্যবসায়িক কার্যক্রম শুরু করে কোম্পানিটি।
জেনিথ ইসলামী লাইফের প্রতিবেদন অনুসারে, কোম্পানিটি ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের শেষ পর্যন্ত ২৮ কোটি ৩৪ লাখ টাকা নিট প্রিমিয়াম সংগ্রহ করেছে; যা আগের বছরে ছিল ৩০ কোটি ৩২ লাখ টাকা। আগের বছরের তুলনায় দ্বিগুণ বেড়ে ২০২৩ সালে কোম্পানিটির লাইফ ফান্ড দাঁড়ায় ১৭ কোটি ৭৬ লাখ টাকা।
কোম্পানিটির বিনিয়োগ ক্রমান্বয়ে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ কোটি ৭৬ লাখ টাকা, যা এক বছর আগের তুলনায় ১৬ শতাংশ বেশি। ১০০ কোটি টাকার অনুমোদিত মূলধনের বিপরীতে কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ২২ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
দেশের চতুর্থ প্রজন্মের বিমা প্রতিষ্ঠান জেনিথ ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ১৫ কোটি টাকা তুলতে চায়। এ জন্য কোম্পানিটি নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) আবেদন করেছে। বিএসইসি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
তথ্যমতে, কোম্পানিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের ১ কোটি ৫০ লাখ সাধারণ শেয়ার ইস্যু করে ১৫ কোটি টাকা তুলবে। এই টাকা দিয়ে কোম্পানিটি ব্যবসা সম্প্রসারণ করবে।
২০১৩ সালের জুলাইয়ে জেনিথ ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্সকে বাংলাদেশে জীবনবিমার ব্যবসা করার অনুমোদন দেয় বিমা খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)। অনুমোদন পেয়ে ওই বছরের আগস্ট থেকেই ব্যবসায়িক কার্যক্রম শুরু করে কোম্পানিটি।
জেনিথ ইসলামী লাইফের প্রতিবেদন অনুসারে, কোম্পানিটি ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের শেষ পর্যন্ত ২৮ কোটি ৩৪ লাখ টাকা নিট প্রিমিয়াম সংগ্রহ করেছে; যা আগের বছরে ছিল ৩০ কোটি ৩২ লাখ টাকা। আগের বছরের তুলনায় দ্বিগুণ বেড়ে ২০২৩ সালে কোম্পানিটির লাইফ ফান্ড দাঁড়ায় ১৭ কোটি ৭৬ লাখ টাকা।
কোম্পানিটির বিনিয়োগ ক্রমান্বয়ে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ কোটি ৭৬ লাখ টাকা, যা এক বছর আগের তুলনায় ১৬ শতাংশ বেশি। ১০০ কোটি টাকার অনুমোদিত মূলধনের বিপরীতে কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ২২ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
ঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
২৫ মিনিট আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয় বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির প্রস্তাবিত মূল্য পরিশোধে আগ্রহী ছিল না। এতে চুক্তিটির বাস্তবায়ন হুমকির মধ্যে পড়ে। মার্কিন কর্তৃপক্ষের অভিযোগ অনুযায়ী, চুক্তি রক্ষার জন্য আদানি স্থানীয় কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়ে তাঁদের এই বিদ্যুৎ কিনতে রাজি করানোর সিদ্ধান্ত নেন।
২ ঘণ্টা আগে