এম. কে. দোলন বিশ্বাস, ইসলামপুর
জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় ৪০ দিনের অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচি (ইজিপিপি) প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হলেও কাজ সম্পন্ন হয়নি। প্রকল্পের নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ সমাপ্ত না হওয়ায় সরকারি এই প্রকল্প সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়ন নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। তবে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস থেকে বলা হয়েছে, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনায় চলতি মার্চ মাস পর্যন্ত প্রকল্পের কাজের সময় বাড়ানো হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে প্রকল্পের বাকি কাজ শেষ করা হবে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে অতিদরিদ্র শ্রমিকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টিকল্পে গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নে ৬০টি প্রকল্প গৃহীত হয়। এসব প্রকল্পের ওয়েজ কষ্টে ২ হাজার ৮১৪ জন সুবিধাভোগী শ্রমিকের বিপরীতে ৪ কোটি ৫০ লাখ ২৪ হাজার টাকা এবং নন ওয়েজ কষ্টে ২০ লাখ ৬৬ হাজার ৯১৫ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
প্রকল্পের আওতায় ২ হাজার ৮১৪ অতিদরিদ্র শ্রমিক মাথাপিছু ৪০০ টাকা মজুরির ভিত্তিতে শুক্রবার ছাড়া প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত রাস্তায় মাটি কাটার কাজ করার কথা। এর মধ্যে কুলকান্দী ইউনিয়নে ৩টি প্রকল্পের বিপরীতে ১৭৭ জন শ্রমিক, বেলগাছায় ৩টি প্রকল্পে ২৫৩ জন শ্রমিক, চিনাডুলীতে ৫টি প্রকল্পে ২৪০ জন্য শ্রমিক, সাপধরীতে ৪টি প্রকল্পে ১৯১ জন শ্রমিক, নোয়ারপাড়ায় ৮টি প্রকল্পে ২৭৮ জন শ্রমিক, ইসলামপুর সদরে ৪টি প্রকল্পে ১৫৮ জন শ্রমিক, পাথর্শীতে ৪টি প্রকল্পে ২৯৫ জন শ্রমিক, পলবান্ধায় ৪টি প্রকল্পে ১৩৬ জন শ্রমিক, গোয়ালেরচরে ৮টি প্রকল্পে ২৮৭ জন শ্রমিক, চরপুটিমারীতে ৫টি প্রকল্পে ৩০৫ জন শ্রমিক এবং চরগোয়ালিনী ইউনিয়নে ৪টি প্রকল্পে ১৭৩ জন শ্রমিক। এছাড়া সবচেয়ে বেশি শ্রমিক রয়েছে গাইবান্ধা ইউনিয়নে। এ ইউনিয়নে ৮টি প্রকল্পে ৩২১ জন অতিদরিদ্র শ্রমিক রাস্তায় মাটি কাটার কাজ পাওয়ার কথা। প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের তত্ত্বাবধানে এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন হবে। প্রকল্প তদারকিতে রয়েছেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও)।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, গত ১৯ জানুয়ারি একযোগে প্রতিটি প্রকল্পে কাজ শুরু করার কথা থাকলেও মাত্র গুটিকয়েক প্রকল্পের কাজ শুরু করা হয়। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি প্রকল্পের শেষ দিবস ছিল। কয়েকটি প্রকল্প এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, মেয়াদ শেষ হলেও এখনো প্রকল্পের সিংহভাগ কাজ অসমাপ্ত রয়েছে। নোয়ারপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সুরুজ্জামান সরুজ বলেন, ‘আমাদের এলাকায় ইজিপিপি প্রকল্পের কাজ এখনো শেষ হয়নি।’
চরগোয়ালিনী ইউনিয়নের কান্দারচর গ্রামের বাসিন্দা সবুজ আলী, ডিগ্রিরচর গ্রামের হাসান মিয়া বলেন, ‘মেয়াদ শেষ হলেও প্রকল্পের কাজ শেষ করেনি সংশ্লিষ্টরা।’
চরপুটিমারী ইউনিয়নের বেনুয়ারচর গ্রামের বাসিন্দা তোতা মিয়া, চতলাপাড়া গ্রামের রুস্তম, দুদু মিয়া বলেন, ‘আমাদের ইউনিয়নে প্রকল্পের কাজ এখনো অনেক বাকি রয়েছে।’
ইসলামপুর সদর ইউনিয়নের পচাবহলা গ্রামের কৃষক ফেলু শেখ, কাচিহারা গ্রামের হাবিব, ময়না বলেন, ‘মেয়াদ শেষ হলেও প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে। কিন্তু কাজ শেষ হয়নি।’
পাথর্শী ইউনিয়ের শশারিয়া বাড়ির বাসিন্দা আপেল ও মলমগঞ্জের গোলাপ আলী বলেন, ‘নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে পারেননি প্রকল্পের সভাপতিরা।’ চিনাডুলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান (ইউপি) আব্দুস ছালাম বলেন, ‘কার্যাদেশ অনুযায়ী কাজ শুরু করেছি। কিন্তু মাটি না পাওয়ায় প্রকল্পের রাস্তার কাজ শেষ করতে পারিনি। তবে, বাকি কাজ শেষ করা হবে।’ গোয়ালেরচর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রহিম বাদশা বলেন, ‘সিংহভাগ প্রকল্পের কাজ করা হয়েছে। অসমাপ্ত কাজও করা হবে।’
সাপধরী ইউপি চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন বিএসসি বলেন, ‘প্রকল্পের কাজ খুব বেশি বাকি নেই। যতটুকু কাজ বাকি আছে।’ পাথর্শী ইউপি চেয়ারম্যান ইফতেখার আলম বাবলু বলেন, ‘বিভিন্ন ঝামেলায় নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ করতে পারিনি।’
প্রকল্পের তদারকি কর্মকর্তা উপসহকারী প্রকৌশলী মো. মামুনার রশীদ জানান, ‘গত ১৯ জানুয়ারি একযোগে প্রকল্পের কাজ শুরু করা হয়েছে। ২৮ ফেব্রুয়ারি প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কিন্তু প্রকল্পের কাজ এখনো শেষ হয়নি।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মেহেদী হাসান টিটু জানান, ‘আমরা কার্যাদেশ অনুযায়ী প্রকল্পের কাজ শুরু করি। তবে, মেয়াদ শেষ হলেও সব প্রকল্পের কাজ শেষ হয়নি।’
জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় ৪০ দিনের অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচি (ইজিপিপি) প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হলেও কাজ সম্পন্ন হয়নি। প্রকল্পের নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ সমাপ্ত না হওয়ায় সরকারি এই প্রকল্প সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়ন নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। তবে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস থেকে বলা হয়েছে, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনায় চলতি মার্চ মাস পর্যন্ত প্রকল্পের কাজের সময় বাড়ানো হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে প্রকল্পের বাকি কাজ শেষ করা হবে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে অতিদরিদ্র শ্রমিকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টিকল্পে গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নে ৬০টি প্রকল্প গৃহীত হয়। এসব প্রকল্পের ওয়েজ কষ্টে ২ হাজার ৮১৪ জন সুবিধাভোগী শ্রমিকের বিপরীতে ৪ কোটি ৫০ লাখ ২৪ হাজার টাকা এবং নন ওয়েজ কষ্টে ২০ লাখ ৬৬ হাজার ৯১৫ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
প্রকল্পের আওতায় ২ হাজার ৮১৪ অতিদরিদ্র শ্রমিক মাথাপিছু ৪০০ টাকা মজুরির ভিত্তিতে শুক্রবার ছাড়া প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত রাস্তায় মাটি কাটার কাজ করার কথা। এর মধ্যে কুলকান্দী ইউনিয়নে ৩টি প্রকল্পের বিপরীতে ১৭৭ জন শ্রমিক, বেলগাছায় ৩টি প্রকল্পে ২৫৩ জন শ্রমিক, চিনাডুলীতে ৫টি প্রকল্পে ২৪০ জন্য শ্রমিক, সাপধরীতে ৪টি প্রকল্পে ১৯১ জন শ্রমিক, নোয়ারপাড়ায় ৮টি প্রকল্পে ২৭৮ জন শ্রমিক, ইসলামপুর সদরে ৪টি প্রকল্পে ১৫৮ জন শ্রমিক, পাথর্শীতে ৪টি প্রকল্পে ২৯৫ জন শ্রমিক, পলবান্ধায় ৪টি প্রকল্পে ১৩৬ জন শ্রমিক, গোয়ালেরচরে ৮টি প্রকল্পে ২৮৭ জন শ্রমিক, চরপুটিমারীতে ৫টি প্রকল্পে ৩০৫ জন শ্রমিক এবং চরগোয়ালিনী ইউনিয়নে ৪টি প্রকল্পে ১৭৩ জন শ্রমিক। এছাড়া সবচেয়ে বেশি শ্রমিক রয়েছে গাইবান্ধা ইউনিয়নে। এ ইউনিয়নে ৮টি প্রকল্পে ৩২১ জন অতিদরিদ্র শ্রমিক রাস্তায় মাটি কাটার কাজ পাওয়ার কথা। প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের তত্ত্বাবধানে এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন হবে। প্রকল্প তদারকিতে রয়েছেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও)।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, গত ১৯ জানুয়ারি একযোগে প্রতিটি প্রকল্পে কাজ শুরু করার কথা থাকলেও মাত্র গুটিকয়েক প্রকল্পের কাজ শুরু করা হয়। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি প্রকল্পের শেষ দিবস ছিল। কয়েকটি প্রকল্প এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, মেয়াদ শেষ হলেও এখনো প্রকল্পের সিংহভাগ কাজ অসমাপ্ত রয়েছে। নোয়ারপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সুরুজ্জামান সরুজ বলেন, ‘আমাদের এলাকায় ইজিপিপি প্রকল্পের কাজ এখনো শেষ হয়নি।’
চরগোয়ালিনী ইউনিয়নের কান্দারচর গ্রামের বাসিন্দা সবুজ আলী, ডিগ্রিরচর গ্রামের হাসান মিয়া বলেন, ‘মেয়াদ শেষ হলেও প্রকল্পের কাজ শেষ করেনি সংশ্লিষ্টরা।’
চরপুটিমারী ইউনিয়নের বেনুয়ারচর গ্রামের বাসিন্দা তোতা মিয়া, চতলাপাড়া গ্রামের রুস্তম, দুদু মিয়া বলেন, ‘আমাদের ইউনিয়নে প্রকল্পের কাজ এখনো অনেক বাকি রয়েছে।’
ইসলামপুর সদর ইউনিয়নের পচাবহলা গ্রামের কৃষক ফেলু শেখ, কাচিহারা গ্রামের হাবিব, ময়না বলেন, ‘মেয়াদ শেষ হলেও প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে। কিন্তু কাজ শেষ হয়নি।’
পাথর্শী ইউনিয়ের শশারিয়া বাড়ির বাসিন্দা আপেল ও মলমগঞ্জের গোলাপ আলী বলেন, ‘নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে পারেননি প্রকল্পের সভাপতিরা।’ চিনাডুলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান (ইউপি) আব্দুস ছালাম বলেন, ‘কার্যাদেশ অনুযায়ী কাজ শুরু করেছি। কিন্তু মাটি না পাওয়ায় প্রকল্পের রাস্তার কাজ শেষ করতে পারিনি। তবে, বাকি কাজ শেষ করা হবে।’ গোয়ালেরচর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রহিম বাদশা বলেন, ‘সিংহভাগ প্রকল্পের কাজ করা হয়েছে। অসমাপ্ত কাজও করা হবে।’
সাপধরী ইউপি চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন বিএসসি বলেন, ‘প্রকল্পের কাজ খুব বেশি বাকি নেই। যতটুকু কাজ বাকি আছে।’ পাথর্শী ইউপি চেয়ারম্যান ইফতেখার আলম বাবলু বলেন, ‘বিভিন্ন ঝামেলায় নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ করতে পারিনি।’
প্রকল্পের তদারকি কর্মকর্তা উপসহকারী প্রকৌশলী মো. মামুনার রশীদ জানান, ‘গত ১৯ জানুয়ারি একযোগে প্রকল্পের কাজ শুরু করা হয়েছে। ২৮ ফেব্রুয়ারি প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কিন্তু প্রকল্পের কাজ এখনো শেষ হয়নি।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মেহেদী হাসান টিটু জানান, ‘আমরা কার্যাদেশ অনুযায়ী প্রকল্পের কাজ শুরু করি। তবে, মেয়াদ শেষ হলেও সব প্রকল্পের কাজ শেষ হয়নি।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে