নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীর যুবদলের নেতা হুদা মোহাম্মদ আলম নিহত হওয়ার পাঁচ বছর পর আদালতে মামলার আবেদন করেছেন তাঁর স্ত্রী। আজ রোববার দুপুরে নোয়াখালী জেলা ও দায়রা জজ আদালতে মামলার আবেদনটি জমা দেন নিহতের স্ত্রী খুরশিদা বেগম পুষ্প।
এ মামলার আসামিরা হলেন, তৎকালীন জেলা পুলিশ সুপার মো. ইলিয়াছ শরীফ, বেগমগঞ্জ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. শাহজাহান শেখ, বেগমগঞ্জ থানার ওসি মো. সাজেদুর রহমান সাজিদ ও এসআই জসিম উদ্দিন। পুলিশি নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন ২০১৩ সালের ১৫ (২) (৩) ধারায় দায়ের এই মামলার আবেদন করা হয়।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, অভিযোগকারীর মামলার আবেদনটি আদালত গ্রহণ করলেও তা এখনো আমলে নেওয়া হয়নি। একই সঙ্গে আদালতে আবেদনকারীর বক্তব্যও গ্রহণ করেছেন জেলা ও দায়রা জজ নিলুফার সুলতানা। তবে আদালত এখনো কোনো আদেশ দেননি। বাদীপক্ষে আদালতে মামলার আবেদন করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মাহফুজুর রহমান ইলিয়াস ও অ্যাডভোকেট সাইফুর রহমান প্রামানিক।
বাদী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মাহফুজুর রহমান ইলিয়াস বলেন, যুবদল নেতা হুদা মোহাম্মদ আলম নিজ দলের রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন। এ কারণে একটি কুচক্রীমহল পুলিশের এই চার কর্মকর্তার সঙ্গে যোগসাজশ করে হুদা মোহাম্মদ আলমকে হত্যা করেন। কিন্তু পুলিশের এ কর্মকর্তারা হত্যা পরবর্তীতে দীর্ঘদিন ধরে নোয়াখালীতে কর্মরত থাকার কারণে নিহত হুদার পরিবার আইনগত কোনো ব্যবস্থান নেওয়ার সাহস করেনি। বর্তমানে পুলিশের ওই কর্মকর্তারা বদলি হয়ে যাওয়ায় স্বামী হত্যার ন্যায় বিচার পাওয়ার আশায় তিনি আদালতে মামলার আবেদন করেছেন। মামলার বাদী ন্যায় বিচার পাবেন এমনটা আশা করছেন এ আইনজীবী।
নিহত মো. আলম বেগমগঞ্জের ধীতপুর গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে এবং আলাইয়াপুর ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক ছিলেন। গত ২০১৭ সালের ২৩ আগস্ট নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে হুদা মোহাম্মদ আলম (৩২) নামে ওই যুবদল নেতার মৃত্যু হয়। সেই সময় পুলিশ দাবি করে, গুলি বিনিময়ের ঘটনায় কর্মরত পাঁচ পুলিশ সদস্য আহত হন এবং ঘটনাস্থল থেকে একটি পিস্তল, একটি পাইপগান, তিনটি ছোরা, পাঁচটি রড ও গ্রিল কাটার যন্ত্র জব্দ করা হয়েছিল। আলমের বিরুদ্ধে থানায় ১০টি ডাকাতি মামলা ছিল। সে সময় আলম চন্দ্রগঞ্জের সন্ত্রাসী জিসান বাহিনীর একজন সক্রিয় সদস্য ছিলেন বলে জানায় পুলিশ।
নিহতের পরিবারের অভিযোগ ছিল, ওই বছরের ২২ আগস্ট সকালে সাদা পোশাকের পুলিশ আলমকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যায় এবং পরদিন বুধবার রাতে তাঁকে ‘কথিত’ বন্দুক যুদ্ধে হত্যা করে।
নোয়াখালীর যুবদলের নেতা হুদা মোহাম্মদ আলম নিহত হওয়ার পাঁচ বছর পর আদালতে মামলার আবেদন করেছেন তাঁর স্ত্রী। আজ রোববার দুপুরে নোয়াখালী জেলা ও দায়রা জজ আদালতে মামলার আবেদনটি জমা দেন নিহতের স্ত্রী খুরশিদা বেগম পুষ্প।
এ মামলার আসামিরা হলেন, তৎকালীন জেলা পুলিশ সুপার মো. ইলিয়াছ শরীফ, বেগমগঞ্জ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. শাহজাহান শেখ, বেগমগঞ্জ থানার ওসি মো. সাজেদুর রহমান সাজিদ ও এসআই জসিম উদ্দিন। পুলিশি নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন ২০১৩ সালের ১৫ (২) (৩) ধারায় দায়ের এই মামলার আবেদন করা হয়।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, অভিযোগকারীর মামলার আবেদনটি আদালত গ্রহণ করলেও তা এখনো আমলে নেওয়া হয়নি। একই সঙ্গে আদালতে আবেদনকারীর বক্তব্যও গ্রহণ করেছেন জেলা ও দায়রা জজ নিলুফার সুলতানা। তবে আদালত এখনো কোনো আদেশ দেননি। বাদীপক্ষে আদালতে মামলার আবেদন করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মাহফুজুর রহমান ইলিয়াস ও অ্যাডভোকেট সাইফুর রহমান প্রামানিক।
বাদী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মাহফুজুর রহমান ইলিয়াস বলেন, যুবদল নেতা হুদা মোহাম্মদ আলম নিজ দলের রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন। এ কারণে একটি কুচক্রীমহল পুলিশের এই চার কর্মকর্তার সঙ্গে যোগসাজশ করে হুদা মোহাম্মদ আলমকে হত্যা করেন। কিন্তু পুলিশের এ কর্মকর্তারা হত্যা পরবর্তীতে দীর্ঘদিন ধরে নোয়াখালীতে কর্মরত থাকার কারণে নিহত হুদার পরিবার আইনগত কোনো ব্যবস্থান নেওয়ার সাহস করেনি। বর্তমানে পুলিশের ওই কর্মকর্তারা বদলি হয়ে যাওয়ায় স্বামী হত্যার ন্যায় বিচার পাওয়ার আশায় তিনি আদালতে মামলার আবেদন করেছেন। মামলার বাদী ন্যায় বিচার পাবেন এমনটা আশা করছেন এ আইনজীবী।
নিহত মো. আলম বেগমগঞ্জের ধীতপুর গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে এবং আলাইয়াপুর ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক ছিলেন। গত ২০১৭ সালের ২৩ আগস্ট নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে হুদা মোহাম্মদ আলম (৩২) নামে ওই যুবদল নেতার মৃত্যু হয়। সেই সময় পুলিশ দাবি করে, গুলি বিনিময়ের ঘটনায় কর্মরত পাঁচ পুলিশ সদস্য আহত হন এবং ঘটনাস্থল থেকে একটি পিস্তল, একটি পাইপগান, তিনটি ছোরা, পাঁচটি রড ও গ্রিল কাটার যন্ত্র জব্দ করা হয়েছিল। আলমের বিরুদ্ধে থানায় ১০টি ডাকাতি মামলা ছিল। সে সময় আলম চন্দ্রগঞ্জের সন্ত্রাসী জিসান বাহিনীর একজন সক্রিয় সদস্য ছিলেন বলে জানায় পুলিশ।
নিহতের পরিবারের অভিযোগ ছিল, ওই বছরের ২২ আগস্ট সকালে সাদা পোশাকের পুলিশ আলমকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যায় এবং পরদিন বুধবার রাতে তাঁকে ‘কথিত’ বন্দুক যুদ্ধে হত্যা করে।
গাজীপুরের শ্রীপুরে মামা শ্বশুরের বাড়ি থেকে স্মৃতি রানী সরকার নামে এক গৃহবধূর গলা কাটা রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ঘটনাস্থল থেকে একটি ধারালো দা ও এক জোড়া জুতাও উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহতের স্বামী কাব্য সরকারকে আটক করেছে পুলিশ। শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়ন
২ দিন আগেসাত দিন আগে বিয়ে হয় সৌদি আরব প্রবাসী যুবক সোহান আহমদের (২৩)। হাত থেকে মেহেদির রং মোছার আগেই ছুরিকাঘাতে নিহত হয়েছেন এ যুবক। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় নবীগঞ্জ উপজেলা ও সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুর উপজেলার সীমান্তে অবস্থিত ইনাতগঞ্জ বাজারে প্রতিপক্ষের হামলায় মৃত্যু হয় সোহান আহমদের। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন দুজন।
২ দিন আগেঅপরাধের বিরুদ্ধে চলমান বিশেষ অভিযান জোরদারে নির্দেশ দিয়েছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম। আজ সোমবার এক বার্তায় পুলিশের সকল ইউনিট প্রধানকে এ নির্দেশ দেন তিনি। পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগেরাজধানীর মিরপুর ডিওএইচএস এলাকার একটি বাসা থেকে বিমানবাহিনীর একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তার স্ত্রীর হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার করেছে পল্লবী থানা-পুলিশ। গতকাল রোববার দুপুরে ওই নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়। নিহত ওই নারীর নাম ফারাহ দীবা। সোমবার সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানান পল্লবী থানার পরির্দশক (তদন্ত) আদ
২ দিন আগে