আমানুর রহমান রনি, ঢাকা
ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারকে হত্যার পর মরদেহ গুম করতে দুই দেশের খুনিদের হাত বদল করে ব্যবহার করা হয়েছে। তাই মরদেহের শেষ গন্তব্যের বিষয়ে তথ্য দিতে পারছে না বাংলাদেশে গ্রেপ্তার সন্ত্রাসীরা। আজ বৃহস্পতিবার রাতে তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা শুধু লাশ বহনের ট্রলিব্যাগ হাতবদল করে যাদের কাছে দিয়েছেন, তাদের নাম বলতে পারেন। তাই সর্বশেষ মরদেহ কোথায়, কে, কীভাবে ফেলেছে বা গুম করেছে সে বিষয়ে সঠিক কোনো তথ্য দিতে পারেনি। তাই বৃহস্পতিবার পর্যন্ত আজীমের মরদেহ বা কোনো অঙ্গ উদ্ধার করতে পারেনি কলকাতা পুলিশ।
এ দিকে মরদেহ উদ্ধার না হলে হত্যার বিষয়টি তদন্ত সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তাদের প্রমাণ করা দুরূহ হবে বলে মনে করেছেন আইনজ্ঞরা। তাদের মতে, মরদেহ দ্রুত উদ্ধার না হলে, আসামিরা আদালতে সুবিধা পাবেন। দ্রুত জামিনে বের হয়ে যাবেন। এমনকি খণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার হলেও, তা শরীরের এমন অঙ্গ হতে হবে যে অঙ্গহানির হলে একজন মানুষের প্রাণহানি হয়। তাহলেই কেবল আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ প্রমাণ করা যাবে। এ ছাড়া আসামিদের জবানবন্দি দিয়ে হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দিলেও তা আদালতে প্রমাণ করা চ্যালেঞ্জ হবে মনে করছেন তারা।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান ও অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার হারুন অর রশীদ জানান, হত্যার পর এমপি আজীমের মরদেহ গুম করার পরিকল্পনা করে খুনিরা। মরদেহ যাতে কেউ খুঁজে না পায়, সে জন্য শরীরের বিভিন্ন অংশ চাপাতি দিয়ে বিভক্ত করা হয়। হাড় থেকে শরীরের মাংস আলাদা করা হয়। এরপর পলিথিনে ভরে ট্রলি ব্যাগে ভরা হয়। তারপর খুনিরা একাধিক ট্রলি নিয়ে বের হয়।
মরদেহ যাতে কেউ খুঁজে না পায়, সে জন্য খুনের পর লাশ গুম করতে ভারত ও বাংলাদেশের একাধিক অপরাধীকে ব্যবহার করেছে পরিকল্পনাকারী। যাতে কোনো দেশের কেউ গ্রেপ্তার হলেও মরদেহের সন্ধান না পায় পুলিশ। তাই মরদেহ ভর্তি ট্রলিব্যাগটি কিছু দূর পরপর হাত বদল করা হয়েছে। এতে লাশ গুম করতে অংশ নেওয়া অপরাধীরা নিজেরাও জানত না, মরদেহের শেষ গন্তব্য কোথায়। তাই ঢাকায় গ্রেপ্তারকারীরা জানে না, কলকাতার কোথায় মরদেহ গুম করা হয়েছে।
তদন্ত সংশ্লিষ্টদের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকার ডিবির হাতে গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন–খুলনা অঞ্চলের চরমপন্থী সংগঠন পূর্ব বাংলার কমিউনিস্ট পার্টির সন্ত্রাসী শিমুল ভূঁইয়া ওরফে আমানুল্লাহ, হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী ও এমপি আজীমের বন্ধু আক্তারুজ্জামান শাহীনের ঢাকার বান্ধবী শিলাস্তি রহমান এবং খুলনার ফুলতলার নন্দা এলাকার ফয়সাল ওরফে ফয়সাল শাজী। এ ছাড়াও হত্যায় অংশ নেয় বাংলাদেশের মোস্তাফিজসহ আরও দুই সন্ত্রাসী এবং কলকাতার সন্ত্রাসী সিয়াম ও জিহাদ ওরফে জাহিদ।
১৩ মে বেলা ২টার দিকে নিউটাউনের ওই ফ্ল্যাটে এমপি আজীমকে হত্যার পর মরদেহ টুকরো টুকরো করে পলিথিনে ভরে ট্রলিব্যাগে ভরা হয়। ১৩ মে ট্রলিব্যাগ ভর্তি করে ফ্ল্যাটেই মরদেহ রাখা হয়। ১৪ মে বিকেলে আমানুল্লাহ, কলকাতার সন্ত্রাসী জিহাদসহ তিনজনে তিনটি ট্রলি ব্যাগ নিয়ে বের হন।
ডিবির জিজ্ঞাসাবাদে আমান জানিয়েছেন, ট্রলিব্যাগটি নিয়ে তিনি কলকাতার নিউটাউনের একটি পাবলিক টয়লেটের পাশে গিয়ে ওই দেশের সন্ত্রাসী সিয়ামের কাছে দেন। এরপর সে মরদেহ কী করেছে, তা আর তিনি জানেন না।
খুনিরা মরদেহ গুম করতে এমন পরিকল্পনা করেছেন, যাতে একজন ধরা পড়লে মরদেহের হদিস না মেলে।
লাশ না মিললে, আসামিরা পাবেন সুবিধা
মরদেহ না মিললে হত্যা মামলা প্রমাণ করা পুলিশের জন্য চ্যালেঞ্জিং হবে বলে জানিয়েছেন আইনজ্ঞরা। ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞ শিশির মনির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মরদেহ না পেলে হত্যা মামলার প্রতিবেদন দেওয়া যায়। তবে সে ক্ষেত্রে পুলিশের অন্যান্য পারিপার্শ্বিক সাক্ষ্য-প্রমাণ শক্ত হতে হবে।
তিনি আরও বলেন, ‘মরদেহের অংশ বিশেষ পেলেও যদি নিশ্চিত হওয়া যায় তিনি মারা গেছেন, তাহলেও হবে। তবে এ ক্ষেত্রে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হতে হবে।’
স্বর্ণের অবৈধ ব্যবসার আলোচনা করতেই কলকাতায় যান আজীম
এমপি আজীমকে হত্যার মূল পরিকল্পনায় তারই বাল্যবন্ধু এবং আমেরিকা প্রবাসী আক্তারুজ্জামান শাহীন। পুলিশ জানিয়েছে, শাহিনের সঙ্গে আজীমের অবৈধ স্বর্ণ ব্যবসা রয়েছে। দুবাইকেন্দ্রিক স্বর্ণের ব্যবসায় শাহিনের বিনিয়োগ রয়েছে। দুবাই থেকে আসা স্বর্ণ আজীম ভারতে বিভিন্নভাবে সরবরাহ করতেন। আজীমের কলকাতার স্বর্ণ ব্যবসায়ী বন্ধু গৌতম বিশ্বাস সেই স্বর্ণের ক্রেতা ছিলেন।
সূত্রটি জানিয়েছে, কলকাতায় চিকিৎসার নাম করে আজীম সেখানে গেলেও, আসলে তিনি সেখানে কোনো চিকিৎসা করাননি। এই কথা বলে তিনি কলকাতা যান। শাহিনের সঙ্গে তাঁর স্বর্ণের ব্যবসা নিয়েই দ্বন্দ্ব হয়। এই দ্বন্দ্বকে কেন্দ্র করেই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়।
এ দিকে হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী আক্তারুজ্জামান শাহীন ঘটনার পর একাধিক দেশ হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়ে গেছেন। মরদেহের মতো তিনিও ধরা-ছোঁয়ার বাইরে।
আরও পড়ুন:
ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারকে হত্যার পর মরদেহ গুম করতে দুই দেশের খুনিদের হাত বদল করে ব্যবহার করা হয়েছে। তাই মরদেহের শেষ গন্তব্যের বিষয়ে তথ্য দিতে পারছে না বাংলাদেশে গ্রেপ্তার সন্ত্রাসীরা। আজ বৃহস্পতিবার রাতে তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা শুধু লাশ বহনের ট্রলিব্যাগ হাতবদল করে যাদের কাছে দিয়েছেন, তাদের নাম বলতে পারেন। তাই সর্বশেষ মরদেহ কোথায়, কে, কীভাবে ফেলেছে বা গুম করেছে সে বিষয়ে সঠিক কোনো তথ্য দিতে পারেনি। তাই বৃহস্পতিবার পর্যন্ত আজীমের মরদেহ বা কোনো অঙ্গ উদ্ধার করতে পারেনি কলকাতা পুলিশ।
