অনলাইন ডেস্ক
যত দিন যাচ্ছে পরিবেশ ধ্বংস এবং মানুষের লোভের কারণে বিপন্ন হচ্ছে বিভিন্ন প্রজাতির বন্য প্রাণী। এই পরিস্থিতিতে দারুণ এক সুসংবাদ দিল থাইল্যান্ড। পাচার হয়ে দেশটিতে আসা প্রায় এক হাজার বিরল প্রজাতির কচ্ছপ এবং লেমুর মাদাগাস্কারে ফেরত পাঠাচ্ছে তারা। আজ শনিবার পাঠানো হয়েছে প্রথম চালানটি। একে বন্য প্রাণী পাচার রোধে একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্জন হিসেবে দেখা হচ্ছে।
থাইল্যান্ডের কর্মকর্তাদের মতে, মাদাগাস্কার ও থাইল্যান্ডের মধ্যে এটি এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় ফেরত পাঠানোর উদ্যোগ।
এসব তথ্য জানা যায়, মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
গত মে মাসে, থাইল্যান্ডের চুমফন প্রদেশে একটি অভিযান চালিয়ে পুলিশ ১ হাজার ১১৭টি প্রাণী উদ্ধার করেছিল। এর মধ্যে ৮টি মারা গিয়েছিল। উদ্ধার হওয়া প্রাণীগুলোর মধ্যে ছিল স্পাইডার কচ্ছপ, রেডিয়েটেড কচ্ছপ, রিং-টেইল লেমুর এবং বাদামি লেমুর। এই প্রাণীগুলো কনভেনশন অন ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড ইন এনডেনজারড স্পেসিজ অব ওয়াইল্ড ফনা অ্যান্ড ফ্লোরা অনুসারে বিশ্বের সবচেয়ে বিপন্ন প্রজাতির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
মে মাসে উদ্ধার করা কিছু প্রাণী খাবার ও পানির অভাবে দুর্বল হয়ে মারা যায়। এ ছাড়া, কিছু প্রাণী নতুন পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারেনি। গত বুধবার ব্যাংককে একটি আনুষ্ঠানিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে থাই কর্তৃপক্ষ প্রাণীগুলো মাদাগাস্কারের কর্মকর্তাদের কাছে হস্তান্তর করে।
কাতার এয়ারওয়েজের তিনটি ফ্লাইটে ৯৬১টি জীবিত প্রাণী আজ থেকে মাদাগাস্কারে পাঠানো হচ্ছে।
থাইল্যান্ডের প্রাকৃতিক সম্পদ ও পরিবেশমন্ত্রী ড. চ্যালার্মচাই শ্রী-অন জানান, এই পদক্ষেপটি বন্য প্রাণী পাচার রোধে থাইল্যান্ডের প্রতিশ্রুতি ও উদ্ধার করা প্রাণীদের কল্যাণকে গুরুত্ব দেওয়ার উদাহরণ।
থাইল্যান্ডের জাতীয় উদ্যান, বন্য প্রাণী ও উদ্ভিদ সংরক্ষণ বিভাগের পরিচালক আটাপল চরুয়েনচানসা বলেন, এ ধরনের অভিযান বিশ্বব্যাপী সচেতনতা বাড়াতে সাহায্য করে।
‘লোকজন বুঝতে পারছে যে টাকা থাকলেই এ ধরনের বিপন্ন প্রাণী কেনা বা সংগ্রহ করা সঠিক নয়।’ বলেন তিনি।
ব্রিটেনভিত্তিক সংস্থা ট্রাফিক এক বিবৃতিতে বলেছে, এই উদ্যোগ আন্তর্জাতিক সহযোগিতার শক্তির একটি চমৎকার উদাহরণ।
২০২৩ সালের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, কাঠ ও বন্য প্রাণীর অবৈধ বাণিজ্য মাদাগাস্কারের জীববৈচিত্র্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম হুমকি।
থাইল্যান্ড দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় মাদাগাস্কারের বন্য প্রাণীর সবচেয়ে বড় আমদানিকারক। ১৯৭৫ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে প্রায় ৩৫ হাজার প্রাণী বা তাদের পণ্য থাইল্যান্ড আমদানি করেছে।
যত দিন যাচ্ছে পরিবেশ ধ্বংস এবং মানুষের লোভের কারণে বিপন্ন হচ্ছে বিভিন্ন প্রজাতির বন্য প্রাণী। এই পরিস্থিতিতে দারুণ এক সুসংবাদ দিল থাইল্যান্ড। পাচার হয়ে দেশটিতে আসা প্রায় এক হাজার বিরল প্রজাতির কচ্ছপ এবং লেমুর মাদাগাস্কারে ফেরত পাঠাচ্ছে তারা। আজ শনিবার পাঠানো হয়েছে প্রথম চালানটি। একে বন্য প্রাণী পাচার রোধে একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্জন হিসেবে দেখা হচ্ছে।
থাইল্যান্ডের কর্মকর্তাদের মতে, মাদাগাস্কার ও থাইল্যান্ডের মধ্যে এটি এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় ফেরত পাঠানোর উদ্যোগ।
এসব তথ্য জানা যায়, মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
গত মে মাসে, থাইল্যান্ডের চুমফন প্রদেশে একটি অভিযান চালিয়ে পুলিশ ১ হাজার ১১৭টি প্রাণী উদ্ধার করেছিল। এর মধ্যে ৮টি মারা গিয়েছিল। উদ্ধার হওয়া প্রাণীগুলোর মধ্যে ছিল স্পাইডার কচ্ছপ, রেডিয়েটেড কচ্ছপ, রিং-টেইল লেমুর এবং বাদামি লেমুর। এই প্রাণীগুলো কনভেনশন অন ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড ইন এনডেনজারড স্পেসিজ অব ওয়াইল্ড ফনা অ্যান্ড ফ্লোরা অনুসারে বিশ্বের সবচেয়ে বিপন্ন প্রজাতির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
মে মাসে উদ্ধার করা কিছু প্রাণী খাবার ও পানির অভাবে দুর্বল হয়ে মারা যায়। এ ছাড়া, কিছু প্রাণী নতুন পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারেনি। গত বুধবার ব্যাংককে একটি আনুষ্ঠানিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে থাই কর্তৃপক্ষ প্রাণীগুলো মাদাগাস্কারের কর্মকর্তাদের কাছে হস্তান্তর করে।
কাতার এয়ারওয়েজের তিনটি ফ্লাইটে ৯৬১টি জীবিত প্রাণী আজ থেকে মাদাগাস্কারে পাঠানো হচ্ছে।
থাইল্যান্ডের প্রাকৃতিক সম্পদ ও পরিবেশমন্ত্রী ড. চ্যালার্মচাই শ্রী-অন জানান, এই পদক্ষেপটি বন্য প্রাণী পাচার রোধে থাইল্যান্ডের প্রতিশ্রুতি ও উদ্ধার করা প্রাণীদের কল্যাণকে গুরুত্ব দেওয়ার উদাহরণ।
থাইল্যান্ডের জাতীয় উদ্যান, বন্য প্রাণী ও উদ্ভিদ সংরক্ষণ বিভাগের পরিচালক আটাপল চরুয়েনচানসা বলেন, এ ধরনের অভিযান বিশ্বব্যাপী সচেতনতা বাড়াতে সাহায্য করে।
‘লোকজন বুঝতে পারছে যে টাকা থাকলেই এ ধরনের বিপন্ন প্রাণী কেনা বা সংগ্রহ করা সঠিক নয়।’ বলেন তিনি।
ব্রিটেনভিত্তিক সংস্থা ট্রাফিক এক বিবৃতিতে বলেছে, এই উদ্যোগ আন্তর্জাতিক সহযোগিতার শক্তির একটি চমৎকার উদাহরণ।
২০২৩ সালের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, কাঠ ও বন্য প্রাণীর অবৈধ বাণিজ্য মাদাগাস্কারের জীববৈচিত্র্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম হুমকি।
থাইল্যান্ড দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় মাদাগাস্কারের বন্য প্রাণীর সবচেয়ে বড় আমদানিকারক। ১৯৭৫ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে প্রায় ৩৫ হাজার প্রাণী বা তাদের পণ্য থাইল্যান্ড আমদানি করেছে।
অতি মুনাফা ও বাজার অর্থনীতিই পরিবেশ ধ্বংসের মূল কারণ বলে মন্তব্য করেছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা অধ্যাপক রেহমান সোবহান। তিনি বলেছেন, আইনের যথাযথ বাস্তবায়নের অভাবে পরিবেশ সুরক্ষা কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এই জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও উদ্যোগ প্রয়োজন। তবে সবার আগে এ বিষয়ে করণীয়...
৫ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজও খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। বায়ুদূষণের সূচকে বিশ্বের ১২৫টি শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান আজ দ্বিতীয়। সকাল ৬টায় ঢাকার বায়ুমান রেকর্ড করা হয় ২৯১। মানসূচকে ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়...
৮ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের কুতুবদিয়া দ্বীপে নতুনভাবে বনায়নের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বন ও পরিবেশ এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান। আজ শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অডিটরিয়ামে সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
২০ ঘণ্টা আগেঅবিলম্বে প্রাণ-প্রকৃতি পুনরুদ্ধার ও কার্বন নিঃসরণ কমানোর পদক্ষেপ না নেওয়া হলে ২০৭০-২০৯০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক জিডিপি ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। যুক্তরাজ্যের লন্ডনভিত্তিক ইনস্টিটিউট অ্যান্ড ফ্যাকাল্টি অব অ্যাকচুয়ারিজ এক গবেষণা প্রতিবেদনে এই সতর্কবার্তা দিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প
১ দিন আগে