রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
অতিরিক্ত ওজনের যানবাহন চলাচল করায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়কে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। বিভিন্ন স্থানে পিচঢালাই উঠে গিয়ে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। দ্রুত সময়ের মধ্যে সড়কের সংস্কার না হলে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল দপ্তর বলছে, ক্যাম্পাসে নির্মাণাধীন দুটি আবাসিক হল ও একাডেমিক ভবনের নির্মাণসামগ্রী বহনকারী ট্রাকের যাতায়াতের ফলে সড়কের এই অবস্থা। ভবন নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার আগে রাস্তা সংস্কারের কোনো পরিকল্পনা তাদের নেই।
উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বিজ্ঞান ভবন ও খালেদা জিয়া হলের মধ্যবর্তী স্থানে ১০ তলাবিশিষ্ট দেশরত্ন শেখ হাসিনা হল নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে। কাজ চলছে
মাদার বখ্শ হলের সামনে শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান হল নির্মাণেরও। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ হবিবুর রহমান হলের সামনে একটি ২০ তলা একাডেমিক ভবনের কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, মাদার বখ্শ হলের সামনের রাস্তার দক্ষিণ পাশে শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান আবাসিক হল নির্মাণ করা হচ্ছে। নির্মাণস্থলের পাশে বালু, ইট, রডসহ নানা সামগ্রী রাখা। নির্মাণসামগ্রী বহনকারী ট্রাক চলাচলের ফলে মাদার বখ্শ হলের সামনে এবং বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসাকেন্দ্রের সামনের রাস্তা দুটির বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্ত হয়েছে। চারুকলা থেকে স্যার জগদীশচন্দ্র বসু একাডেমিক ভবন হয়ে খালেদা জিয়া হলের পাশের রাস্তাগুলোও বেহাল। এ ছাড়া শহীদ হবিবুর রহমান হল থেকে মাদার বখ্শ হল পর্যন্ত বেশির ভাগ সড়কের একই অবস্থা।
এসব রাস্তা দিয়ে রিকশা, অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল চলাচল করে। খানাখন্দে ভরা রাস্তার ফলে যান থেকে পড়ে যাওয়ার আতঙ্কে থাকে রিকশা ও অটোরিকশার যাত্রীরা।
শহীদ হবিবুর রহমান হলের আবাসিক শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান বলেন, রাস্তাগুলোর অবস্থা খুব করুণ। রাতের বেলায় হাঁটতে বের হলে প্রায়ই গর্তে পা পড়ে যায়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ অধ্যাপকেরা বলছেন, পরিকল্পনাগত ভুলের কারণে রাস্তা বেহাল। নির্মাণসামগ্রী বহনকারী যানবাহনের আলাদা রুট এবং নির্দিষ্ট ওজনের যানবাহন নির্ধারণ করে দিলে এমনটা হতো না।
পরিকল্পনাগত ভুলের বিষয়টি স্বীকার করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘আমরা নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের জন্য একটি নির্দিষ্ট রুট করে দিয়েছি। সেখান দিয়েই বড় ট্রাকগুলো চলাচল করছে। রাস্তাগুলো ৫ থেকে ১০ টন ওজন বহনে সক্ষম। কিন্তু নির্মাণসামগ্রী নিয়ে আসা ট্রাকগুলোর ওজন ৪০ থেকে ৫০ টন। ফলে আমাদের রাস্তাগুলোর বিভিন্ন স্থানে গর্ত সৃষ্টি হয়েছে।’
এই প্রকৌশলী বলেন, দুটি আবাসিক হল ও একাডেমিক ভবনের কাজ দুই বছরের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা। এর আগে ক্যাম্পাসের সড়ক সংস্কারের পরিকল্পনা নেই।
পরিকল্পনাগত ভুল ছিল কি না—জানতে চাইলে আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘ভুল তো অবশ্যই ছিল। আমরা রাস্তার বিষয়গুলো ওইভাবে পরিকল্পনায় রাখিনি। অন্যথায় এই সমস্যা হতো না।’
