অনলাইন ডেস্ক
সৌর, বায়ু, পারমাণবিকসহ নানা ধরনের নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে আয়ের বিচারে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর চেয়ে অনেক এগিয়ে আছে চীন। পরিবেশবান্ধব উৎস হিসেবে পরিচিত এসব উৎস থেকে যেখানে যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিগুণ আয় চীনের।
গবেষণা প্রতিষ্ঠান ব্লুমবার্গ এনইএফ বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের এস অ্যান্ড পি ৫০০ (যুক্তরাষ্ট্রের স্টক এক্সচেঞ্জ) এর রাজস্বের মাত্র ৩ দশমিক ৪ শতাংশ আসে পরিবেশবান্ধব এসব উৎস থেকে। অথচ চীনের সাংহাই কমপোজিট ইনডেক্সে সৌর, বায়ু, পারমাণবিক এবং অন্যান্য ধরনের নবায়নযোগ্য খাত থেকে এর দ্বিগুণ আয় আসে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর এই খাত থেকে ৭০ হাজার ৭০০ কোটি ডলার রাজস্ব আয় করে বিশ্বে চীনের অবস্থান ছিল শীর্ষে। যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান এর থেকে অনেক দূর। গত বছর দেশটির রাজস্ব ছিল ৩৯ হাজার ৮০০ কোটি ডলার।
ক্লিন এনার্জি বা পরিবেশবান্ধব জ্বালানি বাণিজ্যে চীনের আধিপত্যের কারণে দেশটির কয়েকটি প্রতিষ্ঠান যেমন-লঙ্গি গ্রিন এনার্জি টেকনোলজি এবং টোঙ্গুয়ে লাভবান হচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে, ক্লিন এনার্জি খাতে এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে বলে জানিয়েছে বিএনইএফ।
গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি অনুমান করেছে, এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে ৬৮০টিরও বেশি কোম্পানি রয়েছে, যাদের রাজস্বের অর্ধেকেরও বেশি ক্লিন এনার্জি থেকে আসে। এর মধ্যে রয়েছে নবায়নযোগ্য এবং পারমাণবিক শক্তি, বিদ্যুতায়িত পরিবহন, জৈব জ্বালানি, হাইড্রোজেন এবং কার্বন ক্যাপচার। এই আয়ের পরিমাণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ৪১০টি কোম্পানি এবং ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য এবং আফ্রিকার প্রায় ৪৩০টি কোম্পানির সম্মিলিত আয়ের কাছাকাছি।
কার্বন নির্গমনের হার শূন্যতে নামিয়ে আনার ক্ষেত্রে লড়তে থাকা ৮ হাজারের বেশি কোম্পানির রাজস্বের কত অংশ আসে ক্লিন এনার্জি থেকে তা বিএনইএফ খুঁজে বের করেছে। গবেষণা প্রতিষ্ঠানটির বিশ্লেষক মাইকেল ডেলি বলেন, কার্বন নির্গমন শূন্যতে নামিয়ে আনার জন্য বিজনেস মডেলগুলোর রূপান্তর এই গ্রহকে রক্ষায় সাহায্য করবে। সংস্থাগুলোর জন্য আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার বিশাল সুযোগ রয়েছে।
ডেলি আরও বলেন, কোম্পানির প্রতিবেদনের অস্বচ্ছতা ক্লিন এনার্জির সম্ভাবনাকে অধিকতর কঠিন করে তুলেছে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, বেশির ভাগ বড় তেল এবং গ্যাস কোম্পানিগুলো ক্লিন এনার্জি থেকে আসা রাজস্বের স্বতন্ত্র কোনো হিসাব দেয় না। যেমন, জীবাশ্ম জ্বালানি জায়ান্ট এক্সনমোবিল এবং ম্যারাথন পেট্রোলিয়াম ক্লিন এনার্জি কার্যক্রম থেকে হওয়া আয় সম্পর্কে কোনো তথ্য প্রদান করে না।
নবায়নযোগ্য শক্তি উৎপাদন ও তা বিকাশের সঙ্গে যুক্ত প্রায় সকল করপোরেশনই তাদের বেশির ভাগ রাজস্ব অর্জন করে ক্লিন এনার্জি থেকে। এসব করপোরেশনকে এ১ রেটিং দিয়েছে বিএনইএফ। এর অগ্রভাগে আছে চীনের কনটেমপোরারি অ্যাম্পেরেক্স টেকনোলজি, ডেনমার্কের ভেস্টাস উইন্ড সিস্টেমসের মতো কোম্পানি।
বিএনইএফ অনুসারে, গত বছর পারমাণবিক শক্তিসহ হাইড্রো, বায়ু এবং সৌর উৎস থেকে ইলেকট্রিসিটি ডি ফ্রান্স এসএ তার রাজস্বের প্রায় ৭০ শতাংশ অর্জন করেছে। ক্লিন এনার্জি থেকে আহরণকৃত রাজস্বের আরও ভারসাম্যপূর্ণ তথ্য রয়েছে ইতালির ইনেলের কাছে।
বিশ্বব্যাপী ক্লিন এনার্জির বাণিজ্যিকীকরণের প্রসারে ভূমিকা রাখায় ইডিএফ এবং সুইডেনের ভ্যাটেনফল-এর ঠিক পেছনেই রয়েছে ইতালির এই কোম্পানি। বিএনইএফ আরও জানিয়েছে, বিএমডব্লিউ এবং ফোর্ডের মতো ঐতিহ্যবাহী গাড়ি নির্মাতাদের থেকে অনেক এগিয়ে আছে টেসলা এবং বিওয়াইডির মতো স্বয়ংক্রিয় গাড়ি নির্মাণ প্রতিষ্ঠান।
সৌর, বায়ু, পারমাণবিকসহ নানা ধরনের নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে আয়ের বিচারে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর চেয়ে অনেক এগিয়ে আছে চীন। পরিবেশবান্ধব উৎস হিসেবে পরিচিত এসব উৎস থেকে যেখানে যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিগুণ আয় চীনের।
গবেষণা প্রতিষ্ঠান ব্লুমবার্গ এনইএফ বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের এস অ্যান্ড পি ৫০০ (যুক্তরাষ্ট্রের স্টক এক্সচেঞ্জ) এর রাজস্বের মাত্র ৩ দশমিক ৪ শতাংশ আসে পরিবেশবান্ধব এসব উৎস থেকে। অথচ চীনের সাংহাই কমপোজিট ইনডেক্সে সৌর, বায়ু, পারমাণবিক এবং অন্যান্য ধরনের নবায়নযোগ্য খাত থেকে এর দ্বিগুণ আয় আসে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর এই খাত থেকে ৭০ হাজার ৭০০ কোটি ডলার রাজস্ব আয় করে বিশ্বে চীনের অবস্থান ছিল শীর্ষে। যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান এর থেকে অনেক দূর। গত বছর দেশটির রাজস্ব ছিল ৩৯ হাজার ৮০০ কোটি ডলার।
ক্লিন এনার্জি বা পরিবেশবান্ধব জ্বালানি বাণিজ্যে চীনের আধিপত্যের কারণে দেশটির কয়েকটি প্রতিষ্ঠান যেমন-লঙ্গি গ্রিন এনার্জি টেকনোলজি এবং টোঙ্গুয়ে লাভবান হচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে, ক্লিন এনার্জি খাতে এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে বলে জানিয়েছে বিএনইএফ।
গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি অনুমান করেছে, এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে ৬৮০টিরও বেশি কোম্পানি রয়েছে, যাদের রাজস্বের অর্ধেকেরও বেশি ক্লিন এনার্জি থেকে আসে। এর মধ্যে রয়েছে নবায়নযোগ্য এবং পারমাণবিক শক্তি, বিদ্যুতায়িত পরিবহন, জৈব জ্বালানি, হাইড্রোজেন এবং কার্বন ক্যাপচার। এই আয়ের পরিমাণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ৪১০টি কোম্পানি এবং ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য এবং আফ্রিকার প্রায় ৪৩০টি কোম্পানির সম্মিলিত আয়ের কাছাকাছি।
কার্বন নির্গমনের হার শূন্যতে নামিয়ে আনার ক্ষেত্রে লড়তে থাকা ৮ হাজারের বেশি কোম্পানির রাজস্বের কত অংশ আসে ক্লিন এনার্জি থেকে তা বিএনইএফ খুঁজে বের করেছে। গবেষণা প্রতিষ্ঠানটির বিশ্লেষক মাইকেল ডেলি বলেন, কার্বন নির্গমন শূন্যতে নামিয়ে আনার জন্য বিজনেস মডেলগুলোর রূপান্তর এই গ্রহকে রক্ষায় সাহায্য করবে। সংস্থাগুলোর জন্য আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার বিশাল সুযোগ রয়েছে।
ডেলি আরও বলেন, কোম্পানির প্রতিবেদনের অস্বচ্ছতা ক্লিন এনার্জির সম্ভাবনাকে অধিকতর কঠিন করে তুলেছে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, বেশির ভাগ বড় তেল এবং গ্যাস কোম্পানিগুলো ক্লিন এনার্জি থেকে আসা রাজস্বের স্বতন্ত্র কোনো হিসাব দেয় না। যেমন, জীবাশ্ম জ্বালানি জায়ান্ট এক্সনমোবিল এবং ম্যারাথন পেট্রোলিয়াম ক্লিন এনার্জি কার্যক্রম থেকে হওয়া আয় সম্পর্কে কোনো তথ্য প্রদান করে না।
নবায়নযোগ্য শক্তি উৎপাদন ও তা বিকাশের সঙ্গে যুক্ত প্রায় সকল করপোরেশনই তাদের বেশির ভাগ রাজস্ব অর্জন করে ক্লিন এনার্জি থেকে। এসব করপোরেশনকে এ১ রেটিং দিয়েছে বিএনইএফ। এর অগ্রভাগে আছে চীনের কনটেমপোরারি অ্যাম্পেরেক্স টেকনোলজি, ডেনমার্কের ভেস্টাস উইন্ড সিস্টেমসের মতো কোম্পানি।
বিএনইএফ অনুসারে, গত বছর পারমাণবিক শক্তিসহ হাইড্রো, বায়ু এবং সৌর উৎস থেকে ইলেকট্রিসিটি ডি ফ্রান্স এসএ তার রাজস্বের প্রায় ৭০ শতাংশ অর্জন করেছে। ক্লিন এনার্জি থেকে আহরণকৃত রাজস্বের আরও ভারসাম্যপূর্ণ তথ্য রয়েছে ইতালির ইনেলের কাছে।
বিশ্বব্যাপী ক্লিন এনার্জির বাণিজ্যিকীকরণের প্রসারে ভূমিকা রাখায় ইডিএফ এবং সুইডেনের ভ্যাটেনফল-এর ঠিক পেছনেই রয়েছে ইতালির এই কোম্পানি। বিএনইএফ আরও জানিয়েছে, বিএমডব্লিউ এবং ফোর্ডের মতো ঐতিহ্যবাহী গাড়ি নির্মাতাদের থেকে অনেক এগিয়ে আছে টেসলা এবং বিওয়াইডির মতো স্বয়ংক্রিয় গাড়ি নির্মাণ প্রতিষ্ঠান।
পাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
৯ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা তুলনামূলক কমলেও অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৮১, অবস্থান ষষ্ঠ। অন্যদিকে দুদিনের ব্যবধানে আবারও পাকিস্তানের লাহোর বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। এরপরে আছে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এ ছাড়াও শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে মঙ্গোলিয়া ও ই
১৭ ঘণ্টা আগেভারতের রাজধানী দিল্লি এবং এর সংলগ্ন এলাকাগুলোতে বায়ুদূষণ আজও ভয়াবহ মাত্রায় রয়েছে। আজ বুধবার সকালে শহরের বেশির ভাগ এলাকায় বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) ৫০০ ছাড়িয়ে গেছে। ধোঁয়াশার চাদরে ঢাকা দিল্লি শহর, দৃশ্যময়তা কমে যাওয়ার ফলে পরিবহন ব্যবস্থাও বিপর্যস্ত হয়েছে। এর পরে আছে পাকিস্তানের শহর লাহোর...
২ দিন আগেভারতের রাজধানী দিল্লি এবং এর সংলগ্ন এলাকাগুলোতে বায়ুদূষণ ভয়াবহ মাত্রায় পৌঁছেছে। আজ মঙ্গলবার সকালে শহরের বেশির ভাগ এলাকায় বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) ৫০০ ছাড়িয়ে গেছে। এটি চলতি মরসুমে সর্বোচ্চ এবং ‘অতি ভয়ানক’ পর্যায়ে রয়েছে।
৩ দিন আগে