বদরুল ইসলাম মাসুদ, বান্দরবান
তমা তুঙ্গী। বান্দরবানের নতুন একটি পর্যটনকেন্দ্র। আনুষ্ঠানিকভাবে চালুর এক মাস পার না হতেই তমা তুঙ্গী পর্যটকদের কাছে আকর্ষণের স্থানে পরিণত হয়েছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, চারপাশেই সবুজ পাহাড়ের সমারোহ। ট্যুরিস্ট ভিউ পয়েন্ট–১ ও ট্যুরিস্ট ভিউ পয়েন্ট-২ নামে পাশাপাশি দুটি স্থান রয়েছে তমা তুঙ্গীতে। এর মধ্যে ট্যুরিস্ট ভিউ পয়েন্ট–১ থেকে দেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ তাজিংডং, দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ কেওক্রাডং এবং ডিম পাহাড় দেখা যায়।
দিক নির্ণয়ের জন্য সেখানে তিনটি ভিউ পয়েন্ট নির্মাণ করা হয়েছে। পর্যটকেরা সেখানে গেলেই এ তিন স্থান দেখার সুযোগ পান। বসার কয়েকটি বেঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। পর্যটকেরা বসে চারদিকের দৃশ্য দেখতে পান। রয়েছে ছোট্ট একটি পানির ফোয়ারা। ঘুরে বেড়ানোর জন্য রয়েছে বিশাল জায়গা।
ট্যুরিস্ট ভিউ পয়েন্ট–২ এ রয়েছে সিঁড়ি বেয়ে ওপরে ওঠার ব্যবস্থা। বিশাল একটি বৃক্ষ ছায়া দিয়ে রাখছে পুরো পর্যটন এলাকাকে। পর্যটকেরা সেখানে বেড়াতে গেলে সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠে অন্য রকম আনন্দ উপভোগ করেন।
সেখানে গেলে মনে হয়, ছবি তোলার জন্য আকর্ষণীয়ভাবে গড়ে তোলা হয়েছে তমা তুঙ্গীকে। তাই নতুন হলেও দিন দিন পর্যটকের সংখ্যা বাড়ছে।
সূত্রে জানা গেছে, সেনাবাহিনীর ৩৪ ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন ব্রিগেডের (ইসিবি) উদ্যোগে থানচি উপজেলা সদর থেকে প্রায় চার কিলোমিটার দূরে তমা তুঙ্গী নামে পর্যটনকেন্দ্রটি গড়ে তোলা হয়। থানচি-রিমাকরী-মদক-লিকরি সড়ক নির্মাণ প্রকল্পের কাজ করার সময় তমা তুঙ্গী পর্যটনকেন্দ্র গড়ে তোলে সেনাবাহিনীর ইসিবি ব্রিগেড।
২০২১ সালের ৯ ডিসেম্বর পর্যটনকেন্দ্রটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়। ৩৪ ইসিবির ব্রিগেড কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মনজুরুল ইসলাম এর উদ্বোধন করেন। তবে উদ্বোধনের আগে থেকেই তমা তুঙ্গীর নাম ছড়িয়ে পড়ে পর্যটকদের কাছে। থানচি ভ্রমণে যাওয়া পর্যটকেরা তমা তুঙ্গীতে ছুটে যান এর নয়নাভিরাম দৃশ্য উপভোগ করতে।
থানচি সদরের বাসিন্দা থুইনুচিং মারমা, শিউলী তঞ্চঙ্গ্যা, রূপালী ত্রিপুরা, ফিলিপ ত্রিপুরা, জুয়ের ম্রোসহ আরও কয়েকজন বলেন, যাতায়াতের সুবিধা থাকায় পর্যটকেরা সহজেই তমা তুঙ্গীতে যেতে পারেন। যাতায়াত খরচ খুবই কম। বিকেলের আড্ডার জন্যও উপযুক্ত স্থান। তাই দ্রুত তমা তুঙ্গী পর্যটকদের কাছে পছন্দের স্থান হয়ে উঠবে বলে তাঁরা মন্তব্য করেন।
থানচি প্রেসক্লাবের সভাপতি মংবোওয়াইচিং অনুপম মারমা বলেন, থানচি সদরের কাছেই গড়ে তোলা তমা তুঙ্গী পর্যটকদের মন কেড়েছে। মনোরম পরিবেশ আর খোলামেলা স্থানের কারণে তমা তুঙ্গী থানচি তথা বান্দরবানের অন্যতম প্রধান পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে পরিচিতি পাবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
যেভাবে যাবেন: ঢাকা-চট্টগ্রাম বা দেশের যেকোনো স্থান থেকে বান্দরবান (বান্দরবানের আলীকদম হয়েও) থানচি উপজেলায় যাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। বান্দরবান সদর থেকে বাস, জিপ ও মাইক্রো, মোটরসাইকেল ভাড়া নিয়ে থানচি সদরে যাওয়া যায়। আড়াই থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টায় থানচি সদরে পৌঁছানো যাবে। সেখান থেকে মাত্র ১০-১২ মিনিটের পথ তমা তুঙ্গী পর্যটনকেন্দ্র।
তমা তুঙ্গী। বান্দরবানের নতুন একটি পর্যটনকেন্দ্র। আনুষ্ঠানিকভাবে চালুর এক মাস পার না হতেই তমা তুঙ্গী পর্যটকদের কাছে আকর্ষণের স্থানে পরিণত হয়েছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, চারপাশেই সবুজ পাহাড়ের সমারোহ। ট্যুরিস্ট ভিউ পয়েন্ট–১ ও ট্যুরিস্ট ভিউ পয়েন্ট-২ নামে পাশাপাশি দুটি স্থান রয়েছে তমা তুঙ্গীতে। এর মধ্যে ট্যুরিস্ট ভিউ পয়েন্ট–১ থেকে দেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ তাজিংডং, দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ কেওক্রাডং এবং ডিম পাহাড় দেখা যায়।
দিক নির্ণয়ের জন্য সেখানে তিনটি ভিউ পয়েন্ট নির্মাণ করা হয়েছে। পর্যটকেরা সেখানে গেলেই এ তিন স্থান দেখার সুযোগ পান। বসার কয়েকটি বেঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। পর্যটকেরা বসে চারদিকের দৃশ্য দেখতে পান। রয়েছে ছোট্ট একটি পানির ফোয়ারা। ঘুরে বেড়ানোর জন্য রয়েছে বিশাল জায়গা।
ট্যুরিস্ট ভিউ পয়েন্ট–২ এ রয়েছে সিঁড়ি বেয়ে ওপরে ওঠার ব্যবস্থা। বিশাল একটি বৃক্ষ ছায়া দিয়ে রাখছে পুরো পর্যটন এলাকাকে। পর্যটকেরা সেখানে বেড়াতে গেলে সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠে অন্য রকম আনন্দ উপভোগ করেন।
সেখানে গেলে মনে হয়, ছবি তোলার জন্য আকর্ষণীয়ভাবে গড়ে তোলা হয়েছে তমা তুঙ্গীকে। তাই নতুন হলেও দিন দিন পর্যটকের সংখ্যা বাড়ছে।
সূত্রে জানা গেছে, সেনাবাহিনীর ৩৪ ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন ব্রিগেডের (ইসিবি) উদ্যোগে থানচি উপজেলা সদর থেকে প্রায় চার কিলোমিটার দূরে তমা তুঙ্গী নামে পর্যটনকেন্দ্রটি গড়ে তোলা হয়। থানচি-রিমাকরী-মদক-লিকরি সড়ক নির্মাণ প্রকল্পের কাজ করার সময় তমা তুঙ্গী পর্যটনকেন্দ্র গড়ে তোলে সেনাবাহিনীর ইসিবি ব্রিগেড।
২০২১ সালের ৯ ডিসেম্বর পর্যটনকেন্দ্রটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়। ৩৪ ইসিবির ব্রিগেড কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মনজুরুল ইসলাম এর উদ্বোধন করেন। তবে উদ্বোধনের আগে থেকেই তমা তুঙ্গীর নাম ছড়িয়ে পড়ে পর্যটকদের কাছে। থানচি ভ্রমণে যাওয়া পর্যটকেরা তমা তুঙ্গীতে ছুটে যান এর নয়নাভিরাম দৃশ্য উপভোগ করতে।
থানচি সদরের বাসিন্দা থুইনুচিং মারমা, শিউলী তঞ্চঙ্গ্যা, রূপালী ত্রিপুরা, ফিলিপ ত্রিপুরা, জুয়ের ম্রোসহ আরও কয়েকজন বলেন, যাতায়াতের সুবিধা থাকায় পর্যটকেরা সহজেই তমা তুঙ্গীতে যেতে পারেন। যাতায়াত খরচ খুবই কম। বিকেলের আড্ডার জন্যও উপযুক্ত স্থান। তাই দ্রুত তমা তুঙ্গী পর্যটকদের কাছে পছন্দের স্থান হয়ে উঠবে বলে তাঁরা মন্তব্য করেন।
থানচি প্রেসক্লাবের সভাপতি মংবোওয়াইচিং অনুপম মারমা বলেন, থানচি সদরের কাছেই গড়ে তোলা তমা তুঙ্গী পর্যটকদের মন কেড়েছে। মনোরম পরিবেশ আর খোলামেলা স্থানের কারণে তমা তুঙ্গী থানচি তথা বান্দরবানের অন্যতম প্রধান পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে পরিচিতি পাবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
যেভাবে যাবেন: ঢাকা-চট্টগ্রাম বা দেশের যেকোনো স্থান থেকে বান্দরবান (বান্দরবানের আলীকদম হয়েও) থানচি উপজেলায় যাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। বান্দরবান সদর থেকে বাস, জিপ ও মাইক্রো, মোটরসাইকেল ভাড়া নিয়ে থানচি সদরে যাওয়া যায়। আড়াই থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টায় থানচি সদরে পৌঁছানো যাবে। সেখান থেকে মাত্র ১০-১২ মিনিটের পথ তমা তুঙ্গী পর্যটনকেন্দ্র।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে