অনলাইন ডেস্ক
আজ বিশ্ব পানি দিবস। সবার জন্য বিশুদ্ধ পানির ব্যবহার নিশ্চিত করতে যে ১০টি কাজ আমরা করতে পারি।
১ পানির অপচয় রোধ: পরিমিত পানি ব্যবহার করে গোসল করতে হবে। দাঁত ব্রাশ, রান্না ও খাবার তৈরি করার সময় পানির ট্যাপ চালিয়ে রাখা যাবে না।
২ পানি ব্যবহারে সচেতনতা: যে উৎস থেকে মহল্লায় পানি সরবরাহ করা হয়, তা নিরাপদে পরিচালিত হয় কী না তার খোঁজ খবর রাখতে হবে।
৩ সুষম বণ্টন: মহল্লার সবাই যেন প্রয়োজনীয় নিরাপদ পানি পায় তা নিশ্চিত করতে হবে।
৪ নিরাপদ পয়োনিষ্কাশন: নিরাপদ পয়োনিষ্কাশন নিশ্চিত করতে বজ্র পরিবহনের জন্য পাইপ, সেপটিক ট্যাংক সচল রাখতে হবে।
৫ কুসংস্কার প্রতিরোধ: নারীদের ঋতুস্রাবের সময় নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশনের গুরুত্ব নিয়ে কথা বলতে হবে।
৬ দূষণ প্রতিরোধ: দূষণ প্রতিরোধে টয়লেট বা ড্রেনের বর্জ্য, উচ্ছিষ্ট খাবার, আবর্জনা, তেল, ওষুধ এবং রাসায়নিক দ্রব্য যেখানে সেখানে নয় নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে।
৭ প্রকৃতি রক্ষা: প্রকৃতি রক্ষার্থে বনায়নের জন্য প্রচুর গাছ লাগাতে হবে। বন্যার ঝুঁকি কমাতে এবং পানি সঞ্চয় করতে রেইন হারভেস্টিং করতে হবে।
৮ নিরাপদ জলাধার তৈরি: নিরাপদ পানির জন্য আশপাশের পুকুর, জলাশয়, জলাভূমি, নদী, হ্রদ, সমুদ্র সৈকত পরিষ্কার রাখতে হবে। প্রয়োজনে এসব জলাধার পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমে অংশ নিতে হবে।
৯ স্থানীয়ভাবে তৈরি খাবার খান: স্থানীয়ভাবে উৎপন্ন মৌসুমি খাবার খেতে হবে। যেসব পণ্য তৈরিতে কম পানি ব্যবহৃত হয় সেসব পণ্য ব্যবহার করতে হবে।
১০ জনমত তৈরি: দেশে এবং বিদেশে নিরাপদ পানির জন্য বিভিন্ন প্রকল্পের প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় বাজেট বরাদ্দের জন্য জনপ্রতিনিধিদের কাছে দাবি করতে জনমত তৈরি করতে হবে।
আজ বিশ্ব পানি দিবস। সবার জন্য বিশুদ্ধ পানির ব্যবহার নিশ্চিত করতে যে ১০টি কাজ আমরা করতে পারি।
১ পানির অপচয় রোধ: পরিমিত পানি ব্যবহার করে গোসল করতে হবে। দাঁত ব্রাশ, রান্না ও খাবার তৈরি করার সময় পানির ট্যাপ চালিয়ে রাখা যাবে না।
২ পানি ব্যবহারে সচেতনতা: যে উৎস থেকে মহল্লায় পানি সরবরাহ করা হয়, তা নিরাপদে পরিচালিত হয় কী না তার খোঁজ খবর রাখতে হবে।
৩ সুষম বণ্টন: মহল্লার সবাই যেন প্রয়োজনীয় নিরাপদ পানি পায় তা নিশ্চিত করতে হবে।
৪ নিরাপদ পয়োনিষ্কাশন: নিরাপদ পয়োনিষ্কাশন নিশ্চিত করতে বজ্র পরিবহনের জন্য পাইপ, সেপটিক ট্যাংক সচল রাখতে হবে।
৫ কুসংস্কার প্রতিরোধ: নারীদের ঋতুস্রাবের সময় নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশনের গুরুত্ব নিয়ে কথা বলতে হবে।
৬ দূষণ প্রতিরোধ: দূষণ প্রতিরোধে টয়লেট বা ড্রেনের বর্জ্য, উচ্ছিষ্ট খাবার, আবর্জনা, তেল, ওষুধ এবং রাসায়নিক দ্রব্য যেখানে সেখানে নয় নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে।
৭ প্রকৃতি রক্ষা: প্রকৃতি রক্ষার্থে বনায়নের জন্য প্রচুর গাছ লাগাতে হবে। বন্যার ঝুঁকি কমাতে এবং পানি সঞ্চয় করতে রেইন হারভেস্টিং করতে হবে।
৮ নিরাপদ জলাধার তৈরি: নিরাপদ পানির জন্য আশপাশের পুকুর, জলাশয়, জলাভূমি, নদী, হ্রদ, সমুদ্র সৈকত পরিষ্কার রাখতে হবে। প্রয়োজনে এসব জলাধার পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমে অংশ নিতে হবে।
৯ স্থানীয়ভাবে তৈরি খাবার খান: স্থানীয়ভাবে উৎপন্ন মৌসুমি খাবার খেতে হবে। যেসব পণ্য তৈরিতে কম পানি ব্যবহৃত হয় সেসব পণ্য ব্যবহার করতে হবে।
১০ জনমত তৈরি: দেশে এবং বিদেশে নিরাপদ পানির জন্য বিভিন্ন প্রকল্পের প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় বাজেট বরাদ্দের জন্য জনপ্রতিনিধিদের কাছে দাবি করতে জনমত তৈরি করতে হবে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
১৭ মিনিট আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
৯ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
৯ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১ দিন আগে