কালীগঞ্জ (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গত ২৬ ডিসেম্বর শেষ হয়েছে চতুর্থ ধাপের ইউপি নির্বাচন। এ ধাপে সারা দেশের প্রায় ৮৩৮টি ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর মধ্যে গাজীপুর কালীগঞ্জের নাগরী ইউপিও রয়েছে।
ভোট শেষ হলেও নির্বাচনী প্রচারে ব্যবহৃত পোস্টার এখনো টাঙানো আছে ইউনিয়নজুড়ে। বিজয়ী বা পরাজিত কোনো প্রার্থীই তাঁদের নিজেদের লাগানো পোস্টার এখনো সরাননি। ভোটের পরে এসব পোস্টার প্রার্থীদের সরিয়ে নেওয়া উচিত হলেও কেউ মানছেন না সেটা।
দেখা গেছে, উপজেলার নাগরী বাজার, পানজোরা, উলুখোলা বাজার, কাঞ্চন-মিরের বাজার হাইওয়ে, নাওটানা, রাথুরা, ভুরুলিয়া, সেনপাড়া, তেরমুখসহ সৌন্দর্যবর্ধনের স্থান, বাসস্ট্যান্ড, ছোট-বড় সড়কের দুই পাশ এবং গাছেও টাঙানো আছে এসব পোস্টার। কিছু কিছু স্থানে পোস্টার ছিঁড়ে পড়ে আছে রাস্তায় আর রশি ঝুলে আছে ওপরে। এসব নিয়ে সাধারণ মানুষের মাঝে তীব্র প্রতিক্রিয়া লক্ষ করা গেছে।
নাগরী বাজারের সালাউদ্দিন মিয়া (৫৫) বলেন, ‘নির্বাচন আসলে এসব পোস্টার খুব উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে প্রার্থীরা লাগিয়ে থাকেন। বৃষ্টি বা কুয়াশাতে যাতে না ভিজে তার জন্য পোস্টারের ওপরে লেমিনেটিং করান। কিন্তু নির্বাচন চলে যাওয়ার পরে সবই যেন দায়সারা হয়ে পড়ে। এসব পোস্টার দীর্ঘদিন গাছ, রাস্তা বা ভবনের পাশে ঝুলে থাকলেও কেউ সরান না। এটা নিচু মানসিকতারই বহিঃপ্রকাশ।’
সেন্ট নিকোলাস স্কুলের শিক্ষার্থী অলক রোজারিও (১৪) বলে, ‘যেহেতু প্রধান সড়কের পাশে আমাদের স্কুল তাই স্কুলে আসার সময় এসব পোস্টার দেখতে খুব বাজে লাগে। আমাদের জনপ্রতিনিধিদের উচিত খুব দ্রুততার সঙ্গে এসব পোস্টার অপসারণ করে পরিবেশটাকে সুন্দর রাখতে সহযোগিতা করা। অন্তত একজন শুরু করলে বাকিরা এগিয়ে আসবে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন স্থানীয় বাসিন্দা জানান, জনপ্রতিনিধিরা পোস্টার সরাবেন না। কারণ অতীতে কেউ এগুলো সরিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেননি। এখন সাধারণ জনগণ যদি পোস্টার খুলতে যান তাহলে দেখা যাবে তাঁর সঙ্গে প্রার্থীদের শত্রুতা শুরু হয়ে যাবে।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ফারিজা নূর জানান, যেহেতু নির্বাচনের আচরণ বিধিমালায় নির্বাচন পরবর্তী পোস্টার সরানোর বিষয়ে কোনো বাধ্যবাধকতা নেই তাই হয়তো নির্বাচনে অংশগ্রহণকারীরা তাঁদের লাগানো পোস্টার সরানোর ব্যাপারে অনাগ্রহী। এখন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধির দায়িত্ব হবে এলাকা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা।
গত ২৬ ডিসেম্বর শেষ হয়েছে চতুর্থ ধাপের ইউপি নির্বাচন। এ ধাপে সারা দেশের প্রায় ৮৩৮টি ইউনিয়ন পরিষদে (ইউপি) ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর মধ্যে গাজীপুর কালীগঞ্জের নাগরী ইউপিও রয়েছে।
ভোট শেষ হলেও নির্বাচনী প্রচারে ব্যবহৃত পোস্টার এখনো টাঙানো আছে ইউনিয়নজুড়ে। বিজয়ী বা পরাজিত কোনো প্রার্থীই তাঁদের নিজেদের লাগানো পোস্টার এখনো সরাননি। ভোটের পরে এসব পোস্টার প্রার্থীদের সরিয়ে নেওয়া উচিত হলেও কেউ মানছেন না সেটা।
দেখা গেছে, উপজেলার নাগরী বাজার, পানজোরা, উলুখোলা বাজার, কাঞ্চন-মিরের বাজার হাইওয়ে, নাওটানা, রাথুরা, ভুরুলিয়া, সেনপাড়া, তেরমুখসহ সৌন্দর্যবর্ধনের স্থান, বাসস্ট্যান্ড, ছোট-বড় সড়কের দুই পাশ এবং গাছেও টাঙানো আছে এসব পোস্টার। কিছু কিছু স্থানে পোস্টার ছিঁড়ে পড়ে আছে রাস্তায় আর রশি ঝুলে আছে ওপরে। এসব নিয়ে সাধারণ মানুষের মাঝে তীব্র প্রতিক্রিয়া লক্ষ করা গেছে।
নাগরী বাজারের সালাউদ্দিন মিয়া (৫৫) বলেন, ‘নির্বাচন আসলে এসব পোস্টার খুব উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে প্রার্থীরা লাগিয়ে থাকেন। বৃষ্টি বা কুয়াশাতে যাতে না ভিজে তার জন্য পোস্টারের ওপরে লেমিনেটিং করান। কিন্তু নির্বাচন চলে যাওয়ার পরে সবই যেন দায়সারা হয়ে পড়ে। এসব পোস্টার দীর্ঘদিন গাছ, রাস্তা বা ভবনের পাশে ঝুলে থাকলেও কেউ সরান না। এটা নিচু মানসিকতারই বহিঃপ্রকাশ।’
সেন্ট নিকোলাস স্কুলের শিক্ষার্থী অলক রোজারিও (১৪) বলে, ‘যেহেতু প্রধান সড়কের পাশে আমাদের স্কুল তাই স্কুলে আসার সময় এসব পোস্টার দেখতে খুব বাজে লাগে। আমাদের জনপ্রতিনিধিদের উচিত খুব দ্রুততার সঙ্গে এসব পোস্টার অপসারণ করে পরিবেশটাকে সুন্দর রাখতে সহযোগিতা করা। অন্তত একজন শুরু করলে বাকিরা এগিয়ে আসবে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন স্থানীয় বাসিন্দা জানান, জনপ্রতিনিধিরা পোস্টার সরাবেন না। কারণ অতীতে কেউ এগুলো সরিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেননি। এখন সাধারণ জনগণ যদি পোস্টার খুলতে যান তাহলে দেখা যাবে তাঁর সঙ্গে প্রার্থীদের শত্রুতা শুরু হয়ে যাবে।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ফারিজা নূর জানান, যেহেতু নির্বাচনের আচরণ বিধিমালায় নির্বাচন পরবর্তী পোস্টার সরানোর বিষয়ে কোনো বাধ্যবাধকতা নেই তাই হয়তো নির্বাচনে অংশগ্রহণকারীরা তাঁদের লাগানো পোস্টার সরানোর ব্যাপারে অনাগ্রহী। এখন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধির দায়িত্ব হবে এলাকা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে