অনলাইন ডেস্ক
চিড়িয়াখানা কিংবা সংরক্ষিত অঞ্চলের বাইরে বনের মাঝে বাঘের দেখা পাওয়া একটি বিরল ঘটনাই বটে। অনেকের কাছে এটি এমন একটি অভিজ্ঞতা, যা কেবল জীবনে একবারই ঘটে। কিন্তু সেই দেখাটি যদি হয় এমন—লাফ দিয়ে নদী পার হচ্ছে একটি বাঘ! তবে সেই অভিজ্ঞতাকে আর কিসের সঙ্গে তুলনা চলে?
সুন্দরবনে এমনই এক ঘটনার মুখোমুখি হয়েছেন ভারতীয় রেল কর্মকর্তা অনন্ত রুপানাগুডি। শখের বশে তিনি ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফিও করে থাকেন। ফলে যা হওয়ার তাই হলো—বাঘের এক লাফে নদী পার হওয়ার মতো দুষ্প্রাপ্য ঘটনাটি ধরা পড়ল অনন্তের ক্যামেরায়।
নিজের এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে সেই ভিডিওটি ইন্টারনেটেও শেয়ার করেছেন অনন্ত। বিরল এই দৃশ্যটি কারও চোখ এড়িয়ে যায়নি। বাঘটির বীরত্ব তো বটেই দুঃসাহসী ফটোগ্রাফারেরও প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন নেটিজেনরা।
ভিডিওতে দেখা যায়, সুন্দরবনের পশ্চিমবঙ্গ অংশে ঝোপের আড়াল একটি নদীর দিকে ধীর পায়ে এগিয়ে আসছে বিশাল আকারের সেই বাঘ। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই নদীর পারের শেষ কিনারায় দাঁড়িয়ে শ্বাসরুদ্ধকর সেই মুহূর্তটির অবতারণা করল বাঘটি। এক লাফে নদীটাই পার হয়ে গেল!
ভিডিওটি শেয়ার করে অনন্ত লিখেছেন, ‘সুন্দরবনে জায়গায় দাঁড়ানো অবস্থা থেকে ২০ ফুটেরও বেশি দীর্ঘ এক লাফ—জীবনে একবারই এমন দৃশ্য দেখা সম্ভব!’
অনন্তের সেই ভিডিও ফুটেজটি কিছুক্ষণের মধ্যে ইনস্টাগ্রামেও শেয়ার করেন ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফার হার্শেল মালভাঙ্কার। ইতিমধ্যে সেই ভিডিও দেখে ফেলেছেন ৬০ লাখের বেশি মানুষ। অনেকে এতে লাইক-কমেন্টও করেছেন।
ইনস্টাগ্রাম পোস্টটিতে ভিডিও ধারণের প্রশংসা করে একজন লিখেছেন, ‘বাঘেরা নিজেদের কাজে খুব মনোযোগী এবং সাধারণত একা একাই শিকার করে বেড়ায়। সে শুধু জঙ্গলের রাজাই নয়, বিড়াল গোত্রের মধ্যে সে সবচেয়ে শক্তিশালী এবং দক্ষ।’
আরেকজন লিখেছেন, জীবনে এমন বিরল দৃশ্য তিনি আর দেখেননি।
কেউ কেউ দুই পায়ের ওপর ভর করে ১৫০ থেকে ২০০ কেজি ওজনের শরীরটাকে এতটা শূন্যের ওপর ভেসে যাওয়া নিয়েও বিস্ময় প্রকাশ করেছেন।
চিড়িয়াখানা কিংবা সংরক্ষিত অঞ্চলের বাইরে বনের মাঝে বাঘের দেখা পাওয়া একটি বিরল ঘটনাই বটে। অনেকের কাছে এটি এমন একটি অভিজ্ঞতা, যা কেবল জীবনে একবারই ঘটে। কিন্তু সেই দেখাটি যদি হয় এমন—লাফ দিয়ে নদী পার হচ্ছে একটি বাঘ! তবে সেই অভিজ্ঞতাকে আর কিসের সঙ্গে তুলনা চলে?
সুন্দরবনে এমনই এক ঘটনার মুখোমুখি হয়েছেন ভারতীয় রেল কর্মকর্তা অনন্ত রুপানাগুডি। শখের বশে তিনি ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফিও করে থাকেন। ফলে যা হওয়ার তাই হলো—বাঘের এক লাফে নদী পার হওয়ার মতো দুষ্প্রাপ্য ঘটনাটি ধরা পড়ল অনন্তের ক্যামেরায়।
নিজের এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে সেই ভিডিওটি ইন্টারনেটেও শেয়ার করেছেন অনন্ত। বিরল এই দৃশ্যটি কারও চোখ এড়িয়ে যায়নি। বাঘটির বীরত্ব তো বটেই দুঃসাহসী ফটোগ্রাফারেরও প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন নেটিজেনরা।
ভিডিওতে দেখা যায়, সুন্দরবনের পশ্চিমবঙ্গ অংশে ঝোপের আড়াল একটি নদীর দিকে ধীর পায়ে এগিয়ে আসছে বিশাল আকারের সেই বাঘ। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই নদীর পারের শেষ কিনারায় দাঁড়িয়ে শ্বাসরুদ্ধকর সেই মুহূর্তটির অবতারণা করল বাঘটি। এক লাফে নদীটাই পার হয়ে গেল!
ভিডিওটি শেয়ার করে অনন্ত লিখেছেন, ‘সুন্দরবনে জায়গায় দাঁড়ানো অবস্থা থেকে ২০ ফুটেরও বেশি দীর্ঘ এক লাফ—জীবনে একবারই এমন দৃশ্য দেখা সম্ভব!’
অনন্তের সেই ভিডিও ফুটেজটি কিছুক্ষণের মধ্যে ইনস্টাগ্রামেও শেয়ার করেন ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফার হার্শেল মালভাঙ্কার। ইতিমধ্যে সেই ভিডিও দেখে ফেলেছেন ৬০ লাখের বেশি মানুষ। অনেকে এতে লাইক-কমেন্টও করেছেন।
ইনস্টাগ্রাম পোস্টটিতে ভিডিও ধারণের প্রশংসা করে একজন লিখেছেন, ‘বাঘেরা নিজেদের কাজে খুব মনোযোগী এবং সাধারণত একা একাই শিকার করে বেড়ায়। সে শুধু জঙ্গলের রাজাই নয়, বিড়াল গোত্রের মধ্যে সে সবচেয়ে শক্তিশালী এবং দক্ষ।’
আরেকজন লিখেছেন, জীবনে এমন বিরল দৃশ্য তিনি আর দেখেননি।
কেউ কেউ দুই পায়ের ওপর ভর করে ১৫০ থেকে ২০০ কেজি ওজনের শরীরটাকে এতটা শূন্যের ওপর ভেসে যাওয়া নিয়েও বিস্ময় প্রকাশ করেছেন।
অতি মুনাফা ও বাজার অর্থনীতিই পরিবেশ ধ্বংসের মূল কারণ বলে মন্তব্য করেছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা অধ্যাপক রেহমান সোবহান। তিনি বলেছেন, আইনের যথাযথ বাস্তবায়নের অভাবে পরিবেশ সুরক্ষা কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এই জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও উদ্যোগ প্রয়োজন। তবে সবার আগে এ বিষয়ে করণীয়...
৭ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজও খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। বায়ুদূষণের সূচকে বিশ্বের ১২৫টি শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান আজ দ্বিতীয়। সকাল ৬টায় ঢাকার বায়ুমান রেকর্ড করা হয় ২৯১। মানসূচকে ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়...
৯ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের কুতুবদিয়া দ্বীপে নতুনভাবে বনায়নের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বন ও পরিবেশ এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান। আজ শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অডিটরিয়ামে সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
২১ ঘণ্টা আগেঅবিলম্বে প্রাণ-প্রকৃতি পুনরুদ্ধার ও কার্বন নিঃসরণ কমানোর পদক্ষেপ না নেওয়া হলে ২০৭০-২০৯০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক জিডিপি ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। যুক্তরাজ্যের লন্ডনভিত্তিক ইনস্টিটিউট অ্যান্ড ফ্যাকাল্টি অব অ্যাকচুয়ারিজ এক গবেষণা প্রতিবেদনে এই সতর্কবার্তা দিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প
১ দিন আগে