এ দিকে মরদেহ উদ্ধার না হলে হত্যার বিষয়টি তদন্ত সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তাদের প্রমাণ করা দুরূহ হবে বলে মনে করেছেন আইনজ্ঞরা। তাদের মতে, মরদেহ দ্রুত উদ্ধার না হলে, আসামিরা আদালতে সুবিধা পাবেন। দ্রুত জামিনে বের হয়ে যাবেন। এমনকি খণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার হলেও, তা শরীরের এমন অঙ্গ হতে হবে যে অঙ্গহানির হলে একজন মানুষের প্রাণহানি হয়। তাহলেই কেবল আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ প্রমাণ করা যাবে। এ ছাড়া আসামিদের জবানবন্দি দিয়ে হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দিলেও তা আদালতে প্রমাণ করা চ্যালেঞ্জ হবে মনে করছেন তারা।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান ও অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার হারুন অর রশীদ জানান, হত্যার পর এমপি আজীমের মরদেহ গুম করার পরিকল্পনা করে খুনিরা। মরদেহ যাতে কেউ খুঁজে না পায়, সে জন্য শরীরের বিভিন্ন অংশ চাপাতি দিয়ে বিভক্ত করা হয়। হাড় থেকে শরীরের মাংস আলাদা করা হয়। এরপর পলিথিনে ভরে ট্রলি ব্যাগে ভরা হয়। তারপর খুনিরা একাধিক ট্রলি নিয়ে বের হয়।
মরদেহ যাতে কেউ খুঁজে না পায়, সে জন্য খুনের পর লাশ গুম করতে ভারত ও বাংলাদেশের একাধিক অপরাধীকে ব্যবহার করেছে পরিকল্পনাকারী। যাতে কোনো দেশের কেউ গ্রেপ্তার হলেও মরদেহের সন্ধান না পায় পুলিশ। তাই মরদেহ ভর্তি ট্রলিব্যাগটি কিছু দূর পরপর হাত বদল করা হয়েছে। এতে লাশ গুম করতে অংশ নেওয়া অপরাধীরা নিজেরাও জানত না, মরদেহের শেষ গন্তব্য কোথায়। তাই ঢাকায় গ্রেপ্তারকারীরা জানে না, কলকাতার কোথায় মরদেহ গুম করা হয়েছে।
তদন্ত সংশ্লিষ্টদের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকার ডিবির হাতে গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন–খুলনা অঞ্চলের চরমপন্থী সংগঠন পূর্ব বাংলার কমিউনিস্ট পার্টির সন্ত্রাসী শিমুল ভূঁইয়া ওরফে আমানুল্লাহ, হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী ও এমপি আজীমের বন্ধু আক্তারুজ্জামান শাহীনের ঢাকার বান্ধবী শিলাস্তি রহমান এবং খুলনার ফুলতলার নন্দা এলাকার ফয়সাল ওরফে ফয়সাল শাজী। এ ছাড়াও হত্যায় অংশ নেয় বাংলাদেশের মোস্তাফিজসহ আরও দুই সন্ত্রাসী এবং কলকাতার সন্ত্রাসী সিয়াম ও জিহাদ ওরফে জাহিদ।
১৩ মে বেলা ২টার দিকে নিউটাউনের ওই ফ্ল্যাটে এমপি আজীমকে হত্যার পর মরদেহ টুকরো টুকরো করে পলিথিনে ভরে ট্রলিব্যাগে ভরা হয়। ১৩ মে ট্রলিব্যাগ ভর্তি করে ফ্ল্যাটেই মরদেহ রাখা হয়। ১৪ মে বিকেলে আমানুল্লাহ, কলকাতার সন্ত্রাসী জিহাদসহ তিনজনে তিনটি ট্রলি ব্যাগ নিয়ে বের হন।
ডিবির জিজ্ঞাসাবাদে আমান জানিয়েছেন, ট্রলিব্যাগটি নিয়ে তিনি কলকাতার নিউটাউনের একটি পাবলিক টয়লেটের পাশে গিয়ে ওই দেশের সন্ত্রাসী সিয়ামের কাছে দেন। এরপর সে মরদেহ কী করেছে, তা আর তিনি জানেন না।
খুনিরা মরদেহ গুম করতে এমন পরিকল্পনা করেছেন, যাতে একজন ধরা পড়লে মরদেহের হদিস না মেলে।
লাশ না মিললে, আসামিরা পাবেন সুবিধা
মরদেহ না মিললে হত্যা মামলা প্রমাণ করা পুলিশের জন্য চ্যালেঞ্জিং হবে বলে জানিয়েছেন আইনজ্ঞরা। ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞ শিশির মনির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মরদেহ না পেলে হত্যা মামলার প্রতিবেদন দেওয়া যায়। তবে সে ক্ষেত্রে পুলিশের অন্যান্য পারিপার্শ্বিক সাক্ষ্য-প্রমাণ শক্ত হতে হবে।
তিনি আরও বলেন, ‘মরদেহের অংশ বিশেষ পেলেও যদি নিশ্চিত হওয়া যায় তিনি মারা গেছেন, তাহলেও হবে। তবে এ ক্ষেত্রে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হতে হবে।’
স্বর্ণের অবৈধ ব্যবসার আলোচনা করতেই কলকাতায় যান আজীম
এমপি আজীমকে হত্যার মূল পরিকল্পনায় তারই বাল্যবন্ধু এবং আমেরিকা প্রবাসী আক্তারুজ্জামান শাহীন। পুলিশ জানিয়েছে, শাহিনের সঙ্গে আজীমের অবৈধ স্বর্ণ ব্যবসা রয়েছে। দুবাইকেন্দ্রিক স্বর্ণের ব্যবসায় শাহিনের বিনিয়োগ রয়েছে। দুবাই থেকে আসা স্বর্ণ আজীম ভারতে বিভিন্নভাবে সরবরাহ করতেন। আজীমের কলকাতার স্বর্ণ ব্যবসায়ী বন্ধু গৌতম বিশ্বাস সেই স্বর্ণের ক্রেতা ছিলেন।
সূত্রটি জানিয়েছে, কলকাতায় চিকিৎসার নাম করে আজীম সেখানে গেলেও, আসলে তিনি সেখানে কোনো চিকিৎসা করাননি। এই কথা বলে তিনি কলকাতা যান। শাহিনের সঙ্গে তাঁর স্বর্ণের ব্যবসা নিয়েই দ্বন্দ্ব হয়। এই দ্বন্দ্বকে কেন্দ্র করেই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়।
এ দিকে হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী আক্তারুজ্জামান শাহীন ঘটনার পর একাধিক দেশ হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়ে গেছেন। মরদেহের মতো তিনিও ধরা-ছোঁয়ার বাইরে।
আরও পড়ুন:
গাজীপুরের শ্রীপুরে মামা শ্বশুরের বাড়ি থেকে স্মৃতি রানী সরকার নামে এক গৃহবধূর গলা কাটা রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ঘটনাস্থল থেকে একটি ধারালো দা ও এক জোড়া জুতাও উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহতের স্বামী কাব্য সরকারকে আটক করেছে পুলিশ। শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়ন
২ দিন আগেসাত দিন আগে বিয়ে হয় সৌদি আরব প্রবাসী যুবক সোহান আহমদের (২৩)। হাত থেকে মেহেদির রং মোছার আগেই ছুরিকাঘাতে নিহত হয়েছেন এ যুবক। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় নবীগঞ্জ উপজেলা ও সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুর উপজেলার সীমান্তে অবস্থিত ইনাতগঞ্জ বাজারে প্রতিপক্ষের হামলায় মৃত্যু হয় সোহান আহমদের। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন দুজন।
২ দিন আগেঅপরাধের বিরুদ্ধে চলমান বিশেষ অভিযান জোরদারে নির্দেশ দিয়েছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম। আজ সোমবার এক বার্তায় পুলিশের সকল ইউনিট প্রধানকে এ নির্দেশ দেন তিনি। পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগেরাজধানীর মিরপুর ডিওএইচএস এলাকার একটি বাসা থেকে বিমানবাহিনীর একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তার স্ত্রীর হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার করেছে পল্লবী থানা-পুলিশ। গতকাল রোববার দুপুরে ওই নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়। নিহত ওই নারীর নাম ফারাহ দীবা। সোমবার সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানান পল্লবী থানার পরির্দশক (তদন্ত) আদ
২ দিন আগে