অতিরিক্ত ওজনের যানবাহন চলাচল করায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়কে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। বিভিন্ন স্থানে পিচঢালাই উঠে গিয়ে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। দ্রুত সময়ের মধ্যে সড়কের সংস্কার না হলে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল দপ্তর বলছে, ক্যাম্পাসে নির্মাণাধীন দুটি আবাসিক হল ও একাডেমিক ভবনের নির্মাণসামগ্রী বহনকারী ট্রাকের যাতায়াতের ফলে সড়কের এই অবস্থা। ভবন নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার আগে রাস্তা সংস্কারের কোনো পরিকল্পনা তাদের নেই।
উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বিজ্ঞান ভবন ও খালেদা জিয়া হলের মধ্যবর্তী স্থানে ১০ তলাবিশিষ্ট দেশরত্ন শেখ হাসিনা হল নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে। কাজ চলছে
মাদার বখ্শ হলের সামনে শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান হল নির্মাণেরও। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ হবিবুর রহমান হলের সামনে একটি ২০ তলা একাডেমিক ভবনের কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, মাদার বখ্শ হলের সামনের রাস্তার দক্ষিণ পাশে শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান আবাসিক হল নির্মাণ করা হচ্ছে। নির্মাণস্থলের পাশে বালু, ইট, রডসহ নানা সামগ্রী রাখা। নির্মাণসামগ্রী বহনকারী ট্রাক চলাচলের ফলে মাদার বখ্শ হলের সামনে এবং বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসাকেন্দ্রের সামনের রাস্তা দুটির বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্ত হয়েছে। চারুকলা থেকে স্যার জগদীশচন্দ্র বসু একাডেমিক ভবন হয়ে খালেদা জিয়া হলের পাশের রাস্তাগুলোও বেহাল। এ ছাড়া শহীদ হবিবুর রহমান হল থেকে মাদার বখ্শ হল পর্যন্ত বেশির ভাগ সড়কের একই অবস্থা।
এসব রাস্তা দিয়ে রিকশা, অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল চলাচল করে। খানাখন্দে ভরা রাস্তার ফলে যান থেকে পড়ে যাওয়ার আতঙ্কে থাকে রিকশা ও অটোরিকশার যাত্রীরা।
শহীদ হবিবুর রহমান হলের আবাসিক শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান বলেন, রাস্তাগুলোর অবস্থা খুব করুণ। রাতের বেলায় হাঁটতে বের হলে প্রায়ই গর্তে পা পড়ে যায়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ অধ্যাপকেরা বলছেন, পরিকল্পনাগত ভুলের কারণে রাস্তা বেহাল। নির্মাণসামগ্রী বহনকারী যানবাহনের আলাদা রুট এবং নির্দিষ্ট ওজনের যানবাহন নির্ধারণ করে দিলে এমনটা হতো না।
পরিকল্পনাগত ভুলের বিষয়টি স্বীকার করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘আমরা নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের জন্য একটি নির্দিষ্ট রুট করে দিয়েছি। সেখান দিয়েই বড় ট্রাকগুলো চলাচল করছে। রাস্তাগুলো ৫ থেকে ১০ টন ওজন বহনে সক্ষম। কিন্তু নির্মাণসামগ্রী নিয়ে আসা ট্রাকগুলোর ওজন ৪০ থেকে ৫০ টন। ফলে আমাদের রাস্তাগুলোর বিভিন্ন স্থানে গর্ত সৃষ্টি হয়েছে।’
এই প্রকৌশলী বলেন, দুটি আবাসিক হল ও একাডেমিক ভবনের কাজ দুই বছরের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা। এর আগে ক্যাম্পাসের সড়ক সংস্কারের পরিকল্পনা নেই।
পরিকল্পনাগত ভুল ছিল কি না—জানতে চাইলে আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘ভুল তো অবশ্যই ছিল। আমরা রাস্তার বিষয়গুলো ওইভাবে পরিকল্পনায় রাখিনি। অন্যথায় এই সমস্যা হতো না।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৫ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৯ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৯ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৯ দিন আগে